নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: বিতর্কে না গিয়ে উত্তর দিলে খুশি হতাম । জ্ঞানির বিপরীত কি মূর্খ????
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩১
কল্লোল পথিক বলেছেন: সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিক বলেছ
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
নিমগ্ন বলেছেন: রান্ধনের লাইগা আবারো টেরাই???
ভালো____
তয় অনেক ভাল ভাল কুশ্চিন করেছিস দেব জ্যোতি। তোর প্রায় সবগুলাই ভাল হইছে কিন্তু ২ নম্বর কুশ্চিন পইড়া আমি মাননীয় স্পিকার হইয়া গেলাম।
অহনো ভালো আছে। পড়াশুনা কর। এরপর ব্লগে আইসা পটর পটর করবি।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: তুমি যাই বল ,তোমার কথাগুইলা মিরাক্কেলের মইত লাহে
৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪২
ব্লগার মাসুদ বলেছেন: বুঝে ওঠতে পারছি না কি বলবো ভাই ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৯
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: চিন্তা করে উত্তর দাও ।অপেক্ষায় রইলাম
৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
দিশেহারা আমি বলেছেন: এক গ্রামে এক বুড়ি থাকতো।একদিন প্রচণ্ড ঝড় আসলো।আশে পাশের কয়েকটি ঘরের টিনের চাল উড়ে গেল। তা দেখে বুড়ি নিজের টিনের চাল বাঁচানোর জন্য প্রার্থনায় বসে পড়লো।আর বিড়বিড় করে ঝড়ের উদ্দেশে বলতে লাগলো, ডানে যা বামে যা,ডানে যা বামে যা। হঠাৎ তিনি দেখলেন তার ঘরের টিনের চাল উড়ে গেছে তাই দেখে বুড়ি রাগে দুঃখে বলা শুরু করলো যেখান দিয়া খুশি সেখান দিয়া যা।
আপনি হচ্ছেন সেই বুড়ি।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: খুব ভাল বলেছ ,তবে আমি বুড়ি না ,বুড়ো
৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
জনম দাসী বলেছেন: সালাম জানুন কাজল, সব কিছুই ঈশ্বরের সৃষ্টি।
২। সবাই জানে আগে ঈশ্বর
৩। সত্য ছোট হলেও তা সত্যই, তবে বিশ্বাস করা না করা কাল, যুগ, আর মনের ব্যাপার। সত্য মানুষ, মিথ্যাটাকেও সত্য ভেবে নেয়, এই আমার মত গাধা জারা। আর মিথ্যে মানুষরা সত্যটাকেও মিথ্যে ভেবে নেন। সম্পূর্ণ সৎ আর অসৎ বিবেকের তাৎপর্য।
৪। বর্তমান যুগে কাউকে বিশ্বাস করাটাই সবচে বড় মিথ্যা।
৫।একমাত্র আল্লাহ ও নবী রাসুল গন কে।
৬। ভাগ্য বিধাতার লিখন, আর কর্ম তার প্রতিফলন।
৭। সৎ আর সাধু দুটোই আলাদা।
৮।হ্যাঁ, সব সুন্দর, অসুন্দর সবই ঈশ্বরের সৃষ্টি।
৯। মশা মাছি, এমনকি ক্ষুদ্র একটি বালু কনাও তাহার সৃষ্টি ।
যন্ত্র দিয়ে কখনো মানুষ চেনা জায়না। তবে ব্যাবহারেই তা চেনা জায়। লেখা গুলি খুব ভাল লেগেছে। শিক্ষণীয়।
ভাল থাকুন কাজল, আর এমন পোষ্ট গুলি আমার ভাল লাগে। দোয়া সব সময়।
৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১১
প্রামানিক বলেছেন: জনম দাসীর উত্তর আর আপনার প্রশ্ন মিলিয়ে দেখলাম। এবার আপনার মুখে উত্তর চাই।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আমি উত্তর দিব । তবে এততাড়াতাড়ি না
৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩
আবু শাকিল বলেছেন: জনম দাসী @ নানীকে সালাম ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধন্যবাদ ।।। মতের মিল
৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩০
আজাদ মোল্লা বলেছেন: জনম দাসির সুন্দর হয়েছে , এবার আপনার পালা উত্তর দেবেন ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: জনম দাসীর উত্তর কি তোমারও উত্তর ?
