নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com
'ঈশ্বর আছেন না নাই ?' বিষয়টা পুরনো বিতর্ক নতুন করে আসুন না ঝালিয়ে নেওয়া যাক ।
বিংশ শতাব্দির অন্যতম শ্রেষ্ঠ পদার্থবিজ্ঞানী, আপেক্ষিকতাবাদের জনক আইনস্টাইনের ঈশ্বরবিশ্বাস প্রসঙ্গ ।
আইনস্টাইন মোটেও আস্তিক ছিলেন না অথচ এই বিজ্ঞানীর দু-একটি খণ্ডিত মন্তব্য বিচ্ছিন্নভাবে তুলে ধরে নিজেদের সমর্থনে তা ব্যবহার করে থাকেন প্রকৃতপক্ষে তিনি প্রচলিত ধর্ম ও তথখকথিত ঈশ্বরে আদৌ বিশ্বাসী ছিলেন না তিনি বরাবর বলেছেন,' স্পিনোজার ঈশ্বরই আমার ঈশ্বর ' স্পিনোজা ছিলেন কার্যকারণ সম্পর্কে বিশ্বাসী , আইনস্টাইনও ।তাই তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন,'আমি বৈজ্ঞানীক সত্যকেই বুঝি ,কিন্তু ধর্মীয় সত্য কি তা বুঝিনা 'স্পষ্টভাবে বলেছেন,'যদি এই ঈশ্বর সর্বজ্ঞ ও সর্বশক্তিমান হন,তবে প্রতিটি ঘটনা , প্রতিটি কাজ , প্রতিটি চিন্তা, প্রতিটি অনুভূতি ও আশা-আকাঙ্খাও সেই ঈশ্বরের কাজ, অর্থাৎ ঈশ্বর যা করাচ্ছেন প্রতিটি মানুষও তাই করছেন তা হলে একি ভাবে কোনও মানুষকে তার কাজের জন্য বা চিন্তার জন্যদায়ী করতে পারেন মানুষের কাজের বিচার করার অর্থ তা হলে দাঁড়ায় ঈশ্বরের নিজের কাজেরবিচার করা '।
কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছাড়াই তাঁর মৃতদেহ সৎকার করার কথা নিজের ইচ্ছাপত্রে লিখেছিলেন-
মার্কিন মুলুকে আইনস্টাইনের বেশ কিছু বিরল ও দুষ্প্রাপ্য চিঠি, নথিপত্র নিলামে উঠতে চলেছে এর মধ্যে দুটি চিঠিতে ঈশ্বর ও ধর্ম প্রসঙ্গে তাঁর সুস্পষ্ট মতের প্রতিফলন ঘটেছে ১৯৪৫ সালের জুলাই মাসে একটি চিঠিতে তিনি লিখেছিলেন,'একজন ধর্মযাজকের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিচার করলে আমি একজন নাস্তিক এবং সর্বদাই তাই থাকব '।
১৯৪৯সালের দ্বিতীয় চিঠিতে তিনি লিখেছেন,'ঈশ্বরের চিন্তা শিশুসুলভ'
যে শাস্ত্র মানুষকে শুধু বিশ্বাস করতে শেখায়, যুক্তির সত্যতা বর্জনীয় ,তারসঙ্গে বিজ্ঞানের বিরোধ চিরকালীন ।
হকিংকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, 'আপনি কি প্রমান করতে পারেন ঈশ্বর নেই?'
হকিং উত্তরে বলেছিলেন,'বিজ্ঞানে ঈশ্বর অপ্রয়োজনীয়,বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণ ও যুক্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে ' ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: কলমটা কেউ না কেউ তৈরী করেছে । আমার জানা নেই । আমি না জানলেও কেউ না কেউ জানে
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জেগে ঘুমালে কাউকে উঠানো যায় না...
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: জাগছে না ? এভাবে বলো না । সারা পৃথিবীতে 112 কোটি নাস্তিক আছে । শুধু ভারতে আছে ২২ লক্ষ । বাংলাদেশে নাস্তিকের সংখ্যা হুহু করে বাড়ছে ।
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গোধুলী রঙ বলেছেন: হকিং উত্তরে বলেছিলেন,'বিজ্ঞানে ঈশ্বর অপ্রয়োজনীয়,বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণ ও যুক্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে '
ঠিক আমার কথাটাই এইখানে, বিজ্ঞান যেখানে প্রমান করতে ব্যর্থ ইশ্বর আছে কি নেই, আর লজিক্যালি পারবেও না, তবে কেন ইশ্বর নিয়ে বিজ্ঞানের কথিত মাথামোটাদের এত চুলকানি।
জনাব!
