![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব সাধারণ মানুষ ..পড়েছি পুরকৌশল এ, কাগজে-কলমে বেকারত্ব ঘুচলেও স্বভাবে রয়ে গেছে। মাথা একটু গরম,একটু বোকাও,তবে মানুষটা মনে হয় আমি খারাপ না।
[উৎসর্গ: তানভীর ইকবাল আর তার বন্ধুদের, পাথর সময়ের মাঝে যারা আমাদের আবেগকে খুঁজেছে]
তানভীরের সাথে আমার পরিচয় ২০০৬ সালের কোন এক সময়ে। তখন ইন্টারনেট জিনিসটা পুরানো হলেও নেশা কাটেনি,সারারাত এমআইআরসি তে বসে থাকি আর বুয়েট রুমে বসে রাজা-উজির মারি।
তো সেই চ্যাট রুমে তার সাথে কথা। জানলাম,২০০৫ ব্যাচ,আমার ৩ বছরের জুনিয়র।এসে সালাম দেয়,ভাব নিয়ে সালামের উত্তর দিই,টুকটাক কথা বলি। কিছুদিন গেলে জানা গেল, এই ছেলে আদর্শ ভাল ছেলে,প্রথম টার্মেই ব্যাপক ভাল জিপিএ পেয়ে
ভয় ধরিয়ে দিল। সে তুলনায় ভাব কম,যেখানে জুনিয়র সিনিয়র কেন,ব্যাচমেটরাও পারতে আমাকে পাত্তা দিতে চায় না,সেখানে সামনে দেখলেই এগিয়ে এসে সালাম দেয়,এটা-ওটা জিজ্ঞেস
করে,আমি মহাখুশি,পাত্তা পেলে কে না খুশি হয়? মুরুব্বিয়ানা দেখিয়ে পড়াশোনা নিয়ে উপদেশ দেয়ার চেষ্টা করি( যদিও প্রশ্ন না করাই ভাল এমন আদর্শ ছাত্রকে আমার মত ফেল্টুস কি উপদেশ
দেয়),সে-ও বেশ ভদ্রভাবে শুনে যায় সব,মনে মনে কি ভাবে,জানি না,আর যা-ই ভাবুক,মুখে সেটা প্রকাশ করার বান্দা সে নয়।
সময় গড়ানোর সাথে সাথে সবাই বড় হয়ে যাই,বুয়েট থেকে চলেও আসি একদিন। বের হবার পরে বুঝতে পারি দুনিয়াটা কত কঠিন,কাজেই জুনিয়রদের সাথে দেখা হলেই বাইরের দুনিয়া নিয়ে উপদেশের
মাত্রাও বেড়ে চলে,তানভীরের ব্যাপারেও সেটা ব্যতিক্রম না। তার ভাল সিজিপিএকে সে কতভাবে কাজে লাগাতে পারে তা নিয়ে লম্বা লম্বা উপদেশ দিই দেখা হলেই,এবং বরাবরের মতই ভদ্র ছেলে হয়ে অসীম ধৈর্য্যের সাথে সেটা শুনে যায়।
এহেন আদর্শ ছাত্র একদিন আমাকে জানালো,সিভিল এন্ঞ্জিনিয়ারিং পড়তে তার আর ভালো লাগছে না, পড়াশোনা কমিয়ে সে এখন অন্যান্য কাজে মন দেবে। এমবিএ করবে,পেশাও বদলে ফেলবে। নমুনা হিসেবে হাতে কৃত্রিম উল্কি এঁকে ফেললো,দেখে মনে হয় গায়ে শুঁয়োপোকা বসে আছে,আর তার সাথে মানানসই ভূতুড়ে কন্টাক্ট লেন্স,ধূসর রঙের সেই লেন্স দেখলে গা কেমন শিরশির করে। গত টার্মে সিজিপিএ কমিয়ে জানান দিলো যে সে কথা রাখছে। তারপর একদিন দেখা হতে জানালো,সে এবার সিভিল ফেস্টিভ্যালে প্রচুর কাজকর্ম করছে,সাথে একটা ফিল্মও বানাবে। মোটামুটি ১৮০ ডিগ্রি উল্টো কাজকর্ম,যথেষ্টই বিরক্ত হলাম, এবং এভাবে নিজের পড়াশোনা নষ্ট করে এসব করার কি মানে,আমার মোটা মাথায় ঢুকলো না। ব্যক্তি অধিকারের সীমালংঘন করে বেশ কিছু উপদেশও বিনা পয়সায় দান করলাম,এবং করতেই থাকলাম। অবস্থা এমন দাঁড়ালো যে,দেখা হলে আগের মতই এগিয়ে এসে সালাম-আদাব দিলেও পড়াশোনার কথা তুললেই সে ভেগে যেত।
তো,সেদিন হঠাৎ করে তানভীরের ফোন। ব্যাপার কি? না,তাদের ফিল্মের কাজ শুরু হয়েছে,শ্যুটিং হচ্ছে,একদিন গিয়ে দেখে আসবো নাকি। এইবেলা ফিল্মের ব্যাপারটা বলে রাখি,গত ৭-৮ বছর ধরে বুয়েটে একটা ব্যাপার চালু হয়েছে,লেভেল কম্প্লিশান,র্যাগ বা কোন উৎসবে সিনিয়র ধরনের ব্যাচগুলো একটা করে ফিল্ম বানানোর চেষ্টা করে। সেগুলো ফিল্ম হয় কিনা বলা মুশকিল,কিন্তু আনন্দ ফূর্তিই যেখানে মূল উদ্দেশ্য সেখানে সেটা নিয়ে কে মাথা ঘামায়? টিপিক্যাল বুয়েট জীবন নিয়ে বানানো গতানুগতিক কাহিনীর ৪০-৪৫ মিনিটের না নাটক না টেলিফিল্ম গোছের কিছু,কাহিনী অভিনয় যা খুশি হোক, আমরা মজা পাই,কাজেই উদ্দেশ্য সফল বলা চলে। ফিল্ম মেকার বা অভিনেতা হওয়া কারো উদ্দেশ্য না,ছেলেমেয়েরাও মজা করার জন্যই বানায়,আগে হ্যান্ডিক্যাম দিয়েই কাজ চলতো,এখন স্পন্সর পেলে ম্যুভি ক্যামেরাও ভাড়া করে কাজ করা হয়।
তানভীরের ফোন পেয়ে জানলাম,তারাও ভাল স্পন্সর পেয়েছে,কাজেই ভাল ক্যামেরা আর যন্ত্রপাতি ভাড়া করে ২ দিনে শ্যুটিংয়ের কাজ শেষ করবে। আমার পরীক্ষা চলে,একবার ভাবলাম,মানা করে দিই,কিন্তু আগেই বলেছি,পাত্তা পেলে কার না ভালো লাগে,কাজেই বলে দিলাম, যাবো শ্যুটিং দেখতে,ঘোরাও হবে,পরীক্ষার চাপটাও একটু কমবে।
সময়মত চলে গেলাম যে বাসায় শ্যুটিং হচ্ছে সেখানে,বেশ উৎসাহ নিয়ে কাজ করছে ছেলেমেয়েরা। সেখানেই জানলাম,এবারের কাহিনী অন্যদের চেয়ে আলাদা,বিষয় মুক্তিযু্দ্ধ নিয়ে আজকালকার কিছু
ছেলেমেয়ের কাজকর্ম। বাসায় বেশি কিছু হচ্ছে না,টুকটাক কাজ,দেখে,আড্ডা দিয়ে এবং আবারো যথেষ্ট পরিমাণ পড়াশোনা বিষয়ক উপদেশ দিয়ে,এবং এসব ফিল্ম নিয়ে বেশি সময় নষ্ট না করার পরামর্শ দিয়ে(বেচারা তানভীর!) ফুরফুরে মেজাজে বাসায় ফিরলাম,এবং তারপর পরীক্ষার দৌড়ে যথারীতি সেটার কথা ভুলেও গেলাম।
