নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কর্কশ সুর

ফারহান দাউদ

খুব সাধারণ মানুষ ..পড়েছি পুরকৌশল এ, কাগজে-কলমে বেকারত্ব ঘুচলেও স্বভাবে রয়ে গেছে। মাথা একটু গরম,একটু বোকাও,তবে মানুষটা মনে হয় আমি খারাপ না।

ফারহান দাউদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রবীন্দ্রনাথ,ইচ্ছা বা অনিচ্ছায়,আমার ভেতর

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৩০

[গুরুজীর জন্মদিনে কিছু লেখা দরকার ছিল,কিন্তু দৌড়ের উপর আছি,আর মেগাসিরিয়াল কায়দায় সেটে বসে স্ক্রিপ্ট নামিয়ে দিতে ইচ্ছা করলো না এক্ষেত্রে,তাই অনেক আগের একটা লেখা দিয়ে দিলাম। উৎসর্গঃ সকল রবীন্দ্রপ্রেমী বা অপ্রেমীদের,যারা ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় বুড়োর বলয় থেকে বের হতে পারেননি]



খুব ক্ষুদ্র হাতে মাঝে মাঝে খুব বড় দুঃসাহস করে ফেলি,দুর্যোধনের মতই। করেই ভাবি,কাজটা কি ঠিক হলো? তারপর বলি,ঠিকই আছে,বেঁচে থাকাটাই একটা দুঃসাহসিক ব্যাপার। সেরকম ১টা দুঃসাহস করে ফেললাম এবারো,হাতমুখ ধুতে গিয়ে গুনগুন করে ফেললাম রবীন্দ্রসঙ্গীতের দু'টো কলি,আর ভেবে বসলাম,এবার এই বুড়োকে নিয়েই লিখে ফেলবো দু'কলম। বুড়ো জানলে নিশ্চিতই খুশি হতেন না,তবে কিনা,তার "ওরে নবীন,ওরে আমার কাঁচা" রা ডাণ্ডা হাতে সবসময়ই ঘুরঘুর করছে,আধমরাদের ঘা মেরে বাঁচাতে না পারুক,অন্তত ঘা দু'একটা মারতেই হবে কারো না কারো মাথায়, দরকারে বুড়ো ঠাকুরের মাথায়

হলেও। কাজেই,গুরুদেবের সাহস,শুরু করেই দিই বরং। তবে,তার আগেই,"মিঞা কি তোড়ী" গাইবার আগে ছোটখাট গাইয়েরা যেমন কান মুলে নেন,আমিও নিজের নাক কান মুলে নিলাম,গুরুদেবের তরী বাইবার অপরাধে তিনি বা তাঁর চ্যালারা যেন আমার নাকটা কেটে না নেন।



গুরুদেবের সাথে আমার প্রথম পরিচয়টা যে খুব আনন্দদায়ক, সেটা বলা যাবে না। বাবার ছিল বুড়োর গানের দিকে নেশা, নিজে বসে দোকান থেকে রেকর্ড করিয়ে আনত গাদা গাদা গান, আর সেই ঘ্যানঘ্যানে গানে আমার ধরত মাথা,এ জিনিস মানুষ শোনে কিভাবে? চিন্ময়ের গলা শুনলে তখন আমার কানে ঝিঁঝিঁ করে আর সাগর সেনের কণ্ঠ শুনলে মনে হয় পুকুরে ঝাঁপ দিই। কিন্তু কোথাও যেন একটা সর্বগ্রাসী টান আছে,আস্তে আস্তে মাথার ভেতর বাজতে থাকে,"তোমার হল শুরু, আমার হল সারা।" বাস্তবিকও সেরকমই,সাধের একমাত্র ক্যাসেট প্লেয়ারটা চুরি হয়ে যাওয়াতে বাবার মাঝ থেকে বুড়ো শখ থাকলেও সাধ্যের অভাবে একটু একটু করে সারা হলেন,কিন্তু কোথা থেকে যেন শিশুর মাঝে উঁকি দিতে শুরু করে দিলেন। নইলে স্কুলের কবিতা মুখস্থ আর তার টীকা-টীপ্পনির

পোস্টমর্টেমের মাঝেও ক্লাসের বাইরে বৃষ্টি দেখে কেনই বা তার মনে পড়বে--"কালিমাখা মেঘে ওপারে আঁধার ঘনিয়েছে দেখ চাহিরে,

ওগো আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে।"



তা ইস্কুলের স্যাররা বেরসিক বটে,আমার রবীন্দ্রনাথগিরি ছুটিয়ে দিতেন কানে দু"টো মোক্ষম টান দিয়েই। তখন মনে হত,বীরপুরুষ হলে মন্দ হত

