নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com
দ্বিখণ্ডিত নিষিদ্ধ করেছি বাধ্য হয়ে , বললেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য । বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য আরও জানান , তিনি কোনও সময়েই বই নিষিদ্ধ করার পক্ষে নন ,কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তখন ওই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছিলেন ।
তসলিমা নাসরিন আজ থেকে প্রায় ১২ বছর আগে অর্থাৎ ২০০৩ সালে ২৮ নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গে নিষিদ্ধ করা হয়, তসলিমার বই 'দ্বিখণ্ডিত' সেই স্মৃতি উস্কে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টখচার্যকে টুইটারে তসলিমা সরাসরি প্রশ্ন ; "পি চিদম্বরম বলেছেন , স্যাটানিক ভার্সেন নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল , বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য কবে বলবেন আমরা দ্বিখণ্ডিত নিষিদ্ধ করাও ভুল ছিল ।
তসলিমার টুইট প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বুদ্ধ বলেছেন ,"বিতর্ক খোঁচাতে চাই না তবে আমি মৌলিক ভাবে কখনও কোন বই নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে ব্যক্তিগত ভাবে আমি এ ভাবে ভাবিই না কিন্তু এই বইটার (দ্বিখণ্ডিত) সময় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বাধ্য হয়েছিলেন "।
আমরা যতটা জানি বুদ্ধবাবু নিজেও বইটা পড়েছিলেন । শুধু যাদের মতামতের গুরুত্ব আছে তারা পড়ে এই সিদ্ধান্ত নেন । গণতন্ত্র দেশে কোনও বই নিষিদ্ধ করা লেখক-শিল্পীর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা ।
সাংবাদিকরা জিঞ্জেস করেছিলেন , বুদ্ধদেব নিরুত্তর ছিলেন ।বড় দুঃখ হয় যার কাকা সুকান্ত ভট্টাচার্য । সাহিত্য সম্পদে যার জীবনের শুরু তিনি নাকি এতবড় ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারলেন । ভুল তো চিরকাল ভুলই । বুদ্ধদেব আজ যা বুঝতে পেরেছেন অতীতেও বুঝেছিলেন ।
তাই আজ অসহিষ্ণুর জবাব দিতে গিয়ে ভুল স্বীকারের হিড়িক পরে গেছে ।
বর্তমান মুখ্যমুন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সেই একই ভুল করলেন । এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তসলিমার ছিলেন যখন তিনি বিরোধী দলে ছিলেন । কিন্তু আজ কেন তসলিমা নাসরিনের 'দুঃসহবাস ' টিভি সিরিয়াল নিষিদ্ধ করলেন । কলকাতা বইমেলায় তসলিমার বই 'নির্বাসন ' -ও প্রকাশ করা ২০১২ সালে বাতিল ঘোষণা করলেন ।
বইটির প্রকাশক শিবানী মুখোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন , সরকারি ভাবে তাঁদের বলা হয় , অনুষ্ঠানস্থলে প্রস্ত্তত করা যায়নি ,তাই বই প্রকাশ করা যাচ্ছেনা । কি অদ্ভূদ রাজনীতি সিদ্ধান্ত । গোলাম আলী গান করার আমন্ত্রণ পেলেও , দিদির কাছে এখন তসলিমা নাসরিন অচ্ছুৎ । তবে শেষমেষ 'নির্বাসন' বইটি প্রকাশ করেন ,নবারুণ ভট্টাচার্য স্টলে ।
আমরা অপেক্ষায় আছি । বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও কবে ভুল স্বীকার করবেন ।তেনার অবশ্য শেখা উচিৎ ছিল চিদম্বরমের কাছ থেকে ,বুদ্ধবাবুর কাছ থেকে । কিন্তু দুঃখের ব্যপার তা এখনও হয়নি ।
দ্বিখণ্ডিত নিষিদ্ধ করেছি বাধ্য হয়ে , বললেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য । বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য আরও জানান , তিনি কোনও সময়েই বই নিষিদ্ধ করার পক্ষে নন ,কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তখন ওই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছিলেন ।
তসলিমা নাসরিন আজ থেকে প্রায় ১২ বছর আগে অর্থাৎ ২০০৩ সালে ২৮ নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গে নিষিদ্ধ করা হয়, তসলিমার বই 'দ্বিখণ্ডিত' সেই স্মৃতি উস্কে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টখচার্যকে টুইটারে তসলিমা সরাসরি প্রশ্ন ; "পি চিদম্বরম বলেছেন , স্যাটানিক ভার্সেন নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল , বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য কবে বলবেন আমরা দ্বিখণ্ডিত নিষিদ্ধ করাও ভুল ছিল ।