গতকাল পরীক্ষা শেষ হলো,শেষ পরীক্ষায় বাঁশ খেয়ে মেজাজ চরম খারাপ,এমন সময় আবারো তানভীরের ফোন। এবারের বিষয়,আজকে ফিল্মের প্রিমিয়ার,বুয়েট অডিটরিয়ামে, বেলা ১২টায়, দেখতে কি যাবো? আবারো ছোকরার ভ্দ্রতায় আমি মুগ্ধ,বলে দিলাম, অবশ্যই যাবো,এই ফাঁকে পুরানো জায়গাটাও ঘোরা হবে।
তানভীর মনে হয় আমার স্বভাব জানে সবখানে দেরি করে যাওয়ার, গিয়ে শুনি,ফিল্ম আসলে ১টায়। এসি'র বাতাস খাওয়া তো যাবে,ফিল্ম যাই হোক,ভেবে বসলাম দেখতে।ফিল্মের নাম "স্ম্মৃতিফলক"।শুরুটা টিপিক্যাল,এক দঙ্গল নতুন বুয়েটে আসা ছেলেমেয়ের কাজকর্ম,দেখে অন্যবারের মতই মজা পাচ্ছিলাম,হালকা চালে। তানভীর নিজে অভিনয় করেছে এক উচ্চাকাঙ্ক্ষী হবু প্রকৌশলীর চরিত্রে,দেশ নিয়ে যার ধারণা হলো এখানে কিছুই হবে না এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এখান থেকে ভেগে যেতে হবে(আমিও সেই উপদেশই তাকে দিয়ে এসেছি সর্বদা)। যে বালিকাকে সে পছন্দ করে (ফিল্মে,বাস্তবে জানি না),সে আবার উল্টো,যথেষ্টই দেশজাতি সচেতন,আর বাকি বন্ধুদের মাঝে কেউ আঁতেল,কেউ টিউশনিবাজ,একজনের ছবি আঁকার শখ,আরেকজনের গেম খেলার, চারপাশের চরিত্র,সব মিলে ৬ জন।
এ পর্যন্ত ফিল্মটা হালকাই ছিল,কাহিনী ঘুরতে শুরু করলো যখন তানভীর নামের ছেলেটি একটা আপেল খেয়ে সেটা ছুঁড়ে ফেলে ক্যাফেটেরিয়ার সামনে শহীদদের স্মৃতি ফলকের উপর,এবং তার ক্লাসমেট দৃশার তীব্র আপত্তির মুখে সেটা কুড়িয়ে আনতে বাধ্য হয়। তখনি সে, এবং বাকি বন্ধুরাও,প্রথমবারের মত দৃশার মাধ্যমে জানতে পারে এখানে যে ফলকটা রয়েছে সেটা একটা স্মৃতিফলক, এবং সেখানে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুয়েটের ছাত্রদের নাম খোদাই করা রয়েছে। ব্যাপারটা জেনেও তানভীরের ভাবান্তর হয় না তেমন,কত মানুষই মারা যায়,সেই ৩৮ বছর আগে কে মারা গেল তা নিয়ে কি
যায়-আসে? শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক,বিভক্তি আর দ্বিধা বাড়ে,এবং এমন ধারণাও কেউ কেউ পোষণ করে যে রাজাকাররাই বেশ ভাল আছে,কবরের ফলকে নাম লেখানোর বদলে গাড়িতে পতাকা উড়িয়ে দেশ-জাতির কাছে তারা বেশ মাথা উঁচু করেই আছে।
কিন্তু তর্কের ফলাফল হিসেবেই যা দাঁড়ায়,তারা সিদ্ধান্ত নেয় ১৯৭১ নিয়ে কিছু কাজ করার। দলে পড়ে তানভীরও কিছুটা দোনোমনো করে রাজি হয়,তবে বিশেষ একটা গা লাগায় না। এ পর্যায়ে তারা শুরু করে গবেষণা,বুয়েটের শহীদদের একটা তালিকা খুঁজে বের করার। সম্ভবত,ফিল্মের এ অংশটাই সবচেয়ে বেশি কঠিন,এবং আবেগাক্রান্ত করে ফেলে,যখন দেখি,আমাদের চোখের সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রতিটি হলের সামনের স্মৃতিফলকে লেখা নামগুলো কি অবহেলাভরেই না আমরা বুয়েটে থাকার ৫টা বছর এড়িয়ে গেছি। অনেকটা সেই ৩৮-বছর-আগে-মৃত-ব্যক্তি-নিয়ে-মাথা-ঘামানোর-সময়-কোথায় ভেবেই হয়তো। যথেষ্ট পরিশ্রম করে এই ছেলেমেয়েরা তুলে এনেছে বুয়েটের প্রতিটি হলের এবং অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে থাকা প্রত্যকটি নাম,যাদের আমরা ভুলে গিয়েছি, এবং ভুলে থেকেছি অনেকগুলো বছর। প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত পড়ুয়া একেকজন স্বপ্নবান হবু প্রকৌশলী,দেশের স্বপ্নে যারা বিসর্জন দিয়েছিল তাদের নিজেদের স্বপ্ন। বাদ যায়নি বুয়েটের শহীদ শিক্ষক আর কর্মচারীদের নামও। কেউ কি জানতাম,শহীদ স্মৃতি পাঠাগার আসলে বুয়েটের ছাত্র শহীদুজ্জামানের নামে? মুফতি মুহাম্মদ কাসেদের নামও দেখেছি কোন একটা ফলকে,কিন্তু জানা ছিল না এই শহীদ ছিলেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের দাবা চ্যাম্পিয়ন। ভুলে গিয়েছিলাম আনোয়ারুল আজিমের নাম,খেয়াল করেও দেখিনি রশীদ হলের পাশ ঘেঁষে যাওয়া শহীদ মুক্তিযোদ্ধার কবর। পরম মমতায় তুলে আনা নামগুলো যখন কালো পর্দায় ফুটে উঠেছিল,২ বছর পরে প্রথম চোখের পানি মুছেছি,আর মাথা উঁচু করে ভেবেছি,কত বড় গৌরবের উত্তরাধিকার ধারণ করে আছি আমরা।
আর বেশি টানার কিছু নেই,এসব নাম আর স্মৃতিফলকের ভিরে ঘুরতে ঘুরতেই বিবর্তন ঘটতে থাকে ছেলেমেয়েগুলোর,বিবর্তন ঘটে তানভীরেরও। চেয়ে আনে সে মুলধারা '৭১,আঁতেলের পড়ার টেবিলে
মেকানিক্সের বইয়ের পাশে স্থান পায় একাত্তরের দিনগুলি আর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস,চিত্রকরের পেন্সিলে উঠে আসে স্বাধীন বাংলার পতাকা,গেমপাগলের ঘরে মাসলম্যান হিরোর বদলে ওঠে বাংলাদেশে
