অনলাইন ব্যাংকগুলো রশিদ ছাড়াই লুটে নিচ্ছে গ্রাহকদের টাকা

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৩

প্রতিটি ব্যাংক গ্রাহকদের কাছ থেকে লেনদেনের জন্য চার্জ করে কোন রশিদ ছাড়াই, যদিও অনলাইন ব্যাংক, কিন্তু ব্রিটিশ আমলের ব্যাংকের টিটি চার্জ এর মতো এই সমস্ত ব্যাংক গুলো চার্জ করে যদিও ব্যাংক গুলোর আভ্যন্তরীণ লেনদেনের জন্য তাদের কোন খরচ হয় না। আর যেহেতু কোন খরচ হয়না এবং কোন রশিদ তারা গ্রাহককে দেয় না তাই চার্জকৃত এই পুরো অর্থ তারা পকেটে পুরে যা তাদের এক্সট্রা আয়। যার উপর তারা কোন ট্যাক্স পে করে না বা যার হিসাব সরকার বা অডিটর কেউ জানেনা। এই অনলাইন চার্জ কিন্তু গেল একটা, এছাড়া বাৎসরিক চার্জের সময় অনলাইন চার্জ আলাদা :O



আমাদের যে স্যার ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট পড়িয়েছেন, তিনি পড়ানোর সময় আমাদেরকে বলেছিলেন তোমরা চিন্তাও করতে পারবে না ব্যাংক এর কতশত আয় রয়েছে



আমার একাউন্ট আছে ডাচ-বাংলা ব্যাংকে আর সিটি ব্যাংকে, সিটি ব্যাংকটি স্যালারি একাউন্ট তাই সাধারণত এতে কোন বাইরের লেনদেন করিনা, আমার যাবতীয় লেনদেন ডাচ এ হয় বাসায় বা ভাই- বোনের একাউন্টে মাঝে মাঝেই টাকা জমা দিতে হয়।



জমা দিতে গেলেই দেখি কাউন্টারে সুন্দর করে লেখা আছে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত ২৩ টাকা অনলাইন চার্জ



এর কিন্তু কোন রশিদ নেই



এটা আপনাকে এক্সট্রা পে করতে হবে যা আপনি রশিদে লিখতে পারবেননা।



এই লেখার উদ্দেশ্য ছিল সব্বাইকে জিজ্ঞাসা করা কেউ এই ব্যাপারে কিছু লিখেনা কেন। কিন্তু লিখতে বসার পর দেখলাম প্রচুর পত্রিকা এই বিষয়ে লিখেছে এবং আরও অনেক আগেই লিখেছে, কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক ও আমাদের সরকার কিছুই করেনি।



আপনাদের সুবিধার্থে পত্রিকার লিঙ্ক গুলো দিয়ে দিলাম। জানিনা কর্তৃপক্ষ কবে এগুলার সমাধান করবেন



ধন্যবাদ।



ইউ. সি. বি. এল. ব্যাংকের অনলাইন চার্জ প্রসঙ্গে



অনলাইন ব্যাংকিংয়ে অযৌক্তিক ফি



অনলাইন সেবায় ব্যাংকগুলোর অযৌক্তিক চার্জ



অনলাইন ব্যাংকিংয়ে স্বেচ্ছাচারিতা বাড়ছে



অনলাইন সুবিধার কথা বলে ব্যাংক নিচ্ছে অযৌক্তিক চার্জ



বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর গলাকাটা সার্ভিস চার্জ

৬ টি +২/-০