নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাওয়াইন স্ট্রীল গীটার , কবিতা , উপন্যাস , প্রবন্ধ-নিবন্ধ , ভোকাল ও আর্ট • এসব আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে

দেবজ্যোতিকাজল

আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com

দেবজ্যোতিকাজল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের খাদ্য মুন্ত্রী কি বললেন

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮


মুক্তিযুদ্ধের মতো ভারতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে জঙ্গি-দমন চান বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী

By: ABP Ananda Web Desk Exclusive | Last Updated: Wednesday, 16 December 2015 5:01 PM


কলকাতা: একাত্তরের যুদ্ধে যে ভাবে ভারত ও বাংলাদেশ একসঙ্গে ‘অশুভ’ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে জয়লাভ করেছিল, ঠিক তেমনই হাতে হাত মিলিয়ে নাশকতার মোকাবিলা করতে হবে। এমনটাই মনে করেন বাংলাদেশের খাদ্যমন্ত্রী মহম্মদ কামরুল ইসলাম।

১৯৭১ সালের পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ভারতের জয়লাভ তথা বাংলাদেশ স্বাধীনতা প্রাপ্তির ৪৫ তম বর্ষ উদযাপন করতে ভারতে এসেছেন তিনি। এদিন কলকাতায় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কম্যান্ডের সদর দফতর ফোর্ট উইলিয়ামে ‘বিজয় স্মারক’-এ পুষ্পস্তবক দিয়ে শহিদদের স্মরণ করার ফাঁকে এই মুক্তিযোদ্ধা বলেন, সেদিন একসঙ্গে যুদ্ধ করেছিলাম। ভারতীয় সেনার ভূয়সী প্রশংসা করেন কামরুল। জানান, ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সাহায্য কখনই ভুলবে না মুক্তিযোদ্ধারা।

দুদেশে ক্রমবর্ধমান জঙ্গি-কার্যকলাপ নিয়েও মুখ খোলেন কামরুল। জানান, জেএমবি, আল-কায়দার মতো কিছু অশুভ শক্তি এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে মন্ত্রী মনে করেন, একাত্তরের যুদ্ধে ভারত ও বাংলাদেশ যেভাবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ‘অশুভ’ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়েছে, এখনও এই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে দুদেশের হাত মেলানো উচিৎ। তিনি জানান, ঐক্যবদ্ধভাবে নাশকতার বিরুদ্ধে লড়াই চালালে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলি এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। এই প্রসঙ্গে ভারতকে বাংলাদেশের ‘পরম মিত্র’ বলে উল্লেখ করেন তিনি।

কামরুলের সুর শোনা গেল বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সাংসদ মঈনুদ্দিন খান বাদলের গলায়। তিনিও ভারত-বাংলাদেশের মৈত্রীর পক্ষে জোর সওয়াল করলেন। জানান, এই দুই দেশের মধ্যে ভালবাসার বন্ধন রয়েছে। বাদল বলেন, সময় এসেছে বিশ্বকে বলার যে, এই দুই দেশ একসঙ্গে শান্তিতে থাকতে পারে। তিনি যোগ করেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় যে ভারতীয় সেনানীরা তাঁর দেশের স্বাধীনতার জন্য চরম বলিদান দিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকার তাঁদেরও সম্মান জানাতে চায়। এর জন্য তাঁরা ভারতের থেকে শহিদ ভারতীয় সেনাকর্মীদের তালিকাও চেয়েছেন বলে জানান বাদল।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:

কামরুল ইত্যাদিরা পরগাছা, নিজের 'মুল' নেই; এরা অন্য গাছের উপর জন্মে, ভেকটেরিয়া

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধন্যবাদ ।। তিনি বোধহয় সত্যটা শিকার করেছে ।

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৯

প্রামানিক বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময় যে ভারতীয় সেনানীরা তাঁর দেশের স্বাধীনতার জন্য চরম বলিদান দিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকার তাঁদেরও সম্মান জানাতে চায়। এর জন্য তাঁরা ভারতের থেকে শহিদ ভারতীয় সেনাকর্মীদের তালিকাও চেয়েছেন বলে জানান বাদল।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৩

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আজ একাত্তর টিভি দেখাল ভারতীয় যারা যুদ্ধ করেছে তাদের সংক্ষিপ্ত উক্তি শুনাল । তারা একটাই কথা বলেছে সবাই বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাক ।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৩

গন্ধ গণতন্ত্র বলেছেন: ভারতের জন্যই এই স্বাধীনতা, ভারত না এগিয়ে এলে বাংলাদেশে স্বাধীনতা পক্ষের মানুষ থাকত না ৷ যে নির্মম হত্যা শুরু করেছিল ৷

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৫

রাফা বলেছেন: আপনি ভারতীয় তাই ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলা মেনে নিতে পারেননা।আমি বাংলাদেশী আমার কাছে বাংলাদেশ বিরোধী কোন কিছু ভালো না লাগাটাই সাভাবিক।পার্শবর্তি দু'টো দেশের মধ্যে মৈত্রি থাকলে জঙ্গীবাদের মত অনেক উটকো ঝামেলা শেকড় গেড়ে বসতে পারবেনা।সেটাই হওয়া উচিত।কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন কথা বলে।আমরা ভারতের ব্যাপারে উদারতা প্রদর্শন করলেও ভারত ঠিক উল্টোটাই করে বাংলাদেশের সাথে অধিকাংশ সময়।