না,ডাকাতদল ঠেঙাতে না পারি,স্যারগুলোকে তো তাড়া করা যাবে। অবশ্য,তখনো যে গুরুভক্ত তেমন নয়,ঐটুকু ছেলের হবার কথাও না,কিন্তু পদে পদেই তিনি এসে বাগড়া বাঁধান যে! তাঁকে বাদ দিয়ে কি-ই বা পড়ি,কি-ই বা ভাবি? বছরের বারো মাসই যে বুড়ো ঘাড়ে চেপে আছেন! বৈশাখে চলে এলেন এসো হে বৈশাখ গলায় নিয়ে,আর বর্ষামঙ্গলে শুধুই কেন যে মনে বাজে আজি ঝর ঝর মুখর বাদল দিনে,জানি নে,জানি নে,কিছুতে কেন যে মন লাগেনা! অবশ্য একটু বড় হয়েই বুঝেছি, এমনো দিনে তারে বলা যায়,এমনো ঘনঘোর বরিষায়,এমন দিনে মন খোলা যায়। যদিও মন খোলার আর সুযোগ হয়নি,আমার মত বাধ্য হয়ে একাদের জন্যই বুঝি গুরু তার চিরকুমার সভাও খোলা রেখে গেছেন শরতের মেঘে যেমন তাঁর গান,শীতের হাওয়ায় আমলকির ঐ ডালে ডালেও তাঁরই সুর,বসন্তেও শুধু তাঁর রঙেই মন রাঙিয়ে বলতে হয়,আহা আজি এ বসন্তে,কত ফুল ফোটে,কত বাঁশি বাজে।



যাকগে যাক,রবিবাবুর ঋতুপ্রেম কি গানের ফিরিস্তি দিতে বসিনি, বরং ভাবছিলাম বুড়োকে ফাঁকি দিয়ে কোথাও সরে পড়া যায় কিনা। সে গুড়ে বালি,পছন্দ কর আর না-ই কর,যে পথে তিনি গেছেন সে পথ একেবারে বাদ দিয়ে যাওয়া বড় কঠিন,অন্তত এই স্বল্পজ্ঞানী বালকের জন্য তো অসম্ভবই হয়ে দাঁড়ায়। কি করেই বা পালাই? সকাল থেকে দুপুর,সন্ধ্যা থেকে রাত,কোথাও না কোথাও ছায়াটা দেখাই যায়। সক্কালবেলা ঘরের পুবমুখী জানালা দিয়ে ভোরের কিরণে দেখি নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ, তো রাতের জোছনায় চাঁদের হাসির বাঁধ ভাঙতে দেখি কংক্রিটের এই জঞ্জালের শহরে বসেও।পাশের বাসার বকবকবকবক করা দুরন্ত শিশুটাকে দেখে কেন

জানি শুধু কাবুলিওয়ালা আর মিনির কথাই মনে পড়ে,অথবা বিষন্ন কোন তরুনী মায়াবী মুখে পড়ে হৈমন্তীর শিশির। কর্পোরেট বাজারেও গুরুদেব আজকাল বেশ জাঁকিয়ে বসেছেন,গ্রামীনের বিজ্ঞাপনের ভেলকিতে চোখ না ধাঁধালেও একবারটি হলেও বলতে তো ইচ্ছে করেই--

"আয় আরেকটিবার আয়রে সখা,প্রাণের মাঝে আয়,

মোরা সুখের দুখের কথা কবো,প্রাণ জুড়াবে তায়।"



আজকাল আবার চলে এসেছে রিমিক্সের যুগ,পুরানো গানে ধুম তা না মিউজিক আর লিরিক লাগিয়ে চলছে বাজার পাবার ধুম। এত বড় যজ্ঞে তিনি রেহাই পাবেন,সে আশা করা যায়না,সবকিছু নিয়েই যিনি লিখে গেছেন,তাঁকে একদম উপেক্ষা করা যায়ও না,কাজেই অন্য অনুষঙ্গে দেখার চেষ্টা করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথকেও। পাঁড় রবীন্দ্রগোঁড়ারা অবশ্য দাবী তুলেছেন যে তিনি বেঁচে থাকলে ব্যাপারটা কখনোই পছন্দ করতেন না আর এ বাবদে বেশ কিছু উক্তি-প্রমাণও হাজির করে ফেলেছেন,মাকসুদ তো সেই এক "না চাহিলে যারে পাওয়া যায়" টান দিয়ে না চাইতেই নিষিদ্ধ হয়ে গেছিলেন অনেকখানে,কিন্তু গুরু যখন সবখানেই হেঁটেছেন,সাধারণে তাঁকে ছুঁতে চাইবেই,ভাগ্য যে,সেগুলো নিয়ে খুব বেশি তেলেসমাতি হয়নি,বরং এই নাদানের অনভিজ্ঞ কানে মূল সুরে একটু নতুন যন্ত্রানুষঙ্গে সেগুলো খারাপ লাগেনি,শুদ্ধবাদীদের কথা জানিনা।