১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩২
আবু শাকিল বলেছেন: আজাদ মোল্লা বলেছেন: জনম দাসির সুন্দর হয়েছে , এবার আপনার পালা উত্তর দেবেন ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: দিবদিব……………
১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪০
জনম দাসী বলেছেন: ৪। নং টা তে যে বাকি কথাটা লিখিনায়, তা এখন পড়ে বুঝলাম,
মানুষ আজীবন বেঁচে থাগবে, এটা বিশ্বাস করা চরম মিথ্যা।
উপড়ে, আবু ভাই আর প্রামানিক ভাই সালাম জানবেন,... প্রশ্ন জেতা বা পুরুস্কার পাওয়ার স্বাদ নেই, তবে শেখার লোভ যে সামলাইতে পারি নাগো দুই ভাই। ধন্যবাদ আপনাদের যে অংশ গ্রহন করেছেন। আমি একটা লিখিলাম, সাড়া পাইলাম, প্রথম পর্ব শুরু করিলাম, কিন্তু কিছু বিরুপ মন্তব্যর জন্য লেখা ছাইড়া দিলাম।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাষা কি ঈশ্বরের সৃষ্টি?????
১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৪
ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: তোমাকে ১০টা প্রশ্ন করি, উত্তর দিলে তোমার প্রশ্ন নিয়ে ভাববো...
১। তুমি কি গোবরের তৈরী নাকি চিকেন বিষ্ঠা দিয়ে তৈরী?
২। মৃত্যুর পর তুমি কি আবার গোবর এবং বিষ্ঠা রুপে পরিবর্তিত হবে?
৩। সেটা কি জৈব সার হিসেবে শস্যক্ষেতে প্রয়োগ করা হবে?
৪। সেই শস্যক্ষেতের সকল শস্য কি তার প্রতিবাদে অকালে আত্মহত্যা করবে?
৫। এ কারনে কি সমব্যথী হয়ে আশপাশের শস্যক্ষেতও হরতাল করবে?
৬। এ কারনে কি তোমার দেশে দুর্ভিক্ষ শুরু হবে?
৭। দুর্ভিক্ষের সময় কি তোমরা সবজির বদলে গরু খাওয়াও শুরু করবে?
৮। এ কারনে কি তোমার দেশে গোবর সংকট দেখা দেবে?
৯। এ কারনে কি তোমার দেশে তোমার মত চীজ আর পয়দা হবে না?
১০। এরপর কি তোমার দেশে হাম্বা বাদ দিয়ে কেবল মানুষ জন্মাবে?
তোমার খুব দ্রুত জৈব সার হয়ে যাবার কামনা করছি...
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: প্রশ্নের উত্তর প্রশ্ন হয় না
১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৯
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: একটা উত্তর জানতে চাই আপনি আগে না আপনার দাদা ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: দাদা
১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১২
নিমগ্ন বলেছেন: @ছাগল
ম্যালা কারবার বসিয়েছিস দেখছি।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩২
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: যেমন………
১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৪৩
জনম দাসী বলেছেন: প্রশ্ন রেখেছেন। ভাষা কি ঈশ্বরের সৃষ্টি ?????
উত্তর... ঈশ্বর যদি মানুষকে কথা বলার মত জিভ আর জ্ঞান দান না করিতেন, তা হলে মানুষ কি করে এত ভাষায় বিভক্ত হইতেন।
উত্তরের সাথে প্রশ্নও বটে আপনার জন্য। ভাল থাকুন কাজল, এগিয়ে যান...
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাষা কী ঈশ্বরের সৃষ্টি?'হ্যাঁ 'অথবা 'না'-এর মধ্যে উত্তর দাও ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাষা কী ঈশ্বরের সৃষ্টি?'হ্যাঁ 'অথবা 'না'-এর মধ্যে উত্তর দাও ।
জ্ঞান চর্চার দ্বারা আসে ,জ্ঞান ঈশ্বরের দান না ।
১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:২৬
চাঁনপুইরা বলেছেন: অনেক জ্ঞানী প্রশ্ন, তবে উত্তর গুলো সব কম জ্ঞানী। দেখুন ঠিক হল কি না ----
১। ভাষা কি ঈশ্বরের সৃষ্টি ?
