নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com
সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদের স্পষ্ট বিধান সত্ত্বেও ১৯৭২ সাল থেকে আমাদের প্রবনতা দেখা দিল রাষ্ট্র কর্তৃক সকল ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যদাদানের তাই বেতারে , টেলিভিশনে , রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে- সর্বত্র শরীফ ,গীতা , বাইবেল ও ত্রিপিটক পাঠ হতে থাকল একসঙ্গে
ধর্মনিরপেক্ষতারপরিচয় এ নয় , এ হতে পারে সকল ধর্মের সমানমর্যদালাভ আমরা তার সঙ্গে ঘোষণা করলাম ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয় তার প্রমান দিতে বঙ্গভবনে বা গণভবনে মিলাদ পড়ানোও হল
১৯৭৫ সালের পরে তাদের সুযোগ এলো মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বরে দ্বিতীয় ঘোষাণা পত্র আদেশ বলে সংবিধানের প্রস্তাবনার পূর্বে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম যুক্ত হল , ধর্মনিরপেক্ষতারজায়গায় এলো " সর্বশক্তিমান আল্লাহের উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস " এবং সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদের উচ্ছেদ হয়ে গেল
জিয়াউর রহমান যেমন আওয়ামী লীগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতা বর্জন করলেন তেমনি ১৯৮৮ সালে জেনারেল এরশাদ অষ্টম সংশোধনীর মধ্যমে ইসলামকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করলেন সংশোধনীতে বলা হল :" প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম , তবে অন্যান্য ধর্মও প্রজাতন্ত্রে শান্তিতে পালন করা যাবে " ইসলামের সঙ্গে অন্য ধর্মের কী বিপুল পার্থক্য করা হল , সংশোধনীর ভাষা থেকেও স্পষ্ট হয়ে ওঠে
।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৮
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: মৌলিক অধিকারের কথা ছাড়া সংবিধান হয় না ৷ খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা ৷ এটাই নিয়ম যার অধিকার রাষ্ট্র তার জনগণকে দেওয়ার চেষ্টা করবে
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৮
মিতক্ষরা বলেছেন: হিন্দুরা প্রতিবাদী হোক। নিজের অধিকার আদায় করুক। বাংলাদেশে উপজাতিরা যদি সেটা পারে, তবে হিন্দুরা কেন পারবে না। এই দেশ তো তাদেরও। নীরবে অশ্রুপাত করে দেশ ত্যাগ করার মানসিকতা বাদ দিয়ে অবিচারের বিরুদ্ধে তারা রুখে দাড়াক।
একটি বিষয় বেদনাদায়ক হলেও কঠিন বাস্তব। হিন্দুরা আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক হবার কারনে অন্যান্য সংখ্যালঘুর চেয়ে রাজনৈতিক নিষ্পেষনে বেশী থাকে। এই অবস্থার উত্তরনে বিএনপিকে এগিয়ে আসতে হবে। আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘুর ক্ষমতায়নে যেসব প্রশংসনীয় পদক্ষেপগুলো নিয়েছে (যা পৃথিবীর অন্যান্য দেশে বিরল), সেগুলো নিয়ে বিএনপিকে ভাবতে হবে। অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির কাছ থেকে আমরা এই প্রত্যাশা করতেই পারি।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: দুরবিত্তায়ন থাকবেই ৷ সব দেশেই আছে ৷
প্রশ্নটা শুধু হিন্দু নিয়ে নয় ৷ প্রশ্নটা দূর্বিত্তায়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান ৷ এইটির অভাব আছে বাংলাদেশে ৷ মাঝে মাঝে দেখা যায় মানববন্ধন, ব্যস দ্বায়িত্ব শেষ ৷