এইটা বিজ্ঞানের ব্যর্থতা না। এটা বিজ্ঞানের আপাত সিদ্ধান্ত। বিজ্ঞান সু-নির্দিষ্ট তথ্যকে নিয়ে কাজ করে। অনুমান/বিশ্বাস/আবেগ নিয়ে কাজ করে না।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিক বলেছো
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০
shiponblog বলেছেন: অনুমান কে নির্ভর করে বিজ্ঞান সত্যতার দিকে ধাবিত হই।বিজ্ঞান দ্বারা সব কিছু প্রমান করা সম্ভব নই। যুক্তিঈ পারে। বিজ্ঞান আজ যা বলছে কাল তা মিথ্যা হচ্ছে এবং হতে পারে। আর কার্যকারন নিয়ম টা দিয়ে সব কিছু ব্যাখা করা সম্ভব না।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৯
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বাস্তব ব্যপারটাই পরিবর্তনশীল মজার ঘটণা হল ,বিজ্ঞানের মতবিরোধ হলে দাঙ্গা বা যুদ্ধ বাজে না ,যা ধর্মে ঘটে । ভাববাদী আর বস্তুবাদীর মধ্যে একটা বিশাল পার্থক্য আছে
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
shiponblog বলেছেন: হকিংকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, 'আপনি কি প্রমান করতে পারেন ঈশ্বর নেই?'
হকিং উত্তরে বলেছিলেন,'বিজ্ঞানে ঈশ্বর অপ্রয়োজনীয়,বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণ ও যুক্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে।
এর মাধ্যমে কি প্রমান হয় খোদা নেই???
হকিংস তো ২০১৪ তে বলল ব্লাক হোল নেই আর ২০১৫ তে বলল আছে। এখন আপনি কি বলবেন??
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০
প্রামানিক বলেছেন: ঈশ্বর বিশ্বাসের ব্যাপার, কিন্তু বাস্তবে প্রমাণ করা কঠিন, তারপরেও বিশ্বাস করতে হবে ঈশ্বর আছে এবং অদৃশ্য।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বিজ্ঞান কিন্তু বিশ্বাসের ব্যপার নয় ।
৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০
Jahirul Sarker বলেছেন: অথচ বিজ্ঞানী আইনস্টাইন এটাও বলেছেন, Science without religion is lame ; Religion without science is blind.
ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান পঙ্গু আর বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম অন্ধ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বিজ্ঞানে ধর্ম আছে । যেমন-চুম্বকের ধর্ম কী কী?
৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
shiponblog বলেছেন: @প্রমানিক বিস্বাসে মিলাই বস্তু। শুধু বিস্বাস থাকলে বিস্বাস ই থাকতো না।
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
shiponblog বলেছেন: আপনার status এর সাথে কমেন্টর কোন মিল পাইলাম না। যাদের কথা বলছেন তারা সংখ্যায় খুবই কম।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: : বুঝলাম না
১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
বেশ! ধরলাম ঈশ্বর নেই। ধরলাম, এই জগত সংসার ইত্যাদি কোন না কোন ভাবে তৈরী হয়ে গেছে। এত তত্ব প্রতিষ্ঠিত হলে কি কি লাভ হবে - এই ব্যাপারে কয়েকটা তথ্য কি পয়েন্ট আকারে কারো কাছ থেকে জানা যাবে?
১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
দরবেশমুসাফির বলেছেন:
আইনস্টাই্ন বলেছেনঃ
Science without religion is lame ; Religion without science is blind.
বা ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান পঙ্গু আর বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম অন্ধ।
আর আপনি বলেছেনঃ
বিজ্ঞানেও ধর্ম আছে । যেমন-চুম্বকের ধর্ম কী কী?
বিজ্ঞানে ধর্ম বলে বোঝায় properties.চুম্বকের ধর্মের ইংরেজি হবে properties of magnet। আইনস্টাইন ধর্ম বলতে properties বঝান নি। তিনি এক্ষেত্রে religion শব্দটি ব্যবহার করেছেন।(Science without religion is lame ; Religion without science is blind.)
religion মানে ইসলাম, হিন্দু, খ্রিষ্টান ইত্যাদি ধর্ম। অর্থাৎ আইনস্টাইন বলেছেন এইসকল ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান খোঁড়া, আর বিজ্ঞান ছাড়া এসব ধর্ম অন্ধ।
আইনস্টাইন বলেছেনঃ
"একজন ধর্মযাজকের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিচার করলে আমি একজন নাস্তিক এবং সর্বদাই তাই থাকব "
"একজন ধর্মযাজকের দৃষ্টিভঙ্গি"বলতে এখানে কি বোঝানো হয়েছে??