উত্তর ঃ না,' ঈশ্বর' হল ভাষার সৃষ্টি//////?????
২। পৃথিবীর আগে সৃষ্টি , না ঈশ্বরের ?
উত্তর ঃ দুইটাই অনেক পরের সৃষ্টি, তার আগে অনেক কিছু সৃষ্টি হয়েছে.।.।।।
৩। সব বিশ্বাস আর সত্য কি এক ?
উত্তর ঃ না, সব বিশ্বাস সত্য নয় ?????//////??????
৪। কোন বিশ্বাসটা চরম মিথ্যা ?
উত্তর ঃ নির্ভর করে বিশ্বাসীটি কে ।
৫। কার কথা চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করা যায় ?
উত্তর ঃ আমার নিজের কথা ////////
৬। কর্ম মানে কাজ, তবে ভাগ্য মানে কি ?
উত্তর ঃ বোগাস।
৭। সৎ লোক আর সাধু লোক কি এক ?
উত্তর ঃ না, যেহেতু তুমি এবং আপনি এক লোক না ?
৮। সব সুন্দর ই কি ঈশ্বরের সৃষ্টি ?
উত্তর ঃ না , সব "ঈশ্বর" ই সুন্দর হতে সৃষ্টি ।
৯। মশা ও মাছি কি ঈশ্বরের সৃষ্টি ?
উত্তর ঃ তুমি ও আপনি যেভাবে সৃষ্টি সে ভাবে ////////
১৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৯
শুভ্র বিকেল বলেছেন: সব প্রশ্নের উত্তর হয় না আবার কিছু প্রশ্নের উত্তর মানুষের বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল যা সবাই জানে। আমাদের দেশের জামাতে ইসলাম মাঝে মাঝে কিছু প্রশ্ন করে, যেমন দেশ আগে না ধর্ম আগে? ঠিক আপনার প্রশ্নগুলো তার উল্টো আমি দুটো থেকেই নিরাপদ দূরে থাকি। কেননা এইগুলো কখনো কখনো বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করে। বিশ্বাসী এবং অবিশ্বাসী দুজনের কাছেই প্রশ্নগুলো অনর্থক। কেননা দুজনের উত্তরই আমাদের জানা। ধন্যবাদ।
১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
জনম দাসী বলেছেন: প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পরেও আবার একই প্রশ্ন রেখেছেন। লিখেছেন...
''ভাষা কি ঈশ্বরের সৃষ্টি? 'হ্যাঁ অথবা ' না' উত্তর দাও।'' তারপর লিখেছেন,
''জ্ঞান চর্চার দ্বারা আসে, জ্ঞান ঈশ্বরের দান না।''
কাজল আমি খুব গভীর একটা মেয়ে, আপনার লেখা যে আমি পড়ি না, তা নয়। মন্তব্য করিনা এই জন্য যে... আপনার অমন উদ্ভট লেখায় মন্তব্য করতে গেলেই, বিশাল তর্কের সৃষ্টি হবে। এ কারনে এড়িয়ে গিয়েছি। আজকের পোস্টটি তে মন্তব্য করে উত্তর দিলাম,এই কারনে... বরাবরের মত মানুষ কে উল্টো উদ্ভট না বুঝান। যাই হোক, আপনার ফের পাল্টা প্রশ্ন আর উত্তরে আসি।
আপনি যে বললেন, জ্ঞান ঈশ্বরের দান না। জ্ঞান ঈশ্বরের দান না, শুধু মানুষই নয় বরং সমস্ত সৃষ্টি কূলেরই প্রত্যেকের নিজ নিজ পরিসীমার মধ্য জ্ঞান আছে। মানুষ চর্চার মাধ্যমে এগিয়ে যান, কিন্তু প্রাথমিক জ্ঞান ঈশ্বর ছাড়া নিশ্চয়ই আপনি দেন না, তাই নয় কি?????
