নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com
ডিসেম্বর মাসটা পৃথিবীর অনেক স্মৃতি বহন করে ৷ তারমধ্যে বাঙালীর বুক জুড়ে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস হিসেবে বেঁচে আছে । ১৯৭১ সাল । পাকিস্থানের বরবর্তা বাঙালীকে করেছিল আগুন সৈনিক । মূলত ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে ভাষা আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে পাকিস্থানের দুই অংশের মধ্যে বৈরীতার সূত্রপাত । তা ছিল অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক । পাকিস্থানের বিভিন্ন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অপারেশন সার্চলাইটের স্বীকার হয় সার দেশ । তারমধ্যে মূলত্ব ছিল , আগরতলা ষড়যন্ত্র ঊনসত্তরের গণঅভ্যুথ্থান ইত্যাদী ।
পাকিস্থান নিজেকে বারবার প্রমান করেছে শাসক নামধারী জুলুমবাজ । বাঙালীর আবেগকে কখনই গুরুত্ব দেয়নি পাকিস্থান । নিজেদের নারকীয় হামলাযজ্ঞের মধ্যে প্রতিষ্ঠা পেতে চেয়েছিল পাকিস্থান ।
বুদ্ধিজীবি হত্যা , সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী হত্যা , ধর্ষণ ছিল পাকিস্থানের পরিকল্পিত অত্যাচার । একাত্তুরের যুদ্ধে পাকিস্থান এত ধর্যণের মূল কারণছিল , নতুন পাকিস্থানপন্থীর জন্ম দিতে । তারা হত্যার মধ্যে পাকিস্থানী বিরোধী শেষ করতে চেয়েছিলেন । আর দুই লক্ষ নারীকে ধর্ষণের মধ্যে গড়তে চেয়েছিলেন পাকিস্থান পন্থী জনগোষ্ঠি । এটি কিন্তু পাকিস্থানিরা না বুঝে করেছেন ,তা নয় , সবটাই ছিল তাদের মাস্টার প্ল্যান ।
৩০ লাখ মানুষের জীবনের বিনিময়ের-ফসল বাংলাদেশের লালা সবুজের বিজয় ।যে বিজয় ছিল মমস্পর্শী বিজয় ।
সেই পাকিস্থান কিন্তু আজও ভুলতে পারেনি বাংলাদেশ নামে রাষ্ট্রের কাছে হারের ইতিহাস । ৭৫ ছিল সেই হারের প্রতিশোধ । যে বঙ্গবন্ধুর এত বিশ্বাস , তাকে মারার মত কেউ নেই বাংলায় । বাংলাদেশে যখন বিজয় পতাকা উড়ে । পাকিস্থান নতুন করে আবার ষড়যন্ত্র শুরু করে । বন্দিরত শেখ মুজিব কে জেলখানায় গিয়ে বলে । ইন্দ্রাগান্ধী বাংলাদেশ দখল করে নিয়েছে । মুজিব চক্রান্তকারী পাকিস্থানের কথা বিশ্বাস করেন না ।
ইয়াহিয়া খানও শে খ মুজিবকে বলেছিলেন , চলুন আমরা দু'জনে এক হয়ে যুদ্ধ করে ইন্দ্রাগান্ধীর কাছে থেকে দেশটাকে আমাদের দখলে নিয়ে আসি । কিন্তু না , বঙ্গবন্ধু পাকিস্থানকে বিশ্বাস করেনি । আর করার কথাও ছিলনা । কেনো করবেন । পাকিস্থান তো এমন প্রমাণ কখনই দেয়নি বাঙালীকে যে , বাঙালী প্রীতি ছিলেন । বাঙালী জাতি ইংরেজের দাসত্ব চুকিয়ে পাকিস্থানের দাসত্বে বলির পশু হয়েছিলেন ।কিন্তু আজ তো বাংলাদেশ স্বাধীন । স্বাধীন পতাকা ওড়ে । নিজের পরিশ্রমে বাংলাদেশ তার ঐতিয্য রক্ষা করে যাচ্ছে । তা হলে পাকিস্থানের অসুবিধাটা কোথায় ! নাক গলানো ব্যপারটা আজও বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছে । কেন তারা রাজাকারের ফাঁসি নিয়ে বাংলাদেশকে বিব্রত করছে ? কেন তারা এত বড় আপরাধ করার পরও ক্ষমা চাইবার ধৃষ্ট্রতা দেখায় না ? কেনো তারা জঙ্গী ছাপলায়ের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থির করছে ?
রাষ্ট্র ও বাংলাদেশের জনগণের সময় এসেছে পাকিস্থানের বিরুদ্ধে জবাব দিতে । ৭১ কে ভুলে গেলে শহীদের রক্ত বৃথা যাবে । পাকিস্থানকে আরও একবার নতুন করে বর্জন করতে হবে । মুখে উচ্চারিত করতে হবে,জয় বাংলা , জয় বাংলাদেশ ।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১০
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: রাষ্ট্র ও বাংলাদেশের জনগণের সময় এসেছে পাকিস্থানের বিরুদ্ধে জবাব দিতে । ৭১ কে ভুলে গেলে শহীদের রক্ত বৃথা যাবে । পাকিস্থানকে আরও একবার নতুন করে বর্জন করতে হবে । মুখে উচ্চারিত করতে হবে,জয় বাংলা , জয় বাংলাদেশ ।
পাকিদের বিরুদ্ধে আর কি জবাব দিবে। কুকুরের কাজ কুকুর তো করবেই। তাকে আর কি জবাব??