কই থেকে আবার কই চলে গেলাম! অবশ্য,কতদিকেই যাবো? তাবড় তাবড় বিশেষজ্ঞ যেখানে বছর বছর ধরে মোটা মোটা থিসিস করেই বুড়োর নারীনক্ষত্র ঘেঁটে শেষ করতে পারলেন না, আমি তো কোন ছার! তবে এটুকু তো জানি,ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে যাওয়া লাগেনা,মনের ভেতরে গহীনে কোথাও থানা গেড়ে বসেছে কবির গান,কবির কাব্য,কবির গপ্পো। লোডশেডিংয়ের মাঝে ঘামতে ঘামতেও তাই কখনো বারান্দায় বসে যখন গেয়ে উঠি--"যে রাতে মোর দুয়ারগুলি ভাঙলো ঝড়ে,জানি নাই তো তুমি এলে আমার ঘরে",তখন কি না দেখা কোন যুবকের বিরহ কি একটু হলেও ছুঁয়ে যায়না আমাকেও? খুব আনমনে যখন বসে থাকি চুপচাপ গালে হাত,তখনো কি বিড়বিড় করে উঠি না একবারো--গগনে গরজে মেঘ ঘন বরষা,কুলে একা বসে আছি নাহি ভরসা? আপন হৃদয় গহন দ্বারে তো আমিও কান পেতে রই কারো ডাক শোনার জন্য,ডাক না পেলে অভিমান করে বলিও তো, ডাকবো না ডাকবোনা,এমন করে বাইরে থেকে ডাকবো না, পারি যদি,অন্তরে তার ডাক পাঠাবো আনবো ডেকে,না না না! আচ্ছা,এখনো কি কেউ তাঁর প্রেয়সীকে লেখে না, ভালবেসে সখী নিভৃত যতনে আমার নামটি রেখো তোমার মনের মন্দিরে? আমি কিন্তু এখনো মাঝে মাঝে ধিতাং ধিতাং বোলে খুশিতে নেচে উঠি,ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায় লুকোচুরির গান গাই গুনগুনিয়ে,আর গ্রাম ছাড়া ঐ রাঙা মাটির পথে হেঁটে যেতে গিয়ে দেশের মাটিতে মাথা ঠেকাই। এই তো,লেখাটা যখন লিখছি,বাইরে বিদ্যুৎ চমক,একটু যেন বৃষ্টির আভাস,এসো তবে সবাই নীপবনে,ছায়াবীথি তলে এসো কর স্নান,নবধারা জলে।



লিখতে লিখতে লম্বা করে ফেলছি,হয়তো বিরক্তিরও কারণ হচ্ছি,কেউ হয়তো ভুরু কুঁচকে বলছেন,ডেঁপো ছোকড়াটা শুরু করলো কি,রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে এসবই তো আমরা জানি,সেই কবে থেকেই তো শুনে আসছি,দেখে আসছি,বলেও আসছি। ঠিক তাই,একদম তাই,একদম ভেতরে চলে গেছেন যে দাড়িওয়ালা বুড়োটা। কাকে যেন একবার বলতে শুনেছিলাম,খুব ভাল লেখকরা এমনভাবেই লিখবেন যে আপনি একবার পড়েই বুঝে যাবেন,এ নকল করা আমার সাধ্য নয়,আর শ্রেষ্ঠ লেখক এমনভাবেই লিখবেন,পড়লে মনে হবে,এ আর এমন কি,আমিও দু'কলম পারবো চাইলেই,কিন্তু সমস্যাটা দাঁড়ায়,এক কলম লিখেই বোঝা

যায়,নাহ্,একদম ভেতরে চলে গেছে,অথচ কিছুতেই অমন লেখা হচ্ছে না, কিছুতেই হবেও না। আমার ভেতরে ঢুকে আমারি কথা বলে দিলেন

কেউ,অথচ,আমিই কিন্তু জানি না। এই তো গুরুদেব, অন্তর্যামী হয়তো নয়,কিন্তু অন্তরের পাঠক তো বটেই। গুরুদেবের খাস শিষ্য মুজতবা আলীর একটা লেখা মনে পড়ছে. বনেবাদারে ঘুরে নিজের কোমড়ে ঝোলানো বাঁশির ভুতুড়ে আওয়াজে যখন মূর্ছাপ্রায় অবস্থা,এসময় শান্তিনিকেতনের বারান্দায় বসা সৌম্যকান্তি রবিগুরুর অবয়ব দেখে মহা স্বস্তিতে বলে উঠেছিলেন--"ওয়া গুরুজী কি ফতে"। হুম,নিজের লেখার কাষ্ঠল গোলকধাঁধায় পথ হারিয়ে অর্বাচীন এই বালক যখন দিশেহারা,তখন মাঝে মাঝেই গুরুদেবের সৌম্যকান্তি কাব্য দেখে সেই বালকও বলে ওঠে--"ওয়াহ,ওয়া গুরুজী কি ফতে"।



[পুনশ্চঃ কোন এক শাখামৃগ আমার অতি প্রিয় "গল্পগুচ্ছ" টা ধার নিয়ে স্থায়ীভাবে হাতসাফাই করে ফেলেছে,কারো কাছে "গল্পগুচ্ছ" থাকলে আওয়াজ দেবেন দয়া করে, আমিও সেটা হাতসাফাই করে দেবার ইচ্ছা রাখি]

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১৯/-২

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৩৯

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: [b][পুনশ্চঃ কোন এক শাখামৃগ আমার অতি প্রিয় "গল্পগুচ্ছ" টা ধার নিয়ে স্থায়ীভাবে হাতসাফাই করে ফেলেছে,কারো কাছে "গল্পগুচ্ছ" থাকলে আওয়াজ দেবেন দয়া করে, আমিও সেটা হাতসাফাই করে দেবার ইচ্ছা রাখি][/b]

তারপর একটা বছরে কত জলই না গড়ালো ......

স্মৃতি তুমি বদনা .....