মানচিত্র। সব মিলে,নতুন যাত্রা,হ্যাপি এন্ডিংও বলা চলে,অন্তত তানভীর আর দৃশার জুটির মাধ্যমে সেটা বোঝানোরও একটা চেষ্টা দেখা যায়।
এত লম্বাচওড়া কথাবার্তায় ম্যুভিটা আসলেই ম্যুভি বা নাটক হয়ে উঠলো কিনা সেটা একবারও বলিনি,ভাবিওনি,কারণ আসলে সেটার কোন গুরুত্ব নেই। টেকনিক্যালি ভাল,তবে সেটা নাটক বা ম্যুভির ভাষা মেনে চলেছে কিনা সেটা দেখার মত বোদ্ধা হবার মানসিকতা হয়নি। অভিনয় যারা করেছে,তাদের কারোরই অভিনয় করে নাম করার খায়েশ সম্ভবত নেই,এ জিনিস বাইরে কোথাও দেখানো হবে
কিনা তাও জানি না,হলেও,বুয়েটভিত্তিক জিনিসপত্র বেশি বলে সবাই সেটা উপভোগ করবে কিনা,তাও জানি না। কিন্তু আমি নিশ্চিতভাবেই জানি,আমাকে খুব বেশি স্পর্শ করে গেছে পাথর হৃদয় বলে
পরিচিত বুয়েটের একদল ছেলেমেয়ের উদ্যোগ,আর উপলব্ধি। ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো খুব একটা সোজা কাজ না,তারপর আবার প্রচলিত বিনোদনের ধারা বাদ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের
অবহেলায় পড়ে থাকা নামগুলো জড়ো করে আমাদের অন্ধ চোখ আর মনের সামনে তুলে ধরার যে কঠিন কাজ,সেটার জন্য ধন্যবাদ বা কৃতজ্ঞতা জানালে তানভীর আর তার বন্ধু রাকিব,অনন্যা,দৃশা,শাহেদ আর দাড়িওয়ালা একটু আঁতেল ছেলেটা যার নামটা ভুলে গেছি,তাদের ছোট-ই করা হবে। একটা ছোট্ট ইতিহাস হয়ে যে কাজটা আমাদের প্রকৌশলীদের একটা "ইতিহাস ভুলে যাওয়ার" কলংক থেকে মুক্তি দিলো,সেটার বাদবাকি আর কোন দিক নিয়ে মাথা নাইবা ঘামালাম। অন্তত,আমরা যারা কথা বেশি বলি আর দেশোদ্ধার করি,তাদের জন্য ভাল একটা উদাহরণ সৃষ্টি করে দিলো এই ছেলেমেয়েরা,চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো,আমরা যেটাকে সময় নষ্ট বলি,সেরকম সময় আরো কিছু লোকজন আরো বেশি করে নষ্ট করলে খারাপ হতো না,জেগে থেকে ঘুমিয়ে থাকা লোকজনের ঘুম অল্প হলেও ভাঙতো। অভিবাদন তানভীর,অভিবাদন তোমার বন্ধুদের,এক বাকসর্বস্ব অক্ষম প্রজন্মের একজনের কাছ থেকে সামান্য কৃতজ্ঞতা গ্রহণ করো।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৫২
ফারহান দাউদ বলেছেন: অভিবাদন ওদের সবাইকে।
২| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৫১
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: এটার পোস্টার দেখেছি, লেখাটা পড়ে দেখার আগ্রহ আরও বেড়ে গেল।।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: ম্যুভি কোয়ালিটি,অভিনয়,সব বাদ দিয়ে শুধু থিম নিয়ে চিন্তা করলে,এত সহজ,ছোট কিন্তু অসাধারণ একটা থিম আমি খুব কমই দেখেছি,ম্যুভি বলা চলে না,বলা যায় কিছু ঘটনার মাঝ দিয়ে ইতিহাস তুলে আনার চেষ্টা। সময় করতে পারলে একবার দেখে নিও।
৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৫
রোবোট বলেছেন: ফারহান ও তানভীর
ধন্যবাদ।
ফারহান ভালো হয় যদি "দাড়িওয়ালা একটু আঁতেল ছেলেটা"র নামটাও জেনে নাও।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: রোবোট ভাই,অবশ্যই জানবো,ম্যুভিটা দেখার সময় এতটাই তন্ময় হয়ে গিয়েছিলাম (আবার বলছি,কোয়ালিটি বা অভিনয় না,ওরা যে কাজটা করেছে সেটার জন্য),যে নাম সবকয়টা মনেও রাখতে পারিনি।
৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৮
আলঝেইমার ক্রিস্টোসান বলেছেন: তানভীর একটা কাজের কাজ করছে।
congratulation
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: ভাল একটা কাজ শুরু করসে।
৫| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: অভিবাদন তানভীর
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: অভিবাদন পৌঁছে যাবে।
৬| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০০
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: সুন্দর রিভিউ মুভিটা দেখার আগ্রহ বাড়িয়ে দিল। শরীর বিশেষ ভালো না তাই সকালে যেতে পারিনি, রাতে গিয়েছিলাম। রাতের প্রোগ্রাম ভালো হয় নাই
আবার ধন্যবাদ ফারহান ভাই......মুভিটার কাহিনীও চমৎকার...গতানুগতিক বুয়েটীয় মুভির ট্রেন্ড থেকে বের হয়ে এসেছে...আশার কথা হল এরকম সচেতনতা হয়ত পরবর্তী মুভিগুলোর মধ্যেও প্রতিফলিত হবে
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:১৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: রাতের প্রোগ্রাম ভাল হইসে কবে? এট লম্বা করে যে বিরক্তি ধইরা যায়, ওদেরো কিসু করার নাই,সবাইরে জায়গা দিতে হয় তো।
