নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com
মুখ্যমন্ত্রী শুনছেন?
সত্য এবং ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। আজ শনিবার। কামদুনির রায় কি জানতে পারব আমরা?
কিন্তু, সত্য এবং ন্যায়ের অবস্থান কোথায়? শুধু বিচারালয়ের রায়ে? যেখানে কয়েক জন দোষী সাব্যস্ত হয়, আর কয়েক জন বেকসুর খালাস! যে ভাবে প্রধান অভিযুক্ত আদালত চত্বরে নির্যাতিতার পরিবারকে হুমকি দেওয়ার স্পর্ধা রাখে, টালমাটাল নানান দিন পেরিয়ে আসা কামদুনি যে ভাবে আজও আতঙ্কের রাত কাটায়, সেখানে প্রশ্নটা অবধারিত থেকে যায়, ন্যায়ের গণ্ডি কি শুধু বিচারালয়ের অঙ্গনেই?
বস্তুত আইন এবং বিচার এবং প্রশাসন যেখানে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে, সেখানে মাত্স্যন্যায়ের সম্ভবনা থাকে না। শিষ্টের উদ্দেশে দুষ্টের হুমকি প্রবৃত্তিগত ভাবে স্বাভাবিক হতে পারে, তাকে দমিয়ে রাখার কাজ বর্তায় কিন্তু প্রশাসনের উপর। রাষ্ট্র এবং নাগরিকের অলিখিত সম্পর্ক থাকে একটা কোথাও। নাগরিক সর্বতো ভাবে সহযোগিতা করবে রাষ্ট্রের প্রতি। বিনিময়ে রাষ্ট্র নাগরিককে দেবে সার্বিক স্বাভাবিক নিরাপত্তার বলয়। কামদুনির এক দুষ্ট যদি আকাশে আতঙ্ক এবং সংশয়ের মেঘকে ঘনিয়ে তুলতে সক্ষম হয়, তারও দায় বর্তায় রাষ্টের উপর।
এই মেঘের ওপারে যে সূর্য আছে, টুম্পা কয়ালকে সেটা বোঝানোর দায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মুখ্যমন্ত্রী শুনছেন?
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০০
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: এটাই প্রতিবাদ ৷ প্রতিবাদ সব ম্যধম থেকেই পারে
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: বাংলাদেশের ব্লগে লিখলে ভারতের মুখ্যমন্ত্রী কেমন করে শুনবে?