নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদমেজাজী মন্দ লোক (www.meetmamun.com)

ডি মুন

এস এম মামুনুর রহমান - www.meetmamun.com

ডি মুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ অসংলগ্ন কিছু মুহূর্ত

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২১



স্তব্ধ দুপুরের রঙ গায়ে মেখে যে মেয়েটি একা বসে থাকে অথৈ জলের নিস্তব্ধতায়; তার জন্যে জমানো আছে একটি আকাশ। বুকের ভেতর, খুব নীরবে।

দেবার মত কিছু নেই জেনেও যে ভালবাসার মত অমূল্য ধন লাভ করবার বাসনা ত্যাগ করতে পারে না, কুয়াশাদিনের প্রথম প্রহরে শুধু তার হৃদয়েই সুখের সমীকরণে অসমতা জমে।

জীবনের খানাখন্দে পা আঁটকে গেলে দুটি নরম হাতের অভাববোধ যখন তীব্র হয়ে ওঠে - যখন জীবনপথে যৌথ হতে সাধ জাগে ভীষণ - টুকরো হৃদয়ে তখন লাল ও নীল রঙের নিদারুণ উৎসব শুরু হয়। আর রবীন্দ্রনাথে সব সময় সান্ত্বনা খুঁজে পাওয়া যায় না বলেই ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে’- গানটির আবেদন কখনো কখনো বড় ম্লান হয়ে আসে। একা পথ চলতে অসহ্যবোধ হয়। পৌষের শেষ পৃষ্ঠায় লেগে থাকা কুয়াশার মতো অস্পষ্ট আগামী সামনে নিয়ে তখন মন যে কেমন করে– কে তার খোঁজ রাখে। তাই একদিন আশাহত গাঢ় কিছু দীর্ঘশ্বাসে কুয়াশাখেকো শহরের বাতাস ঘন হতে শুরু করলে, গল্পটি শুরু হয়ে যায়। সন্দীপ একা একা পথ হাঁটে।

এই উন্মুক্ত আকাশের নিচে, এই জনারণ্যে এত একলা কেন লাগে, সে ভেবে পায় না। যদিও এখন রাস্তায় থমথমে শূন্যতা। কাকপক্ষীটিও নেই। ওপরের দিকে তাকালে দেখা যায়, পত্রঝরা বৃক্ষের শ্রীহীন শাখায় কিছুটা অভিমান লেগে আছে শুধু। হাঁটার গতিতে পাথর জমা হয় সন্দীপের। পৌষের সকালটাকে পরিচিত লাগে কিনা – ও ঠিক মনে করতে পারে না। তবে এত ভোরে ওঠার অভ্যাস যে ওর নেই, এ খবরটা ফুটপাতে ফাটলের মাঝে বেড়ে ওঠা একমুঠো পায়ে-দলা ঘাস ঠিকই জানে। ঘাসে চোখ পড়তেই ওর মনে পড়ে, জীবনানন্দ একদা লিখেছিলেন – প্রান্তরের অমরতা জেগে ওঠে একরাশ প্রাদেশিক ঘাসের উন্মেষে।

সন্দীপের পায়ে শহুরে ঘাসের অভিশাপ লেগে নেই, এমনই নিষ্পাপ ওর পা দুটো। এতদিন কোথায় ছিল সে? হঠাৎ আজ এই কাকহীন কাকডাকা ভোরে কোথা থেকে তার পায়ে অদ্ভুত পথ এসে জুড়েছে। অচেনা লাগছে যেন চেনা শহরের ভোর।

মোড় ঘুরতেই সবকিছু আরো অচেনা হয়ে ওঠে। যেন আদিগন্ত অদ্ভুতে জীবন সঁপে দেয়া কোনো পথিক মনে হয় নিজেকে ওর। পায়ের নিচে পিচঢালা পথটা আচমকা উধাও হয়ে যায়। সেখানে জন্ম নেয় ফেলে আসা সময়। একসময় সন্দীপ একটা গেঁয়ো বিলের মধ্যে নিজেকে একা আবিষ্কার করলে - মা মা - বলে চিৎকার করে ওঠে। ওর হাঁক শুনে পাশের খাল থেকে দুটো বক, শাদা পাখনায় কুয়াশা দাপিয়ে, কোথায় যেন অদৃশ্য হয়ে যায়। খালের নিস্তরঙ্গ পানিতে তরঙ্গ খেলা করে। দুলে ওঠে শাপলার হাসি, কলমির সজীবতা। এমন শীতের রস-পাড়া ভোরে এই বিলের মধ্যে সে একা কি করছে – এ প্রশ্নটা তার মন থেকে হঠাৎ মুছে যায়। বরং সময়টাকে একান্ত সহোদর মনে হয় তার। দ্রুত পা চালিয়ে গ্রামে ঢুকে একটা অনুচ্চ খড়ের ছাউনিতে প্রবেশ করলে, এবং ঘর থেকে মা মা গন্ধ বেরুলে, সন্দীপ নিজেকে খুঁজে পায়।

বাবা, আইছোস?
হ্যাঁ, মা, এইত আসছি।
এদ্দিন কই ছিলি বাপ আমার?
জানি না মা !
খাইতে বস বাজান। পান্তা দিমু, পিঁয়াজ-মরিচ?
দাও মা।

মা ঠিক তেমনই আছেন। রোগাটে। জীবনের পথ-হাঁটা ক্লান্ত পথিকের মত মায়ের কণ্ঠে ঝরে পড়ে রাজ্যের ক্লান্তি। মা কি আমার জন্যেই অপেক্ষা করছিল? এমনি শীতের ভোরে নিরুদ্দেশ সন্তানের জন্যে রুগ্ন মায়েরা কি ঠিক এভাবেই অসম্ভবের গায়ে মাথা খোঁড়ে? মাথার ভেতরটা যেন শূন্য হয়ে যাচ্ছে। আমি কি হারিয়ে গিয়েছিলাম কোথাও! এমন বিস্ময় জাগে কেন পরিচিত সকাল মুখে নিয়ে?