".মুভিটার কাহিনীও চমৎকার...গতানুগতিক বুয়েটীয় মুভির ট্রেন্ড থেকে বের হয়ে এসেছে...আশার কথা হল এরকম সচেতনতা হয়ত
পরবর্তী মুভিগুলোর মধ্যেও প্রতিফলিত হবে।" এইটাই কিন্তু আসল কথা,আশা করছি এদের কাজ ১টা ট্রেন্ডসেটার হবে।
৭| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:২২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: এরকম নাটক দেখতে হয়...হলের ল্যানে আসামাত্র দেখবো।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫০
ফারহান দাউদ বলেছেন: এই হলো হলের সুবিধা,চাইলেই পাওয়া যায়। চলে আসবে মনে হয়, পোলাপান পছন্দই করসে।
৮| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:২৮
রাগিব বলেছেন: অভিনন্দন রইলো নির্মাতাদের প্রতি।
বুয়েটের ঐ স্মৃতিফলকে আমার চাচার (হাবিব) নামটি রয়েছে। ৪র্থ বর্ষ, তড়িত কৌশলের ছাত্র ছিলেন, পাস করার দ্বারপ্রান্তে।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫২
ফারহান দাউদ বলেছেন: রাগিব ভাই,আমাদের পূর্বসুরীদের জন্য সত্যি সত্যি আজকে খুব বেশি গর্ব অনুভব করেছি। সব শহীদদের সাথে আপনার চাচার জন্য শ্রদ্ধা থাকলো।
নামগুলোর মাঝে একটা প্যাটার্ন দেখলাম,সবচেয়ে বেশি ছাত্র যন্ত্র আর তড়িৎকৌশলের,এবং ৪র্থ বর্ষের(অবশ্য ৪র্থ বর্ষটা স্বাভাবিক)।
৯| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ২:০৫
নকীবুল বারী বলেছেন: সিভিলডে তে অংশ নিতে পারি নাই, ব্যাক্তিগত কাজের ব্যাস্ততা থাকায়।
মুভি টা তাই দেখা হয় নাই। শুনলাম মুনাজ স্যাররে নিয়া নাকি মুভি করছে????
যাই হোক উদ্দোগটা প্রশংশনীয়।
স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নতুন(তার মাঝে আমিও পড়ি) আগ্রহ বাড়ছে। তবে প্রকৌশলীদের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধের আবেগ যার যার কর্মক্ষেত্রে দ্বায়িত্বশীলতা এবং সততার মাঝে নিহিত থাকে বলে আমি মনে করি।
আমাদের দেশ কে অনেক কিছু প্রকৌশলীরা দিতে পারে।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ২:০৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: আমার কালকে পরীক্ষা শেষ হইলো,এইজন্য যাইতে পারলাম, না গেলে মিস হইতো।
মুনাজ স্যারের টা বোনাস,খিক খিক,ব্যাপক ড্যান্স দিসে ভদ্রলোক
আগ্রহ আসলে ছিল না এটা বলবো না,এই রকম পোলাপান সবসময়ই কিছু থাকে,তবে নতুন নতুন ডাইমেনশন বের হচ্ছে,এটা খুব ভাল একটা দিক। প্রকৌশলীরা দেশকে দিতে পারে অনেক কিছুই,সমস্যা হলো সিস্টেমের ভেতরে ঢুকে সবাই "সিস্টেম" হয়ে যায়,মেধার কি ভয়ংকর অপচয়!
১০| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ২:১৭
নকীবুল বারী বলেছেন: দোয়া রাইখেন ১ তারিখে আবার জয়েন দিতাছি।
আমি এই সিষ্টেমের মাঝে কাজ করার স্বপ্ন দেখী। যত বড় ভাইগো লগে কথা কইছি সবাই কয় বিদেশ যাওগা। এই দেশে থাইকা কি করবা।
(তবে আমারে আবার দ্যাশ প্রেমিক ভাইবেন না। )
পরীক্ষা কিমুন হইলো??
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ২:২২
ফারহান দাউদ বলেছেন: দেখো কতদিন টিকতে পারো,যেইখানে জমির মালিক থাইকা সবাই ভাবে তারা সিভিল এন্ঞ্জিনিয়ারের চেয়ে বেশি জানে,সেইখানে কাজ করা মুশকিল।
শেষ পরীক্ষাটা অতিরিক্ত সোজা হইসে,আর আমি সিরিয়াস বাঁশ খাইসি,অ্যাভারেজে পোলাপানের চেয়ে প্রায় ২৫ কম পামু,টিকার আশা প্রায় শেষ,মানে খুবই কম।
১১| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ২:২৯
ব-দ্বীপ বলেছেন: অভিনন্দন এই মুভির সাথে জড়িতদের, নিঃসন্দেহে খুবই ভালো উদ্যোগ। মুভিটা দেখতে আগ্রহ বোধ করছি।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৩৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: আশা করছি এরা যে কাজটা করেছে সেটা অন্যদেরও উৎসাহিত করবে।কখনো সুযোগ পেলে কিছু অংশ ইউটিউবে আপলোড করার চেষ্টা করবো।
১২| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৩৯
রাহী বলেছেন:
অভিবাদন।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৪২
ফারহান দাউদ বলেছেন: পৌঁছে যাবে,অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ৩:০১
শূন্য আরণ্যক বলেছেন: অভিবাদন তানভীর।
সুন্দর লিখেছেন ।
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ৩:১০
ফারহান দাউদ বলেছেন: ভাল কিছু দেখলে ভাল কিছু বলা যায়।
১৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ ভোর ৫:২০
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
অভিনন্দন তানভীর'রা !
