![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিজ নেম ইজ - পোলা, দেশী পোলা ; ম্যান উইথ এ ডাবল-ও লাইসেন্স ; টানে সবাইকে, বাঁধনে জড়ায় না
নানা ধরনের ধর্ষন ও তার প্রতিকার প্রতিবাদ সম্পর্কিত স্ট্যাটাস দেখি ব্লগে ও ফেসবুকে। ব্যাপারটা গুরুতর, গতকাল যেখানে ঈভটিজিং ইস্যু ছিল, সেখানে আজকে মেয়েদেরকে রীতিমত ধর্ষন করা হচ্ছে। কারো কারো উষ্মা হতে মনে হয়, দেশে রীতিমত রেগুলারলি ধর্ষন হচ্ছে মেয়েরা। সমস্যা কোথায়? ধর্ষন যারা করছে, তারা তো একটা মেয়ের গর্ভেই জন্ম নিয়েছে, এরপরেও এদের এই মানসিক বিকৃতি আসে কোথা থেকে?
দেশে পুরুষের সংখ্যা মনে হয় মেয়েদের থেকে একটু কম। এরপরেও বাঙালী পরিবারে ছেলের মূল্য কমেনি। একটা ছেলে পাবার জন্য শত শত মেয়ে শিশুর ভ্রুন নষ্ট হয় পাশের দেশ ভারতে, আমাদের কালচার কি তাদের চেয়ে কম? হরহামেশাই মেয়েদের কাছ থেকে অভিযোগ আসে, তাদের পরিবার, সমাজ, বিয়ে, সবক্ষেত্রেই একটা মেয়ের মূল্য একটা ছেলের চেয়ে কম। সমাজের অর্ধেক যখন নারী, আর তাদেরকে যখন এরকম অবমূল্যায়ন করা হয় জন্মের আগে থেকেই, তখন বাংলাদেশে জন্ম নেয়া একটা মেয়ের কাছে নিজের মর্যাদাটা কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে? যে মেয়েটি নিজের পরিবারে তার আপন ভাইয়ের তুলনায় কম খায়, কম পায়, কম নেয়, সেই মেয়েটি কিভাবে পারবে সমাজে নিজের সঠিক মূল্যায়নের দাবী করতে?
নেক্সট আসি বিয়ে শাদীর ক্ষেত্রে। দেশে ইকনমিকাল সেন্স এর দিক থেকে মেয়েদের চাকরীর বাজার খুবই কম। গার্মেন্টস এর মত গুটি কয়েক সেক্টর ছাড়া বাকি সবগুলোতেই ছেলেদের অগ্রাধিকার। কিন্তু একটা ছেলে সাবলম্বী হয়ে বিয়ের উপযুক্ত হতে হতেই তার মূল্যবৃদ্ধি পায়। একটা মেয়ের সেটা হয় না। আমার আশেপাশেই প্রচুর উচ্চশিক্ষিত অবিবাহিতা মেয়েকে চিনি, এদের অনেকের বিয়ে হয়নি, হচ্ছেনা, নানা কারণে। তবে সবচেয়ে বড় কারণ, তাদের জন্ম বাংলাদেশে। একটা মেয়ের বিয়ে না হলে সেই মেয়ের জীবন ধারন করার মত প্রয়োজনীয় সাহায্য দেবার মত ক্ষমতা আমাদের দেশের সমাজের নেই। এমএ বিএ পাশ করেও কর্মক্ষেত্রে গিয়ে যৌন নির্যাতনের শিকার হওয়া নারীর জন্য কোন রকম বিচার নেই, উচ্চশিক্ষিতা ডাক্তার হয়েও ধষন ও খুন এর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার কোন হাতিয়ার নেই বাংলাদেশের নারীর।
পুরুষদের ক্ষেত্রে পুরোই উল্টা, ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি, দু সন্তানের জনক হয়েও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের কণ্যাদায়গ্রস্ত পিতামাতাদের কাছে আমি একজন কাঙ্খিত পুরুষ। আশি নব্বই বছর বয়স হলেও আমার জন্য বাংলাদেশে কণ্যাদায়গ্রস্ত পিতামাতার অভাব হবে না, যতদিন পর্ষন্ত আমার কাছে ভরনপোষন দেবার ক্ষমতা আছে। এটা নির্মম বাস্তবতা। এটা থেকে পরিত্রান পাবার উপায় আমার জানা নেই।