হারিয়ে গেলে আর কখনো ফেরা যায় কিনা – সন্দীপ চুপচাপ ভাবে। তারপর পান্তার সানকিতে পিয়াজ-মরিচের মহাসম্মিলন সফল করে বেশ অনেকটা তৃপ্তি পায়। অতঃপর ভেজা হাত মুছতে গিয়ে গামছা চাইবার সময় টের পায়- ওর কোনো ‘কাজলা-দিদি’ আছে কিনা সে তথ্যটাও মাথা থেকে বেমালুম হাপিস হয়ে গেছে। খুব দুঃখ হয় সন্দীপের। রুগ্ন শরীরে কুঁজো হয়ে হেঁটে এসে মা গামছা বাড়িয়ে দিলে নিজেকে দাগী আসামি মনে হয় ওর।

মা, তুমি কেমনডা আছো?
ভালা আছি বাজান। তুই এরোম শুকাই গেছুস ক্যান?
ভালো থাইকো মা। যাই।
তুই আবার কই যাইতাছো বাজান?
জানি না মা।
কয়ডা দিন থাক না আমার লগে?
তোমারে ভালো করার কড়ি জোগাড় কইরাই চইলা আসুম মা।

বাড়ির বাইরে পা বাড়াতেই সময়টা যেন কেমন করে ডাকাতি হয়ে গেল। নতুন বউয়ের মতো ঘোমটা দেওয়া রোদ্দুর আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসল। আর ভূ-তলে মুখ ডোবাতেই আবারো সব ভজঘট পাকিয়ে গেল। আমি এ কোথায় এসে পড়লাম অচেনা আকাশের তলে। আগে কোনোদিন এ মফস্বলে এসেছি বলে তো মনে হয় না।

সাময়িক বিস্ময়বোধ কাটাতে সন্দীপের বেশ অনেকটা সময় লাগে। ছ্যাঁদলাধরা ইটের সলিং- এ দাঁড়িয়ে নিজেকে ওর পুরোনো বইয়ের মত ব্যবহৃত মনে হয়। তবু পরনে ধবধবে ধূতি, পাঞ্জাবি আর ন্যাড়া মাথার ইতিহাস ভেদ করতে পারে না সহজে। ওর কেউ আছে কিনা, কিছুতেই আর মনে পড়ে না।

‘এখানে কি করছেন, চলেন বাড়িতে চলেন, আব্বাজান আপনারে খুঁজছে’- সুরেলা কণ্ঠ কান ভেদ করে হঠাৎ হৃদয়বীণায় ঝংকার তুললে সন্দীপ সচেতন হয়ে ওঠে। মেয়েটির মুখটাকে বড়ো চেনা মনে হয় তার। ওকে দেখে মিলনাত্মক সিনেমার শেষ দৃশ্যের দর্শকের মত আচমকা মন ভালো হয়ে যায়। পিছু পিছু হাঁটে। বাড়িতে গিয়ে মেয়েটির বাবাকে চাচা না খালু - কি বলে ডাকবে, মনে মনে এ সমস্যার মীমাংসা করবার আগেই মেয়েটির বাবা বলে ওঠেন,

তুমি এতো বে-খেয়াল হলে চলবে কেন? মেয়েটা এবার অতটা ভালো করেনি পরীক্ষায়। পরের বার কিন্তু ভালো করা চাই-ই চাই।

আত্মপরিচয় খুঁজে পেয়ে সন্দীপের বেশ আনন্দবোধ হয়। ও বলে – জ্বি, আচ্ছা। তারপর সেই ময়ূরকণ্ঠী মেয়েটিকে খুঁজতে বাস্তবে চোখ ফেরায়।

কিন্তু মেয়েটা যে হঠাৎ কোথায় ডুব দিল পানকৌড়ির মত কে জানে। অনেক্ষণ হলো দেখছি না ওকে। কিছুক্ষণ না দেখতে পেলেই অস্থিরতায় আগুন লাগে। কোথা থেকে যেন হৃদয়পোড়া গন্ধ বের হয়।

এর কোনো নাম হয়ত নেই – কিংবা আছে; ভাবতে ভাবতেই ও চলে যায় বাড়ির পেছনের পুকুরটার কাছে। আর ঠিক তখনই পূর্ণিমা রাতে পরীর গল্প হয়ে মেয়েটি সামনে চলে আসে। চোখ চোখ পড়ে যায়। চোখ জ্বালা করে ওঠে। উচিত অনুচিত বিবেচনা করে সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগেই মুখ ফসকে সন্দীপ ডেকে ওঠে,

শোনো?
জ্বি, হ্যাঁ, কিছু বলবেন।
তোমার নামটা...
আবারো ভুলে গেছেন!

সন্দীপ লজ্জা ঢাকতে মাথার পেছনে অদৃশ্যলোক হাতড়ায়। কতদিন ধরে এদের সাথে থাকা হচ্ছে ভাবার চেষ্টা করে। কীভাবে এসেছিল এখানে, কার কী নাম মনে করতে করতে তাকিয়ে দেখে শান বাঁধানো পুকুরপাড়টায় জলের দিকে তাকিয়ে চুপচাপ বসে আছে মেয়েটা। অভিমান? কি জানি, অভিমান করবার মতো সম্পর্ক কি হয়েছে তাদের?

অভিমানের পারদে উত্তাপ দিতে নেই – কথাটা মনে হতেই ও দেখতে পায় পশ্চিমের উঁচু তালগাছটা কথাশূন্য একটা পৃথিবী গেঁথে রেখেছে পুকুরের ভেতর। অনুরণনহীন জলে কী খোঁজে মেয়েটির মায়াবী বিহ্বল দুটি চোখ – সে রহস্যের কোনো কিনারা করতে পারে না ও। সে রাতে নিজের স্মৃতিশক্তির উপর একসমুদ্র অভিমান নিয়ে সন্দীপ চোখ বোজে।

তারপর যেন কি হয়ে যায়।

মাতৃহীন শূন্য বসতভিটা এবং আলো ঝলমলে বিয়েবাড়ী - এমন দুটি অসংলগ্ন স্বপ্নদৃশ্যের মিথস্ক্রিয়া শেষে, অপরিচিত শহুরে কংক্রিটের বাক্সে ঘুম ভাঙ্গতেই, সন্দীপের আজ ভীষণ অবাক লাগে। মুখময় খোঁচা খোঁচা দাঁড়ির ফাঁকে কতটা সময় যে হারিয়ে গেছে তার হিসাব কিছুতেই মেলাতে পারে না সে।, একটা কালো শাল – যেটা ওর মা ব্যবহার করত বহুকাল আগে – গায়ে পেঁচিয়ে বেরিয়ে পড়ে রাস্তায়। পৌষের কুয়াশা-রঙা ভোর মাড়িয়ে কিছুদূর হাঁটতেই নিজেকে এ শহরে আগন্তক মনে হয় ওর। দলছুট কোনো অতিথি পাখির মতো ভীষণ একা। উদ্দেশ্যহীন।

