![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হে যুদ্ধশিশু,
তুমি জেনে নিও
তোমার জন্য আমার কলমে কোনো কালি নেই।
পিচঢালা রাস্তার উপর জমাট রক্তপিণ্ডের মতো
তোমাদের বাড়ির ভগ্নাবশেষের নিচে পাথর চাপা
সম্ভাবনার মতো
তোমার বাবার থেঁতলে যাওয়া হৃদয়ের নির্বাপিত স্বপ্নের মতো
কিংবা তোমার মায়ের ধর্ষিত উদাস অনুজ্জ্বল চোখের অশ্রুর মতো
কোনো কিছু লিখবার ভাষা আমার জানা নেই।
আমি আজ শুধু জেনেছি-
মানুষই মানুষের কাছে সবচেয়ে অনিরাপদ।
ভালোবাসা মমতা এসব বিলুপ্ত হয়ে গেছে বস্তুবাদী বীর্যপাতে।
আমি তাই নিজেকে আর মানুষ বলে পরিচয় দেই না।
হে যুদ্ধশিশু,
তুমি হয়তো প্রতিহিংসাপরায়ণ হতে বাধ্য হবে
কারণ তোমার হাতকে আজ আমরাই নির্দিষ্ট
করে দিচ্ছি অস্ত্রের দানবীয় ব্যবহারের দিকে।
তোমাকে ভবিষ্যত সন্ত্রাসী হিসেবে নির্মাণ করছি
কেননা শান্তির নামে তোমাকেই বলি দেয়া হবে পরবর্তী প্রয়োজনে।
আমার বা আমাদের এতে কোনো বিকার নেই
আমরা ভালো আছি নিরাপদ নাতিশীতোষ্ণ ঘরে।
তোমার পাকস্থলির দূরাবস্থা জানার দায় আমাদের নেই।
হে যুদ্ধশিশু,
তুমি জেনে নিও
তোমার জন্য আমাদের চোখের কোণে কোনো অশ্রুবিন্দু নেই।
শুধু তোমার পরিবারের বীভৎস ছবি বিক্রি করে
দু পয়সা কামাতেই আমাদের যা আগ্রহ।
তুমি এবং তোমাকে নিয়ে কাব্য রচনা করে বাহবা
পেতেই আমাদের নির্মল আনন্দ।
তোমার জন্য আমাদের মনে কোনো করুণা নেই;
ভালোবাসা তো নয়ই।
আমরা অপেক্ষা করছি তোমার সহোদরের বুকের দিকে তাক করে থাকা
রাইফেলের শব্দের জন্য;
একটি সুতীক্ষ্ণ আর্তনাদের জন্য।
আমাদের দামী ক্যামেরাগুলোতে তোমার বন্ধুর ছিন্ন মাথার ছবি
জমিয়ে রাখব বলেই- আজ তোমাদের দিকে দৃষ্টি ফেরানো।
আমি শুনতে চাই না -
তোমার স্কুলঘর কে বা কারা গুড়িয়ে দিলো বোমার আঘাতে;
আমার স্কুলগামী ছেলেমেয়ে দুটোর মুখে চুমু দিয়েই আমি আজ পরিতৃপ্ত।
তোমার দুঃখে আমি দুঃখিত নই;
কেননা একবিংশ শতাব্দীতে এসে আমি এবং আমরা হারিয়েছি
প্রয়োজনীয় মানবিক বোধ।
জেনেছি, মানুষই মানুষের কাছে সবচেয়ে অনিরাপদ;
আর ভালোবাসা বিলুপ্ত হয়ে গেছে বস্তুবাদী বীর্যপাতে।
হে যুদ্ধশিশু,
তোমার সম্ভাবনা আর তোমার স্বজনদেরকে হত্যা করতে পেরে
আমরা ভীষণভাবে আনন্দিত।
তোমাকে বাঁচিয়ে রাখা হলো শান্তির নামে দ্বিতীয়বার হত্যা করবার জন্যে।
কিংবা একটা ছবি, একটা উপন্যাস কিংবা গল্প লেখার প্রয়োজনে।
বিশ্বাস করো;
তোমার জন্য আমার বা আমাদের মনে কোনো করুণা নেই;
ভালোবাসা তো নয়ই।
আর এই শেষবার তোমাকে বলি
তোমার জন্য আমার কলমেও কোনো কালি নেই।
গতকাল ব্যাংকের চেক-বইতে সাক্ষর করতে গিয়ে শেষ
হয়ে গেছে আমার কলমের অতি মূল্যবান কালির শেষবিন্দু।
---
লেখাটি সাহিত্য শিল্পের ত্রৈমাসিক প্রতিকথা'র ৩য় সংখ্যায় (গাজা নিয়ে বিশেষ সংখ্যা) পূর্বে প্রকাশিত।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৫
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: চমৎকার কবিতা হইছে ডি মুন ভাই । সাহিত্য চর্চা ভালোভাবে করেন । শুভ কামনা । কবিতায় +++++++++++++++++++
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৫
ডি মুন বলেছেন: শুভকামনা আপনাকেও
ভালো থাকুন।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অসাধারন একটি মর্মস্পর্শী কবিতা , শুভকামনা ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৯
ডি মুন বলেছেন: শুভকামনা আপনাকেও
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
মামুন রশিদ বলেছেন: তোমাকে বাঁচিয়ে রাখা হলো শান্তির নামে দ্বিতীয়বার হত্যা করবার জন্যে।
কিংবা একটা ছবি, একটা উপন্যাস কিংবা গল্প লেখার প্রয়োজনে।
মানুষ বিবেকের ডাকে সাড়া দিক!