২৯ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:৩২
ফারহান দাউদ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা।
১৫| ২৯ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:৪৪
তনুজা বলেছেন: একটা ছোট্ট ইতিহাস হয়ে যে কাজটা আমাদের প্রকৌশলীদের একটা "ইতিহাস ভুলে যাওয়ার" কলংক থেকে মুক্তি দিলো,সেটার বাদবাকি আর কোন দিক নিয়ে মাথা নাইবা ঘামালাম
ফারহান তোমাকে কি বলে ধন্যবাদ জানাব এরকম পোস্টের জন্য--তানভীরের কথা তো বলাই বাহুল্য । এরকম আপাত নিরানন্দ টপিকে তাদের যে শ্রম আর অনুভূতি-- সেটুকু একটু হলেও গৌরবের অবকাশ দেয় । জিপিএর কিছু ক্ষতি হয়তো হয়েছে --হয়ত বিনোদনেরও ঘাটতি --কিন্তু বহুবছরের জমানো লজ্জার কিছুটা লাঘব হল
কোন লিংক পেলে --একটু জানাবে ।
আর তোমার লেখা ---আছে অনেক ধার, আবারও মুগ্ধ হব -অনেকবার
২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:০৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: খুবই লজ্জার সাথে স্বীকার করছি,পড়াশোনা বাদ দিয়ে ফিল্ম বানানোতে মনোযোগ দেয়াতে যথেষ্ট গলাবাজি করেছি,কিন্তু কত বড় কাজ করে ফেলেছে ছেলেটা নিজেও মনে হয় জানে না। এতদিনের সমস্ত চিন্তাভাবনার বাইরে গিয়ে অনেক খরচাপাতি করে এমন একটা বিষয় নিয়ে কাজ করেছে যেটা আপাত লাভ শূন্য দেখাবে,কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য অনেক বড় একটা সন্ঞ্চয় হয়ে থাকলো। ভিডিওটা যদি পারি,অনুমতি নিয়ে কোথাও মূল অংশগুলো আপলোড করতে পারি,কথা বলে জানাবো।
১৬| ২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ৭:২৩
মুক্ত বয়ান বলেছেন: পোস্টার দেখছি.. কিন্তু ব্যস্ততায আর যাওযা হয়নি। ল্যানে আসলেই দেখতে হবে। যারা দেখেছে.. সবাই প্রশংসা করেছে। আপনিও কর্লেন। আগ্রহ আরো বেড়ে গেল।
আপনাকে ধন্যবাদ এমন রিভিউ'র জন্যে।
আর, তানভীরকে তো ধন্যবাদ দেওযার কিছু নেই। ব্যাচমেটকে মাথায় তুলে নাচতে ইচ্ছা কর্ছে।
অভিনন্দন তানভীর।
২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:০৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: ল্যানে আসলেই দেইখা নাও,মনে হয় ছেড়ে দিসে। কোয়ালিটি খুবি ভাল,যেহেতু প্রফেশনালদের নিয়ে কাজ করসে তারা। এদের উদ্যমের প্রশংসা করতে তো হয়ই,কিভাবে সবকিছু ম্যানেজ করসে সেইটা কোনদিন ধরে শুনতে হবে,অবিশ্বাস্য।
১৭| ২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:০৯
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: আপনার অনুজ তানভীরকে অভিনন্দন ... আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দরভাবে তুলে আনার জন্য জিনিসটাকে ...
ইউটিউবে দেওয়া যায়?
২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:২৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: খুব সম্ভবত,যায়,তবে একটু সময় লাগবে,বেশ বড়,সেটা যোগার করে অনুমতি নিয়ে কেটেছেঁটে একটা ফরম্যাটে এনে দেয়ার চেষ্টা করবো,আগে তানভীরের সাথে কথা বলে দেখি।
এখানে আরেকটা কথা মনে পড়লো,এই বেলা যোগ করে রাখি,আমাদের পুরকৌশলেরই শিক্ষক নূরুদ্দীন ১৯৭১ সালে আমেরিকায় পিএইচডি করছিলেন,দেশের ডাকে এসে যুদ্ধে যোগ দেন। যুদ্ধে তাঁর পায়ে গুলি লাগে,পুরোপুরি পঙ্গু না হলেও স্বাভাবিকভাবে আর কখনো হাঁটতে পারেননি,আর তাঁর আর কখনোই সেই ডিগ্রী নেয়া হয়নি,বুয়েটেই দীর্ঘকাল শিক্ষকতা শেষে অবসর নিয়েছেন দু'বছর হলো। অনেকেই এই গল্প জানে না,কী উজ্জ্বল ভবিষ্যতের হাতছানি উপেক্ষা করে এই শিক্ষক দেশের জন্য নিজের সবকিছু উৎসর্গ করেছিলেন।
১৮| ২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:৩২
অ্যামাটার বলেছেন: হ্যাটস্ অফ্ পুরো টীমকে।
ঘুমন্ত কিছু উপলদ্ধি আস্তাকুঁড়েই পঁচে যায়, ক'জনাই বা পারে জাগ্রত করতে!
",এ জিনিস বাইরে কোথাও দেখানো হবে
কিনা তাও জানি না,হলেও,বুয়েটভিত্তিক জিনিসপত্র বেশি বলে সবাই সেটা উপভোগ করবে কিনা,তাও জানি না।"---
আমাদের শিক্ষাঙ্গন বা ক্যাম্পাস সম্পর্কিত গুটিকয় ম্যাগাজিন থাকলেও একটা টেলিভিশন চ্যানেলের অভাব বোধ করি। এখানে বিণোদন চ্যানেলের অভাব নাই, নিউজ চ্যানেল আছে, স্পোর্টস চ্যানেল আছে; অথচ ছাত্র-ছাত্রীদের এক্সট্রা কারিকুলার একটিভিটিজ তুলে ধরার জন্য ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় কেউ এগিয়ে আসে না, দু:খ জনক।
অট: সম্ভব হলে ইউটিউবে আপলোড করে দিয়েন।
২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:৪১
ফারহান দাউদ বলেছেন: কতটা বাধা উপেক্ষা করে আর কষ্ট করে ছেলেমেয়েগুলোকে কাজ করতে হয়েছে সেটা না দেখলেও সামান্য আন্দাজ করতে পারি,এসব ব্যাপারে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সাহায্য কম করে। ইউটিউবে অনুমতি দিলে আপলোড করবো, তবে স্পিডটা একটা সমস্যা, দেখা যাক কি বলে।
১৯| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:০৩
অদ্রোহ বলেছেন: যদিও নাটকটা দেখা হয়নি, আশা করি সিভিল ডের ব্যাপক বাজে অনুষ্ঠান দেখার পর মেজাজ খারাপটা তানভীর ্ভাই ভুলিয়ে দেবেন।আসলেই,বুয়েটের ইট পাথরের খাঁচায় আমাদের সূর্যসৈনিকেরা যে অনাদর অবহেলায় পড়ে আছে,আর দায়ভার বলি আর ব্যর্থতাই বলি,আমাদের সবার।০৬ ব্যাচের পক্ষ থেকে তানভীর ভাইয়ের এই প্রয়াসকে সশ্রদ্ধ সালাম ।জয়তু তানভীর ভাই!!!!!!!!!
