![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল যুগান্তরের একটি খবর পড়লাম।ঘুষের পনের লাখ টাকা প্রস্তুত তবু আত্মহত্যা-শীর্ষক শীরনামে।
যে প্রতিষ্ঠান থেকে দেবাশীষ মণ্ডল পড়াশোনা শেষ করেছিলেন, সেই বিশ্ববিদ্যালয়েরই শিক্ষক হতে চেয়েছিলেন দেবাশীস মণ্ডল। পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) ২০০৯-২০১০ সেশনে মৃত্তিকাবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে ১ম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হওয়ার পর থেকেই তিনি শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন দেখছিলেন। বিলম্ব হওয়ায় মাঝখানে কিছুদিনের জন্য তিনি কুষ্টিয়ার রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে মৃত্তিকাবিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন।
সম্প্রতি পবিপ্রবির মৃত্তিকাবিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক নিয়োগের প্রক্রিয়াও শুরু হয়। সবকিছু ঠিকঠাকই ছিল। তার মৌখিক পরীক্ষাও ভালো হয়েছে। চাকরি পাওয়ার শর্তে কর্তৃপক্ষের ঘুষের আবদার পূরণে ১৫ লাখ টাকা জোগাড়ও করে ফেলেছিলেন তিনি। কিন্তু শেষের দিকে অদৃশ্য সুতার টানে সব আটকে যায়। চাকরি না হওয়ার কথা জানতে পেরে রাগে-ক্ষোভে-অভিমানে এই মেধাবী তরুণ ১৪ মে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। এ নিয়ে ক্যাম্পাসে তোলপাড় চলছে।
২| ১৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: শিরোনামের "স্বীকার" শব্দটি অন্য মানে বুঝাচ্ছে!
শুদ্ধ করে দিবেন।
আমারা দেবাশীষ মণ্ডলের স্বপ্ন ভঙ্গকারীদের
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাই
৩| ১৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: বছরের পর বছর তো এমনই চলছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: দুঃখের বিষয় কিন্তু এগুলোর কোন প্রতিকার হবে।