খ্যাক খ্যাক খ্যাক :) :) :) :)

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৬

ফারহান দাউদ বলেছেন: মেহরাব,আমরা সবকিছু নিয়া কথা না বলি,খ্যাক খ্যাক দূরে গিয়া করো:) এক বছরে চারবার বেকার হইতে পারি,বাকি সব তো ব্যাপারই না:)

২| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৪৪

রেজওয়ান শুভ বলেছেন:
ফারহান ভাই , এতো ইরেগুলারলি পোস্টান ক্যান ??

একলব্যের লগে লাগসে কি নিয়া ?? একলব্য কয়দিন আগে আমারে পুন মারলো আর লাগলো আপনের লগে .. কাহিনী বুঝলাম না ...

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৭

ফারহান দাউদ বলেছেন: দৌড়ের উপর থাকি,পরীক্ষা চলে,জান হাতে নিয়া দৌড়াইলে লেখার সময় কই?

ইগো প্রবলেম আরকি,কেউই কারো জায়গা ছাড়ি না আমরা,কাজেই লাগসে হালকা।

৩| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৪৭

সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: অতীব দারুন একখানি লিখা হইয়াছে, কতোদিন ভাবিয়াছি অমন একখান লিখা তৈয়ার করিয়া বাজার মাত করিয়া দিব। কিন্তু এই অধমের হাতে লিখাতো দূরে থাক একটা অক্ষরই ভালো করিয়া ফুটিয়া উঠে না।


তা রবিবাবুর সাথে দেখা হইলে আমার দুরাবস্থার কথা তাহাকে জানাইবেন। আর বলিবেন অভাগার করজোড় খানার সমস্তই তাহার পানে আকুল চাহিয়া রহিয়াছে।

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৯

ফারহান দাউদ বলেছেন: গুরুজী যাইবার কালে আমাদের লিখিবার জন্য কিন্ঞ্চিৎ বাকি রাখিয়া গেলে আমাদিগের এই দুরবস্থা হইতো না,এই ব্যাপারে উপরওয়ালার নিকট ফরিয়াদ করা ব্যতীত কিছু করিবার পাইতেছি না:(

৪| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৩

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: গল্পগুচ্ছ আছে, কিন্তুক কোনো শাখা মৃগের হাতে দেবার ইচ্ছা রাখি না।;)

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:০০

ফারহান দাউদ বলেছেন: আমি কি ইচ্ছা কইরা দিসিলাম নাকি? কে যে কোনদিক দিয়া মাইরা নিল:(

৫| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:০০

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ওকি ওকি
গোপন কথা গোপনই থাক :)

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:০৪

ফারহান দাউদ বলেছেন: হ,অফ যাও:)

৬| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:০৬

তনুজা বলেছেন: পরে পড়ুম , মনে কয় ফাটাইছ , +টা এখনই দিলাম

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:১০

ফারহান দাউদ বলেছেন: না পইড়া প্লাস দিলে খেলমু না :(

৭| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:১৩

আকাশনীল বলেছেন: গল্পগুচ্ছ আছে, নিজের পয়সায় কেনা
সঞ্ছয়িতা ম্যাবস কুচিং সেন্টার থেকে গিফট পাইসিলাম বাল্যকালে :)

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:২৪

ফারহান দাউদ বলেছেন: কোন কুচিং সেন্টার থাইকা গল্পগুচ্ছ দেয় না? :)

৮| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:১৬

অদ্রোহ বলেছেন: আহা,আপনারা বেচারাকে দুদন্ড শান্তিতে থাকতে দেবেননা দেখছি,কোথায়এই ইহজগতের মায়া কাটিয়ে তিনি এখন মেনকা -উর্বশী -রম্ভাদের সান্নিধ্য উপভোগ করবেন তা না;),বরং উপর থেকে আপনাদের আদিখ্যেতা দেখতে হচ্ছে।কাদম্বিনী না হয় মরিয়া প্রমাণ করিয়াছিল যে সে মরে নাই,কিন্তু বেচারা বুড়ো ওপর থেকে কিই বা করতে পারেন:)

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:২৬

ফারহান দাউদ বলেছেন: মেনকাদের দিন আর নাই,এখন মিলা নাইলে তিশমার নাচ দেখতে হবে:) বুড়ো উপর থেকে গল্পগুচ্ছের একটা অটোগ্রাফসহ সৌজন্য কপি মেইল করতে পারেন,তাইলে আর লোকজনরে না জ্বালায়া ঐটা নিয়া বসতে পারি:)

৯| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:৩৩

অদ্রোহ বলেছেন: আইচ্চা দেশ তো ডিঝিট্যাল হইয়া যাইতেছে,বিশ্বকর্মা নিশ্চয় স্বর্গে বইসা আন্যালগ পদ্ধতিতে কাজ করেননা,কি কন;)
রিকোয়েস্টঃফারহান ভাই,আমাদের এই ডিঝিট্যাল দেশে আইসা কবিগুরুর কি দশা হইত সেইটা একবার কল্পনা করেন,তারপর একটা পোস্ট দেন,ব্যাপক মজা হইব:)

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ২:১৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: শুদ্ধবাদীরা বিশ্বাস করে না যে গুরুদেবরে নিয়া রসিকতা করা যায়, গুরুজীর আঁকা ছবি দেইখা একবার কইসিলাম যে তরকারীতে হলুদ বেশি পড়ায় গুরুজীর মনে হয় মেজাজ খারাপ হইসিলো তাই ছবিতে হিমু কালার দিয়া রাগ ঝাড়সেন,পারলে তখন মাইর দিতো:(

