নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদমেজাজী মন্দ লোক (www.meetmamun.com)

ডি মুন

এস এম মামুনুর রহমান - www.meetmamun.com

ডি মুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অজ্ঞাত স্টেশন

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫



মধুসূদন বাবু মারা যাওয়ার সংবাদে মুকুল একেবারে ভেঙ্গে পড়ল। কাঁদতে কাঁদতে ঢলে পড়ল আমার কাঁধে। আমি কোনরকমে ওর মাথায় হাত রাখলাম। বললাম, শান্ত হ মুকুল, কেউ যায় কেউ আসে; এইত নিয়ম। কাদিস না। ট্রেন চলে আসবে এখনই। আমরাও তো যাচ্ছি।

একথা বলে আমি প্লাটফর্মের দিকে তাকালাম। কাকভেজা হয়ে আছে প্লাটফর্ম; আর সেই সাথে এখানে নিয়ে আসা তরি-তরকারীও। বেগুনের গায়ে শিশিরকণার মত বৃষ্টি জমছে, যেন ওগুলোও কাঁদতে শুরু করেছে। সময়টা আন্দাজ করা যাচ্ছে না। বোধহয় সকাল; আবার বিকেলও হতে পারে। সন্ধ্যা হলেও অবাক হবার কিছু নেই। সামনেই বড় বড় ডালায় সবজি নিয়ে বসে আছে ক’জন চাষী। ওদেরও ট্রেনের জন্যে অপেক্ষা। অন্য সময় হলে প্লাটফর্মে পা ফেলা দায় হতো। কিন্তু এখন বর্ষা। তাই চাষীদের ভীড় নেই। ডুবে গেছে সব। আলু-পিয়াজ-রসুন, ভাঙা ছাতা, উদোম শরীর, আশা-আকাঙ্ক্ষা, অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ সবকিছু। ওদের সবকিছু ডুবে যায়। ওরা কী নিয়ে বাঁচবে – এমন একটা ভাবনা হঠাৎ আমাকে দুলিয়ে দিয়ে গেল। একজন চাষীর সাথে কথা বলে জানলাম ওরাও যাবে উত্তরে। ট্রেন আসতেও আর বেশি বাকি নেই। বেশ ভালো হলো। আমরাই তাহলে উত্তরের পথের একমাত্র যাত্রী নই।

স্যাঁতস্যাঁতে অজোঁপাড়াগেয়ে প্লাটফর্ম, চাষীদের ছেঁড়া গেঞ্জি, বেগুনের গায়ে মিছরির মত জলকণা, ছাতার সাথে সংগ্রাম করতে করতে কোমর ভেজানো দু’একজন লোক; সব মিলিয়ে অদ্ভুত লাগছে। কিন্তু এসবের মধ্যে আচমকা মধুসূদন বাবুর মৃত্যুর সংবাদটা কেমন গড়বড় করে দিল। ঘাড়ের উপরে মুকুলের কান্নাভেজা মুখ। ওকে কী বলে সান্ত্বনা দিতে পারলে আমার ভালো লাগবে তাই ভাবছি। কাউকে সান্ত্বনা দেয়ার মধ্যে এক ধরনের মিহি আনন্দ আছে। মধূসুদন লোকটার সাথে ওর সম্পর্কটা ঠিক আন্দাজ করতে পারছি না। তাই সান্ত্বনা বাক্য খুঁজতে সমস্যা হচ্ছে। তবে মানুষের মৃত্যুতে এত আহত হবার কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না। ঠিক যেমন জন্ম ব্যাপারটাও খুব একটা আনন্দের কোনো ঘটনা নয়। মৃত্যুও তেমনি। এগুলো খুবই প্রাকৃতিক বিষয়। জন্মেছ যখন, তখন জন্মদান করে মরে যাও – ব্যাস! চক্র চলমান থাকুক। পৃথিবী এগিয়ে যাক। মানুষসহ সবার ক্ষেত্রেই নিয়ম এক। যাহোক, মুকুলকে এখন এসব বলা বোধহয় ঠিক হবে না। আবেগের সময় মানুষ বিবেচনা বোধ হারিয়ে ফেলে। যুক্তি আর আবেগ পরস্পর বিপরীত শব্দ বলেই চিরকাল জেনে এসেছি।




প্লাটফর্মে দাঁড়িয়ে ট্রেনের জন্যে অপেক্ষা। মেঘের গা চুইয়ে ঝিরিঝিরি জল পড়ছে । অদ্ভুত কান্নার সুর যেন সমস্ত প্রকৃতিতে। আমি মুকুলকে সান্ত্বনা দিতে শুরু করেছি – মুকুল শক্ত হ, একজন মানুষের মৃত্যুতে কিছু যায় আসে না। কথাটা বলেই মনে হল – বাহ, বেশ বলেছি তো। কথাটা নিজের হলে নিজেকে দার্শনিক জ্ঞান করতাম। আসলে কথাটা আমার নয়। কোনো একটা বইতে পড়েছিলাম। লেখা ছিল – মহাবিশ্বের জটিল এই নিয়মের মধ্যে একজন ব্যক্তির মৃত্যু আদতেই কোনো প্রভাব ফেলে না। কোনো ছন্দপতন ঘটে না প্রকৃতিতে। সবকিছুই স্বাভাবিক নিয়মে চলতে থাকে।
কথাটা খুবই সত্য। মেনে নেয়া কঠিন – এমন সত্য। যেসব সত্য বাস্তবের মুখোমুখি দাঁড় করায়। যেগুলো আমরা ঘৃণা করি। অথচ আমাদের পছন্দ না হলেও, মৃত্যু আমাদেরকে ভালোবেসে তুলে নিয়ে যায়।

