নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com
হ্যাঁ , ভারতীয় হিসেবে গর্ব হয় যখন দেখি চীন মিশর গ্রীস সকল সভ্যতায় জ্যোতিষী'র কথাবার্তা থাকলেও ভারতীয় সভ্যতায় তার ছায়া মাত্র নেই । গ্রীক সভ্যতা বাদ দিলে বাকি সব সভ্যতায় এই জ্যোতিষচর্চা রাজ রাজরাদের বাড়ির বিষয় ছিল । সব রাজায় একজন বা একের অধিক রাজজ্যোতিষী রাখতেন ।
কখন যুদ্ধে যেতে পারলে জয় হবে , কখন সিংহাসনে রাজপুত্রের অভিষেক হবে,কখন রাজকন্যাকে বিবাহ দিলে ভাল হয় -এসব কথা রাজজ্যোতিষীদের গোনা-গোনি করে বলতে হয় । সাধারণ মানুষ 'রাজাউজির'দের নিয়ে মাথা ঘামাতেন না । গ্রিক সভ্যতায় এসে দেখলাম জ্যোতীষ বিষয়টা আটপৌরে চরিত্র অর্জন করছে । সাদামাটা মানুষও জ্যোতীষ নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে । ভাল মন্দ জানতে মানুষ জ্যোতীষের কাছে যাচ্ছে । নিশ্চয় সেইযুগে কোন কারসাজি ছিল । রাজার বাড়ির আচার বাইরে ছড়াতে পারলে ব্যবসা বাড়ে অনেক । বুদ্ধি খাটিয়ে একদল মানুষকে এই কাজ করতে হয়েছে । যেখানে মানুষের বসতি সেখানে জ্যোতীষির আলোচনা করতে হয়েছে । বিজ্ঞানের ইতিহাস পড়লে আমরা দেখি , গ্রিস দেশের পণ্ডিতরা একটা বিষয়ে খুব অহংকারি ছিলেন ।কি বিষয় ? গ্রীক সভ্যতার আগে নাকি কোন বিজ্ঞান ছিল না । কি ছিল তবে ? ওঁরা বলত, জ্ঞান ছিল , বিজ্ঞান ছিলনা । আমরাও জানি কথা দুটির আলাদা মানে । জ্ঞান বলতে কত কি হতে পারে কিন্তু বিজ্ঞান বলতে নিয়ম কানন মেনে কথা বলতে হয় ।
ভারতে কি ভাবে জ্যোতিষবিদ্যার আগমন
গ্রিক সভ্যতার শেষ দিকে ছিল ব্যাবিলন সভ্যতা । সেই সভ্যতারই একজন রাজা ছিলেন আলেকজাণ্ডার । আলেকজাণ্ডার খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ সালের কাছাকাছি আমাদের দেশ আক্রমণ করেন । তখনই ওদের দেশ থেকে এই দেশে জ্যোতিষবিদ্যা'র আমদানি ঘটে । গ্রীক সভ্যতার আমলে জ্যোতিষচর্চা ঘরে ঘরে ঢুকে পড়ে । কোষ্ঠি তৈরি হয় ।
বাইরে থেকে কোন কিছু এলেই তা বেঁচে থাকে না । তাকে বাঁচিয়ে রাখতে হয় । প্রথম যে নামকরা মানুষ জ্যোতিষ বাঁচিয়ে রাখতে উদ্যোগী হয় তিনি ছিলেন বরাহমিহির । ছয় শতকের চরিত্র বরাহমিহির । পণ্ডিত মানুষ । নানা বিষয়ে তাঁর বই রয়েছে । গণিত জ্যোতিষ ভূগোল এমন কি প্রাণিবিদ্যাতেও তাঁর উঁচ্চমানের বই ছিল । তার কথা বলতে গেলে দুটো বই-এর কথা বলতে হয় । পঞ্চসিদ্ধান্তি আর বৃহৎসংহিতা । প্রথম বইটিতে হিন্দু জ্যোতিষবিদ্যার নানা ভাবনা চিন্তা রয়েছে ।
আমাদের দেশের বিশিষ্ট জ্যোতিষবিজ্ঞানী জয়ন্তু বিষ্ণু নারলিকার ১৬ই জুন ২০০১ তারিখের 'ইকোনমিক অ্যাণ্ড পলিটিকাল উইকালি' পত্রিকায় ।পরিষ্কার লিখেছেন , বৈদিক জ্যোতীষবিদ্যা 'বৈদিক' নয় , বিজ্ঞান'ও নয় । আমাদের বেদের কোথাও এই বিষয়ে কথা নেই । বরং বলা যায় আর্যভট্ট প্রথম (পঞ্চম শতাব্দ) থেকে শুরু করে ভাস্কর দ্বিতীয় ( দ্বাদশ শতাব্দ ) পর্যন্ত আমাদের জ্যোতিবিজ্ঞান চর্চা ঈর্ষণীয় মৌলিকত্বের স্বাক্ষর রেখেছে ।।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ১০০% ঠিকভুল লিখে থাকলে সত্যি কি সেইটি জানান