ভারতে দাদরির ঘটনা নিয়ে কলকাতায় ওপেন কলকাতায় হিন্দু মুসলিম মিলে গোরুরমাংস খাওয়ার প্রতিবাদ অনুষ্ঠান হয়েছে ৷ কিন্তু আজ অবদি বাংলাদেশে এমন কোন নজীর তুমি দেখাতে পারবে না হিন্দু নিপীড়নের জন্য বিডির সর্বস্তরের মানুষ ও বুদ্ধিজীবিরা প্রতিবাদ জানিয়েছে ৷
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
"আওয়ামী লীগ সংখ্যালঘুর ক্ষমতায়নে যেসব প্রশংসনীয় পদক্ষেপগুলো নিয়েছে (যা পৃথিবীর অন্যান্য দেশে বিরল), সেগুলো নিয়ে বিএনপিকে ভাবতে হবে। "
- ভাবার জন্য বিএনপি'কে আর ধরে রাখার দরকার নেই; বিএনপি অনেক ভেবেচিন্তে গ্রেনেড হামলা চালাবে, এটুকুই সত্য।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমি যতটুকু জানি হিন্দুরা এখন জামাদকেও ভোট দেয় ৷ তবে লোক বিশেষ ৷
75 পরে হিন্দুরা বিএনপি জাতীয় পাটিতেও ভোট দিয়েছে ৷
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৩
নতুন বলেছেন: দাদা আগে তোমাদের সমস্যা নিয়ে দেখ। তারপরে না হয় আমাদের সমস্যা গুলি নিয়ে বলতে এসো।
আর ৮৫% মুসলমানের দেশে ধম`নিরেপেক্ষ দেশ না থাকাটাই সাভাবিক।
আমাদের দেশের মুসলমানেরা হিন্দদের কোন খাবারে নিষেধ করেনা। মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ বানাতে চায় না।
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
" আমি যতটুকু জানি হিন্দুরা এখন জামাদকেও ভোট দেয় ৷ তবে লোক বিশেষ ৷
75 পরে হিন্দুরা বিএনপি জাতীয় পাটিতেও ভোট দিয়েছে ৷ "
-প্রাণের ভয়ে দিটে হয়েছে সময় সময়; আবার সুবিধাবাদী গয়েস্বর রায়েরা সব যুগে ছিল।
৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বাংলাদেশ থেকে আগামী কুড়ি বছরে হিন্দুরা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলেও আমার বাড়ির ৩ কিলোমিটার ব্যাসার্ধে যে ৪ টি হিন্দু গ্রাম আছে তার প্রতিটি পরিবার সগৌরবে বসবাস করিতে থাকিবে বলিয়া বাজি ধরিতে পারি। তাই দ্বিধা দ্বন্ধে পড়িয়া গেলাম আমার বাড়িটি বাংলাদেশের ভিতরে কি না?
বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ের কেউ আপনার পরিচিত থাকিলে তাদের বলিবেন নীলফামারী জেলার সদর থানার গোড় গ্রাম ইউনিয়নের হিন্দু গ্রাম গুলোতে একটা জরিপ চালাতে।
আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে ঐ গ্রাম গুলো হতে গত ২০ বছরে কয়জন বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে পাড়ি জমিয়েছে? কয়জনের স্ত্রী, কন্যা নির্যাতিত হয়েছে? কয়জনের জমি মুসলমান ধর্মের মানুষরা দখল করিয়াছে?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সাব্বাস
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১১
মোঃ আবু সিয়াম বলেছেন: ধর্ম নিজের নিজের ব্যপার।।সংবিধানে "প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম , তবে অন্যান্য ধর্মও প্রজাতন্ত্রে শান্তিতে পালন করা যাবে " একথা লিখা আছে তার মানে তো এটা নয় যে অন্য ধর্মের সাথে তুলনা করা হচ্ছে।।আপনাকে মনে রাখতে হবে যে দেশ নিয়ে কথা বলছেন তার শতকরা ৯৫% ভাগ মানুষ ই মুসলিম।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভারতে হিন্দু বেশি তা হলে ভারতের সংবিধানে কি লেখা উচিৎ?
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪৩
মোঃ আবু সিয়াম বলেছেন: দুঃখিত সেটা ৯০%- ৯২% হবে।আন্তরিক ভাবে ক্ষমা চাচ্ছি।
৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: Taslima Nasreenadded 7 new photos.