আমরা এক অদ্ভুত ট্রেনের জন্যে অপেক্ষা করছি। ট্রেনটা কিছুক্ষণের মধ্যেই চলে আসবে। আমাদেরকে নিয়ে যাবে উত্তরে।

ইদানিং ট্রেনে যাত্রীর সংখ্যা নেই বললেই চলে। একটু আগে আমরা অন্য একটা স্টেশনে অপেক্ষা করছিলাম। সেখান থেকে একটা ট্রেন উত্তরমুখি চলে গেল; সেটাতেও হাতে গোনা কিছু লোক ছিল। আমাদের ইচ্ছে ছিল ওই ট্রেনেই আমরা চলে যাব। অ্যাটেনডেন্টকে খুব করে অনুরোধ করলাম, দেখুন আমাদের টিকিটটা পরের ট্রেনের। কিন্তু আমরা এটাতে যেতে চাচ্ছি। গন্তব্য যেহেতু একই, তাই আপনি অনুমতি দিলে খুব সুবিধা হত। সময়টা বেঁচে যেত। তাছাড়া আমাদের সিট প্রয়োজন নেই। দাঁড়িয়েই খুব যেতে পারব। ট্রেনটা তো প্রায় খালিই যাচ্ছে...

প্লাটফর্মে দাঁড়িয়ে অ্যাটেনডেন্টের সাথে কথা বলতে বলতে কখন যে ট্রেনটা চলে গেল, আমি কিংবা মুকুল কেউই টের পেলাম না। যেন নিঃশব্দে বেড়ালের মত চলে যাওয়া। আমরা যখন রেল লাইনের উপরে তাকালাম, দেখলাম একটা বগিবিহীন ট্রেনের ইঞ্জিন বৃষ্টির পানিতে ভেজার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তখনও মধুসূদন বাবুর খবরটা আমরা পাই নি। আমি মুকুলকে বললাম, মুকুল চল, একটু তাড়া করে হাঁটলে ট্রেনটা বোধহয় ধরতে পারব। সামনেই একটা স্টেশন, সেখানে অবশ্যই থামবে। তারপর দুজন দৌড়াতে শুরু করলাম। এবং দৌড়ে দৌড়েই এই স্টেশনে আসা। আগের ট্রেনটা নেই, কেউ কিছু বলতেও পারল না। ট্রেন কখন আসে, কাকে নিয়ে কখন যায়– কে তার খোঁজ রাখে ! আমরা টিকিট কাউন্টারের দিকে কাউকে জিজ্ঞেস করব বলে এগিয়ে যাচ্ছি; আর তখনই দেখলাম স্টেশনের দেয়ালে পোস্টারে লেখা – ‘রেল কর্মকর্তা মধুসূদন বাবুর মৃত্যুতে আমরা শোকাহত’।




আমাদের যাত্রা কেন এবং কখন শুরু হয়েছিল – ঠিক মনে নেই। শেষ যতটুকু মনে পড়ছে – আমি আর মুকুল ট্রেনের টিকিট কেটে কোনো একটা প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করে আছি। উত্তরের কোনো একটা যায়গায় যাব। যদিও ঠিকানা নির্দিষ্ট নেই। তবে আশা এই যে, জায়গাটা আমাদের খুব ভালো লাগবে। সেখানে সুন্দর কচি কচি ঘাস থাকবে। হরিণ চরে বেড়াবে সে ঘাসের ভেতর পা ডুবিয়ে; মুখ ডুবিয়ে। সেখানে গাছ থাকবে, গাছে গাছে পাখি থাকবে। পাখির কণ্ঠে থাকবে গান। আমাদের মনের মধ্যে যেমন শান্ত সবুজের ছবি আঁকা, ঠিক তেমনি চির সবুজের দেশে আমরা পৌছে যাব।

যাত্রার শুরুতে আমরা আকাশ দেখিনি। কেউ দ্যাখেও না। যাত্রাকালে আকাশের রঙ তাই আমাদের স্মৃতিতে নেই। হয়তো রোদ ছিল কিংবা মেঘ। কিন্তু এখন আমাদের বার বার আকাশের দিকে তাকাতে ভালো লাগছে। সময়টা যদিও আন্দাজ করা যাচ্ছে না। আর তাছাড়া আমাদের কারো কাছে ঘড়ি নেই। তাতে কী? ট্রেনটা চলে আসবে কিছুক্ষণের মধ্যেই। আমরা ‘কিছুক্ষণ’ নামক ‘অনন্ত সময়’ পথের সাথে চোখ বেঁধে রাখলাম প্রতীক্ষায়।

ইলশে গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে এখনো। মুকুল বারবার চোখ মুছছে। ওর চোখের নদীতে বন্যা। ওকে খুব বলতে ইচ্ছে করছে, এতো কাঁদছিস কেন? তুইও তো একদিন মরে যাবি? কিন্তু না, থাক। কান্না দিয়ে মৃত্যুকে আটকানো যায় না – এ সত্য ওর এখন না জানলেও চলবে।