যেখানে পশ্চিমা ও অন্যান্য ধনী দেশগুলোতে ১৬-১৮ বছরের মধ্যে একটা ছেলে বা মেয়ে সাবলম্বী হতে পারে, সে রকম কোন ব্যবস্থাই আমরা বাংলাদেশে রাখিনি। মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর অবস্থাতো আরো খারাপ, একটা ছেলের জন্য হা পিত্যেশ করা মা-বাবারা সেই ছেলেকে দুধেভাতে বড় করার জন্য জীবনপন করেন, কিন্তু তাকে প্রাপ্তবয়স্ক করার জন্য যেসব শিক্ষা দিতে হবে সেগুলো দেন না। মধ্যবিত্ত বাঙালী পুরুষ তিরিশ পার হলেও মা এর হাতের রান্না খায়, জননী তার কাপড় ধুয়ে দেয়, এমনকি তার জন্য স্ত্রী খোজার দায়িত্বও পরে বাপমা এর উপরে। আমেরিকা কানাডায় যেখানে ত্রিশ বছর বয়সে বিল গেটস বা স্টিভ জবস তিনচারটা গার্লফ্রেন্ডের কাছে ছ্যাকা খেয়ে শেষমেষ থিতু হয়ে নিজের মিলিয়ন ডলারের ব্যবসা খুলছে, সেখানে বাঙালাদেশের খোকাবাবু পরীক্ষা পিছানোর আন্দোলনে শরিক হয়ে বিসিএস দিয়ে বড় যৌতুক নিয়ে বিয়ে করার দিবাস্বপ্ন দেখছে। চৌদ্দ বছর বয়সে যে ছেলের বয়সন্ধি হয়েছে, মায়ের আদর যত্ন আর বাপের টাকায় কেনা কম্পিউটারে পর্ণ দেখে দেখে সে যৌনতা সম্পর্কে একটা উদভট ধারণা নিয়ে বড় হয়েছে। সেই ছেলে ত্রিশ এর পরে সাবলম্বী হয়ে বিয়ে করবে, সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করা কি আসলেই মানসিক ভাবে সম্ভব? না সম্ভব না, এজন্যই দেশে বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্কের হার বাড়ছে, মানসিকভাবে অপরিপক্ক এসব পুরুষদের মধ্যে ধর্ষকামীর সংখ্যাও বাড়ছে।
ধর্ষন বোরখা বা ওড়না দিয়ে কমে না। এটা প্রমানিত সত্য। ধর্ষন কমে শিক্ষা দিলে। ধর্ষন কমে সচেতনতা দিলে। এই শিক্ষা বা সচেতনতা দেশের ইস্কুল বা মাদ্রাসা দেয় না। পরিবারও দেয় না। একটা পু্ত্র জন্ম দেয়ার পরে মা বাবা নিশ্চয়ই চায় না সে বড় হয়ে ধর্ষকামী হয়ে উঠুক, তাই শিক্ষাটা পরিবার থেকেই দিতে হয়। যৌন সচেতনতা, যৌন বিষয়ে শিক্ষা বাংলাদেশের শিশু কিশোররা পাচ্ছে চটিবই আর পর্ণ ওয়েবসাইট থেকে, এই শিক্ষাটা যদি মা বাবা দিতে পারে, শিশ্নওয়ালা পুত্রসন্তানগুলো প্রকৃত পুরুষে রুপান্তরিত হত। প্রত্যেক পুত্রের কাছেই তার মা অত্যাধিক প্রিয়, তাই জননীরা দয়া করে আপনার পুত্র সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দিন, শিশ্ন নিয়ে জন্মেছে বলেই সে নারী ও তার মনন সম্পর্কে অজ্ঞাত থাকবে, এই কালচারটার সমাপ্তি টানুন। আপনার পুত্র আগামীতে পিতা হবে, দয়া করে তার যৌন বিষয়ে শিক্ষা চটিবই এর কাছে ছেড়ে দেবেন না। তার ভবিষ্যত জীবনের জন্য তাকে সচেতন করে গড়ে তুলুন। নেপোলিয়ন বলেছেন, শিক্ষিত মা দিলে সে শিক্ষিত জাতি উপহার দেবে। আপনি বাংলাদেশের জননী, শিক্ষিত বাংলাদেশী জাতি গড়ে তুলুন।
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
তবে আপনার মুখটা এখনও পুরোপুরি সংযত হয়নি...কী শিরোনাম দিয়েছেন !
