নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ওরে মন তুই কৃষ্ণ কথা বল

সহজ মানুষ ভজে দেখনা রে মন দিব্যজ্ঞানে

দেশী পোলা

হিজ নেম ইজ - পোলা, দেশী পোলা ; ম্যান উইথ এ ডাবল-ও লাইসেন্স ; টানে সবাইকে, বাঁধনে জড়ায় না

দেশী পোলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল থেকে মুক্তির ইতিবৃত্ত

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৯



চতুর্মাত্রিক ব্লগে লিখেছেনঃ দেশী পোলা (পূর্বপ্রকাশিত তারিখঃ ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, ৩:০৪ পূর্বাহ্ন)

ছোটবেলায় বিচ্ছু টাইপের নাস্তিক ছিলাম,
হুজুরদের পাইলে একটা প্রশ্ন করতাম, আচ্ছা আল্লাহরে কেডায় বানাইছে?
আপনের আল্লাহ নাকি সর্বশক্তিমান, উনি কি একটা পাথর বানাইতে পারবে যেইটা আল্লাহ নিজেই উঠাইতে পারবে না?

এইরকম আউফাউ গ্যান্জাম করতে ভাল লাগতো, ফাযিল কামিল পাশ করা তালবে এলেমরা এইসব প্রশ্নের উত্তর না দিতে পেরে আমাকে কোরআন পড়তে বলতো, আমিও দাঁত কেলিয়ে হাসতাম। আল্লাহ সুবহানাতালা এই দোষে আমাকে আজও ছাগুদের সামনে নাস্তিক বানিয়ে রেখেছে

ব্লগের সত্তর ফেরকার নাস্তিকদের সাথে তুলনা করলে আমি মনে হয় দুধভাত ক্যাটাগরিতেই পড়তাম। আকাশ মালিকের মত বিবি আ্য়েশাকে নিয়ে পরচর্চা, অথবা অভিজিত রয় এর মত আতলামী করার বয়স তখন ছিল না। গীতা বাইবেল ত্রিপিটক পড়ে পড়ে নিজের মাথায় নানা রকমের চিন্তা ঢুকিয়ে কনফিউজ থাকতাম, কখনও হাদিস কোরান নিয়ে সংশয় হতো, কখনও বা মনুসংহিতা নিয়ে। সত্যি বলতে আমি যতটা না নাস্তিক তার চাইতে হয়তোবা সংশয়বাদটাই বেশী ছিল আমার মাঝে

আমার এই সংশয়বাদী ভাবটা মোটামুটি দূরীভূত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করার সময়ে। আমার অভিজ্ঞতাকে নাড়া দিয়ে বেশ কয়েকটা অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘটে সে সময়ে, সবচেয়ে মনে দাগ কাটার মত ঘটনা ঘটে পাশের শহরে, একটা তিন বছরের ছোট্ট ছেলে ও এক মহিলার গলিত লাশ পাওয়া যায়, খুনী ছিল মহিলার স্বামী, এক বাংলাদেশী। ছেলেটি ছিল মহিলার বোনের ছেলে, দুই বোন সোফিয়া ও মেরি জামান নিউইয়র্ক থেকে এসেছিলেন ইন্ডিয়ান দোকানে কাজ করতে। মহিলার স্বামী এক অশুভদিনে দোকান থেকে কুড়াল বস্তা দড়ি ইত্যাদি কিনে এনে মহিলা ও তার বোন এবং ছোট ছেলেটিকে মেরে রাস্তার পাশে ফেলে দেয়, তারপর বাংলাদেশে চলে যায়। আমেরিকান সরকারের সব তৎপরতা ও প্রমানাদি থাকা সত্ত্বেও তাকে আমেরিকাতে ফেরত নিয়ে বিচারের মুখোমুখি করা যায়নি

তিন বছরের ছোট্ট ছেলেটির লাশ নিয়ে বেশ হুলস্থুল হয়েছিল, শহরের অনেক চার্চ ও সামাজিক সংগঠন এক হয়ে গলাকাটা লাশ দুটির সৎকারের ব্যবস্থা করেন। আমি তখন আমেরিকান বিচার ব্যবস্থা ও বাদবাকি নাস্তিক লেভেলের বস্তুবাদী মতবাদে প্রচন্ড বিশ্বাসী, কিন্তু ছোট্ট শিশুটির উপরে করা অবিচারটা নিয়ে আমার প্রশ্ন জাগে। পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী দেশের বিচার ব্যবস্থা যেখানে মূল্যহীন, সেখানে শিশুটির আত্মা বলে যদি কিছু থেকে থাকে, সেটা কার কাছ থেকে বিচার চাইতে পারে?? এর উত্তর আমার কাছে ছিল না। সেদিন থেকে মানুষের প্রতি অবিচার দেখে আমার ঈশ্বরে বিশ্বাস জন্মেছে। আশা করি মরনের পরে এইসব অবিচারের বিচার করার জন্য কেউ আছেন, তা না হইলে এই পৃথিবীতে মানুষের আসলেই দরকার নাই। মানুষের সভ্যতারও কোন দরকার নেই, মানুষ ছাড়াই পৃথিবীটা ভাল চলত। যে সর্বশক্তিমান এই মানুষ সৃষ্টি করেছে, সে যদি আসলেই না থাকে, পৃথিবীতে বেঁচে থাকা, সংসার করা, জীবনের বাকি মূল্য, সবই অর্থহীন। কারণ আমি মরলেই তখন সব শেষ, আমার অভিযোগ অনুযোগ, সবই তখন মূল্যহীন। কেউ আমার উপর কোন অবিচার করলে, বা আমার প্রতি কারো কোন অভিযোগ থাকলে, তার জওয়াব দেবার জন্য তো কেউ আমার দেহকে ধরে রাখবে না। তাই আন্তরিকভাবেই আমি কামনা করি যে সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ আছেন, বিচার করবার কেউ আছেন, তা না হলে এই মানবজীবনের অবিচার অনুযোগ অভিযোগ গুলো এক জনমে কেউ প্রতিকার করতে পারবে না।