দরজায় হালকা কড়া নাড়ার শব্দ পেলাম। মৃদু ঠক ঠক। কিন্তু সর্বনাশ যা হবার তা হয়েই গেল; ঘুমটা ভেঙে গেল। অনিবার্যভাবে স্বপ্নটাও। দরজা খুলে দেখি ফারুকী দাড়িয়ে আছে। ফারুকী আমাদের ব্লকেই থাকে। মাঝে মাঝে আমার রুমে আসে গল্প করতে। গল্প করতে বললে ভুল হবে, বলা উচিত হাসতে আসে। ওর মতো অকারণে হাসতে পারা মানুষ আমি আর দ্বিতীয়টি দেখিনি। ওকে দেখলে মনে হয় লাফিং বুদ্ধা। হেসেই যেন উড়িয়ে দেবে পৃথিবী। কিন্তু এত ভোরে ও কোনোদিনও আসে না। আমার সদ্য ঘুম ভাঙা চোখ দেখে ফারুকী বলল, কি ব্যাপার ঘুমাচ্ছিলি... আমি ভাবলাম জেগে আছিস। আচ্ছা, ঘুমা, পরে আসব।

বললাম, না। ঠিক আছে। ভেতরে আয়, জরুরী কিছু? ফারুকী পরে আসবে জানিয়ে বিদায় নিল। আমিও আর দ্বিতীয়বার জিজ্ঞেস করলাম না। বরং খুব দ্রুত আবার বিছানায় ফিরে এলাম, স্বপ্নটার বাকী অংশ দেখব বলে। ভাবলাম – এমনটা তো খুব একটা হয় না। মুকুলকে নিয়ে স্বপ্ন দেখলাম। এতোদিন পর। আর তাছাড়া এতো স্পষ্ট স্বপ্ন তো কখনো দেখিনি। আমি ফ্রয়েড-ইয়ং পড়েছি। তাই স্বপ্ন আমাকে বিভ্রান্ত করে না কখনোই। কিন্তু আজ কিছুতেই আর ঘুম এলো না। বুঝলাম, ভেঙে যাওয়া স্বপ্ন জোড়া লাগে না। অগত্যা বিছানা ছেড়ে উঠলাম। স্বপ্নটা যাতে ভুলে না যাই, তাই দ্রুত কাগজকলম নিয়ে লিখতে বসে গেলাম। আমি এর আগে কখনো স্বপ্ন লিখে রাখিনি। লিখতে অবশ্য ভালোই লাগছিল। অনাস্বাদিত অনুভূতি, যেন অন্য জগতে ভ্রমণের এক অতীন্দ্রিয় অভিজ্ঞতার কথা লিখছি। মনে একটা ক্ষীণ আশাও ছিল, এটাকে একটু এদিকওদিক করে, যাকে বলে লেখকের কল্পনা মিশিয়ে, একটা গল্প করে তুলতে পারব।

লিখতে লিখতে হঠাৎ মনে হল, যাকে নিয়ে লিখছি তাকে একটা ফোন দিলেও তো হয়। কতোদিন আমরা ইথারের প্রাচীর ভেদ করিনি। কিন্তু এত সকালে কি ফোন দেয়া ঠিক হবে?

যদিও মুকুল আমার স্কুল জীবনের বন্ধু, তবুও সে তো রূপকথার প্রথম বাক্যের মত – অনেক অনেক কাল আগের কথা। ওর সাথে যোগাযোগ নেই আজ বহু বছর। ফোন নাম্বার আছে; তবে কথা হয় না। অবশ্য আমার এমন অনেক বন্ধুই আছে যাদের ফোন নাম্বার ফোনবুকে আছে, এমনকি ফেসবুকের বন্ধুতালিকায়ও তারা আছে। অথচ বছরের পর বছর তাদের সাথে দেখা হয় না, কথা হয় না। একটা ক্ষুদেবার্তাও কেউ পাঠায় না। আমিও না। অলিখিত দূরত্বের দেয়ালে আমরা সভ্য নাগরিকেরা আপাদমস্তক বন্দী। মাঝে মাঝে মনে হয়, মানুষ স্বার্থের আড়াল হলেই মনের আড়াল হয়। মুকুলের আর আমার বেলায়ও বোধহয় এটাই হয়েছে। একই গ্রামে থেকেছি, একই স্কুলে পড়েছি। তারপর সেই কলেজ জীবন থেকে, যখন আমরা ভিন্ন ভিন্ন কলেজে ভর্তি হলাম, আর কোনো যোগাযোগ নেই। অর্থনৈতিক, সামাজিক, ব্যক্তিগত - কোনো যোগাযোগই না; কিছুই না। তবে জানিনা কেন - বহুবছর পর আজ হঠাৎ স্বপ্নযোগ হলো।




মুকুলকে ফোন দেব কি দেব না ঠিক করতে পারছি না। এতদিন পর ওর গলার স্বর কি আমি চিনতে পারব? না পারারই কথা। মানুষ প্রতি দশ বছরে আদ্যোপান্ত বদলে যায়। শরীরের ভেতরে নতুন শরীর হয়। আর মন? মনের বদল তো ক্ষণে ক্ষণে। তার জন্যে দশবছর অপেক্ষা লাগে না। মুকুলের সাথে আমার তো প্রায় দশ বছর জানাশোনা নেই। যদি ওর আমাকে মনে না থাকে? যদি চিনতে না পারে, কীভাবে চেনাবো? অপরিচিত জনের কাছে নিজের পরিচয় দেয়া যায়, নিজেকে চেনানো যায়। কিন্তু পরিচিত বন্ধুর কাছে ? কথার কৌশল জানা লোকেদের অবশ্য সম্পর্ক বিনির্মানে কালক্ষেপণ করতে হয় না। কিন্তু আমার হয়। বার বার ভাবতে হয়। মনের মধ্যে কোথায় যেন দ্বিধা রয়ে যায়। ও যদি ভাবে, আমার নিজেরই কোনো স্বার্থে ওকে আজ পুরোনো স্মৃতির ভেতরে টেনে নিয়ে যেতেই, আমি কথার সেতু বাঁধতে চাইছি। স্বপ্নের ভেতরে কী এক ইঙ্গিত হঠাৎ আজ মনের হাওয়া বদল করে দিল। ভয় হচ্ছে, যদি ফোন দিয়ে শুনতে হয়, ওর বাবা আজ মারা গেল। যদি স্বপ্ন সত্যি হয়। যদি ভদ্রতা রক্ষার্থে প্রায় ভুলে যাওয়া বন্ধুর পিতৃবিয়োগে আমাকেও সমব্যাথী হতে হয়।