আরেকটু সংযত হলে হয়তো মডারেটর সাহেব হয়তো নির্বাাচিততেও নিতে পারেন (ধারণা করছি) ।
প্লিজ অনলাইনে থাকলে এখনই একটু ভাবুন শিরোনামটা নিয়ে।
০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪
দেশী পোলা বলেছেন: মুখ কোনদিনই সংযত হবে না, মুখ আল্লাহর দান, আল্লাহই মুখকে চালান
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২০
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
দারুণ!
পোস্ট তো দেখি নির্বাচিততে...
...ভালো বিষয় নিয়ে লিখেছেন। আর তাই ঠিকই পোস্ট নির্বাচিততে এসেছে।
শুভেচ্ছা রইল আবারও।
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২২
নতুন বলেছেন: ধর্ষন বোরখা বা ওড়না দিয়ে কমে না। এটা প্রমানিত সত্য। ধর্ষন কমে শিক্ষা দিলে। ধর্ষন কমে সচেতনতা দিলে। এই শিক্ষা বা সচেতনতা দেশের ইস্কুল বা মাদ্রাসা দেয় না। পরিবারও দেয় না। একটা পু্ত্র জন্ম দেয়ার পরে মা বাবা নিশ্চয়ই চায় না সে বড় হয়ে ধর্ষকামী হয়ে উঠুক, তাই শিক্ষাটা পরিবার থেকেই দিতে হয়।
এটা সবার বোঝা দরকার।
৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: খুব বাস্তব কথা লিখেছেন-
নেক্সট আসি বিয়ে শাদীর ক্ষেত্রে। দেশে ইকনমিকাল সেন্স এর দিক থেকে মেয়েদের চাকরীর বাজার খুবই কম। গার্মেন্টস এর মত গুটি কয়েক সেক্টর ছাড়া বাকি সবগুলোতেই ছেলেদের অগ্রাধিকার। কিন্তু একটা ছেলে সাবলম্বী হয়ে বিয়ের উপযুক্ত হতে হতেই তার মূল্যবৃদ্ধি পায়। একটা মেয়ের সেটা হয় না। আমার আশেপাশেই প্রচুর উচ্চশিক্ষিত অবিবাহিতা মেয়েকে চিনি, এদের অনেকের বিয়ে হয়নি, হচ্ছেনা, নানা কারণে। তবে সবচেয়ে বড় কারণ, তাদের জন্ম বাংলাদেশে। একটা মেয়ের বিয়ে না হলে সেই মেয়ের জীবন ধারন করার মত প্রয়োজনীয় সাহায্য দেবার মত ক্ষমতা আমাদের দেশের সমাজের নেই। এমএ বিএ পাশ করেও কর্মক্ষেত্রে গিয়ে যৌন নির্যাতনের শিকার হওয়া নারীর জন্য কোন রকম বিচার নেই, উচ্চশিক্ষিতা ডাক্তার হয়েও ধষন ও খুন এর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার কোন হাতিয়ার নেই বাংলাদেশের নারীর।
পুরুষদের ক্ষেত্রে পুরোই উল্টা, ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি, দু সন্তানের জনক হয়েও এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের কণ্যাদায়গ্রস্ত পিতামাতাদের কাছে আমি একজন কাঙ্খিত পুরুষ। আশি নব্বই বছর বয়স হলেও আমার জন্য বাংলাদেশে কণ্যাদায়গ্রস্ত পিতামাতার অভাব হবে না, যতদিন পর্ষন্ত আমার কাছে ভরনপোষন দেবার ক্ষমতা আছে। এটা নির্মম বাস্তবতা। এটা থেকে পরিত্রান পাবার উপায় আমার জানা নেই
সব কথার একটি কথা শিক্ষা।
শিক্ষাই পারে সব কিছু মুক্তি দিতে।
আপনার গুরুত্বপূর্ণ লেখাটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শিক্ষার ব্যয় মেটাবে সরকার।সবার জন্য শিক্ষা চাই।
৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৮
মুহিব মোরসালিন বলেছেন: আমরা ও আমাদের নীতি নির্ধারকরা একটা জিনিস কখনোই ভেবে দেখেন না যে প্রতিটি কাজের, প্রতিটি উদ্যোগের একটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে! ভেবে দেখুন আজকের সমাজের এই ধর্ষন প্রবণতা একদিনে কিংবা কয়েক বছরে তৈরী হয় নি! এটা মানতেই হবে যে, এটা হাল যামানার নগ্ন আধুনিকতার ফসল! সেটা পুরুষ কিংবা নারীদের ক্ষেত্রে সমান ভাবে প্রযোজ্য। আমাদের ভাবতে হবে এই বিষয় টি নিয়ে যে, আমরা যদি আধুনিক হই তবে কোন কোন বিষয়গুলো বাদ দেব কিংবা গ্রহন করব আর যে বিষয়গুলো গ্রহণ করব তার প্রতিক্রিয়া এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি হতে পারে।