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৪
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: জ্যোতিষবিদ্যা, প্রকৃতিবিদ্যা,আবহওয়া বিদ্যা, ভেষজবিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা, গুপ্তবিদ্যা, ডাইনিবিদ্যা,স্মৃতিশাস্ত্র, সমাজ ধর্ম বিদ্যা, মারন, উচ্চাটন, বশীকরণ, পশুপাখির ধ্বনি হতে ভুত ভবিষ্যৎ গনন, পদ্ধতি অবলম্বন করে মানবজাতি সংস্কৃতির মেরুদণ্ডকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত ধরে রেখেছে। সেই সুদুর অতীত থেকে শত ভাঙ্গা গড়ার ভিতর থেকেও যে জ্যোতিষ শাস্ত্র তার জ্ঞান ভাণ্ডারকে বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে দিয়ে বিভিন্ন শাস্ত্রকে পরিপুষ্ট করে রেখেছে , তাহা পর্যবেক্ষণশীল ব্যক্তি অনুসন্ধান চালালে সুস্পষ্টরুপে ধরতে পারবেন। আদি জ্ঞানীগন প্রকৃতির রহস্য উদঘাটনের নিমিত্তে জ্যোতিষজ্ঞানের বীজ বপন করে রেখেছিলেন। আমি আপনাদের জন্য নিম্মে জ্যোতিষ শাস্ত্রের অজানা কিছু তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করার প্রচেষ্টা করেছি মাত্রঃ
মানব জীবনে জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ ভাগ্য কর্মের সহিত সমাজ পরিবেশের আদানপ্রদান, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে জীবনের সম্পর্ক ছাড়াও বিচিত্র কর্ম প্রবাহর মধ্যে মানবজাতির উত্থান-পতন, জরা-ব্যাধি, দুঃখ-দৈন্য, গতি-পরিনাম সম্পর্কে যথাযথভাবে অভিমত প্রদান করা সহজ সাধ্য ব্যাপার নয়। ধারনা করা হয় যীশু খ্রিস্টের জন্মের প্রায় তিন হাজার বছর পূর্ব হতে জ্যোতিষ শাস্ত্রের সুত্রপাত। কারন সে সময় মানুষ জীবিকা নির্ধারণ করত পশু শিকার করে, মাছ ধরে ও গাছের ফলমুল খেয়ে। তখন জলের জন্য নদী অথবা বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করতে হত। ক্রমান্বয়ে মানুষ চাষাবাদের দিকে ঝুকল। চাষাবাদ করতেও বৃষ্টি জল বা নদীর জলের উপর নির্ভর করতে হত। মানুষ লক্ষ্য করত কখন আকাশে মেঘ জমবে ও বৃষ্টি হবে। কখন নদীতে জোয়ার আসে লোকালয় প্লাবিত হবে। এটা দেখতে দেখতে বুঝল নদীতে জোয়ার এলে জল পাওয়া যাবে।আর সেই জোয়ার আসে চন্দ্র সূর্যর আকর্ষণে এবং ভাটাও হয় একই নিয়মে। মিশরে নীল নদে জোয়ার বা বন্যা আসে বছরের ঠিক একই সময়ে। আর সেই বন্যা হয় লুদ্ধক একটা নক্ষত্র সূর্য উঠার একটু আগে আকাশে উদিত হলে বন্যা হয়। আবার দেখল ধুমকেতু দেখা গেলে ফসল বিনষ্ট হল। আবার সেই বছর সে দেশের রাজা মারা গেল। অমনি মানুষ ভাবতে শুরু করল ফসল নষ্ট এবং রাজার মৃত্যুর জন্য ধুমকেতুই দায়ী। এর পর আসলো নৌবিহার বা নৌকায় করে বাণিজ্য বা স্থানান্তরে গমনাগমন। সেখানেও নদী সাগর পাড়ি দিতে আকাশের চন্দ্র, সূর্য তারকার আশ্রয় নিতে হত। তারপর প্রশ্ন এলো চাঁদনী রাতে চাঁদ এবং অমাবস্যায় অন্ধকার কেন? কিভাবে চাঁদ আলো দেয়। আবার পনেরো দিন পর সে কোথায় যায়। এসব তথ্য উপাত্ত জানতে মানুষ তাকিয়ে