তসলিমার টুইট প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বুদ্ধ বলেছেন ,"বিতর্ক খোঁচাতে চাই না তবে আমি মৌলিক ভাবে কখনও কোন বই নিষিদ্ধ করার বিপক্ষে ব্যক্তিগত ভাবে আমি এ ভাবে ভাবিই না কিন্তু এই বইটার (দ্বিখণ্ডিত) সময় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বাধ্য হয়েছিলেন "।
আমরা যতটা জানি বুদ্ধবাবু নিজেও বইটা পড়েছিলেন । শুধু যাদের মতামতের গুরুত্ব আছে তারা পড়ে এই সিদ্ধান্ত নেন । গণতন্ত্র দেশে কোনও বই নিষিদ্ধ করা লেখক-শিল্পীর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা ।
সাংবাদিকরা জিঞ্জেস করেছিলেন , বুদ্ধদেব নিরুত্তর ছিলেন ।বড় দুঃখ হয় যার কাকা সুকান্ত ভট্টাচার্য । সাহিত্য সম্পদে যার জীবনের শুরু তিনি নাকি এতবড় ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারলেন । ভুল তো চিরকাল ভুলই । বুদ্ধদেব আজ যা বুঝতে পেরেছেন অতীতেও বুঝেছিলেন ।
তাই আজ অসহিষ্ণুর জবাব দিতে গিয়ে ভুল স্বীকারের হিড়িক পরে গেছে ।
বর্তমান মুখ্যমুন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও সেই একই ভুল করলেন । এই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তসলিমার ছিলেন যখন তিনি বিরোধী দলে ছিলেন । কিন্তু আজ কেন তসলিমা নাসরিনের 'দুঃসহবাস ' টিভি সিরিয়াল নিষিদ্ধ করলেন । কলকাতা বইমেলায় তসলিমার বই 'নির্বাসন ' -ও প্রকাশ করা ২০১২ সালে বাতিল ঘোষণা করলেন ।
বইটির প্রকাশক শিবানী মুখোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন , সরকারি ভাবে তাঁদের বলা হয় , অনুষ্ঠানস্থলে প্রস্ত্তত করা যায়নি ,তাই বই প্রকাশ করা যাচ্ছেনা । কি অদ্ভূদ রাজনীতি সিদ্ধান্ত । গোলাম আলী গান করার আমন্ত্রণ পেলেও , দিদির কাছে এখন তসলিমা নাসরিন অচ্ছুৎ । তবে শেষমেষ 'নির্বাসন' বইটি প্রকাশ করেন ,নবারুণ ভট্টাচার্য স্টলে ।
আমরা অপেক্ষায় আছি । বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও কবে ভুল স্বীকার করবেন ।তেনার অবশ্য শেখা উচিৎ ছিল চিদম্বরমের কাছ থেকে ,বুদ্ধবাবুর কাছ থেকে । কিন্তু দুঃখের ব্যপার তা এখনও হয়নি ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিক বলেছো
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯
নেবুলাস বলেছেন: রাষ্ট্র এবং ধর্মের বিষয়ে আপত্তিজনক মন্তব্য (নীল আকাশ ২০১৬)। এডমিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
প্রামানিক বলেছেন: কি অদ্ভূদ রাজনীতি সিদ্ধান্ত । গোলাম আলী গান করার আমন্ত্রণ পেলেও , দিদির কাছে এখন তসলিমা নাসরিন অচ্ছুৎ ।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪২
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: এডমিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃ রাষ্ট্র বিরোধী ঐ উক্তিটি আমার ছিলনা। ওটি ছিল 'মুক্তমনা' তসলিমা নাসরীনের 'লজ্জা' উপন্যাসের একটি উক্তি। উদ্ধত এক হিন্দু যুবক তার মুসলিম বিদ্বেষী মনোভাব পোষণ করতে গিয়ে এক মুসলিম তরুণীকে তীব্র ঘৃণা নিয়ে ধর্ষণ করার পর এই বিখ্যাত উক্তিটি করে।
যে উক্তিটি দেখানোর জন্য আমার বিরুদ্ধে একশন নিতে হল, সে উদ্ধৃতি যিনি করেছেন, তাকেই আদর করে দেশে ফিরিয়ে আনার আবদার করা হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬
তানজির খান বলেছেন: কাউকে নিজের দেশ হতে বঞ্চিত করা উচিৎ না। মত প্রকাশের স্বাধিনতা না থাকলে দেশ হিসাবে আগানো যায় না। তার চেয়ে ভাল যুক্তি জানা থাকলে তার বিরোধীরা তা লিখতে পারে। সবাই সেটা পড়বে নিশ্চয়ই। কাউকে দেশে ঢুকতে না দেয়া,চাপাতি ধরা মানেই পরাজয়। মানুষের যখন জ্ঞানের অভাব থাকে তখন অস্ত্র ধরে, রাষ্ট্রীয় বিধি নিষেধ আরোপ করে। আমার মনে হয় উনার লেখায় যেমন যুক্তি আছে, সেরকম বা তারচেয়েও ভাল যুক্তি দিয়ে তার অনেক মতামতকেই মোকাবেলা করা সম্ভব। তার প্রতি রাষ্ট্রের এই আচরণ কোনভাবে সমর্থন যোগ্য নয়।