একটা ছন্নছাড়া আকাশ বুকে নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে সন্দীপের কেবলই মনে হয়, কোনো এক পুকুরপাড়ের কথা। নিস্তব্ধ জলের পাশে থমথমে দুপুর মুখে নিয়ে বসে থাকা কোনো ময়ূরকণ্ঠী মায়াবী-চোখ নারীর কথা। আর তারপর গাঁয়ের মাতৃহীন ভিটেয় একটা সান্ধ্য-প্রদীপ জ্বালাবার তীব্র ব্যাকুলতা জাগতেই ও ফুটপাত ধরে হেঁটে হেঁটে রাজপথের মোড়ে এসে, মুমূর্ষু পৌষের দুধ-রঙ কুয়াশাকে বিভ্রান্ত করে দিয়ে, হাওয়ায় মিলিয়ে যায়।



উৎসর্গঃ ব্লগার মাহমুদ০০৭, প্রবাসী পাঠক, তুষারকাব্য, ক্যপ্রিসিয়াস ও পার্থ তালুকদার-কে। যে পঞ্চরত্নের জন্য অনলাইন-সময়টুকু আনন্দময় হয়েছে।

মন্তব্য ১০০ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (১০০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: প্রথম ভাল লাগা। আর আপনার পঞ্চরত্নের জন্য শুভ কামনা।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

ডি মুন বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্যে।

নতুন বছর খুব ভালো কাটুক আপনার।

শুভেচ্ছা সতত।

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

দ্বিতীয় ভাল লাগা আমার ডি মুন ভাই্।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

ডি মুন বলেছেন:
ভালো লাগা সাদরে গৃহীত হলো ভাই।

আনন্দে থাকুন সর্বদা, এটাই কামনা।

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: মুগ্ধকর লেখা। বর্ণনা অনেক চমৎকার, সাবলীল। শুভকামনা রইলো :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

ডি মুন বলেছেন:
আপনার ভালোলাগায় আনন্দিত হলাম।

শুভকামনা আপনাকেও।

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

নিলু বলেছেন: ভালো

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

খেলাঘর বলেছেন:


গল্প লেখার আয়োজন বড়, গল্পটাই ছোট

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

ডি মুন বলেছেন:
আসলে বড়ো গল্প লেখার ক্ষমতা আমার নাই। তাই বড়ো করে আয়োজন করি, আর একটুখানি আবোল তাবোল লিখে , তা গল্প বলে চালিয়ে দেই।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
ভালো থাকা হোক।

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: কিছু কিছু লেখা কোথায় কার ওয়ালে যেন দেখেছি !!!.... :P :P :P

ছান্দনিক কাব্যিক ধাচের লেখা । চমৎকার ।+++++

সুন্দর উৎস্বর্গ ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

ডি মুন বলেছেন:
কার না কার ওয়ালে ঢু মারছেন !!! আপনারে ফুলিশে দিমু খাড়ান !! :)


গল্প পড়ার জন্য অনেক অ নে ক ...
ধন্যবাদ কালি শেষ ভাই

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বাহ ! যতই এগিয়েছি ততই মনে হয়েছে গল্পটার যেন শেষ না হয় । শেষ পর্যন্ত
মনে চমৎকার দোলা লাগিয়ে গল্প শেষ হল । উপমার ব্যবহার
আয়েস করে উপভোগ করলাম । অনুভুতিময় না বলা কথাগুলো ছুঁয়ে গেছে।

উৎসর্গে গুণী ব্লগারদের মাঝে নিজের নাম দেখতে পেয়ে সম্মানিত ও কৃতজ্ঞ
বোধ করছি। প্রবাসী পাঠক, তুষারকাব্য, ক্যপ্রিসিয়াস ও পার্থ তালুকদার ভাই - উনারা চমৎকার গুণী, আন্তরিক, উদার হৃদয়ের মানুষ। তাদের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু নিয়েছি, নেব। তাদের সৌরভে সুরভিত হতে পেরে আমি ভাগ্যবান।

২০১৪ সাল যে কয়টা কারণে আমার জন্য স্পেশাল, তার মধ্যে আপনার সাথে পরিচিত হওয়াটা অন্যতম । আপনার সহজাত প্রাণচাঞ্চল্য আমার ভেতরেও প্রবাহিত হয়েছে , মন ছুঁয়ে গেছে , উদ্দীপিত হতে পেরেছি , বাস্তবতার নিষ্পেষণ কিছুটা হলেও ভুলে আনন্দে মাততে পেরেছি।

খুব অল্পতেই অনেক বেশি পেয়েছি আমি,জানি এ মণিহার নাহি সাজে।
যোগ্য নই বলেই এসব হতে পালিয়ে বেড়াবার একটা ইচ্ছে মনে জাগে।


ভাল থাকুন, অবিরল লিখুন এবং আমাদের কে মাতিয়ে রাখুন।

২০১৫ সাল আনন্দময় হোক।

অনেক শুভকামনা রইল।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ডি মুন বলেছেন:
বেশ অনেকদিন পর একটানে একটা গল্প শেষ করলাম। আর সেটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব আনন্দ হচ্ছে মাহমুদ ভাই।

২০১৪ আমার জন্যেও অনেক শুভ একটা বছর। যদিও বছরের শুরুটা অনাকাঙ্ক্ষিত একটা আঘাত দিয়ে শুরু হয়েছিল। তবু আপনাদের মত সহৃদয় কিছু মানুষের দেখা পেয়েছিলাম বলেই আনন্দে থাকতে পারছি, হাসছি, গাইছি।

আরো যে দুই বদমাইশের কথা না বললেই নয়, তারা হলেন - এন্টি বায়োটিক ভাই, সক্রে টিস ভাই এদের কাছে ভালবাসার অপরিশোধযোগ্য ঋণে ঋণী হয়েছি ২০১৪ তেই।