থাকতো আকাশের দিকে। তাছাড়া সূর্যের ছায়া মেপে বা সূর্যের দিকে তাকিয়ে সময় নির্ণয় করত। অর্থাৎ তখনকার লোকের ঘড়ি,ক্যালেন্ডার দিন রাত শুভাশুভ নির্ণয়ের একমাত্র অবলম্বন ছিল আকাশ , চন্দ্র সূর্য ও নক্ষত্র মণ্ডলী । দিনের বেলায় সূর্য রাতের বেলায় চন্দ্র ও ধ্রবতারাই বেশী সহযোগিতা করত। এক কথায় তাদের জীবনে সকল ভাবনাই ছিল আকাশ কেন্দ্রিক। তার পর বহুদিন শুরু হল গ্রহ নক্ষত্র নিয়ে চিন্তা ভাবনাও গবেষণা ছাড়াও আকাশের অসংখ্য গ্রহ নক্ষত্র নিয়ে চিন্তা ভাবনা ও গবেষণা ছাড়াও আকাশের অসংখ্য নক্ষত্রের গতিবিধি নিয়ে। রাতের পর রাত দিনের পর দিন এটা ওটা সেটা নিয়ে হিসেব করে বুঝতে চাইত গ্রহ নক্ষত্রদের।শুরু হল জ্ঞানের পথে যাত্রা এবং যারা এটা করতেন তাদের বলা হত জ্যোতিবিজ্ঞানী। অবশ্য তখনকার জ্যোতিজ্ঞানীরা গ্রহ নক্ষত্র তারকাদের দেবতা বলেও মানত এবং ভাবত এদের মানুষের বা দেবতাদের মতন চোখ আছে। তাই আজও জ্যোতিষ শাস্ত্রে গ্রহদৃষ্টির ভুমিকা অবিস্মরণীয়। এ থেকে বোঝা গেল কোন পরিশ্রমই বৃথা যায় না। তখনকার সময়ে তারা গবেষণা করে দূরবীন ,মহাকাশ যান ছাড়াও ও সঠিকভাবে গ্রহ নক্ষত্রকে চিনেছিল। অবশ্য তাদের মধ্যে কিছুটা ভুল ও ছিল কারন তারা সূর্য, চন্দ্র বাদে বাকী পাঁচটিকে বুধ, শুক্র, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি গ্রহকে সঠিক রূপে চিনেছিল। শুধু জানত না যে সূর্য নক্ষত্র আর চন্দ্র উপগ্রহ। আর রাহু কেতু নামে দুটি গ্রহ কল্পনা করা ইউরেনাস, নেপচুন ও প্লুটোকে বাদ দিয়েছিল। যাইহোক পরবর্তীকালে বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের গবেষণার মাধ্যমে নয়টি গ্রহ আবিষ্কৃত হল যা থেকে শুরু হল জ্যোতিষশাস্ত্রের পদযাত্রা।
তারপর আকাশের গ্রহ নক্ষত্রকে পুঁজি করে মানুষ বন্যা, খরা, জোয়ার ,ভাটা সম্পর্কে জানতে সক্ষম হল।সেই ভাবে তারা বন্যা,খরা, দুর্যোগ থেকে নিজেদের জীবন তথা ক্ষেতের ফসলাদি বাঁচানোর চেষ্টা করতো। অতঃপর শুরু হল ভবিষ্যতের ভাবনা আর এই ভবিষ্যৎ থেকে এলো বর্তমান ও অতীত। যেমন-আমরা একটি ক্ষেতে ভাল ফলন দেবার পিছনে অতীতে গাছটি কেমন ছিল বা বর্তমানে ক্ষেতের ফসল কেমন এটা ভবিষ্যতে কেমন ফল দেবে। শুরু হল হাজারো প্রশ্ন মানুষের মনে যেমন- এবার আমার ক্ষেতের ফসলটা কেমন হবে? বন্যায় ফসল ধ্বংস হবে কিনা? বৃষ্টি কখন হবে আবার অনাবৃষ্টি হবে নাতো? খরায় ফসল মরে যাবে নাতো? ক্রমান্বয়ে এসব ফসল চিন্তা ছাড়িয়ে শুরু হল জীবনের চিন্তা , তাহলে মহামারীতে গ্রামকে গ্রাম উজাড় করে দেবে নাতো? রোগ ব্যাধিতে মারা পড়ব কিনা? বন্যা প্লাবনে দেশে মহাদুর্ভিক্ষ লাগবে নাতো? এভাবে ব্যক্তি জীবনকে নিয়ে চিন্তা অন্য এক ভাবনার জগতে নিয়ে গেল। ক্রমে ক্রমে নিজের ভবিষ্যৎ জানার ইচ্ছায় মানুষ উন্মাদ প্রায় অবস্থা।