সুন্দর পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ।
৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: প্রত্যেক পুত্রের কাছেই তার মা অত্যাধিক প্রিয়, তাই জননীরা দয়া করে আপনার পুত্র সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দিন, শিশ্ন নিয়ে জন্মেছে বলেই সে নারী ও তার মনন সম্পর্কে অজ্ঞাত থাকবে, এই কালচারটার সমাপ্তি টানুন। আপনার পুত্র আগামীতে পিতা হবে, দয়া করে তার যৌন বিষয়ে শিক্ষা চটিবই এর কাছে ছেড়ে দেবেন না। তার ভবিষ্যত জীবনের জন্য তাকে সচেতন করে গড়ে তুলুন। নেপোলিয়ন বলেছেন, শিক্ষিত মা দিলে সে শিক্ষিত জাতি উপহার দেবে। আপনি বাংলাদেশের জননী, শিক্ষিত বাংলাদেশী জাতি গড়ে তুলুন।
সহমত।
৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬
রাউল।। বলেছেন: আজ ২২ শে মার্চ মাস্টার দা সূর্য সেনের জন্ম দিবস -
আজ উনাকে নিয়ে একটা পোস্ট দিলে অনেক ভালো লাগতো -------- কারন উনাদের জন্যই তো আজ ইংরেজের জুতা লাথি খেতে হচ্ছে না আমাদের - তাই একটু খানি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এই আর কি ।
৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯
ছাসা ডোনার বলেছেন: খুবই প্রয়োজনীয় এবং সত্য কথা। "আপনি বাংলাদেশের জননী, শিক্ষিত বাংলাদেশী জাতি গড়ে তুলুন।"প্রত্যেক পুত্রের কাছেই তার মা অত্যাধিক প্রিয়, তাই জননীরা দয়া করে আপনার পুত্র সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দিন"। ধন্যবাদ
১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
শিক্ষা।
শিক্ষকও তো আজকের দিনে ধর্ষক।
শিক্ষার কাঠামোর আগাগোড়া পরিবর্তন প্রয়োজন।
পরিবার এক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। রাখতে হবে।
দারুণ গুরুত্ববহ কথা তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ।
১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১
বিজন রয় বলেছেন: দারুন ফলদায়ক পোস্ট।
+++
১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: খুবই দরকারী পোষ্ট। পরিবারের শিক্ষাটাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে মায়েরাই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন।
ভাল লাগা রইল...
১৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন ধারাল লেখনি... খুবই দরকারী...
আপনার পুত্র আগামীতে পিতা হবে, দয়া করে তার যৌন বিষয়ে শিক্ষা চটিবই এর কাছে ছেড়ে দেবেন না। তার ভবিষ্যত জীবনের জন্য তাকে সচেতন করে গড়ে তুলুন। নেপোলিয়ন বলেছেন, শিক্ষিত মা দিলে সে শিক্ষিত জাতি উপহার দেবে। আপনি বাংলাদেশের জননী, শিক্ষিত বাংলাদেশী জাতি গড়ে তুলুন। ++++++++++++++++
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
ক্ষুদ্রমানব বলেছেন: মনের বিদ্রোহী আত্মা জেগে উঠেছে আপনার পোস্ট পড়ে।
১৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১১
প্রামানিক বলেছেন: ভাল পোষ্ট।
০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩
দেশী পোলা বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার লেখা মাঝে মাঝে পড়ি, বেশ ভাল লেখেন
১৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩২
