![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পরদিন থেকে, জিন্নাহ'র জন্য যে সমস্যাগুলো সবচেয়ে প্রকট ছিল তা হলো ফাইন্যান্স; বৃটিশ যতটুকু রিজার্ভ রেখেছিল স্বাধীন ভারতের জন্য তা ছিল দিল্লতে, ভারতের ব্যাংকে; পাকিস্তান তার ভাগ সহজে পাচ্ছিল না। আরেক সমস্যা হলো: বৃটিশ থেকে প্রশাসন বুঝে নেয়া, সাথে সাথে প্রশাসনের জন্য কলোনিয়েল আইন বদলানো; আরেকটা বড় সমস্যা ছিল রিফিউজী।
তা'হলে, ভাষা নিয়ে কেন জিন্নাহ'র মাথা ব্যথা শুরু হলো? রাস্ট্রভাষা আপনি থেকেই ছিল 'ইংরেজী'; আসল সমস্যাগুলো যেখানে জিন্নাহকে ব্যস্ত রাখার কথা, জিন্নাহ নতুন সমস্যা সৃস্টির সময় পেলো কোথায়?
আসল সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা জিন্নাহ'র ছিলো না, তাই সে পানি ঘোলানো শুরু করেছিল; ফাইন্যান্স সমস্যা সে গান্ধী ও মাউন্টবেটেনের ঘাঁড়ে তুলে দিয়েছিল; প্রশাসন চলছিল বৃটিশ কায়দায় বৃটিশ ব্যুরোক্র্যাটদের দয়ায়; আর রিফিউজিরা যে যেভাবে পারছিল আসছিল ও যাচ্ছিল, সে কোনভাবে সাহায্য করেনি।
ভাষা উর্দু করে সে কংগ্রেস ও নেহেরুদের বুঝাতে চেয়েছিল যে, মুসলমানরা আরবী অক্ষরে লিখে, তারা অভিজাত, একতাবদ্ধ, এক সংস্স্কৃতির লোক।
ফলাফল হয়েছিল ভয়ংকর: ভাষা নিয়ে কয়েকজন বাংগালীর মৃত্যুতে পাকিস্তানের প্রতি বাংগালীদের বিরুপ ধারণ গড়ে ওঠে, মানুষ পাকিস্তান বিরোধী হয়ে পড়ে অল্প সময়ের মাঝে। উর্দু বা বাংলা রাস্ট্র ভাষা হয়নি: ইংরেজীই রাস্ট্র ভাষা হয়েছিল।
এ সমস্যা দেখায়েছে যে, কিছু মানুষ আসল সমস্যা সমাধান করার ক্ষমতা রাখে না; বরং তারা নতুন নতুন সমস্যা সৃস্টি করে। তাজুদ্দিন, জিয়া, এরশাদ, খালেদা, হাসিনা, ড: ইউনুস, এরা সবাই সমস্যা সৃস্টিকারী: এরা বাংগালীদের আসল সমস্যাগুলো না বুঝে, নতুন সমস্যা সৃস্টি করে গেছে ও করে যাচ্ছে। বাংগালীদের সমস্যা অর্থনৈতিক: তাদের দরকার শিক্ষা, চাকুরী, চিকিৎসা ও বাসস্হান: মানুষের মৌলিক সমস্যাসমুহ।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
গ্রীনলাভার বলেছেন: রাষ্ট্রভাষা ইংলিশ।
একবার শুনেছিলাম, বাংলাদেশে বিদেশী এম্বেসিগুলো ওদের অনুদানের চিঠি-পত্র বাংলায় অনুবাদ করে সচিবালয় গুলোতে পাঠায়। কারন আমরা ভিক্ষুক জাতি বাংলা ছাড়া অন্য ভাষায় ভিক্ষা করতে জানি না।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: পাকিস্তানের রাস্ট্র ভাষা ছিল ইংরেজী; মাঝখানে হাউকাউ করে মানুষ মারলো, সাথে সথে পাকিস্তান ভাংগার বীজ বপন করলো।