২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: বাকি কোন অনুষ্ঠান অবশ্য দেখিনি,তানভীরদের আর ০৪ ব্যাচের নাটক ২টা বাদে। সিভিল ডে-এর অনুষ্ঠান ভাল হবার রেকর্ড কম,কাজেই মানে মানে সরে পড়েছি মেজাজ ভাল থাকতেই
২০| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫০
অদ্রোহ বলেছেন: ০৪ ব্যাচের ডাকঘর নাটক?কেমন হইছে?সবাই তো ভালই বলতাসে।
২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:৩০
ফারহান দাউদ বলেছেন: ডাকঘর নাকি ইচ্ছাপূরণ? যেটায় মুনাজ স্যার ছিল আরকি। ভালই,এন্টারটেইনিং,মজার জন্যই করসে,সেইটা পাওয়া গেসে।
২১| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:০৯
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: সেই ছেলেটা ?
২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:১৬
ফারহান দাউদ বলেছেন: হ্যাঁ,তোমারে আর আমারে একদিন লিফট দিলো,ঐটাই।
২২| ২৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:৪০
অদ্ভুতুড়ে বলেছেন: পুরোন কথা মনে করায় দিলেন
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৪৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: কালকে গিয়া মনটা হালকা খারাপ হইসে,কি মজাতেই ছিলাম
২৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০
মামুনুর রশিদ বলেছেন: ৭-৮ বছর ধরে বুয়েটে একটা ব্যাপার চালু হয়েছে,লেভেল কম্প্লিশান,র্যাগ বা কোন উৎসবে সিনিয়র ধরনের ব্যাচগুলো একটা করে ফিল্ম বানানোর চেষ্টা করে ।
এটাতো বেশ মজার। আমরা বের হয়েছি ২০০১ এ। ওই সময় এটা কেউ করতোনা। যাই হোক, ফারহান, তানভীর কে অনেক ধন্যবাদ। অনুমতি নিয়ে ইউটিউবে দেয়া সম্ভব হলে খুবই ভালো হয়। আমরা যারা দেশের বাইরে আসি তারা দেখতে পারব এই অসাধারণ কাজটা।
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৪৫
ফারহান দাউদ বলেছেন: এই ফিল্ম বানানোটা প্রথম শুরু করে মনে হয় ব্যাচ ৯৮ এর মেকানিক্যাল,এরপরে ট্রেন্ড হয়ে গেছে। আগে তো প্রতি ব্যাচ থেকে ১টা হতো,এখহন ৪-৫ টা ডিপার্টমেন্ট থেকেই আলাদা করে বানায়। তবে এতদিন শুধু বুয়েটকেন্দ্রিক আর হালকা মজা দেয়ার জন্যই বানানো হতো,এরা দেখালো যে শুধু মজার বাইরে খুব দরকারী কিছু নিয়েও কাজ করা যায়।
২৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৫১
নাহিন বলেছেন: লেখাটা অসাধারাণ হইসে বস।
ল্যানে আসলে নিয়ে দেখতে হবে ।
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৪৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: ল্যানে চলে যাবে কয়দিনের মাঝে,হয়তো গেসেও,দেখা দরকার সবার।
২৫| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫০
নরাধম বলেছেন:
ভাল লাগল।
Click This Link
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:১৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: ধন্যবাদ বস,ভাল জিনিস দিলেন,নামায়া দেখতেসি।
২৬| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:০৯
একলব্যের পুনর্জন্ম বলেছেন: হ্যাঁ , বন্ধুদের কাছে শুনছিলাম ।আপনার থেকে আরো ভালো করে জানা গেলো ।
পুরো টিমকেই ধন্যবাদ , আপনাকেও - এত সুন্দর করে উপস্থাপনের জন্য ।
+++
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৩৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: আমি শুধু নিজের মুগ্ধতা প্রকাশ করলাম ওদের উদ্যম দেখে,আর কিছু না। পারলে বন্ধুদের কাছ থেকে নিয়ে দেখে নেবেন।
২৭| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:২৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ইদানিংকার পুলাপান অতিমাত্রায় ক্রিয়েটিভ। যখন কেউ বলে নৈতিক অবক্ষয়ে দেশ গেলো অথবা এ যুগের পুলাপান কিছুই শেখেনি, মন চায় শালাগো দুই গালে থাপ্পড় মাইরা দান গুলান নাড়ায় দেই।
আবার কিছু কিছু জাতে মাতাম হোদল কুতকুত প্রাইভেটের পুলাপান আছে যারা মনে করে দেশে থাকলে সব শেষ দেশের পড়াশুনা দিয়া কোনো কামই হয় না, তখন মনে পায়ের স্যান্ডেল ডা মারি। পরে আবার চিন্তা করি টাকা দিয়া কিনা স্যান্ডেল দিয়া গরু ছাগল পিডাইয়া লাভ নাই।
কিছু দিন আগে (এই ধরেন ১০-১৫ দিন) জাহাঙ্গীর ন গরে রাত কাটাইছিলাম। ওগের ফিল্ম সোসাইটির কাজ দেখলাম। ২-৩ টা বাদে সবগুলানই ছিলো অসাধারন। আমি বুঝি না এই সব ক্রিয়েটিভিটি কেমনে পয়দা হইলো?
ক্যারি অন পুলাপান আছে বইলাই আজও আমাগো মতো বুড়ারা স্বপ্ন দেখি। নিজেরা কিছুই করতে পারি নাই, এইবার এইসব পুলাপান কিছু করুক, কি কন?
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৪৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: ব্যাপারটা আমি এইভাবে দেখি,সব জেনারেশনেই স্পয়েল্ট পুলাপান থাকবো,আবার এইরকম তানভীরদের মত পোলাপানও থাকবো। ধরেন,আমাগো বাপ-চাচাদের জেনারেশনেও পোলাপান ফূর্তি করসে বাপের পয়সা উড়াইসে এমন কিন্তু কম আসিলো না,হাই সোসাইটির কাজকারবার নিয়া নানা গপ্পো শুনা যায়,এইদিকে ক্রিয়েটিভ লোকজনও তখনো বাইর হইসে। এখনকার পোলাপানের মাঝে হয়তো এই ডিজুস পার্সেন্টেজ বেশি,কিন্তু তাদের মাঝ থাইকা যারা এইরকম বাইর হয়া আসে তাদের কাজ দেখলে আবার নিজেরে রীতিমত বেকুব বেকুব লাগে,ক্যামনে পারে এরা,এই জোর কই পায়? এদের দেখলে মনে হয় আমরা না পারলেও এরা পারবো,নাইলে ক্যামনে হইবো?
২৮| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৪৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কথা মূল্যবান। সমস্যা হইলো এই মূল্যবান কথার ভাত নাই!
