নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com
অনেকটা যেন স্বস্তি মিলল আজ। ক্ষতস্থানে অন্য রকম প্রলেপ লাগল যেন। বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক কাঠামো রাত পোহালেই গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় উদ্যাপনে মাতবে। তার আগে আন্তর্জাতিক আঙিনার দুই বৃহৎ শক্তি স্বীকার করে নিল, সন্ত্রাসবাদের নখ বার বার ক্ষতবিক্ষত করছে ভারতকে। আর সেই সন্ত্রাসের আঁতুড় ভারতের প্রতিবেশী পাকিস্তানই।
নতুন কথা নয়। ভারত যে সন্ত্রাসের শিকার হয়েছে বার বার, তা গোটা বিশ্ব দেখেছে। আবার দেখেও দেখেনি কেউ কেউ। বুড়িছোঁয়া সমবেদনা প্রকাশ আর নিয়মরক্ষার নিন্দাবাক্য শুনিয়েই দায় সেরেছে পশ্চিম। এ বার কিন্তু তাদের সুরটা চড়া বেশ।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা পঠানকোট হামলার কড়া নিন্দা আগেই করেছেন। আজ আবার করলেন। পাক জঙ্গিদের ছত্রখান করার আশু প্রয়োজনের কথাও বললেন বলিষ্ঠ উচ্চারণে।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁর স্বরেও ওবামার কথার প্রতিধ্বনি শুনতে পেলাম যেন। ভারতের রাজধানীতে বসে ওলাঁর বার্তা, সন্ত্রাস রুখতে নয়াদিল্লির হাত ধরে লড়বে প্যারিস।
পশ্চিমের এই বার্তা না পেলে সব বিফলে যাচ্ছিল না নিশ্চয়ই। ক্ষতে প্রলেপ পড়ছিল না, তাও বলছি না। দেড় দশক ধরে সন্ত্রাসে রক্তাক্ত পথ হাঁটছে ভারত। পাক ভূখণ্ড থেকে ভারতের দিকে ঠিকরে আসা ছায়াযুদ্ধ পশ্চিমের জানলায় ছায়াপাত ঘটায়নি বলে থেমে থাকেনি ভারতের পথ হাঁটা। তবু তো বার্তা এল। অবশেষে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: পাঁচ বছর সময় দিয়েছি ৷ এখনও সময় শেষ হয়নি
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: সবই ডলারের কেরামতি। বিশ্ববাজারে মরনাস্ত্রের ২য় বৃহত্তম ক্রেতার মুখ দিয়ে কথা বলবে বিশ্ববাজারে ৩য় বৃহত্তম মরনাস্ত্র বিক্রেতা সেটাই তো স্বাভাবিক নাকি?
বিয়ের শাড়ি কিনতে গেলে কি হয়? কাস্টমারের বেশ ভুষা দেখে প্রথমেই দোকান মালিক নড়ে চড়ে বসে। সেই সাথে কর্মচারি ছেলেটিকে চা আনার অর্ডার দেয়। এর পরে শুরু করে দেয় কাস্টমারের প্রসংশা। প্রবাদে আছে পেটে খেলে পিঠে সয়।
খোলা আকাশের নিচে মল ত্যাগ করার জন্য প্রত্যুষে ঘটি নিয়া দৌড় দেওয়া ৬০ কোটি ভারতীয় মানুষের কথা ভেবে দুঃখ হয়।
ভারত প্রতিবছর বিশ্ববাজার থেকে যত ডলারের অস্ত্র কিনে তার মাত্র ১০ % ব্যবহার করলে আগামী ৫ বছরের মধ্যে ঐ ৬০ কোটি মানুষের ঘটি নিয়া দৌড়া-দৌড়ি বন্ধ হতো।
ভারত প্রতিবছর বিশ্ববাজার থেকে যত ডলারের অস্ত্র কিনে তার মাত্র ১০ % ব্যবহার করলে প্রতিবছর ২০ হাজার কৃষক কে আত্নহত্যা করতে হতো না।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভাই দেশ না বাঁচলে মাঠে হাগার জায়গাটুকুও থাকবে না । হাগার কথা না ভেবে হাগার জায়গাটা কি ভাবে রক্ষা হবে সেটিই আগে করতে হবে । 126 কোটি লোক এটা ভাবতে হবে
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ভাই, দেশ রক্ষার জন্য আগে তো প্রানে বাঁচতে হবে তাই নয় কি?