আমাদের রাস্ট্রভাষা বাংলা থাকলে অসুবিধা নেই; তবে, কেজ ও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার মিডিয়াম ইংরেজী হওয়া দরকার।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: পাকিস্তানের রাস্ট্র ভাষা ছিল ইংরেজী; মাঝখানে হাউকাউ করে মানুষ মারলো, সাথে সথে পাকিস্তান ভাংগার বীজ বপন করলো।
আমাদের রাস্ট্রভাষা বাংলা থাকলে অসুবিধা নেই; তবে, কলেজ ও ইউনিভার্সিটিতে পড়ার মিডিয়াম ইংরেজী হওয়া দরকার।
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
গ্রীনলাভার বলেছেন: রাষ্ট্রভাষা ইংলিশ।
একবার শুনেছিলাম, বাংলাদেশে বিদেশী এম্বেসিগুলো ওদের অনুদানের চিঠি-পত্র বাংলায় অনুবাদ করে সচিবালয় গুলোতে পাঠায়। কারন আমরা ভিক্ষুক জাতি বাংলা ছাড়া অন্য ভাষায় ভিক্ষা করতে জানি না।
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: জিন্নার মূল লক্ষ্য ছিলো দ্বিজাতি তত্ব তুলে ক্ষমতায় আসা।। যা প্রতিটি রাজনীতিবিদেরই মূল লক্ষ্য।। ভাষা এখানে একটা উপলক্ষ্য মাত্র। আর পাকিস্তানের স্বপ্নদ্রষ্টা কবি ইকবালের কল্পনায়ও বংলাদেশের স্থান ছিলো না।। যা কিনা পাকিস্তান নামের মাঝেই প্রমানিত।।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ইকবালের ভাবনায় বাংলাদেশ পাকিস্তান অংশ হিসেবে ছিল না; অসুবিধা নেই, সু্ত্রে পড়ে গেছে: দ্বিজাতি তত্বের সুত্রে।
জিন্নাহ অবশ্যই চেয়েছিলেন বিখ্যাত হতে; তবে, বোম্বের পয়সাওয়ালা মুসলমানেরা ব্যবসায়িক কারণে মুসলামনদের জন্য দেশ চেয়ে জিন্নাহের পাশে সমবেত হয়েছিল।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কি খবর?
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ভালো।
তবে, শরীর খারাপ; রেস্ট কম হচ্ছে।
আপনি কি 'আমার ব্লগের' ভুমিহীন জমিদার নামের ব্লগারকে জানতেন?
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: অভিজ্ঞতা
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৬
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
রেস্ট নেন।
না, আমি আমার ব্লগ পড়ি না। উনার কি হয়েছে?
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৪
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ভুমিহীন জমিদার ভালো আছেন, কিছু হয়নি; উনি মুক্তিযোদ্ধা।
উনাকে অনেকে চেনে; সেজন্য জানতে চেয়েছিলাম আপনি চেনেন কিনা।
৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
উনি মাত্র ১৭ টি পোষ্ট করেছেন ৪ বছরে।
আহারে, আপনি ব্যানড। আর কমেন্ট করতে পারেন না
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৪
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: উনি খুব একটা লিখেন না; এবং আমি উনার লেখায় কমেন্ট করতে পারি না, আমি ব্যান্ড।
অসুবিধা নেই, ঘনিস্টতা আছে উনার সাথে।
মিডটার্মস শুরু হচ্ছে?
৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৫৪
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ন্যাশানেলিজম, হিন্দু ন্যাশানেলিজম
৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় দিবস, ১৬ই ডিসেম্বর অবধি বাংগালীদের রাজনীতি ছিল 'বাংগালী জাতীয়তাবাদী' রাজনীতি। মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে যারা স্বাধীন বাংলাদেশের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন, তাঁরা ছিলেন 'বাংগালী জাতীয়তাবাদী' মানুষ; যেসব বাংগালী বাংলাদেশের বিপক্ষে অস্ত্র ধরেছিল, ও বাংলাদেশের বিরোধীতা করেছিল, তারা বাংগালী জাতীয়তাবাদের বিপক্ষে অবস্হান নিয়েছিল।
জিয়াউর রহমান বাংগালী জাতীয়তাবাদের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন; তিনি যখন 'বিএনপি' নামে পার্টি গঠন করেন, সেখানে তিনি 'বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী' শব্দটা ব্যবহার করেন; কিন্তু দলে নিয়ে আসেন মুলত 'বাংগালী জাতীয়তাবাদ' বিরোধিদের; এই নামটা ব্যবহার করা ছিল ভয়ানক অন্যায়: যারা মুক্তিযুদ্ধে বাংগালীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল, বা বাংলাদেশের বিরোধীতা করেছিল, তারা জাতীয়তাবাদী নাম ধারণ করে বসে; আমাদের মত অশিক্ষিত জাতীর জন্য এ ধরণের নামের হেরফের বুঝা মহা কঠিন। যাক, জিয়ার দলের নেতৃত্বে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, তাঁরা জাতীয়তাবাদী ছিলেন; উনার দলের নেতৃত্বের বিরাট অংশ ছিল বাংগালী জাতীয়তানাদ বিরোধী, আসলে এদের অনেকই জাতির বিরু্দ্ধে অপরাধ করেছিল প্রত্যক্ষভাবে বা পরোক্ষভাবে।
আসলে ১৬ই ডিসেম্বর অবধি আওয়ামী লিগই ছিল জাতীয়তাবাদী দল; কিন্তু 'জাটীয়তাবাদী' শব্দটা এই দলের নামের অংশ হিসেবে ছিল না। না থেকে ভালোই হয়েছে, তারা দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, তাদের জাতীয়তাবাদী চরিত্র ত্যাগ করে তৃতীয় বিশ্বের চোর-ডাকাতের দলে পরিণত হয়েছে। এ হলো বাংগালী জাতীয়তাবাদের করুণ চিত্র।
গান্ধী ভার্তীয় জাতীয়তাবাদী ছিলেন না, তিনি ছিলেন অখন্ড ভারতে (পাক-ভারতে) বিশ্বাসী, নেহেরু ছিলেন ভারতীয় জাতীয়তাবাদীতে বিশ্বাসী; ইন্দিরা গান্ধী বিশ্বাস করতেন 'নেহেরুইজমে'; তাই তাঁকেও ভারতীয় জাতীয়তাবাদী বলা সঠিক।
এখন ভারতে নতুন শব্দ জন্ম নিচ্ছে, 'হিন্দু জাতীয়তাবাদী'; এটার দাবীদার হচ্ছে নরেন্দ্র মোদী; সে মুলত মুসলিম বিরোধী, সেজন্য এ ধরণের উদ্ভট বিশেষণে নিজকে ভুষিত করেছে। তার নিজের দল বিজেপি'কে হিন্দু জাতীয়তাবাদী করে তুলছে; ওদিকে 'শিবসেনা' নামের সন্ত্রাসীদের সাপোর্টও সে পাচ্ছে। আপাত দৃস্টিতে মনে হচ্ছে, সে কংগ্রেস থেকে বেশী সিট পাবে আগামী মাসের পার্লামেন্ট ভোটে; তবে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে কোয়ালিশন করে ৫৪৩ সীটের মাঝে, ২৭৩ সীট পেতে হবে। কংগ্রেস ক্ষমতায় আসলে ভালো হতো, কিন্তু তারা ভারতের ধনীদের নিয়ে এত ব্যস্ত ছিল যে গত কয়েক বছর, সাধারণ মানুষের কথা ভুলে গেছিল; এখন ভোটের সময় মানুষের কথা মনে পড়েছে আমাদের শেখ হাসিনার মতো।