তাই পাবলিক সমানে গালাগালি পাইরা নিজের ঝাল মিটায়
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৫৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: গালাগালি হইলো অক্ষমের অস্ত্র। আমি ভালটা দেখার চেষ্টা করি। ডিজুস পোলাপান রে না হইলেও আমার চলবো,ওরা জাহান্নামে যাক কি জান্নাতে যাক,আমার মাথাব্যথা নাই,বরং যেসব পোলাপান এমন প্যাশন নিয়া কাজ করে,এমন ১০% পোলাপান বাইর হইলেই আর কিসু লাগে না,যেকোন প্রোজেক্টে বেশি লোক হাত দিলে কাজ নষ্ট হয়।
২৯| ৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ৩:০৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্রজেক্টের মূল কাজ ই হইলো প্লানিং আর মিটিগেশন আর সিডিউলিং। গান্ট চার্ট ভুল হইলেও সমস্যা নাই।
আমার মনে হয় সবারই দরকার। কারন রেভয়াুলেশন যে কিছু দিয়ে সম্ভব। একসময় আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডের খুব প্রচলন ছিলো। একসময় তারা বাইরে আসতে শুরু করলো, জন গন খুব ভালো ভাবেই গ্রহন করলো, খুজে দেখা গেলো বিশাল একটা রেভ্যুলিউশন ঘিটয়েই তাদের আত্নপ্রকাশ ঘটেছে। সে ক্ষেত্রে আমি বলতে পারি গ্রাম বাংলার কিছু অশিক্ষিত লোক যারা আন্ডার গ্রাউন্ডে কাজ করছে কিন্তু যখন আউট পুট ভালো হচ্ছে তার খুব কমই আমাদের চোখে আসছে।
আমাদের সবকিছু কেই মুল্যায়ন করটে হবে। আর আসলে কথা হলো এগিয়ে নেয়া। যখন দেখবো পাশের ইউনিয়নের একজন কৃষক ভালো কাজ করে ভালো ফল পেয়েছে তখন দেখবেন ঐ গ্রামের সবাই এটা করছে। আবার তারা যখন সেম আউটপুট করছে তখন এটা আনবিক বিষ্ফোরনের চেইন রিএ্যাকশনের মতো ছড়িয়ে পড়বে। একেই বলে রেভ্যুলেশন। কাউকেই বাদ দেয়া যাবে না, সবাইকে এক ছাতায় নিয়ে সেগুলোর সমন্বিত শক্তি পারে বিশাল এক পরিবর্তনের। মনে নেই কি সেই সমাজতন্ত্রের কথা, যখন কিছু যুবকের টগবগে তত্ব নড়িয়ে দেয় জারকে। দেশ এগিয়েযায় দুরন্ত গতিতে । যদিও পরে টেকেনি, কিন্তু আমরা যদি ঠিক পথে থাকি তবেই তো কিছু হবে।
আর সেটা হচ্ছে, না হলে এবারও ম্যাট্রিকে ৭০০০০ এ প্লাস। এখনও প্রতিনিয়তি শোনা যায় ভালো ভালো স্কালারশীপে দেশের ছেলেদের সাফল্য, ৪ র্থ ইয়ারের প্রজেক্টে মৌলিক গবেষনা। আমাদের ভার্সিটিতে এমনই এক ডিজুস পোলা ছিলো যে এক সেমিস্টার ড্রপ দিছিলো এ জন্য যে আমেরিকা থেকে একটা সেমিনারে ওর প্রেজেন্টেশন ছিলো। শোনা যায় ওর প্রতি সেমিস্টারেই দু তিনটা ব্যাকলগ। বিশিস্ট প্লেবয়। তাতে কি হয়েছে, দেশ নিয়ে আমি এখনও হতাশ নই, হতাশ শুধু এদেশের সরকার আর সুশীল সমাজ নিয়ে।
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ৩:১২
ফারহান দাউদ বলেছেন: দেশ নিয়া আমি হতাশ না,হতাশ আমাদের অ্যটিচুড নিয়া। কেউ যদি ডিজুস হয়া করাপ্টেড না হয়,থাকুক তার মত। ঐ কালচারের দিকে আমার আপত্তি তখনি আসে যখন সরকারি আমলার পোলা পাবলিকের টাকায় ফূর্তি মারে। ঐটা যতদিন না বদলাইবো,ততদিন আসলে কিছু হবে না। ভারতীয়দের একটা জিনিস আমার পসন্দ,সবার আগে পাবলিক স্বার্থ দেইখা এরপরে ব্যক্তিস্বার্থ দেখা,তাইলে কিন্তু আসলে কালচার গ্যাপ বা সোসাইটি গ্যাপটা দেশের উপর খুব বড় কোন প্রভাব ফেলে না,পাবলিকেরও সেইটা নিয়া মাথাব্যথা থাকেনা। আমাদের এইখানে হয় তার উল্টা,অ্যাজ আ রেজাল্ট ডিজুস জেনারেশনের অনেকেরই ফূর্তির ট্যাকা পাবলিকের পকেট থাইকা যায় আর তখনি কনফ্লিক্ট গজায়।
৩০| ৩১ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯
নিশীথ রাতের বাদলধারা বলেছেন: lekhata porte parlam na. blog e eses mone porlo kal apnar birthday chilo. jai hok,
Shubha janmadin.
(amar memory dekha jachche beshi kharap na)
৩১ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:০৩
ফারহান দাউদ বলেছেন: মোবাইল থেকে নাকি? নাকি মনিটর ঠিক হয়ে গেছে? (আমার মেমোরিও খারাপ না)
৩১| ৩১ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: স্যালুট ফর এত সুন্দরভাবে বিশয়টা তুলে ধরার জন্য ...