কেন ভুলে যাওয়া পরিচিত বন্ধুর মুখ এতদিন পর স্বপ্নের জালে বাঁধা পড়তে হবে ? দ্বিধাগ্রস্ত মনে ফোনের দিকে হাত বাড়াব কিনা ভাবতেই সেটা সশব্দে বেজে উঠল। আর সাথে সাথেই খবর পেলাম, আমার বাবা কিছুক্ষণ আগে ট্রেনে কাটা পড়েছেন।




ভেজা চোখে জানালায় তাকিয়ে দেখছি, বাইরে ইলশে গুড়ি বৃষ্টি। আমার ভীষণ কষ্ট হচ্ছে। জীবন-মরণ নিয়ে কোনো দার্শনিক তত্ত্বে আমার আগ্রহ নেই। নিজেকে নিতান্তই সাধারণ আবেগপ্রবণ মানুষ মনে হচ্ছে।

এখন আমি জানালায় চোখ রেখে কাঁদছি। আর মনে করার চেষ্টা করছি, আমার বাবার সাথে জীবনানন্দ দাশের কখনো পরিচয় ছিল কিনা।

মন্তব্য ১০৬ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (১০৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ ডি মুন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২০

ডি মুন বলেছেন: গল্প পাঠের জন্যে আপনাকেও ধন্যবাদ
ভালো থাকুন।

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

ডি মুন বলেছেন: শোভন ভাই :)
ভালো আছেন নিশ্চয়ই :)

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

রিকি বলেছেন: কোনো একটা বইতে পড়েছিলাম। লেখা ছিল – মহাবিশ্বের জটিল এই নিয়মের মধ্যে একজন ব্যক্তির মৃত্যু আদতেই কোনো প্রভাব ফেলে না। কোনো ছন্দপতন ঘটে না প্রকৃতিতে। সবকিছুই স্বাভাবিক নিয়মে চলতে থাকে।

গল্প অনেক অনেক ভালো লেগেছে। ++++++++ :) :) :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

ডি মুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্যে
ভালো থাকুন সবসময়।

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেলো

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

ডি মুন বলেছেন: মন ভালো হোক।

ভালো থাকুন তন্ময় ভাই ।

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

ইচ্ছের ঘুড়ি বলেছেন: চমৎকার গল্প

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: হুম!!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০০

ডি মুন বলেছেন: :)

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৭

শায়মা বলেছেন: তখন এমনি করে বাঁজবে বাঁশি এই নাটে
কাঁটবে গো দিন আজও যেমন দিন কাটে।:(

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

ডি মুন বলেছেন: :(

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডি মুন ,


জীবনানন্দ দাশের ট্রাজিক পরিনতির সাথে মিলিয়ে বেশ পোক্ত হাতেই একটি চমৎকার গল্প লিখেছেন ।

বহুবার শোনা হলেও গল্পের এই লাইনটি নতুন করে আবার দাগ কেটেছে -----ভেঙে যাওয়া স্বপ্ন জোড়া লাগে না।

শুভেচ্ছান্তে ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

ডি মুন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই
ভালো কাটুক আপনার দিনরাত্রি :)

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার লেগেছে গল্পে । অতি অল্প পরিসরে লেখনীগুণে অসাধারণভাবেই গল্পটা শেষ করেছেন । যদি বলি ট্রু গল্পকারের সার্থকতা তবে এটাকেই বলা হবে ।

শুভ কামনা রইলো । :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৯

ডি মুন বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম কালি শেষ ভাই
অনেক ভালো থাকুন :)

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১০

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বপ্ন কখনও বাস্তবকে আক্রমন করে এক আধিভৌতিক কাকতাল তৈরি করে। সেসময় কেমন লাগে? বড়ই রহস্যময় এই পৃথিবী। গল্পে অনেক ভালো লাগা রইলো।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৩

ডি মুন বলেছেন: ...... সে সময় সত্যি অদ্ভুত লাগে। স্বপ্ন ভেঙে গেলে কখনো হাঁপ ছেড়ে বাঁচি; আবার কখনো মনে হয় স্বপ্নের জীবনটাই তো ভালো ছিল। কেন জেগে উঠলাম !!! আর স্বপ্নের সাথে বাস্তব মিলে গেলে ভয় হয়। পৃথিবী সত্যিই রহস্যময়।

মন্তব্যে ভালো লাগা রইলো হাসান ভাই
এ গল্পটার বেশ অনেকটা স্বপ্নযোগে পাওয়া।

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

সুমন কর বলেছেন: অলিখিত দূরত্বের দেয়ালে আমরা সভ্য নাগরিকেরা আপাদমস্তক বন্দী। মাঝে মাঝে মনে হয়, মানুষ স্বার্থের আড়াল হলেই মনের আড়াল হয়।

গল্পের শুরু আর শেষটা ভালো লাগল। কেমন আছো?