১০| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:৩৬

অ্যামাটার বলেছেন: সত্যি বলতে কি গুরুদেবের কবিতা খুবএকটা পড়িনি, তবে আজন্ম রবীন্দ্র সঙ্গীতের 'কানা' ভক্ত; যখন যেখানে যে' অবস্থায় যে' মুড-এ থাকিনা কেন, কানে যদি বাজে রবীন্দ্র সঙ্গীতের অমিয় সুর, মুহুর্তেই ভুলিয়ে দেয় সব। আর বাণীপ্রধান রবীন্দ্রসঙ্গীতের লিরিক গুলো? যতই পরিণত হচ্ছি, উপলদ্ধি করছি, আজও হৃদয়ঙ্গম করতে পারিনি সবটুকু রস।

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ২:১৯

ফারহান দাউদ বলেছেন: এটাই,কথা শুনে মনে হয় খুব সহজ,কিন্তু আসলে মনে হয় একটু বয়স হতেই হয়,যত দিন যাবে ততই মর্মে ঢুকবে।

১১| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ১:৩৮

আহমাদ মোস্তফা কামাল বলেছেন: 'রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে এরকম বলা হয় যে প্রতিটি ভাব, প্রতিটি অনুভূতি, যা একজন বাঙালী সারা জীবনে অনুভব করেছে তা সবই তিনি তাঁর গানে প্রকাশ করেছেন। কিন্তু আমি এ ছাড়াও আরও কিছু অনুভব করি- আলোর প্রতিটি ডুবে যাওয়া এবং ভেসে ওঠা, পথিকের প্রত্যেকটি পথ, ভোরের ফুল, যা সেই পথে পড়েছিলো আর অজানিতে পথিকের পায়ের আঘাতে এলোমেলো হয়ে গেছে, প্রত্যেক হাওয়া, প্রত্যেক মৃদু বাতাস যা দীপশিখাকে বিচলিত করে- এ সমস্তই রবীন্দ্রনাথের গানে গোপন জায়গা নিয়ে জীবন্ত হয়ে উঠেছে।'

-------
যতোই এলোমেলো বলে দাবি করেন না কেন, এই লেখাটা কথাগুলো বলতে প্ররোচিত করলো।

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ২:২০

ফারহান দাউদ বলেছেন: আমাদের প্রতিটা কণা স্পর্শ করেছেন,খুব সাধারণ থেকে ধরাছোঁয়ার বাইরের কিছুও। লিখে ফেলেন একটা কিছু,আরো কিছু ভাবনা ভাগ করে নিন আমাদের সাথে।

১২| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ২:০৩

রাহামনি বৃষ্টি বলেছেন:
বাপরে.... এমন লেখা আমি জীবনেও লিখতে পারবো না


শুভেচ্ছা

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ২:২১

ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনিও একটা কিছু লিখেন,সবাই একরকম লিখলে ক্যামনে হবে? :)
শুভেচ্ছা আপনাকেও।

১৩| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ২:১১

একরামুল হক শামীম বলেছেন: মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ওকি ওকি
গোপন কথা গোপনই থাক :)

মেহরাব ভাই কি কথা বলতে চাইছিলো??
ঝাতির ফ্রিডম অব এক্সপেশন আছে। ঝাতিকে বলতে দেওয়া হোক ;)

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ২:১৫

ফারহান দাউদ বলেছেন: ফ্রিডম অব এক্সপেশনের খ্যাতা পুড়ি,কালকে সংবিধানের পরীক্ষায় শোয়ায়া দিসে পুরা,এখনো ঐ শোকে শয্যাশায়ী আছি,আর আইন দেখায়েন না:(

১৪| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ২:৫৯

রাতের বৃষ্টির শব্দ বলেছেন: আর বুড়া যে রাতের বৃষ্টি নিয়া গানটা লিখছিলো " আমার নিশীত রাতের ও বাদল ধারা" খুব ভাল্লাগে গান্টা:)
"এই তো গুরুদেব, অন্তর্যামী হয়তো নয়,কিন্তু অন্তরের পাঠক তো বটেই"
খিক খিকজজজজজজজজজজ

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ৩:০৬

ফারহান দাউদ বলেছেন: ইদানিং শাহানা ভালই গাইসে,তবে আমার পছন্দ মিতা হকের গান।

১৫| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ৩:০২

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
খুব ভালো লাগলো ফারহান.........।
কবি গুরু আমাদের জীবন জুড়ে কিভাবে যে শেকড় অবধি জুড়ে আছে।
অনেক ভালো থেকো।
অনেকদিন পর তোমার লেখা পড়লাম.........