আজ দিল্লি লিটারেরি ফেস্টিভেলে গিয়েছিলামআয়োজক দিল্লি সরকারইনটলারেন্স নিয়ে কথা বলতে হলো আজওআলোচনা অনুষ্ঠানে ছিলেন মণি শংকর আয়ার, সুধীন্দ্র কুলকার্নি, সোমনাথ ভারতী আর ছিলাম আমিমডারেটর ছিলেন সাবা নাকভিঅপেক্ষা-ঘরে কুমার বিশ্বাস এসেছিলেনআমাকে বললেন, তুমি ভারতবর্ষে খুব জনপ্রিয়মেলা থেকে তোমার বই কিনি, পড়িশুকনো মুখে একটুখানি ধন্যবাদ জানালামশুকনো মুখ কেন? পাবলিক কোনও প্রোগ্রামে গেলে নিরাপত্তা নিয়ে আমার খুব টেনশন হয়টেনশনে ছিলামমঞ্চে সেই কথাগুলোই বললাম, যে কথাগুলোকে চিরকাল বিশ্বাস করেছিভারত অসহিষ্ণু দেশ, এ আমি মানি নাকিছু মানুষ অসহিষ্ণুসব সমাজেই কিছু মানুষ অসহিষ্ণুকিছু অসহিষ্ণু হিন্দু গোমাংস খেয়েছে বলে মানুষ খুন করেছেএই ঘৃণ্য অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রচুর হয়েছেমিডিয়াও যথেষ্ট বলেছেকিন্তু এই যে পশ্চিমবঙ্গের মালদায় সেদিন এক লক্ষ অসহিষ্ণু মুসলিম নেমে এলো রাস্তায়, দোকানপাট গাড়িঘোড়া জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিল, মিডিয়া মুখে কুলুপ এঁটে রইলোএদেশি সেক্যুলারিস্টদের নিশ্চয়ই উচিত শুধু হিন্দু মৌলবাদের নয়-- হিন্দু মুসলিম দুই মৌলবাদেরই সমালোচনা করাসুধীন্দ্র কুলকার্নি একসময় বললেন, কারও অধিকার নেই অন্যের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়াআমি বললাম, এ কী! অন্যের অনুভূতিতে আঁচড় পড়তে দিতে চাও না, আবার মুক্তচিন্তার পক্ষে সওয়াল করতে চাওদুটো তো একসঙ্গে চলে নাসতীদাহ নামের একটি কুৎসিত প্রথার বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে রাজা রামমোহন রায়কে মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিতে হয়েছিলঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাহগরকেও দিতে হয়েছিলবিশ্বে আরও অনেক মানুষকে দিতে হয়েছেধর্মান্ধ, মৌলবাদী, নারীবিরোধী, পুরুষতান্ত্রিকদের অনুভূতিতে আঘাত না দিয়ে বিশ্বের কোনও সমাজকেই সভ্য করা সম্ভব হয়নি এ যাবৎ!
আজ (09/01/16) তসলিমা নাসরিন এই লেখাটা ফেসবুকে দিয়েছিল
১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:২৩
মিতক্ষরা বলেছেন: রাষ্ট্র ধর্ম নেই, এমন দেশ খুব কম। ভারতে দেখলাম ধোনির বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী হয়েছে। সুতরাং প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে সব দেশেই ধর্মীয় অনুভূতিকে সম্মান জানানো হয়। ভারতে মাইনরিটির সংখ্যা অনেক বেশী, তাকে হিন্দু রাষ্ট্র বানানো কঠিন। বিশেষত এ বিষয়টি ভারতের জন্ম লগ্নের ইতিহাসের সাথে সম্পৃক্ত। কিন্তু নেপাল হিন্দু রাষ্ট্র।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বাংলাদেশও জন্মকালে সবজাতী ও গনতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতার শ্লোলগান দিয়েই স্বাধিন হয়েছিল ৷
ভারতে 100 কোটি হিন্দু আছে 126 কোটির মধ্যে ৷ আসলে কথা রাখাটা রাষ্ট্রের দায়িত্ব ৷ ভারত সেটিই পালন করছে ৷
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫
মোঃ আবু সিয়াম বলেছেন: ভারতের মানুষেরা একটা কথা বলে....." জয় হিন্দ " এটার মানে কী? এটা কেন বলে তারা?