নরেন্দ্র মোদী ক্রিমিন্যাল রাজনীতিবিদ; যদিও ট্রেন স্টেশনে চা বিক্রি করে জীবন শুরু করেছিল, এখন সে সেইসব জীবনের কথা ভুলে গেছে, সে ভারতীয় না হয়ে হিন্ষু হয়ে যাচ্ছে; এটা বাংলাদেশের জন্য ভালো খবর নয়; আমরা তার পরাজয় চাবো।
১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: রাজনীতি হলো সমাজ-উন্নয়নের ভাবনা, আইডিয়া ও কার্যক্রম, যা কোন দেশের সামাজ ও রাস্ট্র পরিচালনায় প্রয়োগ করা যায়। রাজনীতি শুনে শুনে শেখা সম্ভব নয়; অন্যান্য সায়েন্সের মত রাজনীতি পড়ে, চর্চা করে শিখতে হয়। রাজনৈতিক ভাবনাকে সমাজে ও সরকারে প্রয়োগ করতে হলে, দেশের সমকালীন সংবিধান অনুসারে পার্টির তত্ব, আদর্শ ও কার্যক্রমে অনুসারে দেশের নাগরিকদের সম্পৃক্ত করতে হয়।
বর্তামান সময়ে, রাজনৈতিক ভাবনাকে উপস্হান, বা কার্যকরী করতে হলে পার্টির মাধ্যমেই করতে হয়: পার্টির মাধ্যমেই ভাবনা ও তত্বকে জনপ্রিয় করে, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে সরকার গঠনের মাধ্যমেই তা করা হয়।
বিশ্বে, দুই শ'তের বেশী দেশের প্রতিটি জাতি তাদের নিজ্স্ব সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও ঐতিহাসিক পটভুমিতে রাজনীতি করছেন, দেশ চালাচ্ছেন; এদের কেহ কেহ রাজনীতি ও অর্থনীতির উৎকর্ষ ঘটায়ে মানব সভ্যতার শিখরে আরোহন করেছেন; আবার অনেকে নিজদের অপ-রাজনীতির শিকার হয়ে, সভ্যতার যাঁতাকলে নিস্পেসিত হচ্ছে।
সময় ও সভ্যতার সাথে রাজনীতি ক্রমান্নয়ে পরিশোধিত হয়ে মানব কল্যানে ব্যবহৃত হয়ে আসছে; যারা সময় সভ্যতার সাথে তাল মিলাতে পারছে না, তাদের রাজনীতি তাদের জন্য দুর্ভোগ বহন করে আনছে।
বর্তমানে মানব সভ্যতা এমন এক স্তরে পৌঁচেছে, যেখানে অর্থনীতি ও টেকনোলোজী রাজনীতির উপর বিশেষ প্রভাব রাখছে; এই প্রভাব শুধু জাতির অভ্যন্তর থেকে আসছে না, বহির বিশ্ব থেকেও আসছে; ফলে, রাজনীতি কঠিন হয়ে পড়ছে।
বাংলাদেশের রাজনীতি, দেশের সংস্কৃতি ও অর্থনীতির সাথে তাল মিলাতে সক্ষম হচ্ছে না; তার প্রধান কারণ, রাজনীতিতে সম-সাময়িক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভাবনা, আইডিয়া বা তত্বের প্রয়োগ নেই।
১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১০
অন্তরন্তর বলেছেন:
চমৎকার লিখা।
বাংগালীদের সমস্যা অর্থনৈতিক: তাদের দরকার শিক্ষা, চাকুরী, চিকিৎসা ও বাসস্হান: মানুষের মৌলিক সমস্যাসমুহ। আসলেই তাই কিন্তু
পুঁজিবাদী সমাজে এই সমস্যার সমাধান নেই বাংলাদেশের ক্ষেত্রে।
পশ্চিমা বা উন্নত দেশগুলোর কথা আলাধা।
১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১৯
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: @অন্তরন্তর ,
The west has resource & education; what west has alredy done, we cannot do it because of low resource & low education.
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৯
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ভাষা সমস্যা সৃস্টি করে জিন্নাহ পাকিস্তানের ভিত্তি নড়বড়ে করে দিয়েছিল।
বাংগালীদের অর্থনৈতিক সমস্যাকে তাজুদ্দিন, জিয়া, এরশাদ, খালেদা ও হাসিনা মিলে কোটী গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।