অসাধারণ সুন্দর কবিতা ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২১
ডি মুন বলেছেন: মানুষ বিবেকের ডাকে সাড়া দিক!
ধনব্যাদ শ্রদ্ধেয় মামুন ভাই
সুস্থ ও সুন্দর থাকুন সর্বদা।
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮
লেখোয়াড় বলেছেন:
ওয়াও!!
সুপার্ব!!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২১
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো।
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ভ্রাতা + আমি আবার কবিতার বিশ্লেষণ করতে পারি না আপনার মতো । তবে আপনার এই কবিতা পড়ে আমার লেখা একটা কবিতাই মনে পরল । ভালো থাকবেন
তোমার জন্য আমাদের অনুভূতিতে
কোন নিটোল মসৃণ কোমলতা নেই ,
শুধু নির্মমতা ;
কাহিনীর আদ্যোপান্ত বিস্তৃত
শুধু রুক্ষতা ;
সুবিশাল ব্যাপক পরিসরে
শুধু তিক্ততা -
তোমাকে আমরা দিতে পারি ।
রাতুল ;
তোমার জন্য আমাদের অনুভূতিতে
কোন সহানুভূতি নেই ।।
অন্ধকার ভেদ করে চেয়ে দ্যাখো
মজা ডোবার বিষাক্ত জলে
শ্যাওলার তলে - শীতলে ,
ভেসে আছে বেঢপ , লাঞ্ছিত
তোমার মায়ের মরদেহ -
উৎসর্গিত ।
সে উৎকট গন্ধ
নাকে নিতে হবে ,
রাতুল , তোমার জীবনের প্রথম নিঃশ্বাসে ;
'বাঙালী' হতে ।
রাতুল;শোন ,
তোমার শিথিল বৃদ্ধ পিতার
ত্বকে বেয়নেটের আঁচড় কাটার শব্দ -
ঐ শোনা যায় !
রাতুল , খুঁজে পেয়েছিলে ?
তোমার সে পরিশ্রমী বোন ,
যার হাতের মা'র তোমার খুব লাগত ।
খুঁজে পেয়েছিলে তাকে ?
খাকীর মাঝে হারিয়ে গিয়েছিলো যে ,
শেষবার , শুধু একবার
তুমি তার সে
অসহায় হাত দুটি দেখেছিলে ।
তার কথা তো নিশ্চয়ই মনে আছে ,
তোমার -
সরল ভোলাভালা মানিক কালো ভাইটাকে ।
তপ্ত সিসা যাকে
বর্ষীয়ান আমগাছটাতে
তক্তার মত গেঁথে ফেলেছিল ।
সে বুলেট - বারুদের ঝাঁঝে তোমার
চোখে ক্যানো জল ?
রাতুল ,
তোমাকে ভাবতে হবে
এই সব - সবই ......
'বাঙালী' হতে হলে ।
তোমাদের সংসারে কনিষ্ঠ সদস্য ,
রেণু যার নাম ;
তুমি শুধু একটা হাফপ্যান্ট পরে
খালি পা - খালি গা'য়ে
মশা ও পতঙ্গের ভিড়ে
বাড়ির পেছনের কলাগাছের ঝাড়ে ,
লুকিয়েছিলে - কাঁপছিলে ;
তারপর .............. তারপর ,
হঠাৎই তুমি চমকে উঠেছিলে
অপরিণত সে মেয়েটির
আঁধার বিদীর্ণ চিৎকারে ;
আর কিছু জানোয়ারের ওঙ্কারে
তুমি হতবুদ্ধি হয়েছিলে
ভেবেছিলে ............. ভেবেছিলে
এ গায়ে শুঁয়োর এলো কবে !