সুন্দর গল্প।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৪

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই।

আমি ভালো আছি। আপনিও নিশ্চয়ই ভালো আছেন ।
:)

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

আমিই মিসির আলী বলেছেন: অনেক টা সময় নিয়ে লেখাটা পড়লাম। পড়ে মনে হচ্ছে সময় নষ্ট হয় নাই।

অসাধারণ লেখা পড়লাম।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০১

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমিও আনন্দিত হলাম।

১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৭

শামীম আরেফীন বলেছেন: গল্প ভালো লিখেছেন। ভালো লাগল

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০২

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ গল্প পাঠের জন্যে।

১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

জুন বলেছেন: ডুবে গেছে সব। আলু-পিয়াজ-রসুন, ভাঙা ছাতা, উদোম শরীর, আশা-আকাঙ্ক্ষা, অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ সবকিছু

মহাবিশ্বের জটিল এই নিয়মের মধ্যে একজন ব্যক্তির মৃত্যু আদতেই কোনো প্রভাব ফেলে না। কোনো ছন্দপতন ঘটে না প্রকৃতিতে। সবকিছুই স্বাভাবিক নিয়মে চলতে থাকে।
শুধু মৃত্যুই নয় ডি মুন, সেটা স্বামী- স্ত্রী, ভাই- বোন, প্রেমিক প্রেমিকা এমন যত ভালোবাসার সম্পর্ক আছে এর মৃত্যুতেও জগতের নিয়মের উপর কোন প্রভাব ফেলে না ।
অনেক অনেক ভালোলাগলো ছোট গল্পটি বিশেষ করে ষ্টেশন আর ট্রেন আমার প্রিয় বিষয় নিয়ে লেখায়। জীবনের বেশ কিছুটা সময় কেটেছে ষ্টেশনের পাশেই রেল গাড়ীর আনাগোনা দেখে, তাই হয়তো বা ।
+

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০১

ডি মুন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ জুনাপু
আর আপনি ঠিকই বলেছেন, মানুষের আশা নিরাশা, সুখ-আনন্দ, সম্পর্কের মৃত্যু কিংবা প্রাপ্তি কোনোকিছুতেই আসলে জগতের নিয়মের মধ্যে কোনো প্রভাব ফেলে না।

ভালো থাকা হোক।

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গভীরতা নাই!!!! ফালতু লেখা। আমার ভাতিজা বামহাত দিয়েও এর চেয়ে ভালো লিখতেপারে ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৩

ডি মুন বলেছেন: বাংলার ফালকা ওরফে মাহাবুত ভাই,
আপনারে এইখানে আইতে কইছে ক্যাডা ! ! !

আমার এত সুন্দর গল্পের গভীরতা মাপার মত গভীর জ্ঞান আপনি এখনো অর্জন করতে পারেন নাই। :) :)
সুতরাং , নিকটস্থ বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্রে যোগাযোগ করেন


বেটা বদমাইশ :)

১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: রাবিশ! এই গল্পের না আছে তাল, না আছে লয়! বেসুরা সুরের গল্প।

মাহমুদ ভাইয়ের সাথে ১১০ ভাগ সহমত। আমার পিচ্ছি ভাতিজাও বাম হাত দিয়ে এর চেয়ে ভালো গল্প লিখতে পারবে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

ডি মুন বলেছেন:
আপনার ভাতিজারে আমার নিকট পাঠাইয়া দেন। হেতের ডাইনগালে গালে আদর কইরা দুইটা কইষ্যা চটকণা মারুম :) :) :)
আপনার আর মাহবুত ওরফে ছাগলা ভাই'র জন্যে আমি ঠিকমতো বলগিং করে একজন খাটি বোলগার হইতে পারতেছি না। :)

আপনাগো ফাঁসি চাই !!!!!

১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮

ফা হিম বলেছেন: গল্পের শেষটা যেমন হবে ভাবছিলাম, তার ঠিক উল্টোটা হয়েছে। স্বপ্ন আর স্টেশনের কারণে গল্পে অন্যরকম একটা আবহ পেলাম। ভালো লাগল।

@মাহমুদ০০৭, =p~ =p~ :#) B-))

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ ফাহিম ভাই

আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল। ভালো আছেন নিশ্চয়ই :)

১৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এই ধরনের গল্পের উপর ট্যাক্স বসানো উচিৎ।

আমার যে পরিমাণ এমবি খরচ হয়েছে তার টাকা ফেরত চাই।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

ডি মুন বলেছেন: আপনি অতিসত্তর ভ্যাটম্যান মালুমুহিত এর সাথে যোগযোগ করেন ভাই। সেই আপনাকে সঠিকভাবে ট্যাক্সের পরিমান নির্ধারণ করে দিতে পারবে। :) :)

তবে আপনি চাইলে আমার বিকাশ একাউন্টে আগেই দুই হাজার দিরহাম জমা রাখতে পারেন । আমি কিছু মনে করব না :)

২০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আহারে ! ভাদ্র মাসের গরমে আবার আপনার মাথা ধইরা গেছে । চিন্তা কইরেন না ভাই - অহনই আপনার ইঞ্জেকশন লইয়া আইতাছি ;)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

