নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাওয়াইন স্ট্রীল গীটার , কবিতা , উপন্যাস , প্রবন্ধ-নিবন্ধ , ভোকাল ও আর্ট • এসব আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে

দেবজ্যোতিকাজল

আমি ক্যাপিটেল পালিসমেন্টের বিরুদ্ধে ।মানবতা মানুষের পরিচয় ।।জনগণের বাণীই ঈশ্বরের বাণী । প্রকৃতির সবচে বড় ভুল মানুষ সৃষ্টি । পৃথিবীতে যত অধিকারের আন্দোলন হয়েছে তাতে কিন্তু মানুষকে মানুষ বানাবার আন্দোলন ক্কখোনও হয়নি ৷• বিজ্ঞানে ঈশ্বর নেই । কিন্তু সৃষ্টি আছে •O lf there is no god , create one , সাহিত্য পত্রিকা ※ http://nkkh10.blogspot.com

দেবজ্যোতিকাজল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ম ও চিন্তা-ভাবনা

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭


ধর্ম ও চিন্তা-ভাবনা
''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''

এমন একটা সময় আসবে । ধর্ম সামাজিক বিপর্যয ঘটাবে । ধর্মটা আসলে জাতিগত অধিকারের লড়াই । একাত্ববাদ আর বহুত্ববাদের লড়াই । বর্তমান বিশ্বে ধর্মই বড় সমস্যা । যা মৌলিক জীবনকে পিছিয়ে দেবার ক্ষেত্রে ধর্ম বড় ভূমিকা নিচ্ছে । ধর্ম মানুষের জীবনে কতটা গুরুত্ব পূর্ণ ? ধার্মীকরা বলে , মানুষের চরিত্র গঠনে না-কি ধর্ম খুবই গুরুত্ব পূর্ণ ও অপরিহার্য । কিন্তু সত্যি কি তাই ? বর্তমান সমাজের সমস্ত ধর্মের ধার্মীকদের চরিত্র বিশ্লেষণ করলে অনেক ক্ষেত্রেরেই তা সন্দেহ জনক । যেমন ধরুণ , ধর্ম সন্ত্রাস , দাঙ্গা , প্রার্থণালয় ভাঙ্গা , ধর্মীয় জাতিগত লুট , ধর্ষণ ও জাতিগত ভেদাভেদ ইত্যাদি । এসবই ধর্মীকদের দ্বারা সংগঠিত হয় ।

সমাজেই বা সেই সব ধর্ম কি ভূমিকা রেখেছে ? নাকি ধর্ম অনুশাসন হয়ে জেকে বসে আছে সমাজে ? আমি একটা কথা বারবার বলে থাকি , ধর্ম যদি আপনার জীবনের মৌলিক অধিকারের বাধাপ্রাপ্ত ঘটায় তবে সে ধর্ম আপনি ত্যাগ করুণ । কেননা ধর্ম একটি পুরনো রীতি নীতি । বর্তমান সময় কে ধরতে গেলে । বর্তমানকেই অনুসরণ করতে হবে । তানা হলে আজকের যুগ ও আধুনিকতা থেকে আপনাকে পিছিয়ে থাকতে হবে ।

ধর্ম কি মানুষের ক্ষুধা মেটায় ? ধর্ম কী মানুষ কে একতাবদ্ধ করায় ? না । ধর্ম পৃথক পৃথক সমাজ গঠন করে । সভত্যতা বিকাশে বাধাপ্রাপ্ত ঘটায় । সবচেয়ে অদ্ভূত ব্যপার হলো এই যে , এই পৃথিবী কেও পৃথক করেছে ধর্ম । মানুষের অবাধ চলাচলকে শিকল দিয়ে বেঁধেছে ।

আবার , মানুষের প্রতি ঈশ্বরেরই বা ভূমিকা কি ? আমরা তো জানি , ঈশ্বর সর্বশক্তিমান , দয়ালু ও ন্যায় বিচারক । পৃথিবীতে বহু ন্যায়-অন্যায় যুদ্ধ হয়েছে । ঈশ্বরের ভূমিকা বিশ্লেষণ করলে ফলাফল জিরো আসবে । ক্ষুধার্ত্ব শিশুর শরীরে ঈশ্বর কি পুষ্টি যোগান দিতে পারেন ? নিরিহ ধর্ষিতার সহায়ক হতে পারেন ? শিশু শ্রম লাঘব করতে পারেন ? মানুষের মধ্যে অর্থনৈতিক সাম্য নিয়ে আসতে পারেন ? প্রশ্নবিদ্ধ ঈশ্বর নির্বেকারোই থাকবেন ।

ঈশ্বর এবং ধর্মকে এক জায়গায় নিয়ে এলে যা বুঝা যায় । তা হলো ধর্মীয় ও জাতিগত শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই ছাড়া আর কিছু নয় । মানুষ এই একটাই মিথ্যা মিথ আঁকড়ে ধরে হাজার হাজার বছর ধরে জীবন-যাপন করছেন । সভ্যতা বিকাশের মধ্যে দিয়ে ।

– নাস্তিক দেব

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


সৃষ্টিকর্তাকে প্রতিটি মানুষের সাথে কথা বলতে হবে; না হয়, কাজ হচ্ছে না

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: জ্বী ধর্ম কখনো বিভেদ সৃষ্টি করেনি। বিভেদ সৃষ্টির জন্য দায়ী মানুষ। তথাকথিত ধর্মের এজেন্ট, আলেম-ওলামা, পুরোহিত, পাদ্রিরাই ধর্মগুলোর সংঘাতের জন্য দায়ী। আমি আস্তিক এবং বিশ্বাস করি ঈশ্বর আছেন। এখন ঈশ্বর চাইবেন না যে মানুষ অনর্থক নিজেদের মধ্যে বিবাদ করুক। আপনি কি দেখেছেন কোনও ধর্মের শিক্ষা বলে অন্যধর্মের মানুষকে হত্যা করতে? কিন্তু ধর্মের এজেন্টরা ও তাদের চ্যালাচামুন্ডারা ধর্মকে ব্যবসা বানিয়ে ফেলেছে। নচেৎ সব ধর্মই সত্য, সবই একই ঈশ্বরের দিকে নির্দেশ করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.