শুভকামনা।

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ৩:০৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: বাদ দিতে চাইলেও দেয়া যায় না,যদি কেউ একবারো কোনভাবে দেখে থাকে।
দৌড়ের উপর আছি আপু পরীক্ষা নিয়ে,এইজন্য পুরানো লেখা দিয়ে ফাঁকিবাজির চেষ্টা:)

১৬| ০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ৩:৪৯

নুশেরা বলেছেন: কোন লেখা একেবারে বেসম্ভব ভালো লাগলে আমোকাভাইয়ের মন্তব্যে উদ্ধৃতি থাকে। আমি বহুত পুরান চোথাবাজ... চেনা রাস্তাতেই হাঁটি ;)

মা দিবসের বিপণনে অতিষ্ঠ; এইটা মনে পড়ে গেল:

"খেলা ভোলার দিন বা আমার আসে মাঝে মাঝে
সেদিন আমার বুকের ভেতর কেমনতর বাজে
শীতের বেলায় দুই পহরে
দূরে কাদের ছাদের পরে
ছোট্ট মেয়ে রোদ্দুরে দ্যায় বেগনি রঙের শাড়ী
চেয়ে চেয়ে চুপ করে রই
তেপান্তরের পার বুঝি ওই
মনে ভাবি ওইখানেতেই আছে রাজার বাড়ী

একেকদিন যে দেখেছি তুই বাবার চিঠি হাতে
চুপ করে কী ভাবিস বসে ঠেস দিয়ে জানলাতে
মনে হয় তোর মুখে চেয়ে
তুই যেন কোন্ দেশের মেয়ে
যেন আমার অনেককালের অনেক দূরের মা

কাছে গিয়ে হাতখানি ছুঁই
হারিয়ে ফেলা মা যেন তুই
মাঠপারে কোন্ বটের তলার বাঁশির সুরের মা

খেলার কথা যায় যে ভেসে
মনে ভাবি কোন্ কালে সে
কোন্ দেশে তোর বাড়ী ছিল কোন্ সাগরের কূলে
ফিরে যেতে ইচ্ছে করে
অজানা সেই দ্বীপের ঘরে
তোমায় আমায় ভোরবেলাতে নৌকোতে পাল তুলে..."

=====================================

কিন্তু ঘটনা এখন এইরকম:

"পূর্ণ হয়েছে বিচ্ছেদ যবে ভাবিনু মনে
একা একা কোথা চলিতেছিলাম নিষ্কারণে
শ্রাবণের মেঘ কালো হয়ে নামে বনের শিরে
খর বিদ্যুৎ রাতের বক্ষ দিতেছে চিরে
দূর হতে শুনি বারুণিনদীর তরল রব
মন শুধু বলে অসম্ভব এ অসম্ভব ..."

০৯ ই মে, ২০০৯ রাত ৩:৫৭

ফারহান দাউদ বলেছেন: ঘটনা হইলো,চোথা মারার জন্যেও গুরুদেব আদর্শ,জীবনের নানা উদ্দেশ্য হাসিলে কিভাবে আমরা গুরুদেবের কবিতা গান নাইলে ভাব কাটপেস্ট মেরে দিই,এই করে কতজন বিশেষজ্ঞ হলো,কত তরুণ প্রেমিক হলো কত তরুণী বিরহের কাল কাটালো সেগুলি তো পুরানো খবর,এই নিয়েও আলাদা একটা লেখা হতে পারে,দেন না একটা:)

বুড়োর সমস্যা হলো,সব কথা বুকে বাজে,কিভাবে কে জানে!

১৭| ০৯ ই মে, ২০০৯ ভোর ৪:৫১

ফেরারী পাখি বলেছেন: এই যে গুরুদেবের নাতি, আপ্নেরে লাইনে দেইখা আমিও আবার লাইনে ঢুকলাম, হাজার হইলেও আমি আপ্নের পাংখা।

এখন + দিয়া যাইতেছি, পরে পড়মু ভালো কইরা।

কারণ আমি গুরুদেবের ও ভীষন পাঙ্খা------------------।

০৯ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:০১

ফারহান দাউদ বলেছেন: গুরুদেবের নাতিরা মনে হয় এমন ভাদাইম্যা আসিলো না:( গুরুরে নিয়া আসলে নতুন কিছু বলার নাই,এইটা একটা বিপদ,তারপরেও আপনে পইড়া জানান আপনের কি বলার আছে:)

১৮| ০৯ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:০৭

তনুজা বলেছেন: আহা!


কপি পেস্ট করে নিজের নামে ছাপিয়ে দেই .... ;)
এ লেখার পর আর কমেন্ট চলে না
তবে আংকেল এর জন্য শ্রদ্ধা তোমার মধ্যে এই বদভ্যাস ঢুকিয়েছেন

০৯ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:১৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: আমাদের কমেন্টের বহর দেখলে আংকেল বলতেন ছেলেমেয়েগুলো দিন দিন কেমন হয়ে যাচ্ছে কি আর করা,এদিক ওদিক থেকে কুড়ানো বাড়ানো,যাবো আর কোথায়? ঘুরে ফিরে, ঘুরে ফিরে।