আয়তনের দিক দিয়ে আমরা হয়তো ভারতের সমকক্ষ নই।কিন্তু আর কোন কিছুতেই ভারতের চাইতে কম নই আমরা।এক অর্থে আমরা সমগ্র বিশ্বে সব দেশ থেকে এগিয়ে আছি।শান্তি প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিকভাবে আমরাই নাম্বার ওয়ান।এতেই প্রমাণ হয় আমাদের স্বদিচ্ছার কো অভাব নেই।ভারতের বেশি কিছু করার দরকার নেই-শুধু সিমান্তে হত্যা বন্ধ ও অবৈধ সব বন্ধ করে দিক তাহোলেই কিছু লাগবেনা।(ফেন্সিডিল সহ সব রকমের নেশা জাতিয় দ্রব্য পাচার বন্ধ রাখুক)

ধন্যবাদ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমি 15 বছর সিমান্তঘেষা গ্রামে থেকে৷ মাঝেমাঝে বডারে বেড়াতে যেতাম ৷ আমি যেখানে থাকতাম সেখান থেকে এক কিমি ৷
যারী বিডি চোরাচালানি করে তারা এসে তারকাটা কেটে দিয়ে যায় ৷ এবং জঙ্গীবাদিদের জন্য বডার মাঝেমাঝে রাত্রে ইমারজেন্সি দেওয়া থাকে ৷ তখন উপর থেকেই অডার থাকে রাত্রে দেখার সাথেসাথে গুলির নির্দেশ থাকে ৷ তখন এই ঘটনাগুলো ঘটে ৷ মূল কথা বাংলাদেশ বডার সিকুরিটি কি করে, চোরাচালানিরা ত প্রথন তাদের চোখে ধূলা দিয়েই ভারতের সিমানায় আসে ৷ এই চোরাচালিনিরা মাঝেমাঝে বিএসেফকে গুলিগুলাও চালায় ৷ এই মানুষ মরার দায় কিছুটা বিডিআরও ৷ বডারে যখন তারকাটা কেটে দিয়ে যায় চোরাচালানীরা তখন বিএসেফদের উপর চীপ আসে তখনই এসহ ঘটনা ঘটে ৷
বিডিআরদের এ ব্যপারে সচেতন হতে হবে ৷ তবে আর এরকম ঘটনা ঘটবে না

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৬

রাফা বলেছেন: আপনি আবারো সুযুক্তি না দিয়ে কুযুক্তিই দিলেন।তারকাঁটার বেড়া দি্যেছে ভারত সেটা দিয়ে কি চোরাচালান আটকানো সম্ভব হয়েছে?আমরা যার বিপক্ষে সেটা কেনো আমরা পাহাড়া দিতে যাবো।চোরা চালান বা দুস্কৃতিকারিদের হত্যা করা হোলে আমরা স্বাগতই জানাতে পারতাম।কিন্তু বাস্তবে ফেলানি বা সাধারণ কৃষকরাই আক্রান্ত হোচ্ছে।বিএসএফ সীমান্ত অতিক্রম করে আইন ভঙ্গ করে বেশিরভাগ হত্যাকান্ড ঘটাইতেছে ।এমনকি কি আপনি ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম গুলোতেও তেমনি নিউজ দেখবেন।

এনডিটিভির বদৌলতে আমরা দেখেছি কিভাবে বাংলাদেশিদের উলঙ্গ করে বিএসএফ টর্চার করছে।বিজিবি কয়জন ভারতীয় নাগরিক হত্যা করেছে বলুনতো।আপনি উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপাইতেছেন বিজিবির কথা টেনে এনে।বিজিবি যদি প্রতিটি হত্যাকান্ডের জবাব অস্রের মাধ্যমে দিতো তাহোলে যুদ্ধ লেগে যেতো বাংলাদেশ আর ভারতের মধ্যে।

সত্য কথা বলে অন্যায় হোলে নিজের দেশের বিরুদ্ধাচারন করা যায়।কিন্তু অন্যায়ভাবে নিজের দেশের পক্ষে কথা বললে একদিন আসবে যখন নিজের দেশের মানুষকেই হত্যা করা শুরু করবে।এটুকু মনে রাখবেন অনুগ্রহ করে।

ধন্যবাদ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৯

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমি যে কোন মৃত্যুর বিরুদ্ধে ৷ আমি যতটুকু জানি সেটুকুই বললাম ৷ ভারত যদি অন্যায় ভাবে মারে সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ব্যবস্থা নেওয়া প্রযোজন ৷ আমি এমন ঘটনা কখনই শুনিনি যে কৃষককে গুলি করে মেরেছে ৷ যদি মেরে থাকে সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ৷
ভারতের লোকেরা চোরাচালান করে তাদের বাড়ি থেকে তারা কখনই বডার ক্রস হয়না ৷
কৃষককে মারে তোমরা কিভাবে জানো?়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.