পিঁপড়া তো আপনার মত চর্চা করে না, তো সেই পিঁপড়ার জ্ঞান কে দিছে?? আমার তো মনে হয় ওই সামান্য পিঁপড়ার যে জ্ঞান টুকু আছে, আপনার তাও নাই। যদি তাই থাকতো তাহলে এত বড় কথা বলতে পারতেন না যে '' জ্ঞান ঈশ্বরের দান না''
নেহায়েত ভদ্র বিধায় ভদ্রতা বজায় রেখে উত্তর দিলাম। নইলে......
আপনার জন্য একটি অনুরোধ বলেন, আর সতর্ক বার্তাই বলেন, মানুষ হিসেবে রাখতে চাই। এই সব উদ্ভট লেখা ছাড়ান দিন এবং অতি জলদি। চাঁদ গাজী ভাই কিন্তু আজকের না, বহুত বহুত পুনারা লেখক, সে শুধু এই সামুতেই নয়, আরও লিখেন, ব্যাক্তিগত ভাবে শুধু ব্লগে নয়, ব্লগের বাইরেও চিনি। সেই ওনাকেই উচিৎ কথায় ছাড়লাম না, আর আপনি তো দুইদিনের পিঁপড়া।
ঈশ্বর জ্ঞান দান করেন না, এই কথা যদি প্রমান করতে না পারেন, জাউক... এইসব জ্ঞান ছাড়া মানুষরে কইয়া লাব নাই। যে ঈশ্বর কে বিশ্বাস করেনা। নিজেরেই তাই মনে করে, তারে কিছু বলে লাব নাই।
আপনি আমার ব্লগে অনেক মন্তব্য করেন, তার মানি এই নয় যে বিরূপ কথা বলা কাউকে ছেড়ে দিবো। মন্তব্য, পঠিত, ব্লগ দেখা সংখ্যা বাড়ান, নির্বাচনী বা আলোচনা ব্লগে গেল কিনা, ওই গুলা নিয়া আমার কোন মাথা ব্যথা নাই। ফেমাস বা হিট তালিকায় ওঠারও আপনারদের মত সখ নাই। অতএব, যাহা লিখিবেন, নিজে আগে বুঝিয়া তারপর লিখিবেন।আর এই তুই, তুকারি, তুমি বাদ দেন। আমাকে '' হ্যাঁ - না উত্তর দাও'' এই তুমি বা দাও বলার অধিকার আপনাকে কে দিয়েছে?????
ঈশ্বর আপনাকে বোঝার ক্ষমতা দিক, আমিন''
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এতকিছু না লিখলেও পারতা ।
১৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
তার আর পর নেই… বলেছেন: তুমি সবগুলো কমেন্টের উত্তর দাওনা কেন?
আমি তোমাকে প্রশ্ন করলাম তুমি আবার উল্টা প্রশ্ন করলা। এইটা কি ঠিক হলো?
আমাদের এখানে যখন কেউ কাউকে বেশি পছন্দ করে তখনই শুধু তুমি বলে, অন্যসময় বলেনা। কিন্তু তোমাকে সবাই কত পছন্দ করে! ! আমরা কিন্তু 'তুই ''আপনি 'এগুলোও বলি।
তোমাদের এরকম সম্বোধন নেই?