তুমি ভুলে গেলে ?
রাতুল , এভাবে ভুলে গেলে চলবে !
তোমাকে বেঁচে উঠতে হবে
মৃতদের মাঝে
অদম্য প্রত্যাশায় ।।
রাতুল , তোমাকে সবই বলা হল ,
আমরা তোমার কেউ নই ,
তাই ; তুমি কিভাবে বেঁচে উঠবে -
তা একান্তই তোমার ব্যাপার !
তোমাকে বেঁচে উঠতে হবে
নিঃসঙ্গ নিষ্ঠুরতায়
কঠোর চরিত্রে ;
তোমার জন্য আমাদের অনুভূতিতে
কোন সহানুভূতি নেই !
আমরা দুঃখিত !!
১৮ / ১৯ মার্চ , ২০০৬
নীহারিকা , ঢাকা ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৮
ডি মুন বলেছেন: তোমাদের সংসারে কনিষ্ঠ সদস্য ,
রেণু যার নাম ;
তুমি শুধু একটা হাফপ্যান্ট পরে
খালি পা - খালি গা'য়ে
মশা ও পতঙ্গের ভিড়ে
বাড়ির পেছনের কলাগাছের ঝাড়ে ,
লুকিয়েছিলে - কাঁপছিলে ;
তারপর .............. তারপর ,
হঠাৎই তুমি চমকে উঠেছিলে
অপরিণত সে মেয়েটির
আঁধার বিদীর্ণ চিৎকারে ;
আর কিছু জানোয়ারের ওঙ্কারে
তুমি হতবুদ্ধি হয়েছিলে
ভেবেছিলে ............. ভেবেছিলে
এ গায়ে শুঁয়োর এলো কবে !
তুমি ভুলে গেলে ?
রাতুল , এভাবে ভুলে গেলে চলবে !
তোমাকে বেঁচে উঠতে হবে
মৃতদের মাঝে
অদম্য প্রত্যাশায় ।।
রাতুল , তোমাকে সবই বলা হল ,
আমরা তোমার কেউ নই ,
তাই ; তুমি কিভাবে বেঁচে উঠবে -
তা একান্তই তোমার ব্যাপার !
তোমাকে বেঁচে উঠতে হবে
নিঃসঙ্গ নিষ্ঠুরতায়
কঠোর চরিত্রে ;
তোমার জন্য আমাদের অনুভূতিতে
কোন সহানুভূতি নেই !
আমরা দুঃখিত !!
কি বলে যে আপনার এই কবিতাটার প্রশংসা করি !!!!!
অসাধারণ একটি কবিতা পেলাম। আমার দুর্বল কবিতাটা পোস্ট না করলে হয়ত কোনোদিন জানাও হত না আপনার এই চমৎকার, মর্মস্পর্শী কবিতাটির কথা। কবিতা মনের মধ্যে প্রিয়তে নিয়ে নিলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ অপূর্ণ রায়হান ভ্রাতা।
শুভেচ্ছা সতত।
৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
সকাল হাসান বলেছেন: ডি মুন ভাইয়ের লেখা প্রথম পড়লাম! এত দিন শুধু নামটাই শুনেছি!
ভাল লাগল ভাইয়া!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
ডি মুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আর আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম।
সুস্থ ও সুন্দর থাকুন।
৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
হামিদ আহসান বলেছেন: অসাধারণ নান্দনিকতায় মানবিক বোধের প্রকাশ। বেশ কিছু শব্দের ব্যবহার সেরাম ..................+++++++++++++++++++
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ হামিদ ভাই
৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন এবং বেশ সাবলীলভাবেই টেনে নিয়েছেন।
এত দীর্ঘ কবিতা পড়তে গিয়ে কিন্তু একফোঁটাও ক্লান্তি ভর করেনি।
মানুষের বিবেককে একটু হলেও নাড়া দিবে।
শুভকামনা।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৯
ডি মুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ গুরুত্বসহকারে কবিতাটি পড়ার জন্যে।
সুস্থ ও সুন্দর থাকুন সর্বদা।
১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অনবদ্য মুন ভাই !
ভালোলাগা জানবেন !