আপনার কমেন্টের প্রত্যুত্তরের সুবাদে এই সামু ব্লগের সব গুণী ব্লগার ও বড়ো ভাই , যারা প্রতিনিয়ত উৎসাহ জুগিয়েছেন, ভালবেসেছেন, সবার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

আর সেই সাথে রইলো নতুন বছরের শুভেচ্ছা
ভালো থাকুন মাহমুদ ভাই :)
হাসতে থাকুন -- হাসতে হাসতে দুঃখ ভোলা চাই :)

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

সুমন কর বলেছেন: সন্দীপের গল্প ভাল লাগল। গল্পে কাব্যিক ভাবটাই বেশী ছিল এবং সুন্দর হয়েছে।
কিছু অংশ আজই ফেবুতে দেখেছিলাম।

পঞ্চরত্নের জন্য শুভকামনা।

৫ম ভাল লাগা।


অ.ট.: আড্ডায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭

ডি মুন বলেছেন:
সংলাপ নির্মানে অপটুতা কিংবা অনাগ্রহের কারণে আমার গল্পগুলো কাব্যিক হয়ে যায়। কবিতা ভালোবাসি বলেই হয়তো।

পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই



অটঃ আড্ডায় অংশ নিয়ে অনেক ভালো লেগেছে। এক বস্তা ধন্যবাদ গ্রহণ করুন :)

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

নীল লোহীত বলেছেন: অতিরিক্ত উপমা যতই নান্দনিক হোক, টিভিতে প্রিয় অনুষ্ঠান দেখাবস্থায় বিজ্ঞাপন বিরতি যেমন দর্শকের চোখে জ্বালা ধরায় তেমনি গল্পে পাঠকের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়

গল্পে আপনার উপমা গুলো খাঁচ কেটে এমন ভাবে বসানো যেটা পাঠকের মনে বিরক্তি নয় বরং চম্বুকের মত পাঠকদের আকর্ষণ করে। যেখানে যা প্রয়োজন ছিল ঠিক ততটাই ব্যাবহার করেছেন।

কিছু কিছু লাইন বারবার পড়েও মনে তৃপ্তি পাচ্ছি না। শুধু প্রশ্ন জাগছে বার বার, কি ভাবে পারেন এমন করে শব্দ আর বাক্যর সাম্রাজ্য নিয়ে যুদ্ধ করতে?

(এ খবরটা ফুটপাতে ফাটলের মাঝে বেড়ে ওঠা একমুঠো পায়ে-দলা ঘাস ঠিকই জানে) ......... সিম্পল কিন্তু দারুণ অর্থবহ লাইন।

(দেবার মত কিছু নেই জেনেও যে ভালবাসার মত অমূল্য ধন লাভ করবার বাসনা ত্যাগ করতে পারে না, কুয়াশাদিনের প্রথম প্রহরে শুধু তার হৃদয়েই সুখের সমীকরণে অসমতা জমে। ) ......... চমৎকার লেগেছে লাইন গুলো

নূতন করে প্রশংসার কিচ্ছু নেই। আপনি কতটা উঁচুমানের লেখেন আপনার অজানা নয় বোধহয়।
শুভকামনা রেখে গেলাম। আর অপেক্ষায় থাকবো পরবর্তী লেখার জন্য।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ডি মুন বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ নীল লোহিত

সত্যি বলতে আজ আপনার ব্লগে ঢুকে আপনার মন্তব্য পড়ে শিহরিত হয়েছি। আর তাই এ গল্পটা আর দেরি না করে আজই পোস্ট করলাম। না হলে হয়তো আরো কিছুদিন পর দিতাম।

এই অনলাইন ভণ্ডামির যুগে, ভালোলাগার কথা মন খুলে বলতে পারাটা নিঃসন্দেহে অনেক বড়ো পারা। সবাই পারে না। এবং তা একজন লেখকের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।

আপনার আন্তরিকতার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
সুন্দর কাটুক আপনার আগামী।
শুভেচ্ছা সতত।

১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩

ডানাভাঙ্গা চিল বলেছেন: গল্পটা সুন্দর। আপনার গল্প আগে কিছু পড়েছি।
আগের কমেন্ট টি ডিলিট করে দেয়ার অনুরোধ রইল।
শুভেচ্ছা।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ডি মুন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ডানাভাঙ্গা চিল

আগের মন্তব্যটি মুছে দিয়েছি।

শুভকামনা রইলো :)

১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আপনার গল্পের বর্ণনা আমি খুব উপভোগ করি । এটাও তার ব্যাতিক্রম নয়

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০২

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ অভি ভাই গল্পটা পাঠ করার জন্যে।

আপনার হাত ঘনঘন কবিতাক্রান্ত হোক, এই দোয়া করি :)

১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

পার্থ তালুকদার বলেছেন: জানেন মুন ভাই, আজ না সিলেটের আবহাওয়া একটু অন্যরকম। না শীত , না গরম ! তাই সারাটা দিনই ঘুমিয়েছি ......।

তারপর ..... ঘুমচোখ নিয়ে যখন আপনার গল্পটা পড়তে লাগলাম তখন সন্দীপের জন্য খুবই খারাপ লাগছিল ।

শেষদিকটা্য় ব্লগার মাহমুদ০০৭ ভাই, প্রবাসী পাঠক ভাই, তুষারকাব্য ভাই ও ক্যপ্রিসিয়াস ভাইদের সাথে আমার নামটা দেখতে পেয়ে চোখদুটি ছলছল করেছে। এ এক অন্যরকম ভালোলাগা, মুন ভাই। অন্যরকম অনুভূতি।

আসলে, ভার্চুয়ালি অামরা কতটা অাপন হয়ে যাচ্ছি এটা তারই প্রমাণ।

ভাল থাকবেন অপনি। অামাদের ভালবাসা অটুট থাকুক। সবার জন্য শুভকামনা ........................