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪২
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: দেখ তুমি এক পরিবেশে মানুষ আমি এক পরিবেশে মানুষ । আমরা বাবা-মাকেও তুমি বলি ।আর তোমার যদি মনে হয় আমাকে তুই বলতে বলতে পার আমি অনুমতি দিলাম ।
আমি সব মন্তব্যের উত্তর দেয় না ।তার কারণ তর্ক এরাতে । অন্য কিছু না । আমি যেমন আমার বিশ্বাসকে গুরুত্ব দেই ,তেমন অন্যেরটাও দেই ।
২০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩২
মোহাম্মদ রাহীম উদ্দিন বলেছেন: আমি 16 নম্বর মন্তব্যকারী সন্মানিত চাঁনপুইরা এর সাথে একমত।
view this link
লেখাটা পড়ে আপনার গুরু গম্ভীর মন্তব্য জানাতে ভুলবেন না।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: লেখাটা ভাল লাগল আমার
২১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
সামায়েল লিনিথ বলেছেন: "শুধাই তাকে জমাটবাধা আধার দেখতে দাও আমায়,
ঈষৎ হেসে, জবাব আসে তবে তোমায় ঈশ্বর হতে হবে, হতে হবে ঈশ্বর"
২২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৪
স্পর্শ বলেছেন: বাহ চমৎকার !! আমি আবেদন করি লেখক কে নোবেল দেওয়া হোক এক হালি কতবেল দিয়ে .।.।।
সবার আগে মারহাবা জানাই জনম দাসী আপুকে চমৎকার জবাব দেওয়ার জন্য । আর জনাব লেখক প্রতিটা প্রশ্নের জবাব ইনশা আল্লাহ আমি দিব পোস্টের মাধ্যমে ।
সালমান রুশদির শালিমার দ্যা ক্লাউন পড়ার সময় চোখে পড়ল। বুক মার্ক দিয়ে রেখেছি। হঠাৎ করেই মনে হলো সালমান রুশদিকে, হুমায়ূন আজাদকে আরেকটু ভালো বুঝেছি। পারস্যুট ফর ইমেজেস অফ আ গডলেস ওয়ার্ল্ড। আচ্ছা! 'আনটিল দ্যা ল্যাঙগুয়েজ অফ ইররিলিজন কট আপ উইথ দ্যা হলি স্টাফ'... একটা রেফারেন্স পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে হিরোইক হচ্ছেন সালমান রুশদি। ইসলামের ইতিহাসে মুহাম্মদ (সা) কে নিয়ে এতটা বাজে কথা অমুসলিমরাও বলার সাহস করে নি, ভেবে বের করতে পারে নি এতটা অশ্লীলতা, অসভ্যতা। সালমান রুশদি মুসলিম নাম বহন করে পারলেন, থেকে যাবেন হিরোইক একটা রেফারেন্স পয়েন্ট হিসেবে। আজ থেকে একশ কিংবা দুইশ বছর পরে কিছু 'মুক্ত-মনা' মুসলিম হয়তো বলবে, দার্শনিক সালমান রুশদি বলে গিয়েছেন... সেভাবেই রাসুল (সা) এর পবিত্র চরিত্রের উপর কালিমা লেপনের পথ হয়ে গেল। বাংলায় কাছাকাছি কাজ করেছে যেমন হুমায়ূন আজাদ, তসলিমা নাসরীণ।
কিন্তু অনেকটা পথ যাওয়া বাকি এখনও। 'ইররিলিজন' বলতে হবে কেন তাহলে? একটা শব্দ প্র্রথমে থাকলে তবেই না সেটার বিপরীত শব্দ আসে। ইররিলিজন রিলিজনের বিপরীত শব্দ। নাস্তিক আস্তিকের। অবিশ্বাসী বিশ্বাসীর। সবগুলো শব্দ ল্যাংগুয়েজ অফ আ গডলি আর্থ। ঈশ্বরপূর্ণ পৃথিবীর ভাষা। ঈশ্বরমুক্ত পৃথিবী, গডলেস ওয়ার্ল্ড খুঁজতে হলে 'গড-লেস', অর্থাৎ ঈশ্বর-মুক্ত শব্দটারও একটা প্রতিশব্দ খুজে বের করতে হবে, বড় বেশি 'গড-ডিপেন্ডেন্ট' 'গড-লেস' শব্দটা। ইররিলিজনে বড্ড বেশি রিলিজনের গন্ধ।
আর সেদিন বেশি দূরে নয় যে কিছু মুক্তমনা লোক আপনার এই প্রশ্ন গুলো রেফারেন দিয়ে বলবে অমুক বলেছে "ভাষা কি ঈস্বরের সৃষ্টি " আরো ইতাহেতা যা আপনি বর্ননা করেছেন !!!
আমি আপনাকে বেশ জ্ঞানী মনে করেছিলাম, কিন্তু আপনি আজ আপনি আমাকে হতাশ করলেন।
আর আপনার ব্যাপারে আমার বেশি ধারনাও নেই কারন আমি নতুন এই ব্লগিং জগতে তাই যদ্দুর ধারনা বিজ্ঞানে ঈস্বর নেই আছে সৃষ্টি তাই না ??