৩১ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:০২
ফারহান দাউদ বলেছেন: সবই ওদের প্রাপ্য।
৩২| ০৩ রা জুন, ২০০৯ রাত ১০:৫৩
অপরিচিত_আবির বলেছেন: ফারহান ভাই আসলেই নাটকটার থিম খুব ভালো ছিল, কিন্তু আপনার রিভিউটা মনে হয় রিভিউ করা নাটকের থেকেও ভালো হয়ে গেছে, পোলাপানগুলা দেখে আবার হতাশ না হয়।
আমি এবং আমার বন্ধুরা প্রায়সময়ই মুক্তিযুদ্ধ আর রাজাকারদের নিয়ে আলাপ করি। বিশেষ করে আমার একটি রুমমেট, যে কিনা দেশ নিয়ে খুবই চিন্তাভাবনা করে। কিন্তু ঐ নাটকটা থেকে উপলদ্ধি হল যে আসলেই বুয়েটের এই শহীদদের সম্পর্কে আমরা একেবারেই কিছুই জানি না। ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া যে শিশিরবিন্দু দেখা যায় তার মূল্য বোধ হয় সবাই বোঝে না।
অফটপিকঃ সিভিল ডের কালচারাল সন্ধ্যাতো ব্যাপক বাজে হইসে। দলবল নিয়ে চরম পচানি দিসি।
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: লেখার শেষেই কিন্তু বলে দিসি,টেকনিক্যাল দিক,অভিনয় বা অন্য কোন কিছু নিয়ে কোন কিছু বলবো না,একদল অ্যামেচার কাজটা করসে যাদের এ লাইনে কোন অভিজ্ঞতা নাই, এটা ভেবে যদি কেউ দেখতে বসে তাহলে আশা করি বেশি হতাশ হবে না। আমাকে যেটা মুগ্ধ করসে সেইটা হইলো আমাদের পোলাপান কখনো এইসব নিয়া ভাবে নাই,এরা সেটা শুরু করলো,খালি শুরু করে নাই ব্যাপারটা নিয়া যথেষ্ট ঘাঁটাঘাটি আর পরিশ্রম করসে,সেইজন্যই হ্যাটস অফ।
হেহে,ভাইরে সেই দিন গুলি বড়ই মিস করি,অনুষ্ঠানে যাইতামই সাইজ দেয়ার লাইগা,জন্তুজানোয়ারের ডাকের ভালো প্র্যাকটিস হইতো। সিভিলের কালচারাল অনুষ্ঠান যথেষ্টই বাজে হয় (অবশ্য পচানির লাইগা আদর্শ),ঐদিন বিকালে দেখি একপাল মাইয়া বিলাইয়ের মত চিল্লায়া কি একটা গানের রিহার্সাল দিতাসে,বুঝলাম যে অনুষ্ঠান দেখলে আর সিনিয়রিটির মর্যাদা রাখা যাইবো না,শিয়ালের ডাক দিয়া দিতে পারি,না দেইখাই বাড়ি ফিরসি
৩৩| ০৪ ঠা জুন, ২০০৯ ভোর ৫:২৫
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: একটা নতুন পোস্ট দেন, যেন আপনার দুঃখে আমরা হাসতে পারি!
০৪ ঠা জুন, ২০০৯ রাত ১০:১১
ফারহান দাউদ বলেছেন: পকেটের সাথে মাথাও খালি হয়ে গেছে,দেখি কি করা যায়
৩৪| ০৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:৪১
জনৈক আরাফাত বলেছেন: নুরুদ্দীন স্যার এর হাঁটা নিয়ে পোলাপান অনেক সময় হাসাহাসি করেছে। কিন্তু যখন মূল ঘটনা জানতে পেরেছে সবাই তখন সবাই শ্রদ্ধায় মাথা নুইয়েছে! সিভিল ডে তে ছিলাম কিন্তু এটা দেখা হয়নি। হলে গিয়ে যোগাড় করতে হবে। লেখার জন্য ব্যাপক ধন্যবাদ জনাব ফারহান!
অটঃ বিসিএস কেমন হইছে? আমি নাই!
০৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:৫৬
ফারহান দাউদ বলেছেন: স্যারের সব সম্পত্তিও যতদূর জানি বুয়েটে দান করে দেয়া,যদিও এটা নিশ্চিত না। সিভিল ডে-তে এইটা আর পরেরটা দেখসি,পরেরটাও কমেডি হিসাবে মন্দ না।
অট: শেষ পরীক্ষাটায় কড়া বাম্বু খাইসি,তেমন আশাবাদী না।
৩৫| ০৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ১:৫২
একলব্যের পুনর্জন্ম বলেছেন: ফারহান , এই পোস্ট টা সাপোর্ট যদি করেন একটু ফিডব্যাকে জানালে ভালো হয় ।
Click This Link
০৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ২:২৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: দিচ্ছি।
৩৬| ০৭ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৯:০২
প্রতিধ্বনি, তুমিতো বলেছেন: +++
আপনার চাকরীবাকরির খবর কী?
০৭ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৯:০৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: ছেড়ে দিসি ২ মাস আগে,আবার বেকার,খোঁজে আছি
৩৭| ০৭ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৯:২৮
আহসান হাবিব শিমুল বলেছেন: ভালো উদ্যেগ। অনেককিছু জানলাম পোষ্ট পড়ে।
ইউটিউবে পোষ্ট করলে লিংকটা জানায়ো।
পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৭ ই জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:২৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: শিমুল ভাই,পোলাপান একটু দৌড়ের উপর আছে, তবে শিগগিরি একটা সাইটে আপলোড করবে,অবশ্যই তখন জানাবো।
৩৮| ০৭ ই জুন, ২০০৯ রাত ১১:২০
অপরিচিত_আবির বলেছেন: ফারহান ভাই স্মৃতি ফলকে যে আপনি ছিলেন এইটা ক্যান একবারো বললেন না???????
০৮ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:২৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: পোলাপান খালি হাটে হাঁড়ি ভাঙ্গে পোলাপান ধইরা বসায়া দিসিলো আরকি,লোকজন শর্ট পড়সিলো মনে হয়, ইনস্ট্যান্ট সমাধান,নাইলে কোন শুভকাজে আমারে নেয়ার চিন্তা কেউ দুঃস্বপ্নেও করে না
৩৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:২৪
রুখসানা তাজীন বলেছেন:
তানভীর আর দলবলকে সালাম। বাঘের বাচ্চা একেকটা।
০৫ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩৯
ফারহান দাউদ বলেছেন: কাজটা নিয়া কম ঝামেলা করতে হয় নাই, নিজের গাঁটের পয়সা খরচ করে হলেও শেষ করবে এইভাবে নামসিলো। পোলাপানরে দিয়া হবে, আমাদের মত চাপাসর্বস্ব না।
৪০| ১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:১৮
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: মুভিটার লিঙ্ক চাই ।
ল্যানে খুজঁতে হবে । ভাইয়ার কাছে আছে?
গর্বে আমার বুক টা ফুলে গেছে ।
অভিবাদন তানভীর,অভিবাদন তোমার বন্ধুদের,এক বাকসর্বস্ব অক্ষম প্রজন্মের একজনের কাছ থেকে সামান্য কৃতজ্ঞতা গ্রহণ করো।
এই ছেলে দেখি আমার ব্যাচের!!!
তাও চিন্তেছি না
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৬:৫৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: তানভীর, সিভিল এ, ০৫। লিংকটা একটা সাইটে দেয়া আছে, ভুলে গেছি। ওকে পেলেই দিয়ে দেব।
৪১| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৩
জাতীয়তাবাদী শুভ বলেছেন: নাটক বানানোর আসলেই একটা অনন্য এলিমেন্ট... নির্মাতা এবং কলাকৌশলীরা আসলেই প্রসংশনীয় কাজ করেছে...
১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৩৪
ফারহান দাউদ বলেছেন: দুঃখের বিষয় হলো, খুব বেশি লোক নাটকটা দেখেনি।
৪২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:২৯
িনদাল বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৪৯
বিবর্তনবাদী বলেছেন: অভিবাদন তানভীর