মিসটিক কাদের বলে জানেন?? যারা বিশ্বাস করেন স্রষ্টা বলে কোন এক সত্তা আছেন কিন্তু তাঁকে মোল্লা পুরুতদের সীমাবদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিচার করা উচিত নয়।আইনস্টাইন একজন মিসটিক ছিলেন ( যুক্তি প্রমান অন্তত তাই বলে)
দয়া করে একচোখা দৃষ্টি থেকে বের হয়ে মুক্তচিন্তা করতে শিখুন। আর ইংরেজি ভাষাটাও একটু ভালমত চর্চা করুন। ধন্যবাদ
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৫
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: : ভাই রিলিজিয়ন মানে পোষাকি ধর্ম এটা আমি জানি ।
আমার লেখাটা ভাল করে পড় ।দু একটা ঘটণা ঈশ্বর বিশ্বাসের কথা আছে ,এ কথা আমি লিখেছি ।
১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
shiponblog বলেছেন: আপনার মত লবাআ নাস্তিক হয় ক্যামনে আমার বোধগম্যের বাইরে
১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
বেশ! ধরলাম ঈশ্বর নেই। ধরলাম, এই জগত সংসার ইত্যাদি কোন না কোন ভাবে তৈরী হয়ে গেছে। এত তত্ব প্রতিষ্ঠিত হলে কি কি লাভ হবে - এই ব্যাপারে কয়েকটা তথ্য কি পয়েন্ট আকারে কারো কাছ থেকে জানা যাবে?
আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন যেঃ "ঈশ্বর নেই। ধরলাম, এই জগত সংসার ইত্যাদি কোন না কোন ভাবে তৈরী হয়ে গেছে।" এই তত্ব সত্য হলে কি কি লাভ হবে?
১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
Jahirul Sarker বলেছেন: পবিত্র কোরআনে উল্লিখিত Pain Receptor এর কথা ভুলে যাবেন না।
এই Pain Receptor নিয়ে বিজ্ঞানীদের গবেষণার অন্ত নেই।
অথচ , কোরআনে তা ১৪০০ বছর আগেই নির্দেশিত।
..
.
আবার চার্লস গাই এর হিসাব মতে আমিষ কণা তৈরীর বিষয়টাও হয়তো আপনি জানেন না।
আর শুধুমাত্র এটাই যথেষ্ঠ প্রমাণের জন্য ।
.
অর্থাৎ স্রষ্টা আছেন।
সকল যুক্তি তর্কই এতে হার মানবে।
.
আপনার মন্তব্যের উত্তর প্রসঙ্গে আমার সুস্পষ্ট ধারণা হলো আপনি না জেনেই এখানে এসেছেন এ বিষয়ে প্রশ্ন তুলতে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন:
'অর্থাৎ স্রষ্টা আছেন
সকল যুক্তি তর্কই এতে হার মানবে'-এই কথাটা কি সত্য মনে কর ? বিশ্বাসি আর অবিশ্বাসির মধ্যে যে কোন আলোচনাই পণ্ড শ্রম আমার মনে হয় ।
১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
দরবেশমুসাফির বলেছেন: আমার সাথে একমত না হলে আশা করি আপনার যুক্তি উপস্থাপন করবেন। আর একমত হলে উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৬
shiponblog বলেছেন: দরবেশ ভাই!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
গোধুলী রঙ বলেছেন: হকিং উত্তরে বলেছিলেন,'বিজ্ঞানে ঈশ্বর অপ্রয়োজনীয়,বিজ্ঞান পর্যবেক্ষণ ও যুক্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে '
ঠিক আমার কথাটাই এইখানে, বিজ্ঞান যেখানে প্রমান করতে ব্যর্থ ইশ্বর আছে কি নেই, আর লজিক্যালি পারবেও না, তবে কেন ইশ্বর নিয়ে বিজ্ঞানের কথিত মাথামোটাদের এত চুলকানি।
ধরেন আপ্নেরে একটা কলম দিয়া কইলাম এই কলমটার যত রকম সম্ভব পরীক্ষা নিরিক্ষা করে এর ডিটেইল জানান। এই কলম কি করতে পারে, কিভাবে করতে পারে সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলেও, এটা কি বলা সম্ভব কলমটা কে তৈরী করেছে!!!