তো এখানে যতই জ্ঞানের কথা বলি ,বলেন তাতে আপনি আমি অজ্ঞান হবেন আর সেই পথেই যাবেন আমারে যদি বুঝাতে পারিস তাহলে আমার বঊ দিয়ে দিব বা বিচার মানি তাল গাছ আমার ।
তবে শুনুন কিছু কথা ,মানা- না মানা পরের কথা
স্রষ্টা এবং সৃষ্ট পুরোপুরি ভিন্ন। কোনরূপ দৈহিক মিল নেই। কিছু গুণের মিল থাকতে পারে তবে তাও তুলনীয় নয়।
*মানুষ কখনও মানুষ সৃষ্টি করতে পারে? কোন পদার্থ বিজ্ঞানী একটি একটি পরমানুও তৈরি করতে পারে না এবং কোন জীব বিজ্ঞানী
একটি জীব কোষ তৈরি করতে পারে না । এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা যা আবিস্কার করেছে সেগুলোর সাথেও মানুষের শারীরিক কোন মিল নেই। সুতরাং স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে শারীরিক কোন মিল নেই।
আল্লাহ বলেন, তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।[সূরা ইখলাস,সুরা নং ১১২,আয়াত-৪]
* অনেক গুণের মিল আছে যেমন, স্রষ্টাও দেখেন, শুনেন, কথা বলেন ইত্যাদি । কিন্তু সৃষ্টার শ্রবনশক্তি, দৃষ্টিশক্তি সৃষ্টির মত নয় এবং ইন্দ্রিয়ও সৃষ্টির মত নয়।
আল্লাহ তাঁর সৃষ্ট জীবদের যে পরিমান শক্তি, জ্ঞান, সৌন্দর্য দান করেছেন -এর উপমা হল এ রকম 'মহাসাগব্রে একটি সূচের অগ্রভাগ
নিমজ্জিত করলে অগ্রভাগে যে পরিমান পানি উঠে , সে পরিমান শক্তি, জ্ঞান, সৌন্দর্য দান করেছেন সকল সৃষ্ট জীবদের এবং বাকি সব
পানির সমপরিমাণ শক্তি, জ্ঞান, সৌন্দর্য নিজের কছে রেখে দিয়েছেন।
* কুরআনে কথাও বলা নাই যে, আল্লাহ সব যায়গায় সশরীরে আছেন।
কুরআন অনুযায়ী আল্লাহ দৃষ্টি সব যায়গায় আছে,আল্লাহর জ্ঞান সব যায়গায় আছে, আল্লাহর ক্ষমতা সব কিছুর উপরে আছে ।
[সূরা আলে ইমরান, সূরা নং ৩,আয়ত-৩৫; সূরা বুরুয, সূরা নং ৮৫,আয়ত-৯ ;সূরা বাকারা,সূরা নং-২,আয়াত-২০; ]
ঈশ্বর যদি তাঁহার সৃষ্ট পদার্থ হইতে ভিন্ন হন, তাহা হইলে তাঁহার সর্বব্যাপিত্ব থাকিতে পারে না এবং ঈশ্বরের সর্বব্যাপিত্ব অক্ষুণ্ন থাকিলে কোন সৃষ্ট-পদার্থ এমনকি পদার্থের অণু-পরমাণুও ঈশ্বর-শূন্য হইতে পারে না। অর্থাৎ বিশ্বের যাবতীয় পদার্থই ঈশ্বরময়। মূল কথা- বিশ্ব ঈশ্বরময়, ঈশ্বর বিশ্বময়।
ধর্ম যদিও ঈশ্বরের সর্বব্যাপিত্বে সন্দেহ করে না, কিন্তু একথাও নিঃসংশয়ে বিশ্বাস করে না যে, জগতের যাবতীয় জৈব-অজৈব, পাক এবং নাপাক সকল বস্তুই ঈশ্বরে ভরপুর। বিশ্বাস যদি করিত, তবে নাপাক বস্তুকে ঘৃণা করিবার কারণ কি?