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৬

ডি মুন বলেছেন:
গতকাল থেকে রাজশীতেও শীত নেই বললেই চলে। তারপর আজকে সারাদিন আকাশে রোদ ছিল। অনেক দিন পর আজ বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পদ্মার পাড়ে বাচ্ছা ছেলেপেলেদের ক্রিকেট খেলা আর নদীর পানি দেখে কাটালাম।

আপনার মন্তব্যে অনেক ভালো লাগল ভাই।
আশাকরি নতুন বছরেও আমরা অনলাইন মাতিয়ে রাখব।

আপনার অনলাইন, অফলাইন উভয় জীবনের সফলতা কামনা করছি।
শুভেচ্ছা :)

১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৬

মামুন রশিদ বলেছেন: সন্দীপের অন্তর্গত যাত্রায় যেন সঙ্গী হলাম । আগুন্তকের সাথী হয়ে চলেছি আপন গৃহে । নাকে লাগছে মা মা গন্ধ! নিস্তব্ধ পুকুর পাড়ে ময়ুরকন্ঠী মায়াবী চোখের নারী...

বর্ণনায় কাব্যমাখা অমৃত যেন, শেষ ফোঁটা অব্ধি পান করে গেলাম ।

গল্পে অষ্টম ভালোলাগা । পঞ্চরত্নের জন্য শুভেচ্ছা ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৭

ডি মুন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মামুন রশিদ ভাই
আপনার মন্তব্যটা পুরো গল্পটার সারসংক্ষেপ।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা, ভালো কাটুক আগামী :)

১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রচুর কঠিন শব্দ আগে পিছে দিয়ে সুন্দর একটা গল্প, ভাল লেগেছে।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮

ডি মুন বলেছেন:
কঠিন শব্দ !! :P :P

সুন্দর মন্তব্য করেছেন তো। ভীষণ মজা পেলাম প্রিয় ঢাকাবাসী ভাই।

সুস্থ ও সুন্দর থাকুন সারাবেলা।

১৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৭

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: কাব্যিক ধাচে অসম্ভব সুন্দর ভাবে উপমা প্রয়োগ করে লেখা গল্পটা। গল্পে ভাললাগা।


শুভেচ্ছা রইল আপনার এবং আপনার পঞ্চরত্নের জন্য। ভাল থাকবেন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৯

ডি মুন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ গল্পপাঠের জন্যে।
ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

আপনিও ভালো থাকুন
শুভেচ্ছা রইলো।

১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কাব্যিক শব্দ বুননে মুগ্ধতা ...
ঘোরলাগা মুগ্ধতা বলা চলে অনায়েসেই

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৩

ডি মুন বলেছেন:
গল্প পাঠের জন্যে কৃতজ্ঞতা।

ভালো থাকুন সব সময় :)

১৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৯

নাভেদ বলেছেন: চমৎকার গল্প । উপমার ব্যবহার আমাকে মুগ্ধ করেছে ।

মুশকিল হলো আমি সামুতে বেশি সময় দিতে পারিনা । কিছু লেখা পড়লেও মন্তব্য করা আর হয়ে উঠেনা ।
আপনার লেখাটা আমাকে মন্তব্য করতে বাধ্য করেছে সেই সাথে সামুতে আরও সময় দেয়ার জন্য অনুপ্রানিত করেছে ।

ভালো থাকবেন । শুভকামনা রইলো ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য।

সুন্দর মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম। আর আপনার পোস্টগুলোও আমি মনোযোগ সহকারে পড়ছি। অনেক বিষয় সম্বন্ধে জানতে পারছি। আপনি সামুতে একটু বেশী সময় দিলে সেটা আমাদের সকলের জন্যেই অনেক ভালো হবে।

সর্বদা ভালো থাকুন
নতুন বছর ভালো কাটুক , এটাই কামনা।

১৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

জলমেঘ বলেছেন: গল্পের বর্নণা ভঙ্গি, উপমা, শব্দচয়ন ভালো লেগেছে।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০১

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ দেবার আগে জানিয়ে রাখি, আপনার লেখক গল্পটা আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। গত মাসের সেরা গল্পগুলোর একটি।

আশা করি, নতুন বছরে এমনি আরো সুন্দর সুন্দর লেখা উপহার পাব আপনার কাছ থেকে।

আমার গল্পটা পড়ার জন্যে ও মন্তব্য করার জন্যে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

শুভ হোক ২০১৫

১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

আবু শাকিল বলেছেন: নতুন বছরে দারুন লেখা পেলাম।

ভাল লেগেছে ডি মুন ভাই।

আপনার পঞ্চরত্নের জন্য শুভেচ্ছা।

হ্যাপি নিউ ইয়ার :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০২

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই
আশাকরি, ভালো আছেন।

হ্যাপি নিউ ইয়ার :)

২০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৮

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন ---বেশ গুছানো , পরিপাটি আর শব্দশৈলী ও বাক্যবিন্যাসের দক্ষতা ও বেশ/

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৭

ডি মুন বলেছেন:
গল্প পাঠের জন্যে অনেক ধন্যবাদ
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো

শুভ হোক ২০১৫

২১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১০

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: ফেসবুকে গল্পের লিংক দেখে সামুতে ঢুকে পড়েছিলাম।

গল্প পড়ে এখন মনে হচ্ছে, ঢুকাটা সার্থক হয়েছে :) :)

গল্পে ভাল লাগা রইল।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৮

ডি মুন বলেছেন:
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। :)
ভালো থাকবেন। প্রফেসর মরিয়ার্টি

২২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১০

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: ব্লগার মাহমুদ০০৭, প্রবাসী পাঠক, তুষারকাব্য, ক্যপ্রিসিয়াস ও পার্থ তালুকদার- সকলের জন্য শুভেচ্ছা

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২১

ডি মুন বলেছেন:
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা :)

২৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর গল্পকথা , ভাললাগা +

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৩

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় পরিবেশ বন্ধু

২৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৭

তাশমিন নূর বলেছেন: ভীষণ রকমের কাব্যজ্বরে আক্রান্ত ছোটগল্প। চমৎকার লাগল।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০০

ডি মুন বলেছেন:
হা হা হা কাব্যজ্বর !!

ভালোই লাগল শুনে।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা

২৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

জেরিফ বলেছেন: কেমনে সম্ভব ?


আপনার গল্প লেখার গোপন রহস্য কি ?