ডি মুন বলেছেন: ভাই, আপনার লগে কথা কইতাম না !!! আমার গল্পের ওজন কইম্যা যাইতাছে।
এত সুন্দর একটা গল্প লিখলাম। কিন্তু হায় !!! গল্পটিতে মন্তব্য দিল বাংলার ছাগলা মাহাবুত পাগলা !!!!! আল্লাগো বাঁচাও !!! :) :)

২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এতদিন বিরতি দিয়ে একটা গল্প দিছো তাও যদি ভালো গল্প দিতা একটা কথা আছিল।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৯

ডি মুন বলেছেন: ইয়ে মানে, ভালো বলতে কোন ধরণের গল্প চান !!!! আপনার প্রিয় লেখক রসময় গুপ্তের মত নাকি !!!! :)

২২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২০

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আবারো ভুল করছ! স্যার রসময় গুপ্ত হইবে যে!!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২২

ডি মুন বলেছেন: স্যার, বিজ্ঞানী, মনস্তত্ত্ববিদ, সুলেখক, সুসাহিত্যিক, মহাজ্ঞানী রসময় গুপ্ত

এইবার হইছে ?

২৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমাদের পাগল বলায় তোমারে কইশ্যা মাইনাস। দাড়াও আরও কয়েকজন কে ডাইক্কা আন্তাছি। আইজকা তোমার খপর আছে!!!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩

ডি মুন বলেছেন: আমাকে এইরকম টর্চার করছেন, একথা শ্রদ্ধেয় আমিন ভাই জানতে পারলে আপনাদের খবর করে দিবে।
আমিন ভাই দ্য বস

২৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: প্রবাসী ভাইয়ের সাথ্যে একমত । মেগা বাইট ফেরত চাই ভ্যাট সহ ;)
গল্প এম্নিতেই বিনা পয়সার চর্চরী আবার কয় ওজন ।, আমরা দুইজনই যা হিট দিবার দিতাছি । নাইলে এই গল্প
কেউ পুছে না :) ;)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭

ডি মুন বলেছেন: আমিন ভাইয়ের কাছে লিখিত অভিযোগপত্র জমা দিছি।
আপনাগো খবর আছে !!!! কইয়া দিলাম

কল্লা সামলাইয়া রাইখেন ;)

২৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মাহমুদ ভাইয়ের সাথে সহমত। আমরা তুমারে কত্ত ভালা পাই দেখছ মুন

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

ডি মুন বলেছেন: তাইলে তাড়াতাড়ি ৫০০০০ দিরহাম পাঠিয়ে ভালা পাওয়ার প্রমাণ দেন :)

২৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় আমিন ভাই , পার্থ ভাই তুষার ভাই অভি ভাই সবসময় আমাদের সাথে আছেন :) সুতরাং নো চিন্তা

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

ডি মুন বলেছেন: হে হে হে , পাগলে কয় কী !!!!!!!!!!!!!!!

হেতেরা সব তো আমার গুণমুগ্ধ । আপনারে তো হেতেরা দেখতেই পারে না :)

২৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বেশি ভালা পাই বইল্লাই হেতের মাথা আউট হইয়া গেছে

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

ডি মুন বলেছেন: আমি জ্ঞান হারা, পথ হারা ।
আপনাগো দুইডারে করমু বোলগ ছাড়া :)

২৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমিনুর ভাই আসলে আমিই তোমার নামে বিচার দিতাছি। কিলাস ফাকি দিয়া তুমি ফেবু চালাও, এই কথা বলতাছি।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮

ডি মুন বলেছেন: আমিন ভাই এক্ষুণি চলে আসবে। তারপর আপনাদের ঘাড়ে ধাক্কা দিয়ে বাইর কইরে দিয়ে আমার গল্পের ভাব-গাম্ভীর্য ফিরিয়ে আনবে। ইয়া হু। ফেসবুকে অভিযোগপত্র দিয়েছি । ইয়া হু :)

২৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: গল্পের প্রতিটি শব্দের মাঝে শোভা (!) জড়িয়ে আছে। এই রকম শোভা আরও চাই। শোভার ছোঁয়ায় শুভ্র হোক জীবন সাহিত্য।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬

ডি মুন বলেছেন: বাহ ! অসাধারণ কমেন্ট ।

পাঠকের কাছে এমন সুন্দর কমেন্টই তো প্রত্যাশা।
ধন্যবাদ সুধী পাঠক। আপনার জীবন যৌবনও শোভার ছোঁয়ায় জেগে উঠুক :)

৩০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: শোভা শোভা শোভা!!শোভা রে !!
মুন রে শান্তি দে ;)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

ডি মুন বলেছেন: সাহিত্য ফাহিত্য লাথি মেরে চলে যাব শোভা !!!!!!

মলয়দা কে খবর দিচ্ছি !!! ওয়েট !!

৩১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মুন তুমি এত্তগুলা পচা। স্কিপ কইরা মন্তব্যের উত্তর দিছ। খেলুম না

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

ডি মুন বলেছেন: চরি !!! আমার ভুল ছিড়ে গিয়েছিল। ইদানিং কানে ভালো দেখি না :)

৩২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ল্পের নাম - সুজানা স্টেশন দিলে একটু ভাল হয়ত । গল্প চায়ের কাপের মত অগভীর

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

ডি মুন বলেছেন: আপনি এখনো মানসিক হাসপাতালে যান নাই !!!!!!