সবার আগে মারহাবা জানাই জনম দাসী আপুকে চমৎকার জবাব দেওয়ার জন্য । আর জনাব লেখক প্রতিটা প্রশ্নের জবাব ইনশা আল্লাহ আমি দিব পোস্টের মাধ্যমে ।
সালমান রুশদির শালিমার দ্যা ক্লাউন পড়ার সময় চোখে পড়ল। বুক মার্ক দিয়ে রেখেছি। হঠাৎ করেই মনে হলো সালমান রুশদিকে, হুমায়ূন আজাদকে আরেকটু ভালো বুঝেছি। পারস্যুট ফর ইমেজেস অফ আ গডলেস ওয়ার্ল্ড। আচ্ছা! 'আনটিল দ্যা ল্যাঙগুয়েজ অফ ইররিলিজন কট আপ উইথ দ্যা হলি স্টাফ'... একটা রেফারেন্স পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে হিরোইক হচ্ছেন সালমান রুশদি। ইসলামের ইতিহাসে মুহাম্মদ (সা) কে নিয়ে এতটা বাজে কথা অমুসলিমরাও বলার সাহস করে নি, ভেবে বের করতে পারে নি এতটা অশ্লীলতা, অসভ্যতা। সালমান রুশদি মুসলিম নাম বহন করে পারলেন, থেকে যাবেন হিরোইক একটা রেফারেন্স পয়েন্ট হিসেবে। আজ থেকে একশ কিংবা দুইশ বছর পরে কিছু 'মুক্ত-মনা' মুসলিম হয়তো বলবে, দার্শনিক সালমান রুশদি বলে গিয়েছেন... সেভাবেই রাসুল (সা) এর পবিত্র চরিত্রের উপর কালিমা লেপনের পথ হয়ে গেল। বাংলায় কাছাকাছি কাজ করেছে যেমন হুমায়ূন আজাদ, তসলিমা নাসরীণ।
কিন্তু অনেকটা পথ যাওয়া বাকি এখনও। 'ইররিলিজন' বলতে হবে কেন তাহলে? একটা শব্দ প্র্রথমে থাকলে তবেই না সেটার বিপরীত শব্দ আসে। ইররিলিজন রিলিজনের বিপরীত শব্দ। নাস্তিক আস্তিকের। অবিশ্বাসী বিশ্বাসীর। সবগুলো শব্দ ল্যাংগুয়েজ অফ আ গডলি আর্থ। ঈশ্বরপূর্ণ পৃথিবীর ভাষা। ঈশ্বরমুক্ত পৃথিবী, গডলেস ওয়ার্ল্ড খুঁজতে হলে 'গড-লেস', অর্থাৎ ঈশ্বর-মুক্ত শব্দটারও একটা প্রতিশব্দ খুজে বের করতে হবে, বড় বেশি 'গড-ডিপেন্ডেন্ট' 'গড-লেস' শব্দটা। ইররিলিজনে বড্ড বেশি রিলিজনের গন্ধ।
আর সেদিন বেশি দূরে নয় যে কিছু মুক্তমনা লোক আপনার এই প্রশ্ন গুলো রেফারেন দিয়ে বলবে অমুক বলেছে "ভাষা কি ঈস্বরের সৃষ্টি " আরো ইতাহেতা যা আপনি বর্ননা করেছেন !!!
আমি আপনাকে বেশ জ্ঞানী মনে করেছিলাম, কিন্তু আপনি আজ আপনি আমাকে হতাশ করলেন।
আর আপনার ব্যাপারে আমার বেশি ধারনাও নেই কারন আমি নতুন এই ব্লগিং জগতে তাই যদ্দুর ধারনা বিজ্ঞানে ঈস্বর নেই আছে সৃষ্টি তাই না ??