১৯| ০৯ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:১৩

শূন্য আরণ্যক বলেছেন: আহা ... আসলেই নিস্তার নাই ।

শুভ বোধের সব কিছুতে তার হাতের ছাপ আছে।

আমি যখন শান্তি খুজি - রবীন্দ্রসংগীতের কাছে ফেরত যাই।

~~~~
ছোট গল্পের আসল জাদুকরের গল্পগুচ্ছ আবার মালিকের কাছে ফেরত আসুক ।

তবে শাখামৃগের মন আনন্দে ভরেছে জানি তাই তাকে দোষ দিতে পারছি না ।

বই চুরির মতো মহৎ চুরি আর নাই ;)

০৯ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:১৯

ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনের চুরি যায় নাই,এইজন্যে বলতে পারলেন,গররররর। এই গলপগুচ্ছ নিয়া ম্যালা কাণ্ড হয়ে গেছে কিন্তু সেই কাহিনী পরে কোনদিন।

২০| ০৯ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:১৪

তনুজা বলেছেন: তাবড় তাবড় হলে ভাল হয় তাঁবড় নয়

০৯ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:২০

ফারহান দাউদ বলেছেন: বানানটা জানতামই না:( দাঁড়ান ঠিক করি।

২১| ০৯ ই মে, ২০০৯ সকাল ৮:২৩

একলব্যের পুনর্জন্ম বলেছেন: বাহ একটানে পড়ে গেলাম ,কোথাও আটকাই নি ।

সাধারণত এই ব্লগে আমার মত ফাকিবাজি কেউ করে না,বড় লেখা দেখেই সটকে পড়ি,এটা শুরু করলাম দেখে যে আমাকেই নাকি উৎসর্গ করা ! :) তারপর থামানোর প্রয়োজন হয়নি ।
অনেকগুলো গান এভাবে রিলেট করতে পারা কেরামতির কাজ ,আপনি শতভাগ সফল...যদিও আরো কিছু প্রিয় গান বাদ পড়ে গেছে দেখে একটু আধটু কষ্ট পেয়েছি বৈকি ! সেগুলো হয়তো আপনার প্রিয় নয়। বিশেষত নুশেরা আপুর দেয়া গানটা কি শোনা ?পূর্ণ হয়েছে বিচ্ছেদ যবে ?অসাধারণ ।

হেমন্ত ,মোহরদি,চিন্ময়, কলিম শরাফি,মিতা হক আরও অনেকেরটাই ভালো লাগে , মাকসুদ বা অর্ণবেরটা শুনিনি...শুদ্ধবাদী বলে না,শোনা হয় নি ,আর এঁরা এমন করে জেঁকে আছেন।


মুজতবা রবিকে নিয়ে বলেছিলেন পড়েছিলাম (কি জানি ভুল বলছি কিনা)

"যদ্যপি আমার গুরু নিত্য শুড়িবাড়ি যায়
তদ্যপি আমার গুরুর নাম নিত্যানন্দ রায় ।"

মজার কাহিনী সেটা , জানা নিশ্চয়ই।
...............................................................................


ভালো লিখেছেন ।একটার বেশি প্লাস তো আর দিতে পারলাম না :(

**সংবিধানের উপর পরীক্ষা দেন ?? কী আর বলবো......সমবেদনা !! :)

০৯ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: সব প্রিয় গান দিতে গেলে আসলে পোস্টে কুলাবে না,লেখার সময় সব যে মনে ছিল তা-ও না:( আপনাদের কাছ থেকেও এ নিয়ে ২-১ টা লেখা আশা করতে পারি,কি বলেন? :)
ইয়ে,মাকসুদকে প্রায় নিষিদ্ধ করে দেয়াটা খুবই খারাপ হয়েছিল,কিন্তু তার মানে এই না যে তাঁর এক্সপেরিমেন্ট টা সুবিধার হয়েছিল,ঐরকম ভূতুড়ে রবীন্দ্রসঙ্গীত ইহজীবনে শুনিনি,যে না শুনেছে তার পক্ষে কল্পনা করাও সম্ভব না:| তবে শাহানা আসলেই রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী,তাঁর গান নিয়ে প্রশ্ন নেই।

সংবিধান নিয়ে বলার কিছু নেই,দেশের সর্বোচ্চ আইন কাজেই অসম্মানজনক কিছু বললাম না,তবে এখনো হাতপা ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে পরীক্ষাটার কথা মনে করে:(

২২| ০৯ ই মে, ২০০৯ সকাল ৯:০৯

রোবোট বলেছেন: মেহরাব শাহরিয়ারের ভাব ভংগী সুবিধার না, সে মনে হয় অনেক গোপন তথ্য জানে। ডলা/বিরানী খাওয়ায় দেখো গল্পগুচছ পাইতে পারো। :)
পোস্ট যথারীতি ভালো, নতুন করে বলার নাই।
বিসিএস কেমন চলছে? কোন ক্যাডার ১ম চয়েস? নাকি তুমি অলরেডি ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা যুগে চলে আসছো?
সংবিধান জিনিষটা ভালোই, এ্যাপা বুঝলো না।

০৯ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬

ফারহান দাউদ বলেছেন: নিজেই অভিজ্ঞতা সব লেখা শুরু করবো,তাইলে আর হুমকি দিতে পারবে না:)
মোটে তো রিটেন দিচ্ছি,যে বাঁশ খাইলাম:(

২৩| ০৯ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৭

সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: ফারহান আমার যতদূর মনে পড়ে ব্লগে অন্যের লেখা য় প্রথম কমেন্ট ছিল এই পোস্টে। আবার আজকে এই পোস্ট চইল্যা আসলো।