জাপানের এত টাকা তার পরও কি কোনদিন শুনেছেন আমেরিকা, ফ্রান্স, বা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সেই দেশে গিয়ে অস্ত্র বিক্রির চুক্তি করেছে? ২য় বিশ্ব যুদ্ধের পরে জাপান তার সেনাবাহিনী শক্তিশালি করেছে অন্য দেশের কাছ থেকে অস্ত্র কিনে?
একটা প্রবাদ আছে "a pen is mightier than a sword"। ৩য় বিশ্ব ও মধ্যপ্রাচ্যের এই সকল ভন্ড রাজনিতীবিদরা ও সরকারগুলো জনগনের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে পারেনা ঠিক তখনই দেশ প্রেম নামক অস্ত্র ব্যবহার করে জনগনের চোখে ধুলি দিতে। যত বেশি টাকার কেনা-কাটা তত বেশি কমিশন ঢুকবে রাজনিতীবিদের পকেটে।
কোনদিন কি সংবাদপত্রের পাতায় পড়েছেন জাপান, ফ্রান্স, জার্মানি, আমেরিকায় সরকারি কেনা-কাটায় দূর্ণিতী হয়েছে?
জনগণের জন্য উন্নত শিক্ষা, চিকিৎসা নিশ্চিত করলে মানুষ সচেতন হবে তখন কেনা-কাটার কমিশন রাজনিতীবিদের পকেটে ঢুকা বন্ধ হবে যেমনটি হয় পশ্চিমা দেশ গুলোতে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২২
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: শিক্ষা- নবমশ্রেনী অবদি ফ্রী বই, সাইকেল, পোষাক প্রাইমারীতে পোষাক ৷ চিকিৎসা ফ্রী ৷ বিধবা ভাতা(450), বয়স্ক ভাতা(500), প্রতিবন্ধী ভাতা(750), ইমাম ভাতা (2500 টাকা), কষক ভাতা, শিল্পী ভাতা(1000 টাকা) প্রাইমারী শিক্ষক বেতন পায়- 20000 টাকা হাইস্কুল টিচার পায় 30000-40000 টাকা ৷ সাড়ে চোদ্দো কেজি রান্নার গ্যাসের দাম 450 টাকা,কেরসিন তেল প্রতি লিটার 18 টাকা ৷
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৩
প্রামানিক বলেছেন: ভাল খবর। ধন্যবাদ
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৪
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সন্ত্রাসবাদের নখ বার বার ক্ষতবিক্ষত করছে ভারতকে। আর সেই সন্ত্রাসের আঁতুড় ভারতের প্রতিবেশী পাকিস্তানই।
সুধু সন্ত্রাসই না, এই বর্বর প্রতিবেশী পাকিস্তান বিপুল পারমানবিক অস্ত্র মৌজুদকারি সেনা ও জঙ্গি নিয়ন্ত্রিত একটি বিশৃক্ষল দেশ। জঙ্গিতে পরিপুর্ন সরকারি সেনাগোয়েন্দা ISI, তারাই দেশের রাজনীতি নিয়ন্ত্রন করে।
এত ভয়ংকর বিপদজনক অসভ্য দেশটির প্রতিবেশীদের সর্বচ্চ সামরিক প্রস্তুতি থাকতে হবেই। এর জন্য যা যা প্রয়োজন তাই করতে হবে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন: ভারতকে পশ্চিমারা আজ গুরুত্ব দিচ্ছে কারণ ভারতের বৃহৎ বাজার। পাকিস্তানের গুরুত্ব কমে গেছে সেটা ভূ-রাজনৈতিক। পাকিস্তান আগেও সন্ত্রাসবাদের মদদ দিয়েছে এখনও দিচ্ছে। তাহলে এখন হঠাৎ করে গুরুত্ব কমে গেল কেন তা আগেই বলেছি।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিক বলেছ
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মোদীর ম্যাজিক ঘটেনি