উৎসর্গে ভালো লাগা ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০২

ডি মুন বলেছেন:
গোপণ রহস্য জানতে পারলেই আপনাকে জানাব জেরিফ ভাই।

:)

শুভ হোক ২০১৫

২৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০২

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা

২৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প লিখেন আপনি।সাধারন ঘটনা বর্ননা য় দক্ষতার কারনে পড়তে ভাল লাগছে।

অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।বংলা গল্পের ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করতে থাকুন আপনার সুন্দর গল্প দিয়ে।

নুতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল ।ভাল থাকুন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

ডি মুন বলেছেন:
গল্প পাঠের জন্যে একরাশ শুভেচ্ছা।

শুভ হোক ২০১৫
ভালো থাকুন ।

২৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:০৭

ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: কেমনে পারেন ম্যান ।
দুঃখিত দেরিতে আসার জন্য। ৩১ ডিসেম্বর থেকে দৌরের উপর আছি। তার উপর নেট এর ঝামেল। শুভ কামনা রইল । ভাল থাকবেন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

ডি মুন বলেছেন:
নতুন বছরের প্রথমে পেশগত কারণেই যে দৌড়ের উপর থাকবেন তা জানতাম। কিন্তু তাই বলে নেট এর ঝামেলা মেনে নেয়া যায় না। আপনার বাড়িওয়ালাকে এক কোটি মাইনাস - -- .....

নতুন বছর ভালো কাটুক ক্যপ্রিসিয়াস ভাই
আপনাকে এক বস্তা শুভেচ্ছা :)

২৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:২১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ঘোরলাগা মুগ্ধতা নিয়ে আপনার গল্পটা পড়লাম। আপনার লেখা নিয়ে নতুন করে বলার কিছুই নেই। ডি মুন এর লেখা মানেই অদ্ভুত এক শব্দ শিকল। শব্দকে নিয়ে ভাঙ্গাচুরার খেলায় আপনি সিদ্ধহস্ত। অনেক অনেক শুভ কামনা রইল আপনার জন্য। অনেক বড় লেখক হন। বাংলা সাহিত্য সমৃদ্ধ হোক আপনার কলমের ছোঁয়ায়।

অনলাইন জগতটা অন্য রকম একটি জগত, যার মধ্যে ব্লগটা সম্পূর্ণ ভিন্ন। অদ্ভুত এক মায়া যেন খেলা করে এই ব্লগে। কোন দিনও না দেখা মানুষগুলোকে আপনের চেয়েও আপন মনে হয়। আমার ব্লগ জগতের সাথে পরিচয় খুব বেশি দিনের নয়। এই অল্প সময়ের পথ চলায় এত এত ভালোবাসা পেয়েছি এই ব্লগ এবং ব্লগের ব্লগারদের কাছ থেকে যার প্রতিদান দেয়া আমার পক্ষে অসম্ভব। উৎসর্গে প্রিয় মানুষগুলোর সাথে নিজের নামটা দেখে সম্মানিত ও কৃতজ্ঞ বোধ করছি। নিজের নামটা দেখে কিছুটা আবেগী হয়ে পরেছি তাই পোস্ট বহির্ভূত অনেক কিছু বলে ফেললাম।

সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।


০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

ডি মুন বলেছেন:
গল্প পড়ার জন্যে ধন্যবাদ প্রবাসী ভাই

আমার সম্পর্কে ভালো ভালো যা বলেছেন সব আমি পাম-পট্টি হিসেবে গ্রহণ করলাম :) ক্যামনে পারেন ম্যান !!!


২০১৪ তে আপনাদের সবার সাথে পরিচয় হওয়াটা একটা বিশাল প্রাপ্তি। অনলাইন দুষ্টামিতে আসলে আমাদের কোনো জুড়ি নাই :)

আশাকরি ২০১৫ তেও এই ধারা অব্যহত থাকবে।

ভালো থাকেন ম্যান
হারাইয়েন না জ্ঞান :)

৩০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৯

বৃতি বলেছেন: বাড়ির বাইরে পা বাড়াতেই সময়টা যেন কেমন করে ডাকাতি হয়ে গেল। নতুন বউয়ের মতো ঘোমটা দেওয়া রোদ্দুর আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসল। আর ভূ-তলে মুখ ডোবাতেই আবারো সব ভজঘট পাকিয়ে গেল। আমি এ কোথায় এসে পড়লাম অচেনা আকাশের তলে। আগে কোনোদিন এ মফস্বলে এসেছি বলে তো মনে হয় না।

গল্পটার এরকম আরও কিছু ডিটেইলিং চমৎকার লেগেছে। নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

ডি মুন বলেছেন:
অনেকদিন পর বৃতি আপুর কমেন্ট পেয়ে আমি ভীষণ খুশি।
আশাকরি ভালো আছেন।

গল্পটা আপনাকে আনন্দ দিয়েছে জেনে আমিও আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকুন সবসময়
শুভ হোক ২০১৫

৩১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

তুষার কাব্য বলেছেন: জীবনের খানাখন্দে পা আঁটকে গেলে দুটি নরম হাতের অভাববোধ যখন তীব্র হয়ে ওঠে - যখন জীবনপথে যৌথ হতে সাধ জাগে ভীষণ - টুকরো হৃদয়ে তখন লাল ও নীল রঙের নিদারুণ উৎসব শুরু হয়।

এমন করেও কেউ বুনে নিতে পারে শব্দঘর,,যেখানে শব্দেরা খেলা করে অবিরাম,প্রানচঞ্চল,স্বাধীন...কাব্যময় উপমার এক ফুটন্ত বাগান হয়ে আছে পুরো গল্পটা । বারবার পড়লাম আর মুগ্ধ হলাম...।

এই প্রথম মনে হয় সামু তে উত্স্বর্গপত্রে নিজের নাম দেখলাম তাও কিনা প্রিয় ব্লগার প্রিয় মানুষ দের সাথে ।এ এক অন্যরকম ভালোলাগার অনুভুতি ।খুব বেশিদিন হয়নি আপনাদের সাহচর্যে সমৃদ্ধ হচ্ছি ।প্রানবন্ত আড্ডায় অনেক সময় কেটে যাচ্ছে একসাথে ।এরই মাঝে নিজের নাম দেখে সত্যি আপ্লুত,কৃতজ্ঞতায় মেখে নিলাম ভালবাসাটুকু ।

সমৃদ্ধ হোক আপনার সাহিত্য চর্চা,আরো অনেক চমত্কার সব লেখা লিখে যান সেই প্রত্যাশা অনুক্ষণ...

নতুন বছর আনন্দময় হোক....