তো এখানে যতই জ্ঞানের কথা বলি ,বলেন তাতে আপনি আমি অজ্ঞান হবেন আর সেই পথেই যাবেন আমারে যদি বুঝাতে পারিস তাহলে আমার বঊ দিয়ে দিব বা বিচার মানি তাল গাছ আমার ।
তবে শুনুন কিছু কথা ,মানা- না মানা পরের কথা
স্রষ্টা এবং সৃষ্ট পুরোপুরি ভিন্ন। কোনরূপ দৈহিক মিল নেই। কিছু গুণের মিল থাকতে পারে তবে তাও তুলনীয় নয়।
*মানুষ কখনও মানুষ সৃষ্টি করতে পারে? কোন পদার্থ বিজ্ঞানী একটি একটি পরমানুও তৈরি করতে পারে না এবং কোন জীব বিজ্ঞানী
একটি জীব কোষ তৈরি করতে পারে না । এখন পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা যা আবিস্কার করেছে সেগুলোর সাথেও মানুষের শারীরিক কোন মিল নেই। সুতরাং স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে শারীরিক কোন মিল নেই।
আল্লাহ বলেন, তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।[সূরা ইখলাস,সুরা নং ১১২,আয়াত-৪]
* অনেক গুণের মিল আছে যেমন, স্রষ্টাও দেখেন, শুনেন, কথা বলেন ইত্যাদি । কিন্তু সৃষ্টার শ্রবনশক্তি, দৃষ্টিশক্তি সৃষ্টির মত নয় এবং ইন্দ্রিয়ও সৃষ্টির মত নয়।
আল্লাহ তাঁর সৃষ্ট জীবদের যে পরিমান শক্তি, জ্ঞান, সৌন্দর্য দান করেছেন -এর উপমা হল এ রকম 'মহাসাগব্রে একটি সূচের অগ্রভাগ
নিমজ্জিত করলে অগ্রভাগে যে পরিমান পানি উঠে , সে পরিমান শক্তি, জ্ঞান, সৌন্দর্য দান করেছেন সকল সৃষ্ট জীবদের এবং বাকি সব
পানির সমপরিমাণ শক্তি, জ্ঞান, সৌন্দর্য নিজের কছে রেখে দিয়েছেন।
* কুরআনে কথাও বলা নাই যে, আল্লাহ সব যায়গায় সশরীরে আছেন।
কুরআন অনুযায়ী আল্লাহ দৃষ্টি সব যায়গায় আছে,আল্লাহর জ্ঞান সব যায়গায় আছে, আল্লাহর ক্ষমতা সব কিছুর উপরে আছে ।
[সূরা আলে ইমরান, সূরা নং ৩,আয়ত-৩৫; সূরা বুরুয, সূরা নং ৮৫,আয়ত-৯ ;সূরা বাকারা,সূরা নং-২,আয়াত-২০; ]
ঈশ্বর যদি তাঁহার সৃষ্ট পদার্থ হইতে ভিন্ন হন, তাহা হইলে তাঁহার সর্বব্যাপিত্ব থাকিতে পারে না এবং ঈশ্বরের সর্বব্যাপিত্ব অক্ষুণ্ন থাকিলে কোন সৃষ্ট-পদার্থ এমনকি পদার্থের অণু-পরমাণুও ঈশ্বর-শূন্য হইতে পারে না। অর্থাৎ বিশ্বের যাবতীয় পদার্থই ঈশ্বরময়। মূল কথা- বিশ্ব ঈশ্বরময়, ঈশ্বর বিশ্বময়।
ধর্ম যদিও ঈশ্বরের সর্বব্যাপিত্বে সন্দেহ করে না, কিন্তু একথাও নিঃসংশয়ে বিশ্বাস করে না যে, জগতের যাবতীয় জৈব-অজৈব, পাক এবং নাপাক সকল বস্তুই ঈশ্বরে ভরপুর। বিশ্বাস যদি করিত, তবে নাপাক বস্তুকে ঘৃণা করিবার কারণ কি?
২৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩০
তার আর পর নেই… বলেছেন: দেখ, আমি কাউকে 'তুই, তুমি ' বলতে পারিনা। খুব কাছাকাছি ছাড়া।
দেখ, তোমাকে 'তুমি 'বলতে আমার চোয়াল ব্যথা হয়ে গেছে। কিন্তু 'আপনিও বলতে পারছিনা, কারণ তুমি তো আপনি বলতে পারনা। তাই বলছি, প্লিজ, আপনি করে বলো।
আমি তোমার ফ্যান হয়ে গেছি, তোমার ফেইসবুক লিংক দাও, আমি তোমাকে আমার একমাত্র ফ্রেন্ড বানাব , ফেইসবুক আইডি আছে, একটাও ফ্রেন্ড নেই, যথেষ্ট বুদ্ধিমান কাউকে পাইনি দেখে এখন পর্যন্ত কাউকে রিকু পাঠানো হয়নি।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৭
তার আর পর নেই… বলেছেন: উত্তর দিতে ইচ্ছে করছে না। এইবার তুমি বলোতো, আমি কি মূর্খ?