নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com
ভারতের সংবিধান :- ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন। এই সংবিধানে সরকারের গঠন, কার্যপদ্ধতি, ক্ষমতা ও কর্তব্য নির্ধারণ; মৌলিক অধিকার, রাষ্ট্রপরিচালনার নির্দেশমূলক নীতি, এবং নাগরিকদের কর্তব্য নির্ধারণের মাধ্যমে দেশের মৌলিক রাজনৈতিক আদর্শের রূপরেখাটি নির্দিষ্ট করা হয়েছে। ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হওয়ার পর ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে এই সংবিধান কার্যকরী হয়।[১] উল্লেখ্য, ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি জাতীয় কংগ্রেসের ঐতিহাসিক স্বাধীনতা ঘোষণার স্মৃতিতে ২৬ জানুয়ারি তারিখটি সংবিধান প্রবর্তনের জন্য গৃহীত হয়েছিল। সংবিধানে ভারতীয় রাজ্যসংঘকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র রূপে ঘোষণা করা হয়েছে; এই দেশের নাগরিকবৃন্দের জন্য ন্যায়বিচার, সাম্য ও স্বাধীনতা সুনিশ্চিত করা হয়েছে এবং জাতীয় সংহতি রক্ষার জন্য নাগরিকদের পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃভাব জাগরিত করে তোলার জন্য অনুপ্রাণিত করা হয়েছে। "সমাজতান্ত্রিক", "ধর্মনিরপেক্ষ" ও "সংহতি" এবং সকল নাগরিকের মধ্যে "ভ্রাতৃভাব" – এই শব্দগুলি ১৯৭৬ সালে একটি সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।[২] সংবিধান প্রবর্তনের স্মৃতিতে ভারতীয়রা প্রতি বছর ২৬ জানুয়ারি তারিখটি প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে উদযাপন করেন।[৩] ভারতের সংবিধান বিশ্বের সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলির মধ্যে বৃহত্তম[৪] লিখিত সংবিধান। এই সংবিধানে মোট ২৪টি অংশে ৪৪৮টি ধারা, ১২টি তফসিল এবং ১১৩টি সংশোধনী বিদ্যমান।[৫] ভারতের সংবিধানের ইংরেজি সংস্করণে মোট শব্দসংখ্যা ১১৭,৩৬৯। এই সংবিধানের প্রবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পূর্বপ্রচলিত ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের অবসান ঘটে। দেশের সর্বোচ্চ আইন হওয়ার দরুন, ভারত সরকার প্রবর্তিত প্রতিটি আইনকে সংবিধান-অনুসারী হতে হয়। সংবিধানের খসড়া কমিটির চেয়ারম্যান ড. ভীমরাও রামজি আম্বেডকর ছিলেন ভারতীয় সংবিধানের প্রধান স্থপতি।
@
π
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৫
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা রইল
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রজাতন্ত্র দিবসের অভিনন্দন; ভারতের দরিদ্র শ্রেণীর লোকেরা যদি পরস্পারকে সাহায্য করে, ভারতের ভেতরে আরেকটি নতুন সুখী প্রজাতন্ত্র গড়ে উঠবে।
খারাপ যে, ভারতীয়রা শ্রেণী-সমাজে বিশ্বাস করে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৫
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: মানে জাতিপ্রথার কথা বলছ তুমি? যা শ্রেনী সমাড
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: যে দরিদ্র, সে আবার আরেকজনকে কি ভাবে সাহেয্য করবে? ভারত ইৱপুরুফ হয়নি রাজনীতির কারনে ৷ নেতাদের কারনে ৷
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন:
নীল জানালা বলেছেন: আমি অনেক ইন্ডিয়ান দেখসি। তবে রেন্ডিয়ান আজকে প্রথম দেখলাম। আমার অনেক ইন্ডিয়ান বন্ধু আছে। ভাগ্যিস তারা কেউ রেন্ডিয়ান নয়।
জয় বাংলা..." এই মালটার কি জলাতঙ্ক রোগ হয়েছে?
যাহোক, প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: তোমাকেও প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা রইল ৷
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: সবাইকে তুমি তুমি করে ডাকছ কেন? আর ইন্ডিয়ান মানুষ বাংলাদেশের ব্লগে কি কর?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: নিষেধ আছে নাকি ? এমন কথা বলছ যে ,এই ব্লগের মালিক বোধহয় তুমিই
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১
কল্লোল পথিক বলেছেন: আমরা গর্বিত আমরা বাঙ্গালী কিন্তু আপনারা পরিচয় সংকটে ভোগেন না বাঙ্গালী না ভারতীয়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: একথার উত্তর অনেকবার দিয়েছি তোমায় ।
আচ্ছা , বাংলাদেশে যারা বিহারি , সাওতাল গার ও পাহারীরা বসবাস করে তারা কি হিসেবে পরিচয় দ্যায়???
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১১
প্রামানিক বলেছেন: জয় হিন্দ - -