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৯
ডি মুন বলেছেন: আপনার আজকের কবিতাটা প্রিয়তে নিয়েছি।
খুব চমৎকার লিখেছেন। ছোট্ট এবং সুন্দর।
ধন্যবাদ আবারো।
১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হে যুদ্ধশিশু,
তুমি জেনে নিও
তোমার জন্য আমাদের চোখের কোণে কোনো অশ্রুবিন্দু নেই।
শুধু তোমার পরিবারের বীভৎস ছবি বিক্রি করে
দু পয়সা কামাতেই আমাদের যা আগ্রহ।
তুমি এবং তোমাকে নিয়ে কাব্য রচনা করে বাহবা
পেতেই আমাদের নির্মল আনন্দ।
তোমার জন্য আমাদের মনে কোনো করুণা নেই;
ভালোবাসা তো নয়ই।
আমরা অপেক্ষা করছি তোমার সহোদরের বুকের দিকে তাক করে থাকা
রাইফেলের শব্দের জন্য;
একটি সুতীক্ষ্ণ আর্তনাদের জন্য।
আমাদের দামী ক্যামেরাগুলোতে তোমার বন্ধুর ছিন্ন মাথার ছবি
জমিয়ে রাখব বলেই- আজ তোমাদের দিকে দৃষ্টি ফেরানো।
কঠিন নির্মমতা ফুটে উঠেছে এই চরনগুলোয় । এই নির্মমতার মাঝে আজ ভালোবাসা হার মেনেছে ।
দুর্দান্ত কবিতা ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৩
ডি মুন বলেছেন: ভালো থাকুন সবসময়
শুভকামনা রইলো।
১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কবিতা চমৎকার হয়েছে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই
শুভেচ্ছা সবসময়।
১৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৩
সুমন কর বলেছেন: হে যুদ্ধশিশু,
তুমি জেনে নিও
তোমার জন্য আমাদের চোখের কোণে কোনো অশ্রুবিন্দু নেই।
শুধু তোমার পরিবারের বীভৎস ছবি বিক্রি করে
দু পয়সা কামাতেই আমাদের যা আগ্রহ।
তুমি এবং তোমাকে নিয়ে কাব্য রচনা করে বাহবা
পেতেই আমাদের নির্মল আনন্দ।
নিদারুন কঠিন বাস্তব কবিতা। পড়তে পড়তে দৃশ্যপটগুলো যেন স্পষ্ট হচ্ছিল।
ইদানিং ব্লগে কম দেখা যাচ্ছে। কবিতায় ৭ম ভাল লাগা।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
ডি মুন বলেছেন:
একাডেমিক ব্যস্ততায় ছিলাম।
কবিতা পাঠের জন্য কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকা হোক সুমন ভাই
১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার। শেষটা আরো চমৎকার। তবে বস্তুবাদী বীর্যপাত দুইবার দেয়াটা ভালো লাগে নাই।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০১
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই।
আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল। আর বিষয়টা অবশ্যই গুরুত্বের সাথে ভেবে দেখব।
শুভেচ্ছা সবসময়।
১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কবিতা সুন্দর হয়েছে...
গল্পকারকে কবিতার জন্য ধন্যবাদ!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০২
ডি মুন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মইনুল ভাই
সুস্থ ও সুন্দর থাকুন
১৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৯
আবু শাকিল বলেছেন: গল্পের মত কবিতাও দারুন লেখেন।
আপনার দীর্ঘ কবিতা আজকেই প্রথম পড়লাম।
কবিতায় +
শুভ কামনা জানবেন ডি মুন ভাই
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০২
ডি মুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮
তাশমিন নূর বলেছেন: আমি ব্লগে নিয়মিত না। তোমার লেখাগুলো ফেসবুকে পড়ি মাঝে মাঝে। মুগ্ধ হই। খুব ভাল হয়েছে কবিতাটা।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৩
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠ করার জন্যে।
ভালো থাকুন সবসময়।
শুভকামনা।
১৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
তুষার কাব্য বলেছেন: চমৎকার কবিতা ! মুগ্ধতা...
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৪
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ তুষার কাব্য ভাই
আনন্দময় হোক প্রতিটিদিন।
শুভকামনা।
১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন:
আর এই শেষবার তোমাকে বলি
তোমার জন্য আমার কলমেও কোনো কালি নেই।
গতকাল ব্যাংকের চেক-বইতে সাক্ষর করতে গিয়ে শেষ
হয়ে গেছে আমার কলমের অতি মূল্যবান কালির শেষবিন্দু।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১০
ডি মুন বলেছেন:
২০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
এহসান সাবির বলেছেন: প্রো পিক ভালো হয়েছে কবিতাটার মত
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির ভাই
২১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
সোহানী বলেছেন: কবিতায় ভালো লাগা........