জানতে চাই
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এই নিয়ে বোধহয় আমার একটা লেখা দেওয়া আছে ।দেখতো
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
মোঃ আবু সিয়াম বলেছেন: ভারত কে কেন " হিন্দুস্থান" বলা হয়??//জানতে চাই
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ……………বাংলার অনেক লোক তখনো প্রাচীন কৌলধর্ম অনুসরণ করে চলেছেন ৷ কিন্তু কেউ কাউকে এবং নিজেরাও নিজেদের হিন্দু বলতেন না ৷ তখন এদেশের লোকদের হিন্দু বলে অভিহিত করলেন ৷
পারসী বা ফারসী ভাষায় স-উচ্চারণ 'হ' হয়ে যায় ৷ তাই তাঁদের উচ্চারণে সিন্ধু হয়ে যায় হিন্দু ৷ সে নদী যে দেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় তা হিন্দুস্থান , এবং সেখানে যারা বাস করে তাঁরা হিন্দু ৷ এই সিন্ধু নদের নাম থেকেই ইণ্ডিয়া নামও এসেছে ৷ গ্রীক ভাষায় সিন্ধু হয়ে যায় ইণ্ডু ৷ সেই ইণ্ডু থেকে ইণ্ডিয়া এবং ইণ্ডিয়াতে যাৱা বাস করেন তাঁরা ইণ্ডিয়ান ৷
১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
মোঃ আবু সিয়াম বলেছেন: "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম "ও " সর্বশক্তিমান আল্লাহের উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস " এগুলোকে দিয়ে যদি বাংলাদেশ কে ধর্মনিরপেক্ষতা বর্জন করেছে দেখান, তবে ভারতের উচিত জয়হিন্দ শব্দটিকে বজর্ন করা। কারন যতই বলুন পৃথিবীর অন্য কোনদেশে এরকম নজির নাই যে একই সাথে ধর্মের নাম ও স্থানের নাম এক।
ভারতের মুসলিম নেতারা কতটা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন জয়হিন্দ বলতে?
ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ভারতের নামের সমার্থক শব্দ হিসেবে হিন্দুস্তান বা হিন্দুস্থান শব্দটির উৎপত্তি হয়। এই শব্দের আক্ষরিক অর্থ “হিন্দুদের দেশ”। সে অনুযায়ী ভারতকে ও চরম ধর্ম নিরপেক্ষতা বজর্ন কারী বলতে হয়।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: কেন আমি যেটি লিখালাম তোমার বিশ্বাস হল না ?
তুমি যেটা জান ভুল জানো ।
জয় বাংলা যে কারণে বলা হয় ,ঠিক সেই কারনে জয় হিন্দ বলা হয় ।
আজ যদি কেউ বলে জয় বাংলা বলব না ,তা কি তুমি মানবে ? এবং আমি যতটুকু জানি বাংলাদেশের স্বাধিনতার বিরোধি দলেরা জয় বাংলা বলে না ।
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১
মোঃ আবু সিয়াম বলেছেন: জয় হিন্দ শব্দ নিয়ে আমার বিশেষ কোন মাথাব্যথা নেই।আপনি যে টা বলেছেন সেটা বিশ্বাস করেছি।বরং আপনি আমার কথাটি সম্ভবত বোঝেন নি।
যাই হোক, আমার দেশে হিন্দুরা ভারতের মুসলিম দের থেকে যে ভাল থাকে ইহা ১০০% সত্য।নিজের জীবনে কখনো কোন সনাতন ধর্মাম্বলি কে হেয় চোখে দেখি নি।
বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ নয় একথা সতিক্যর অর্থেই শোনাটা কষ্টকর।
১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১
মোঃ আবু সিয়াম বলেছেন: জয় হিন্দ শব্দ নিয়ে আমার বিশেষ কোন মাথাব্যথা নেই।আপনি যে টা বলেছেন সেটা বিশ্বাস করেছি।বরং আপনি আমার কথাটি সম্ভবত বোঝেন নি।
যাই হোক, আমার দেশে হিন্দুরা ভারতের মুসলিম দের থেকে যে ভাল থাকে ইহা ১০০% সত্য।নিজের জীবনে কখনো কোন সনাতন ধর্মাম্বলি কে হেয় চোখে দেখি নি।
বাংলাদেশ ধর্মনিরপেক্ষ নয় একথা সতিক্যর অর্থেই শোনাটা কষ্টকর।
ধন্যবাদ //
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০২
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমি কাউকে কষ্ট দিতে লেখাটা লিখিনি ৷কেননা কথাগুলো আমার মনগড়া না, বাংলাদের সংবিধান থেকে তুলে দিয়েছি ৷ তুমিই বল তোমাদের সংবিধানে এসব লেখা নেই?