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

ডি মুন বলেছেন:
আপনি নিজে কবি বলেই কাব্যিক গল্পে আনন্দ পেয়েছেন। আর আমি কবিতা ভীষণ ভালোবাসি বলেই আমার গল্পগুলো শেষমেশ কবিতা হয়ে যায়।

এই ছোট্ট জীবনে কিছু ভালো মানুষের সাক্ষাত পেতে গেলে ভাগ্যবান হতে হয়। নিজেকে এখন ভীষণ ভাগ্যবান মনে হয়, আমার মতো নির্গুণ অধমের প্রতি আপনাদের আন্তরিকতা দেখে।

আপনার সকল ভ্রমণ নিরাপদ ও আনন্দদায়ক হোক
প্রিয় তুষার ভাই
ভালো কাটুক আমাদের নতুন বছর

শুভেচ্ছা :)

৩২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭

নেক্সাস বলেছেন: হেটস অফ....।
ডিমুন ভাই এত সুন্দর লিখা যে এক টানে পড়ে গেলাম। সব কিছু মিলিয়ে ফ্যান্টাস্টিক

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

ডি মুন বলেছেন:
আমি যখন শুধু কবিতা লিখতাম, আর ভাবতাম মানুষ গল্প কীভাবে লেখে , তখন গল্পে অরুচি ছিল। পড়তে ইচ্ছা করত না। তাই জানি মনে ও মননে যে একজন কবি, তার পক্ষে গল্পের প্রতি মোহটা ঠিক কবিতার মতো বোধহয় অতটা দৃঢ় হয় না।

তবু আপনার মতো একজন সহৃদয় কবি যে আমার গল্পটা পড়ে এমন চমৎকার মন্তব্য করেছেন, এতে ভীষণ আনন্দ লাগছে।

নতুন আঙ্গিকের কবিতায় রসঘন হয়ে উঠুক আপনার কলম, নতুন বছরে এটাই কামনা প্রিয় নেক্সাস ভাই

শুভেচ্ছা রইলো।

৩৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১৯ তম ভালোলাগা প্রিয় ভ্রাতা ++++++++++

এই লেখাটা সহ আপনার শেষ কয়েকটি গল্প, লিখনি ভঙ্গী , শব্দ চয়ন ও বিভিন্ন দৃশ্যের মিশ্রায়ন ও চিত্রায়নে আমি মুগ্ধ, ভক্ত হয়ে গেলাম।

জীবনের খানাখন্দে পা আঁটকে গেলে দুটি নরম হাতের অভাববোধ যখন তীব্র হয়ে ওঠে - যখন জীবনপথে যৌথ হতে সাধ জাগে ভীষণ - টুকরো হৃদয়ে তখন লাল ও নীল রঙের নিদারুণ উৎসব শুরু হয়। আর রবীন্দ্রনাথে সব সময় সান্ত্বনা খুঁজে পাওয়া যায় না বলেই ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে’- গানটির আবেদন কখনো কখনো বড় ম্লান হয়ে আসে। একা পথ চলতে অসহ্যবোধ হয়। পৌষের শেষ পৃষ্ঠায় লেগে থাকা কুয়াশার মতো অস্পষ্ট আগামী সামনে নিয়ে তখন মন যে কেমন করে– কে তার খোঁজ রাখে। ++++ অকাট্য সত্য।

ভালো থাকবেন অনেক। অনেক শুভকামনা :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

ডি মুন বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় অপূর্ণ ভ্রাতা

আমার গল্প আপনার ভালো লাগে জেনে আনন্দ হচ্ছে খুব। অল্প সময়ের পরিচয়ে আপনাদের এমন অকুণ্ঠ ভালবাসায় আমি ধন্য।

আপনার উদ্যমী ব্লগিং আমাকে সবসময় উদ্দীপিত করে।
ভালো থাকুন সবসময়
শুভ হোক ২০১৫

৩৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪

কাবিল বলেছেন: নতুন বছরে আজ প্রথম ব্লগে আসলাম
ভাল একটা লেখা পেলাম।


খুব ভাল লাগল

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

ডি মুন বলেছেন:
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম কাবিল ভাই

ভালো কাটুক নতুন বছর।

৩৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

অপ্রতীয়মান বলেছেন: গল্পের চরিত্রের মত বার বার হারিয়ে যেতে হচ্ছিল, অগোছালো হয়ে যাচ্ছিল চেনা পরিচিত ভুবন।

ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

শুভ কামনা জানবেন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

ডি মুন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ গল্পপাঠের জন্যে
শুভকামনা আপনার জন্যেও

ভালো থাকুন

৩৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

দীপান্বিতা বলেছেন: ভাল লাগ......নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ আপু
শুভ হোক ২০১৫

শুভকামনা রইলো।

৩৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১২

হামিদ আহসান বলেছেন: সুপাঠ্য এবং অবশ্যই ভাল মানের একটি গল্প। অবশ্য গল্প আপনি সব সময়ই ভাল লিখেন.....................++++++++

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৫

ডি মুন বলেছেন:
গল্প পাঠের জন্যে ধন্যবাদ হামিদ ভাই
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমিও খুব খুশি হলাম।

শুভেচ্ছা।

৩৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪০

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
একটা ছন্নছাড়া আকাশ বুকে নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে সন্দীপের কেবলই মনে হয়, কোনো এক পুকুরপাড়ের কথা। নিস্তব্ধ জলের পাশে থমথমে দুপুর মুখে নিয়ে বসে থাকা কোনো ময়ূরকণ্ঠী মায়াবী-চোখ নারীর কথা।

এক কথায় চমৎকার প্রিয় মুন ভাই !
আপনার গল্পের কলম সোনা হোক।

অনেক ভালোলাগা আর শুভেচ্ছা রইল।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪

ডি মুন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ গল্প পড়ার জন্যে।
শুভ হোক প্রতিটিদিন

:)

৩৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

এহসান সাবির বলেছেন: অফ লাইনে পড়েছিলাম....

ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

ডি মুন বলেছেন: ভালো লাগা জানানোর জন্যে ধন্যবাদ সাবির ভাই

আশাকরি খুব ভালো আছেন :)

৪০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২০

এহসান সাবির বলেছেন: খুব ভালো নাই ভাইয়া......

তবে আছি খারাপ না........