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
২২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
অদিতি আফ্রোদিতি বলেছেন: অনেক সুন্দর
১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫০
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
২৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার কবিতা!
অনেক শুভেচ্ছা রইলো ভাই ডি মুনের জন্য।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৬
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ মবীন ভাই
২৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার কবিতা মুন ভাই।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৬
ডি মুন বলেছেন: মাইনাস দিলাম - - - - --
২৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৮
আলম দীপ্র বলেছেন: বাহ ! অসাধারণ ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৭
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ দীপ্র ভাইয়া
ভালো থাকো সবসময়
২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি আজ শুধু জেনেছি-
মানুষই মানুষের কাছে সবচেয়ে অনিরাপদ।
চমৎকার কবিতা!অনেক ভালবাসা কবিতায় ..।
আর অনেক শুভেচ্ছা রইলো ডি মুনের জন্য। ভাল থাকবেন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৭
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
২৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাল লাগল ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
২৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
মহান অতন্দ্র বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগা ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
দীপান্বিতা বলেছেন: হে যুদ্ধশিশুরা...আজ বিশ্ব সহিষ্ণুতা দিবসে বলতে ইচ্ছে করে তোমরাও সব আনন্দ খুঁজে পাও...
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৫
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
ভালো থাকা হোক।
৩০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫
মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান বলেছেন: আপনার লেখার হাত খুবই ভাল +++++++++++++++++++++
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডি মুন ,
গতকাল ব্যাংকের চেক-বইতে সাক্ষর করতে গিয়ে শেষ
হয়ে গেছে আমার কলমের অতি মূল্যবান কালির শেষবিন্দু।
ঘটনা পর্যায়ের উঠে আসা বক্তব্যের কারনে শেষের এই লাইন দুটির পরিবর্তে হতে পারতো নীচের লাইনগুলোর মতোন -
নিত্যদিন ব্যাংকের চেক-বইতে সাক্ষর করার জন্যে
আমি জমিয়ে রেখেছি আমার কলমের অতি মূল্যবান কালি।
তাই তোমার জন্য আমার কলমে খরচ করার কোনো কালি নেই।
যেটা স্বাভাবিক হতে পারতো । এটা আপনার দৃষ্টি ভঙ্গীর সাথে না্ ও মিলতে পারে । কট্টর সমালোচনা নয় , কবিতার ভাবকে একটু কঠোর করতে চেয়েছি বাস্তববাদী পৃথিবীর কারনে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০১
ডি মুন বলেছেন:
চমৎকার মন্তব্য।
ধন্যবাদ আহমেদ ভাই।
সময় নিয়ে চিন্তা করে দেখব এটা দেয়া যায় কিনা। আপনার মতামত জেনে আনন্দিত হলাম।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৩২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন:
আমি আজ শুধু জেনেছি-
মানুষই মানুষের কাছে সবচেয়ে অনিরাপদ।
চমৎকার লিখেছেন ডি মুন! বেশ কয়েকবার পড়লাম এবং ভালো লাগলো!
তোমাকে বাঁচিয়ে রাখা হলো শান্তির নামে দ্বিতীয়বার হত্যা করবার জন্যে।
কিংবা একটা ছবি, একটা উপন্যাস কিংবা গল্প লেখার প্রয়োজনে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৬
ডি মুন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ
ভালো থাকা হোক
৩৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪১
জুন বলেছেন: বিশ্বাস করো;
তোমার জন্য আমার বা আমাদের মনে কোনো করুণা নেই;
ভালোবাসা তো নয়ই।
যুদ্ধ শিশু জেনে রেখো আমরা মনুষ্য নামক জীব এই ধরাধামে সবচেয়ে নিষ্ঠুর।
কবিতাটি মন এর মাঝে গভীর দাগ কেটে গেল মুন ।
+
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪২
ডি মুন বলেছেন:
পড়ার জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন আপু
৩৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২১
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অসাধারন এবং মর্মস্পর্শী !! ধন্যবাদ ভাই
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
ডি মুন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
ভালো থাকুন
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১
ঢাকাবাসী বলেছেন: মানুষই মানুষের কাছে সবচেয়ে অনিরাপদ, বেশ ভাল লাগল।