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৫
নিমগ্ন বলেছেন: বিতর্কমুক্ত লেখা লিখলে কি হয়? হিট হয় না? এটাই তো? এখন আসছিস, বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষতার ধোঁয়া তুলে হিট বাড়াইতে। না?
আরে বেটা তোর ভারতে খুব ধর্মনিরপেক্ষ দল ক্ষমতায় বসে আছে। শিবসেনা, আরএসএস এইগুলা তো আইএস থেকে কম না। আর এইখানে আসছিস বেটা ধর্মনিরপেক্ষ পোদাইতে।
ঘেন্না লাগে এইরকম পোস্ট দেখলে।
আর লিখতেই হলে মানসম্পন্ন পোস্ট লিখবি। যেন পাঠযোগ্য হয়।
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৮
প্রবাসী দেশী বলেছেন: দুক্ষিতো জনাব চাঁদ গাজী ,
মন্তব্য ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আপনার প্রথম মন্তব্যটি আরো পরিসূধিত ভাষায় লিখুন। আমার জানা ও দেখা মতে আপনি এর আগেও মন্তব্যের কারণে বিতর্কিত হয়েছেন অনেক। যদিও সংবিধান আমার মুখস্ত নেই তবুও আরেকবার পড়ে দেখলাম যে বাংলাদেশের সংবিধান এ কোনো দিন ও এই ধরনের কথা ছিলনা (যদিও অনেক বার সংশোধিত সংবিধান )। ধন্যবাদ।
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৭
রাফা বলেছেন: আপনি যে দেশের নাগরিক/যে দেশে বসবাস করেন সেটা কি ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ ?কোন রকম ভন্ডামি নয় নিজের বিবেক থেকে উত্তরটা দিন।আমার দৃষ্টিতে আমাদের আশে পাশের যে কোন দেশের চাইতে বেশি ধর্মনিরপেক্ষ আমরা।
ধন্যবাদ,দেবজ্যোতিকাল।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভারতীয় সংবিধান পড়ে দেখ, আমাকে বলতে হবে না ৷
১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশ কখনোই ধর্মনিরপেক্ষ ছিলনা, আজকাল আরো চ্ররম সাম্প্রদায়িক।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১২
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: যা কখন শুনিনি তাই এখন শুনি ৷
২০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৪
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: এটা ঠিক বাংলাদেশে হিন্দুর সংখ্যা ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে।ব্যাপারটা খুব মর্মান্তিক! কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতা ব্যাপারটাই রাষ্ট্রগুলোর কাছে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করার হাতিয়ার মাত্র।প্রকৃত ধর্মনিরপেক্ষতার থিওরি পুস্তক আর সুপ্ত মনেই আবদ্ধ!
২১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
ফেলুদার তোপসে বলেছেন: ২০১৩ তে বাংলাদেশ গিয়েছিলাম কাজের সুবাদে, একসপ্তাহের মধ্যেই আমায় ফিরে আসতে হয়েছিল।
তখনই বুঝেছি, আর যাই হোক, বাংলাদেশ কখনই ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হতে পারে না, আর কখনই পারবে না।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: কেন মনে হল এমন
২২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৫
রাফা বলেছেন: ঐ ছাগল পড়ে দেখ কি...! শত শত মানুষকে পড়িয়ে মারা কোন ধর্ম নিরপেক্ষতা?