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

ডি মুন বলেছেন:
সাবির ভাই, খুব ভালো থাকার চেষ্টা করেন :)

ফেব্রুয়ারীতে ঢাকায় আসলে আবার দেখা হবে আশাকরি।

৪১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: গল্প লেখার নান্দনিকতা বিশেষভাবে মুগ্ধ করল।

ধন্যবাদ প্রতিভাবানকে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪

ডি মুন বলেছেন:
গল্প ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম মবীন ভাই
:)

আনন্দময় হোক সারাবেলা
শুভকামনা রইলো

৪২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

নীল আতঙ্ক বলেছেন: আপনার লেখা নিয়ে কথা বলার যোগ্যতা আমার নেই ভাইয়া।
পড়ে যাচ্ছি একটা একটা করে আপনার লেখা আর ভাবছি কি ভাবে পারেন আপনারা এই ভাবে সাবলীল ভাবে লিখে যেতে।
ভালো থাকবেন ভাইয়া :)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ নীল আতঙ্ক

মন্তব্যে উপস্থিতি জানান দিয়ে আমাকে অনুপ্রাণিত করলেন।

ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা :)

৪৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: সমান্তরালে দুই জীবনের দ্বন্দ্ব চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে সন্দীপের অন্তর্জলি যাত্রায়। ভালো লাগা রইলো।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় হাসান ভাই
আপনার মন্তব্য আশীর্বাদস্বরূপ।

ভালো কাটুক সময়।

৪৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: মোবাইল থেকে আগেই পড়েছিলাম। আজ পিসি দিয়ে লগইন করে ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১১

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ মৃদুল ভাই :)

৪৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২১

আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: প্রথম কোন লেখা পড়লাম আপনার, এটা গল্পের ছেয়ে কবিতাই বেশি, অনেকটা মুক্ত গদ্যের মত। শুরুতে আগ্রহ কম লাগছিলো, কিন্তু পড়তে পড়তে হুট করেই শেষ হয়ে গেল। শুভকামনা রইলো

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৫

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ গল্প পাঠের জন্যে।
আসলে আমার গল্পগুলো এমনই হুট করে শেষ হয়ে যায়। আর কবিতাপ্রেমী বলে গল্পে এর ছাপ পড়ে এটাও অস্বীকার করবার উপায় নেই।

তবে আপাতত এমনই ভালো লাগে লিখতে। গল্প না হোক। কাব্যগল্প বা এমন কিছু একটা হয়ে থাকবে।
গল্পটা নাহয় পাঠকের ইচ্ছামত তার মাথাতেই তৈরি হোক।

আবারো ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
শুভকামনা। :)

৪৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫০

নীল আতঙ্ক বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৬

ডি মুন বলেছেন:
ধন্যবাদ ধৈর্য নিয়ে আমার লেখা পড়ার জন্যে।
শুভকামনা রইলো
ভালো থাকুন :)

৪৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৭

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:

মুক্তছন্দের ভঙ্গিমার মতন অনেকখানি ৷ ছোটগল্পের অনুঘটকগুলো আরো বিস্তৃত হতে পারত ৷ পাঠক তৃপ্তির খানিক ঘাটতি রেশ রয়ে গেল ৷ কাব্যিকতা টানতে গিয়ে হয়ত মূল প্রেক্ষাপটটির অবহেলা ঘটেছে ৷ আদতে মুহূর্তগুলো অসংলগ্ন সমান্তরাল ৷ সিদ্ধান্ত লেখকের ৷

মঙ্গল হোক ৷

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

ডি মুন বলেছেন: ছোটগল্পের অনুঘটকগুলো আরো বিস্তৃত হতে পারত ৷ পাঠক তৃপ্তির খানিক ঘাটতি রেশ রয়ে গেল ৷ কাব্যিকতা টানতে গিয়ে হয়ত মূল প্রেক্ষাপটটির অবহেলা ঘটেছে ৷

চমৎকার মন্তব্য। আশাকরি পরবর্তী লেখাগুলো এই বিষয়গুলোর দিকে আরো বেশী নজর দিতে পারব। সত্যি বলতে কাহিনী বিস্তৃত করতে প্রবল অনীহা/অপারগতাহেতু শুধু ইঙ্গিত দিয়েই আমি গল্প শেষ করে দেই, ফলে পাঠকের পক্ষে পরিপূর্ণ তৃপ্তি পাওয়াটা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।

আপনার চমৎকার মন্তব্যে নতুন করে ভাববার অবকাশ পেলাম।

ভালো থাকুন :)
শুভেচ্ছা

৪৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কাব্যের চাদরে মোড়ান গল্পে মুগ্ধতা।
পাঠক হিসেবে গল্পের শেষে আমি তৃপ্তিরর হাসি হেসেছি।
ভালো থাকবেন ভাইয়া।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৪

ডি মুন বলেছেন:
ভীষণ আনন্দিত হলাম আপনার মন্তব্য পেয়ে।
অনেকেই আমাকে বলেছেন যে গল্পটা আরো কিছুটা বড়ো হলে ভালো হত। তবে সত্যি বলতে এই গল্পে আমার বলার আর কিছু ছিলো না।

যেখান থেকে গল্পটা শুরু হয়েছিল, সেখানে এসেই গল্পটা শেষ হয়েছে। পাঠকের মনেই গল্পের ঘটনা তৈরি হোক, আমি শুধু ইঙ্গিত দিয়ে যাই।

কাব্যময় গল্পে তৃপ্তি পেয়েছেন এটাই আমার প্রাপ্তি।

ভালো থাকুন
শুভেচ্ছা নিরন্তর।

৪৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:১৭

সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: বলার ধরণটি মন ছুঁয়ে গেল। আগে পড়িনি বলে আফসোস। শব্দের আশায় এপথ সেপথ হেঁটে বেড়াই। ভাল লাগার মাত্রা তাই বেশি। আপনার বই বেরুচ্ছে তো? বইমেলায় বই কিনবার তালিকায় ব্লগারদের বই দুবছর ধরে প্রথমেই রাখি। শুভকামনা রইল।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২২

ডি মুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্যে।
আর ভালো লেগেছে জেনে ভীষণ আনন্দিত হলাম।

আশাকরি দেখা হয়ে যাবে এবারের বই মেলায়।
অনেক অনেক ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা।

৫০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৬

আমিসাধারণ বলেছেন: অসাধারণ!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্যে :)
ভালো থাকুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.