তারা ভাবল গ্রহ নক্ষত্র কে মানুষ কৃষিকাজে, নৌকাচালনায়, জোয়ার ভাটায় সহয়তা দেয়। তাহলে সেই গ্রহ নক্ষত্র কেন মানুষের ভবিষ্যৎ জানতে সাহায্য করবে না। নিশ্চয়ই মানুষের জীবনের জরা , ব্যাধি, দুঃখ, দৈন্য, রোগ, শোক সবই নিয়ন্ত্রন করে ঐ সকল গ্রহ নক্ষত্র । কারন সরূপ আমি আগেই বলেছি গ্রহগনকে তখনকার জ্যোতিষবিজ্ঞানীরা দেবতা বলে মানত। দৈবশক্তি রয়েছে এদের। মানুষের চিন্তা ভাবনা আরও এগোল। সেই থেকে যারা ভাবনাকে চালিত করে গ্রহ নক্ষত্র নিয়ে সর্বদা গবেষণায় রত থাকত তাদেরকে জ্যোতিষী বলা হত। শুরু হল আকাশবিদ্যাকে মানব জীবনের ভুত ভবিষ্যতের সাথে কল্পনা করা। এই কল্পনা থেকে গ্রহ নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে তৈরি করা হল হরস্কপ বা জন্মছক বা জন্ম পত্রিকা। এটা মানুষের জন্ম সময়ের গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান থেকে ঠিক করা হত। ধারনা করা হত জন্ম সময়ের হরস্কপ এর উপর নির্ভর করবে তার জীবন। কালে কালে গবেষণায় তাই হল। আর হবেই না বা কেন? আমার একটি চারা গাছ ফল দেবে কিনা তাতো চারাতি দেখে কিছুটা হলেও অনুমান করতে পারি। তাহলে মানুষের জন্ম হরস্কপ দেখে বলতে কেন পারব না। অবশ্যই পারব এই দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিয়ে শুরু হল জ্যোতিষ গবেষণা। আর সেই গবেষণা থেকে বেরিয়ে এলো মানুষের স্বভাব চরিত্র, আয়ু, বিবাহ, কাজকর্ম, ধন সম্পদ, জরা, ব্যাধি, দুঃখ, দৈন্য, শোক প্রভৃতি। এভাবে জন্ম ছককে পুঁজি করে লেখা শুরু হল জাতক জাতিকার সমস্ত জীবনের ঘটনাবলী। শুধু লেখায় সীমাবদ্ধ থাকলো না দেখা হত এটা সেই জাতক জাতিকার জীবনে কত টুকু মিলছে। একে একে যখন শত শত লোকের চলামান জীবনের ঘটনা মিলতে শুরু করল তখনই ঘটতে আরম্ভ করল জ্যোতিষ শাস্ত্রের প্রসার।
ক্রমে সুদূর মিশর, ব্যাবিলন। মেসোপটেমিয়া, চীন, আরব, গ্রীক, মেক্সিকো, দক্ষিণ আমেরিকা, ভারত প্রভৃতি রাষ্ট্রে জ্যোতিষ চর্চা শুরু হল।ভারতের জ্যোতিষ চর্চা শুরু হয় ধারনা করা হয় বৈদিক যুগ থেকে।বৈদিক যুগে বেদ ৪টি আর বেদাঙ্গ ৬টি। তন্মদ্ধে একটি বেদাঙ্গের নাম ছিল জ্যোতিষাম অয়নম। এতে ছিল জ্যোতিষ্ক গুলির অবস্থানের কথা।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এইটা তোমার লেখার উত্তর না ,তবু বলব লিংকটা ক্লিক করে পড় । আমি একটু ব্যস্ত আছি তোমার লেখার উত্তর দিব
http://www.somewhereinblog.net/blog/debajyotikajal/30090259
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৫
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: ভারতের জ্যোতিষ চর্চা শুরু হয় ধারনা করা হয় বৈদিক যুগ থেকে।বৈদিক যুগে বেদ ৪টি আর বেদাঙ্গ ৬টি। তন্মদ্ধে একটি বেদাঙ্গের নাম ছিল জ্যোতিষাম অয়নম। এতে ছিল জ্যোতিষ্ক গুলির অবস্থানের কথা।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমার মূললেখার সঙ্গে নতুন লেখা এড করা হয়েছে ।এবার তোমার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে ।
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১২
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: প্রশ্নঃ হিন্দু জ্যোতিষ শাস্ত্রে বর্ণিত ২৭ টি নক্ষত্রের নাম জানতে চাই?