সেবার মজা করে মাইনাস দিছিলাম। এবারও দিলাম। কারণটা আবারো কোট করে যাই,
" আমি তোমাকে অহংকার করিয়া কিছু দিলে অহংকার করিয়া তুমি তাহা ফিরাইয়া দিতে পারো, কিন্তু আমি ভালোবাসিয়া তোমাকে কিছু দিলে ভালোবাসিয়া তুমি কেন তা গ্রহণ করিবে না?"
রবিবুড়োর যোগাযোগ হইতে কোট করিয়া লেখাটাকে ভালোবাসিয়া মাইনাস দিলাম। বলা বাহুল্য এই মাইনাস প্লাস তুল্য।

০৯ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬

ফারহান দাউদ বলেছেন: হেহে,তুমি আবারো পাঠ করিয়াছো বলিয়া আমি খুশি,এমন মাইনাস সর্বদাই কাম্য।:)

২৪| ১২ ই মে, ২০০৯ রাত ১১:৫৬

আবু সালেহ বলেছেন:


ফারহান ভঅই ভালো লাগলো.....


কবি গুরু তো আমাদের মাঝেই জীবিত আছেন/......

১৩ ই মে, ২০০৯ রাত ১:৩৬

ফারহান দাউদ বলেছেন: আছেন,থাকবেন,জ্বালাবেন,মুক্তি নাই।

২৫| ১৩ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:১৯

এরশাদ বাদশা বলেছেন: লুল হুমায়ুনের কবি উপন্যাসে মজিদ বলেছিলো- রবীন্দ্রনাথকে ব্যান করা উচিত। যেইখানেই হাত দিই দেখি, বুইড়া সেইটা ম্যালা আগেই লেইখা ফালাইছে।''

রবীঠাকুর আপনার ভেতরে বেশ ভালোভাবেই আছে, লেখা পড়ে বোঝা গেলো। নিজস্ব স্টাইলে আপনি তাকে যেভাবে স্মরন করলেন, সিম্পলি গ্রেট। আমার খুব ভালো লাগছে।

১৩ ই মে, ২০০৯ রাত ১:৩৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: খিক,লুল হুমায়ুন এককালে ভালই লিখতো,কি যে হইলো বুড়া বয়সে!
স্মরণ আসলে করতে হয় প্রতিদিনই,এত এত লেখা,এড়ানো যায় না।

আপনের খবর কি? আছেন কেমন?

২৬| ১৩ ই মে, ২০০৯ রাত ৩:৪৯

মোসতাকিম রাহী বলেছেন: শুদ্ধ -অশুদ্ধ জানি না, ম্যাক হকের কন্ঠেই " না চাহিলে যারে পাওয়া যায়!" আমার দারুণ ভালো লেগেছিলো।

আছো কেমন,ফারহান?

১৪ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৫২

ফারহান দাউদ বলেছেন: হাহাহা,ম্যাক গানটা হয়তো খারাপ গায় নাই,কিন্তু পিছনে যে ভূতুড়ে হামিংটা দিসিলো ঐটা শুনলেই গা শিরশির করতো:) তবে এইজন্য তাঁর পিছনে লাগার কোন মানে নাই, এইটাকে একটা ব্যর্থ এক্সপেরিমেন্ট ধরে নিলেই হতো।
বরাবরের মতই আছি আরকি,খানিকটা টেনশনে আর বাকিটা আলসেমিতে। আপনি কেমন আছেন?

২৭| ১৩ ই মে, ২০০৯ ভোর ৪:০১

আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:

বৃদ্ধটারে নিয়া টান দিছেন, এই বুড়ো হৃদয় নিয়া টানাটানি খেলে, হৃদয়ের খুব গহিনে কোথাও টান দেয় অহরহ ! কি আর কমু ! :)

দ্রষ্টব্য : আজি ঝরো ঝরো মুখর 'বাদল' দিনে...

'বাদল; এর জায়গায় 'বাদর' হবে নাতো, আরেকবার কি নিশ্চিত হবেন ?

১৪ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৪

ফারহান দাউদ বলেছেন: আগেও বলছিলেন,বুড়োকে এড়ানো যায় না।:)
আমি আসলে নিশ্চিত না,আপনি বা কেউ ঠিক করে দিলে শুধরে নেব।:)

২৮| ১৩ ই মে, ২০০৯ রাত ১০:৫৩

প্রণব আচার্য্য বলেছেন: চমৎকার


কেমন চলছে সব?

১৪ ই মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৪

ফারহান দাউদ বলেছেন: কোনরকমে চলছে,পরীক্ষা নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম,এরপরে আবার চাকরির খোঁজে বের হবো:(

২৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১

রিমি (স. ম.) বলেছেন: পড়লাম। কথাগুলো ঠিক ঠিক ঠিক। "গল্পগুচ্ছ" আমার পড়া সবচেয়ে ভাললাগা বই। রবিদাদুকে নিয়ে গুছিয়ে এতসব সত্য কথা বললে। প্লাস দেয়ার জন্য আর কোন কারণ লাগে নাকি? :)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২২

ফারহান দাউদ বলেছেন: গল্পগুচ্ছ আরেকটা কিনতেই হবে, আর উদ্ধার করা গেল না। :(

৩০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫০

সুবিদ্ বলেছেন: রবীন্দ্রণাথকে তো বাঙ্গালীর শেষ আশ্রয় বলে মানি......

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৩

ফারহান দাউদ বলেছেন: বুড়ো তো সবকিছু নিয়েই লিখে ফেলেছে, আমরা আর কোথায় যাই?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.