তাড়াতাড়ি যান, ডাক্তাররা অপেক্ষা করতেছে :)

৩৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমি গোস্বা খাইছি, মুন আমার কমেন্ট স্কিপ কইরা গেছে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

ডি মুন বলেছেন: মিছা কতা !!!! আপনার কমেন্টকে মহান ডি মুন ' অসাধারণ ' বলে আখ্যায়িত করেছেন।

আপনার মন্তব্যের শোভার শোভায় আমার সকল অঙ্গ ইয়ে মানে বিকশিত হয়ে যাইতেছে। :)

৩৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

আমিনুর রহমান বলেছেন:


তোরে ধইরা মালা উচিৎ ক্লাস না কইরা এইসব আলতু-ফালতু গল্প কে লিখতে বলেছে X( X( X(

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১

ডি মুন বলেছেন: @ সবাইকে

দেখেন আমিনুর ভাই বলেছেন , আমাকে ধরে গলায় মালা দেওয়া উচিত ।

ধন্যবাদ আমিন ভাই, এত সুন্দর একটি মন্তব্যের শোভায় আমার প্রতিভা বিকশিত করিবার জন্যে :) থেঙ্কু

৩৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মুন এবার তোর কি হপে রে!!!!!!!!!!!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

ডি মুন বলেছেন: এবার আমি নো-বেল পাব । ইয়াআআআআআআ আলিইইইইইইইইই :)

৩৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:



মাহমুদ, এই সুজানাটা আবার কেডায় :P

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

ডি মুন বলেছেন: নিশ্চয়ই সুজানার কাছ থেকে মাহবুত ভাই ছ্যাক খাইছে !!!!!!

এই নামে আপনারও কেউ আছে নাকি আমিন ভাই :) পুরোনো কোনো স্মৃতি মনে পড়ে গেল নাকি !!!

৩৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মাহমুদ ভাই, কনফুজ হইয়া গেলাম তো! সুজানা আবার শোভা। একটা গল্পে এত চরিত্র কেনু? মুন কি নিজের আগের রেকর্ড আবার ভাঙবে নাকি???

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

ডি মুন বলেছেন: আমি এর মধ্যে কোথা হইতে আসলাম !!!!

সুজানা আর শোভা এরা নাকি যথাক্রমে আমিন ভাই ও মাহামুদ পাগলা ভাইয়ের গল্পের চরিত্র

উনারাই এ ব্যাপারে ভালো বলতে পারবেন :) !!! :)

৩৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:


মাহমুদ, মুন কিন্তু কথা অন্যদিকে ধাবিত করার চেষ্টায় আছে।


প্রবাসী, মুন এইবার একজনের কাছে ৪ বার ছ্যাকা খেয়ে পূর্বের ৩ বারের রেকর্ড ভাঙবে কনফার্ম।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

ডি মুন বলেছেন: আহ !!!

যত সব বাজে কথা !!! ছ্যাকা খাইয়াই তো দেখলাম না একবারও। সব অপপ্রচার। যুগে যুগে মহাজ্ঞানীদের সম্বন্ধে এরকমটা হয়েই এসেছে।
:)

তবে আপনারা উৎসাহ দিলে একটা প্রেম করে সুন্দর কিছু অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারি :) :)

৩৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মুন তার পূর্বের রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড করুক এই প্রত্যাশা করি।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

ডি মুন বলেছেন: আমি ভদ্রতার সকল রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড করতে যাচ্ছি।
আমার চেয়ে বিনয়ী এই চর্মচক্ষে কাউকে তো দেখি না।

আমার বিনয়ে জগত মুগ্ধ :)

৪০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চালাইয়া যাও মুন। নতুন রেকর্ড করার আগ পর্যন্ত থাম্বা না।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

ডি মুন বলেছেন: ইয়ে, মানে ...... আপনারা যেন কী নিয়ে কথা বলছিলেন। !!!!

ও , মনে পড়েছে।
হ্যাঁ আমার গল্পটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম পাজী পাঠক। :)
আপনি খাম্বা ধরে দাঁড়িয়ে থাকুন।

৪১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ডি মুনের লেখা বরবরই ভালো। ধন্যবাদ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

ডি মুন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মশিউর ভাই

৪২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৯

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আমিন ভাই - সুজানা মহান মহীয়সী নারী , B-) যিনি তার সর্বশেষ মহামূল্যবান ছ্যাকাখানা ডি মুন অরফে
আল ছ্যাকাখাইয়া ব্যাকা ছাগলা ভাইকে উপহার দিয়েছেন । সবাই বলেন ছুম্মা আমিন :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

ডি মুন বলেছেন: বাজে কথা বলে না !!!!
আমি এখন ধ্যানমগ্ন অবস্থায় আছি।

৪৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩১

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
উদ্ধিত খোয়াবনামায় ফ্রয়েডের মনঃসমীক্ষণে স্বপ্নেরা বুমেরাং হয়ে উঠে নাম উল্লেখের জন্য পাঠক কিছুটা আন্দাজ করতেই পারে হয়ত ৷জীবন দর্শন যাপিত কর্ষণ ৷মনোভূমির অঙ্কন বেশ ছিল সাথে সময়ের দ্বান্দিক সংশ্লেষণ ৷মধুসূদন প্রথমে সাহেব থেকে বাবু হয়ে গেলেন ধীরে ধীরে ভাবনার বিষয় ৷জীবনানন্দ নামের জন্য কবিতার কোন অংশ হয়ত আনা যেত ৷ভাল সময় উপহাররের জন্য ধন্যবাদ ৷