Rate This
উত্তরঃ
২৭টি নক্ষত্রের নাম যথাক্রমে –
(১) অশ্বিনী (২) ভরণী (৩) কৃত্তিকা (৪) রোহিণী (৫) মৃগশিরা (৬) আর্দ্রা (৭) পুনর্বসু (৮) পুষ্যা (৯) রেবতী
(১০) অশ্লেষা (১১) মঘা (১২) পূর্বফাল্গুনী (১৩) উত্তরফাল্গুনী (১৪) হস্তা (১৫) চিত্রা (১৬) স্বাতী (১৭) বিশাখা (১৮) অনুরাধা
(১৯) জ্যেষ্ঠা (২০) মূলা (২১) পূর্বাষাঢ়া (২২) উত্তরাষাঢ়া (২৩) শ্রবণা (২৪) ধনিষ্ঠা (২৫) শতভিষা (২৬) পূর্ব্বভাদ্রপদ (২৭) উত্তরভাদ্রপদ
৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: ভারতের জ্যোতিষ চর্চা শুরু হয় ধারনা করা হয় বৈদিক যুগ থেকে।বৈদিক যুগে বেদ ৪টি আর বেদাঙ্গ ৬টি। তন্মদ্ধে একটি বেদাঙ্গের নাম ছিল জ্যোতিষাম অয়নম। এতে ছিল জ্যোতিষ্ক গুলির অবস্থানের কথা।
রিপ্লাইয়ের অপেক্ষায় রইলুম
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৯
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমার মূল লেখার সঙ্গে নতুন লেখা আবার যোগ করা হয়েছে ।প্লীজ পড়ে নিলে সেলিনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে
৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
ডি এইচ রিমেল বলেছেন: সেলিনা জাহান প্রিয় খুব সুন্দর লিখেছেন। আরো কিছু লিখেন যাতে আমরা ভাল কিছু জানতে পারি।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: মূল লেখার সঙ্গে নতুন লেখা সংযোগ করা হয়েছে ।পড়ে নেও
৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০১
প্রামানিক বলেছেন: বোন সেলিনা জাহান প্রিয়া, আপনার পুরো লেখাটাই পড়েছি। আপনি জ্যোতিষ শাস্ত্র নিয়ে যথেষ্ট পড়াশুনা করেছেন তা এই লেখা দেখেই বোঝা যায়। আমার সন্দেহ হচ্ছে আপনি আবার ডিগ্রিধারী হাত দেখা জ্যোতিষ না তো? এমনি এমনি যারা জ্যোতিষ হয়েছে সেই সব জ্যোতিষগণ এত সব জ্যোতিষ বিজ্ঞানের পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ননা দিতে পারে না বা তাদের জ্ঞানও এত নাই। আপনার জ্যোতিষ বিদ্যায় জ্ঞান দেখে অভিভুত হলাম। ধন্যবাদ দুই জনকেই।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: মূল লেখার সঙ্গে আবার নতুন লেখা সংযোগ করেছি ।কষ্ট করে পড়বেন ।সেলিনা যে প্রশ্ন করেছে আমাকে তার উত্তর পেয়ে যাবেন
৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
সুমন কর বলেছেন: বরাহমিহির সম্পর্কে জানা ছিল না। অনেক কিছুই জানলাম।
+।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধন্যবাদ রইল
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৪
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: ভাল করে জানুন ।