বাবরি মসজিদ গুড়িয়ে দেওয়া কোন ধর্ম নিরেপেক্ষতা?
কয়েকদিন পর পর রায়টের নামে হাজার হাজার মানুষ হত্যা কোন ধর্মনিরপেক্ষতা।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: রংপুরে ‘অসহায়’ সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবার
প্রকাশ: ১১:৪১ এএম ১০-০১-২০১৬ হালনাগাদ: ০৪:৪১ পিএম ১০-০১-২০১৬
Tweet
Print
রংপুরে ‘অসহায়’ সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবার
রংপুরে ‘অসহায়’ সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবার
রংপুর: রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার ১৫নং বড়হযরতপুর ইউনিয়নের হাসনের পাড়া গ্রামের শ্রী অম্বিকা চন্দ্র বর্মন সাধু (৭৩) তার নিজস্ব প্রায় ১০০ শতক জায়গায় নিয়মিত মাছ চাষ করে পরিবার পরিজন নিয়ে সাধু ভাবনা চিন্তার মাঝে থেকে জীবন যাপন করে।
প্রতিবেশী নানকর রসুলপুর গ্রামের নুর আমিন এর পুকুর এক সঙ্গে হওয়ায় নুর আমিন ও তার পরিবার প্রায় সময় কৌশলে পুকুর পাড়ের বানা কিংবা জাল সরিয়ে দিয়ে সাধুর পুকুরের মাছ হাতিয়ে নেয়। এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় যে, বিষয়টি প্রায় সময় ঘটে থাকে কিন্তু সাধু লজ্জ্বায়, ভয়ে কাউকে বলেন না।
পূর্বের ন্যায় এবারেও ২৭ নভেম্বর রাত্রী অনুমান ১.৩০মিনিটের দিকে নুর আমিন তার দলবল সহ কৌশলে বানা / জাল সরিয়ে সাধুর পুকুরের মাছ তার পুকুরে নিয়ে যায়। এ ঘটনার জের ধরে সাধুর ছেলে প্রদীপ বিচার চাইতে গেলে ও প্রতিবাদ করতে চাইলে নুর আমিন ও তার দলবল প্রদীপকে মারপিট করে আহত করে। আহত প্রদীপ মিঠাপুকুর সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন (চিকিৎসাপত্র নং-৩৮৩৩/০৩)।
এ বিষয়ে মিঠাপুকুর থানায় ৮ ডিসেম্বর ২০১৫ ইং তারিখ অম্বিকা সাধু লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। অভিযোগ তদন্তকারী কর্মকর্তা রিপন কুমার জানান, প্রাথমিক অবস্থায় বাদী/বিবাদীগণকে নোটিশ করা হয় কিন্তু অভিযোগকারীগণ উপস্থিত হলেও অভিযুক্তরা থানায় উপস্থিত হয়নি।
এদিকে অম্বিকা সাধু ও তার পরিবারের সাথে কথা বলে জানা যায় যে, তার পুকুরে প্রায় ১,২০,০০০/- (এক লক্ষ বিশ হাজার) টাকার মাছ ছিলো। অম্বিকা সাধু ও তার পরিবার এখন নুর আমিনের ভয়ে বাজারেও যেতে পারছেন না। অত্র এলাকার হিন্দু নেতৃবৃন্দগন বলেন যে, উল্লেখিত আসামীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন না করা হলে কর্মসূচী ঘোষনা করা হবে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ‘সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায় আর রাস্তায় দাঁড়াতে চায় না’
প্রকাশ: ০৬:১৪ পিএম ০৯-০১-২০১৬ হালনাগাদ: ০৩:৫৪ পিএম ১০-০১-২০১৬
Print
‘সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায় আর রাস্তায় দাঁড়াতে চায় না’
‘সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায় আর রাস্তায় দাঁড়াতে চায় না’
নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন একটি নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা। আগে আওয়ামীলীগ সরকারের সময়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা অপেক্ষাকৃত কম নির্যাতিত হতো। এখন তা আর চোখে পড়েনা, দিন দিন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলা, নির্যাতন, বেড়েই চলেছে। বছরে এমন একটি দিনও পাওয়া যাবেনা, যেদিন কোন না কোন মিডিয়ায় দেশের কোথাও না কোথাও মন্দির ভাংচুর, হিন্দুর জমি দখল, মেয়ে ধর্ষণ ও জোর করে ধর্মান্তরকরণ বা দেশত্যাগের হুমকি ইত্যাদির খবর প্রকাশিত হয় না!’