আব্দুল্যাহ বলেছেন: "ধর্ষন বোরখা বা ওড়না দিয়ে কমে না। এটা প্রমানিত সত্য। ধর্ষন কমে শিক্ষা দিলে। ধর্ষন কমে সচেতনতা দিলে। এই শিক্ষা বা সচেতনতা দেশের ইস্কুল বা মাদ্রাসা দেয় না। পরিবারও দেয় না। একটা পু্ত্র জন্ম দেয়ার পরে মা বাবা নিশ্চয়ই চায় না সে বড় হয়ে ধর্ষকামী হয়ে উঠুক, তাই শিক্ষাটা পরিবার থেকেই দিতে হয়। যৌন সচেতনতা, যৌন বিষয়ে শিক্ষা বাংলাদেশের শিশু কিশোররা পাচ্ছে চটিবই আর পর্ণ ওয়েবসাইট থেকে, এই শিক্ষাটা যদি মা বাবা দিতে পারে, শিশ্নওয়ালা পুত্রসন্তানগুলো প্রকৃত পুরুষে রুপান্তরিত হত। প্রত্যেক পুত্রের কাছেই তার মা অত্যাধিক প্রিয়, তাই জননীরা দয়া করে আপনার পুত্র সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দিন, শিশ্ন নিয়ে জন্মেছে বলেই সে নারী ও তার মনন সম্পর্কে অজ্ঞাত থাকবে, এই কালচারটার সমাপ্তি টানুন। আপনার পুত্র আগামীতে পিতা হবে, দয়া করে তার যৌন বিষয়ে শিক্ষা চটিবই এর কাছে ছেড়ে দেবেন না। তার ভবিষ্যত জীবনের জন্য তাকে সচেতন করে গড়ে তুলুন।"
একমত, তবে কর্মক্ষেত্রে নারীদের চেয়ে পুরুষকে বেশী গ্রায্য করারো কিছু কারণ আছে। তাছাড়া শিক্ষাক্ষেত্র, ব্যাংক থেকে শুরু করে অনেক পেশাতেই এখন নারীদের সরব পদচালনা। আমিও চাই তারা আমাদের পাশে থেকে কাজ করুক। কিন্তু 'নারী পুরুষ সমান অধিকার' দাবী আদায়ে তারা এমন কিছু কথা তুলে যা মানতে কষ্ট হয়। এছাড়া কোন মেয়েকে একজন নারী, মা বা বোন হিসাবে সন্মান দিতে কোন দ্বিধা নেই।
১৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩২
আব্দুল্যাহ বলেছেন: "ধর্ষন বোরখা বা ওড়না দিয়ে কমে না। এটা প্রমানিত সত্য। ধর্ষন কমে শিক্ষা দিলে। ধর্ষন কমে সচেতনতা দিলে। এই শিক্ষা বা সচেতনতা দেশের ইস্কুল বা মাদ্রাসা দেয় না। পরিবারও দেয় না। একটা পু্ত্র জন্ম দেয়ার পরে মা বাবা নিশ্চয়ই চায় না সে বড় হয়ে ধর্ষকামী হয়ে উঠুক, তাই শিক্ষাটা পরিবার থেকেই দিতে হয়। যৌন সচেতনতা, যৌন বিষয়ে শিক্ষা বাংলাদেশের শিশু কিশোররা পাচ্ছে চটিবই আর পর্ণ ওয়েবসাইট থেকে, এই শিক্ষাটা যদি মা বাবা দিতে পারে, শিশ্নওয়ালা পুত্রসন্তানগুলো প্রকৃত পুরুষে রুপান্তরিত হত। প্রত্যেক পুত্রের কাছেই তার মা অত্যাধিক প্রিয়, তাই জননীরা দয়া করে আপনার পুত্র সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দিন, শিশ্ন নিয়ে জন্মেছে বলেই সে নারী ও তার মনন সম্পর্কে অজ্ঞাত থাকবে, এই কালচারটার সমাপ্তি টানুন। আপনার পুত্র আগামীতে পিতা হবে, দয়া করে তার যৌন বিষয়ে শিক্ষা চটিবই এর কাছে ছেড়ে দেবেন না। তার ভবিষ্যত জীবনের জন্য তাকে সচেতন করে গড়ে তুলুন।"
একমত, তবে কর্মক্ষেত্রে নারীদের চেয়ে পুরুষকে বেশী গ্রায্য করারো কিছু কারণ আছে। তাছাড়া শিক্ষাক্ষেত্র, ব্যাংক থেকে শুরু করে অনেক পেশাতেই এখন নারীদের সরব পদচালনা। আমিও চাই তারা আমাদের পাশে থেকে কাজ করুক। কিন্তু 'নারী পুরুষ সমান অধিকার' দাবী আদায়ে তারা এমন কিছু কথা তুলে যা মানতে কষ্ট হয়। এছাড়া কোন মেয়েকে একজন নারী, মা বা বোন হিসাবে সন্মান দিতে কোন দ্বিধা নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
বাহ অনেকদিন পর আপনাকে সরব দেখলাম।
ধর্ষণ, বিয়ে, স্বাবলম্বন, যৌন সচেতনতা বেশ কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন ।
ভালো লাগলো।
আশা করি আপনার এই সচেতনতা কার্যক্রম চলবে নিয়মিত।
শুভেচ্ছা রইল।