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৩

ডি মুন বলেছেন: ফ্রয়েডের মনঃসমীক্ষণে অবশ্য স্বপ্নেরা বুমেরাং হয়ে ওঠে না মোটেও বরং ওটা প্রচলিত একটা সংস্কার/কু-সংস্কার; যার কাকতাল মনে এ সম্পর্কে বিশ্বাস স্থায়ী করে। মধুসূদন বাবুই যথার্থ হবে; যদিও ভুলটা চোখে পড়েনি তখন। এখন শুধরে নিয়ে আনন্দের সাথে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

কবিতার অংশ আনতে চাই নি। এ লেখাটা কাব্যিক করতে চাইনি, যদিও শেষ লাইনে জীবনানন্দ দাশের কথা কাব্যিকতা দাবি করলেও করতে পারে। বরং এখানে দ্রুতপঠনের উপযোগী বাক্যগঠনে মনোনিবেশ করতে চেয়েছিলাম; বাকিটা পাঠকের বিবেচ্য।

সুন্দর মন্তব্যের জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা
ভালো থাকুন :)

৪৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

কাবিল বলেছেন: ভাই, এখন ইলশে গুড়ি বৃষ্টি হলেও আর সে রকম ইলিশ পড়ে না। :)


গল্প ভাল লেগেছে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

ডি মুন বলেছেন: হা হা :)

৪৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

আবু শাকিল বলেছেন: খুব ভাল লাগল ভাইয়া :)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

ডি মুন বলেছেন: থেংকু আবু শাকিল ভাই

৪৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২২

এহসান সাবির বলেছেন: আমার নানা আজ আপনার খবর জানতে চেয়েছিল.. নতুন কোন বই বের হবে কিনা... যদিও আমি প্রথমে ধরতে পারিনি কারণ নানা আপনার আসল নাম ধরে বলছিল..... আমি তো ডি মুনে অভাস্ত্য... যখন বলছে মাহমুদ ছেলেটার হাত চমৎকার তখনই আমি ধরতে পেরেছি।

শুভ কামনা রইল।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭

ডি মুন বলেছেন: কেমন আছেন সাবির ভাই ?

আপনার নানাকে আমাদের সালাম দিয়েন। এবার সম্ভবত গল্পের বই বের করা হবে না। ইনশাআল্লাহ, আবার পরের বছর বের করব। কবিতার বই বের করার একটু একটু ইচ্ছে করছে - ভাবছি কী করব !!!!!

আপনার নানাভাই যে আমাদের এতদিন মনে রেখেছেন, এটা জেনে খুব ভালো লাগছে। ঈদে ঢাকা আসব। ঈদে আপনি ঢাকা থাকছেন, নাকি বাড়িতে ?
:)

৪৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

পার্থ তালুকদার বলেছেন: গল্প ভাল হইছে ।
আরো ভাল হওয়ার কথা ছিল। গল্পের 'মূলবিষয়'টা যদিও আমার কাছ থেকে ধার করা। অন্য কাউকে দিয়ে লিখালে আরো ভাল হইতো মে বি <<<<< যাক, কি আর করা। এখন ভাল লেখক খুঁজতে মাঠে নামতে হইব। যাইগা <<<<<<< ওরে কই তোরা -----
:) :)

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

ডি মুন বলেছেন: আপনিও উপরের বদগুলার দলে যোগ দিয়েছেন !!!!! :)

এখনো সময় আছে
ছেড়ে দিয়ে আজেবাজে ধান্দা
হয়ে যান আমার মত খাঁটি বান্দা

:)

আপনি পোস্ট দেন না ক্যান ? খুব চাপে :) আছেন নাকি ?

৪৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার সুন্দর লেখাটি পড়লুম, ভাল লাগল।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ঢাকাবাসী ভাই

৪৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির ভাই
আপনিও ভালো থাকুন।

৫০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

তুষার কাব্য বলেছেন: শততম মন্তব্য করলাম ! এইবার ঢাকায় আইসা খাওয়াইয়া যান B-)) :-B

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১

ডি মুন বলেছেন: ভুয়া মন্তব্যের জন্যে মাইনাস - - - - -- -

শাস্তি স্বরুপ ১০০০০০০ টাকা বিকাশ করেন :) :-B B-))

৫১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৬

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অসাধারণ একটি গল্প পড়লাম । দারুণ বর্ণনা - মনে হচ্ছিলো চোখের সামনে প্রোজেক্টর খোলা হয়েছে এবং সেখানে আপনার গল্পটির দৃশ্যায়ন হচ্ছে । এই প্রথম আপনার গল্প পরলাম আমি । অনেক শুভকামনা রইল ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইলো।

৫২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এটা আপনার বেস্ট গল্পগুলোর মাঝে একটা।

উপভোগ করলাম প্রতিটা লাইন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার
মন্তব্যে উৎসাহিত হলাম।

ভালো থাকা হোক।

৫৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

পুলহ বলেছেন: বর্ণনার ভঙ্গি অসাধারণ! এই গল্প পড়ার পর যদি পাঠকের মন আপনার বর্ণিত বৃষ্টি-চিত্রের মতই বিষণ্ণ, স্যাতস্যাতে হয়ে আসে, সেটা থেকেই আমার মতে লেখকের মুন্সিয়ানা সম্পর্কে একটা ধারণা জন্মে..

আপনার গল্প পড়ে আমার সেই অনুভূতি পূর্ণরূপে হয়েছে!

শুভকামনা জানবেন গুণী লেখক :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

ডি মুন বলেছেন: গল্পটা সম্পর্কে আপনার অভিমত জেনে আনন্দিত হলাম।
আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকুন।
শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.