শনিবার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘কুমিল্লায় মায়ের কাছ থেকে জোর করে মেয়েকে নিয়ে ধর্ষণকারী চেয়ারম্যান খোরশেদ চেয়ারম্যান আলমে’র বিচারের দাবিতে এক মানববন্ধনে হিন্দু সম্প্রদায়ের স্বার্থ রক্ষায় নিয়োজিত বিভিন্ন সামাজিক ও মানবাধিকার সংগঠনের বক্তারা এ কথা বলেছেন।
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী মনোরঞ্জন ঘোষাল তাঁর বক্তৃতায় বলেন, ‘১৯৭১ সালে আমরা যে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক দেশের স্বপ্ন নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলাম তা আজ অনেকাংশেই ম্লান হতে চলেছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত এগিয়ে চলেছে, এতে আমরা খুশি। আমরা চাই গণত্রন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনা এদেশের নিরীহ হিন্দুদের উপর অত্যাচারের বিচার অতি দ্রুত করবেন।’ যুদ্ধাপরাধীদের মত বিশেষ ট্রাইব্যুনাল করে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারের সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানান তিনি।
বাংলাদেশ মাইনোরিটি ওয়াচ (বিডিএমডব্লিউ) এর সভাপতি অ্যাডভোকেট রবীন্দ্র ঘোষ বলেন, গত ২৯ ডিসেম্বর বিউটি রাণী শীল ধর্ষণ ও তার উপর করা অত্যাচারের তদন্ত করতে গেলে বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের উপর সংগঠিত হামলা-নির্যাতনের বর্ণনা তুলে ধরেন তিনি।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী সভাপতি ও এইবেলা ডটকমের সম্পাদক সুকৃতি মণ্ডল বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ প্রতিনিয়ত এভাবে রাস্তায় দাড়িয়ে মানববন্ধন করতে চায় না । তারা এদেশের নাগরিক হিসেবে মৌলিক অধিকার নিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে চায়।’
মানববন্ধনের আহ্বায়ক ছিলেন রিসার্চ অ্যান্ড এমপাওয়ারমেন্ট ফাউন্ডেশন-এর প্রতিষ্ঠাতা ড. চন্দন সরকার। মানববন্ধনে লিখিত বক্তব্য প্রদান করেন তিনি। তিনি জানান, ‘গত ২৪ ডিসেম্বর কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার ৯ নং উত্তর গুনাইঘর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম এক স্কুল পড়ুয়া হিন্দু মেয়েকে মায়ের কাছ থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। গত ২ জানুয়ারি সাতক্ষীরার খেজুরডাঙা গ্রামের রেনুবালার বাড়ি দখল করতে এসে সন্ত্রাসীরা রেনুবালার বাড়ির সব জিনিসপত্র লুট করে নিয়ে যায়। ৬ জানুয়ারি এ বিষয়ে প্রথম আলো একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।