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিক বলেছো
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিক বলেছো
বলি , কেমন আছো ?
৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুঁ! দাদা... ভালই আছি.....। আপনার কেমন চলছে? সবকিছু ঠিকঠাক?
৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাল আছি । ঠিকঠাকই চলছে ।
৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
'৭১ কে ঘিরে স্বপ্ন ছিল; এখন নতুন কোন স্বপ্ন নেই।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: জানি না তোমার বয়স কত ।৭১ স্বপ্ন যদি বাংলাদেশে জনগণ পূরণ করতে না পারে তবে বাংলাদেশ যে ঘোরতোর বিপদে আছে তা মিটাতে পারবে না । ষড় যন্ত্রণায় রাঙালীকে জ্বলে মরতে হবে ।
৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মানুষের সহজাত ধর্মই বিজয়ের কথা ভুলে গেলেও হারের অপমানটা কখনো ভুলতে পারে না।। যা পাকিস্তানীরাও।।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিক বলেছ
৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪০
ফারুক১ বলেছেন: দাদা!!! আপনি খুব ভালো কথা বলেছেন তাই থেংকু!
কথা হল দাদা! আমাদের এখানে জল আর আসছে না। আপনাদের তো বিশ্ল ব্যাপার স্যাপার! তা আপনি তো বাঙ্গালী বাবু আছেন। আপনার সরকারের এই অমানবিক কাজ গুলো নিয়ে কি কিছু বলেছেন? নাকি দুই পাশের দুই দেশে কুটাকুটি উপভোগ করতে এয়েচেন?
বলি কেমন আছেন দাদা? জানেন তো, পাকিস্তানের নদীতেও ফারাক্কার মতন বাধ আপনাদের সরকার বানিয়ে রেখেচে। কিন্তু বাংলাদেশের মতন আর উব্দোধন করতে পারেনি! আবার বাংলা বর্ডারে যে পরিমান মানুষ মরছে তারা বাঙ্গালী। এটা ইজরাইলের বর্ডারেও এত পরিমান মরেনা। জানেন তো। ওই পাকিস্তান বড্ড খারাপ!! তবে এরই খারাপ যে ঐ দিকে ইন্ডিয়ার জল আগ্রাষণ বলেন আর সীমান্ত আগ্রাষনই বলেন, সেগুলো গড়ায় না।
তাহলে দাদা আপনিই বলুন, হিন্দু-মুসলমানের ভিত্তিতে ভারত পাকিস্তান ভাগ হল। আবার বাংলাও ভাগ হল। লেকিন বাংলা ঠিকই বাঙ্গালী হিসেবে বাঙ্গালীর গর্ব মুক্তিযুদ্ধ করে নিল, কিন্তু হিন্দির আগ্রাষন আর মোকাবেলার শক্তি ওপাশে নাই।
বলি ভালো আচেন তো দাদা?
আমাদের কথা খুব করে ভাবার জন্য ধন্যবাদ। তবে কিনা জলের ব্যাপারটা খুবই সিরিয়াস। তাছাড়া জল গড়িয়ে আপাতত মানুষ মারুন, প্রবলেম নেই। মানুষ ম্যালা আছে! জল দিন দাদা, জল দেয়ানোর একটু আয়োজন করুন। কতদিন শুধু মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে থাকবেন বলুন, এবার একটু জীবন যুদ্ধের সঙ্গী হোন।
ভালো থাকবেন দাদা! আবার স্বাক্ষাত হবে কিন্তু!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভারতের প্রতি বিশ্বাস রাখ । গঙ্গার জল যখন পেয়েছো ।তিস্তার জলও পাবে । রাজনীতি বুঝি না । ভালবাসা আর মানবতা বুঝি ।অন্যায় হলে কথা বলি যদি সেই ব্যপারে ধারণা থাকে ।ছিটমহল সমস্যাও শেষ হল ।সব একবারে পেয়ে গেলে আমাদের ভুলে যাবে ।ভারতের রাজনীতি অন্য রকম তাই কোন কিছু সমাধান করতে গেলে সবার সন্মতি দরকার ।
৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
ফারুক১ বলেছেন: তোমাদের মনে রাখতে হবে কেন? কে তোমরা?? হিন্দু বুঝাতে চাইছ তো? তাছাড়া তোমাদের ঐক্যতা কোথায়?? জল আটকে আবার দাতা সাজা হচ্ছে? মুক্তিযুদ্ধ তো দাদাদের মুখে আসার কোন কারন নাই! সেটাও বুঝি ঐ হিন্দু হিসেবে?
আমরা যতদূর বুঝেছি, সিমান্ত ব্যাপার ভারতের সাথে মিটাতে হলে ঐ পাকিস্তানের সাথেই আঞ্চলিক জোট গড়ে সীমান্ত নিরাপত্তা চুক্তি করতে হবে। এদিকে একটা মারলে সব দিকে ১০ টা মরবে। চায়নার সাথে জল চুক্তি করতে হবে। এদিকে জল গড়ালে তবেই ওদিকে জল গড়াবে।
তোমাদের সাথে সোজা আঙ্গুলে চলে না। মুখোশ বদলাতে তো টাইম লস করলে না!
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩১
মাকড়সাঁ বলেছেন: এই ক্রান্তিলগ্নে পরিবর্তনের কোন বিকল্প নেই।