পৌর নির্বাচনের পূর্বে নড়াইলে নৌকা প্রতীকে ভোট না দিলে হিন্দুদের হাত-পা ভেঙে হাসপাতালে পাঠানোর হুমকি দেওয়া হয়েছে। ২৩ ডিসেম্বর নওগাঁর হালঘোষ পাড়ার দলিত সম্প্রদায়ের অজয় রবিদাসের বসতভিটা দখল করতে দুর্বৃত্তরা হামলা করে। ভোলায় পৌর নির্বাচনের পূর্বে হিন্দু ভোটারদের বাড়িঘরের সামনে রক্ত ছিটিয়ে ত্রাসের সৃস্টি করে দুর্বৃত্তরা। ২৫শে ডিসেম্বর কুড়িগ্রামের রৌমারীতে মন্দিরে ঢুকে কালী, লক্ষ্মী ও শিবের প্রতিমা ভাঙচুর করেছে সন্ত্রাসীরা। ১৬ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জেরে কোটালীপাড়ায় দুটি মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। ১৮ ডিসেম্বর ফরিদপুরের নগরকান্দায় একটি মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় দুটি হিন্দু পরিবারের জমি জবরদখল করায় ১২ জন অসহায় মানুষ উদ্বাস্তু জীবন যাপন করছে।’
এরূপ অসংখ্য ঘটনার কয়েকটিমাত্র উল্লেখ করে এই মানববন্ধনে ঘটনাগুলোর সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক সুবিচার দাবি করেন ড. চন্দন সরকার।
মানববন্ধনে রিসার্চ এন্ড এমপাওয়ারমেন্ট ফাউন্ডেশন, বিসিএইচআরডি, বিআইএসএস, এইচআরডি, পিএনএস, পিএফডি এর মানববাধিকার নেতা-কর্মীরা বক্তব্য রাখেন।
এই প্রতিবাদী মানববন্ধনের সাথে একাত্ম প্রকাশ করে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বাংলাদেশী সচেতন হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ। তাঁরা হলেন, পুষ্পিতা গুপ্ত (লন্ডন), সভাপতি, সেক্যুলার বাংলাদেশ মুভমেন্ট, যুক্তরাজ্য; চিত্রা পাল (সুইডেন), সুইডেন হিন্দু ফোরাম; নবেন্দু দত্ত (আমেরিকা), সভাপতি, যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদ; তরুণ চৌধুরী (সুইডেন), সভাপতি, ইউরোপীয় ঐক্য পরিষদ; অরুণ বড়ুয়া (জেনেভা), সভাপতি, বাংলাদেশ মাইনরিটি ফোরাম; উদয়ন বড়ুয়া (প্যারিস), সভাপতি, ইউরোপীয় ঐক্য পরিষদ; স্বদেশ বড়ুয়া (ফ্রান্স), সভাপতি, ফ্রান্স ঐক্য পরিষদ; দিলীপ কর্মকার (মন্ট্রিল), উপদেষ্টা,
২৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০১
আলোরিকা বলেছেন: আমি রংপুরের মানুষ । আমার দাদা বাড়ি , নানা বাড়ি দুই পরিবারের সঙ্গেই ছোট বেলা থেকে হিন্দু পরিবারের সখ্যতা দেখে বড় হয়েছি । আমার বড়বোনের , আমার এবং আমার হাজব্যান্ডের কাছের বন্ধু হিন্দু ধর্মাবলম্বী।
আমি ধর্ম নিরপেক্ষতা নিয়ে কোন কথা বলবো না । তবে আমাদের দেশে হিন্দু ,খৃস্টান , বৌদ্ধ সব ধর্মের উৎসবগুলো মিডিয়াতে ভালই কভারেজ পায় ।
ওপার বাংলার বাংলা চ্যানেলগুলো এপার বাংলায় ভালই জনপ্রিয় । এবারের বড় দিনে একটা অদ্ভুত বিষয় খেয়াল করলাম - সব সিরিয়ালে বড়দিন দিন নিয়ে বিশেষ মাতামাতি কিন্তু কোন ঈদের দিনের খবর / শুভেচ্ছা এ পর্যন্ত দেখেছি বলে মনে পড়ছে না ! আপনাদের দেশে মুসলিম কত শতাংশ ?
মিডিয়ার প্রচার লোক দেখানও হতে পারে কিন্তু এতটুকু বদান্যতাও কখনও চোখে পড়েনি !
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমি বাংলা সিরিয়াল দেখি না ৷
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সংবিধানে আগডুম, বাগদডুম, ঘোড়ার ডিম অনেক ছিল, এখনো আছে; নেই শুধু মানুষের মৌলিক অধিকারের গাইড লাইন ও নিশ্চয়তা।