নাস্তিক হওয়ার সবচেয়ে বেশি জ্বালাতন সহ্য করেছেন আমার স্নেহময়ী মা, হাসিমুখে সব বেখাপ্পা প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতেন, আমাকে প্রশ্ন করবার সাহস যোগাতেন। আমি ঘুরে ফিরে আবার সৃষ্টিকর্তার বিশ্বাসে ফিরে এসেছি শুনে তিনিই সবচেয়ে বেশি হেসেছিলেন।
এমাসে আমার মায়ের ইহধাম ত্যাগের চারবছর পূর্ন হলো। প্রতিদিন মাকে স্বপ্নে দেখি, তার আদেশ শুনি। এই নশ্বর দেহত্যাগ করলে আমার আমিত্ব ফুরাবে না বলেই আমি বিশ্বাস করি, আশা করি পরপারে মায়ের দেখা পাব।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: প্রত্যেকের বিশ্বাস- অবিশ্বাসের উপর আমাদের সম্মানবোধ থাকা উচিত। কিন্তু কারো বিশ্বাস নিয়ে নাড়াচারা করতে গিয়ে যেন তার মন মানসিকতায় আঘাত না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত।

আপনি মনে যা বিশ্বাস করেন তা পালন করা নিজস্ব এখতিয়ার। আর এই পালন করাটা খুব কঠিন এবং অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়।

আবার, বিশ্বাস না করে খুব সহজে বেঁচে থাকা যায়।

কে কি করবে সেটা নিজে থেকে ঠিক করা ভালো। কারো ধর্মকারী বা কারো মুত্রদোষে দোষিত না হলেই সবচেয়ে ভালো।
এতে বিশৃঙ্গলা সৃষ্টি হয় না।

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯

দেশী পোলা বলেছেন: বিশৃংখলাই জগতের নিয়ম, শোষনমুক্ত জীবন কোথাও নেই, এজন্যই সব শেষে আমাদের সৃষ্টিকর্তার উপরে ভরসা করা ছাড়া উপায় থাকে না। আপনি আমার বাকি লেখাগুলো পড়তে থাকেন, চিন্তার খোরাক পাবেন

২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

আহলান বলেছেন: সোনার বাংলা ব্লগেও লেখাটা পড়েছিলাম মনে হয় .. !

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

দেশী পোলা বলেছেন: জামাতী ব্লগ কাদের মুল্লার লগে এক দড়িতে ফাসছে ২০১৩ সালে। এই লেখাটা লিখেছি ২০১৪ তে
আর জামাতী ব্লগে আমি ছাগুপুন্দানী ছাড়া কোন সিরিয়াস কোন লেখা কোনদিনও দেই না

৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ছাগুদের কথা বাদ। এরা মানব বীর্যের নিকৃষ্টতম অপচয়। তবে ঈশ্বর আছে কি নেই, এই ধারনাটা এক কথায় বাদ দেয়া যায় না। আসলে পড়াশোনা করে ঈশ্বর খোঁজা কঠিন। ঈশ্বর ধারনা আসে প্রিয়জনের কাছ থেকে, মানুষের প্রতি মানবিক আবেগ থেকে, ন্যায় এবং সত্যে থেকে।

আপনার লেখা অনেক ভালো লেগেছে।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১২

দেশী পোলা বলেছেন: মানুষ একে অপরকে সবসময়ই কোন না কোনভাবে পদদলিত করে উপরে উঠতে চায়, শোষন ছাড়া সমাজ নেই। আর মানুষের প্রতি মানুষের অবিচার এমন একটা সমস্যা যেখানে আইন চাইলেও সব সময়ে সেটাকে শোধরাতে পারে না
মানুষের প্রতি মানুষের অবিচার দেখে আমার ঈশ্বরে বিশ্বাস জন্মেছে। আশা করি মরনের পরে এইসব অবিচারের বিচার করার জন্য ঈশ্বর বলে কেউ আছেন, তা না হইলে এই পৃথিবীতে মানুষের আসলেই দরকার নাই। মানুষের সভ্যতারও কোন দরকার নেই, মানুষ ছাড়াই পৃথিবীটা ভাল চলত। যে সর্বশক্তিমান এই মানুষ সৃষ্টি করেছে, সে যদি আসলেই না থাকে, পৃথিবীতে বেঁচে থাকা, সংসার করা, জীবনের বাকি মূল্য, সবই অর্থহীন।

৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

আহলান বলেছেন: বহুত অপ্রাসংগিক কথা বলে নিজেকে যে কি হিসাবে জাহির করলেন তা আপনিই ভালো বুঝেন ... যাই হোক লেখাটা বেশ পরিচিত মনে হয়েছিলো তাই বলেছিলাম ... মাইন্ড কইরেন না .. !

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

দেশী পোলা বলেছেন: জামাতী ব্লগের কথা আপনেই মনে করায় দিলেন, আর ছাগুপুন্দানীর কাহিনী মনে করায় দিলে আপনার অপ্রাসংগিক কথা বলে মনে হল কেনু?

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

সপ্তম৮৪ বলেছেন: ডেশী পোলা নাসটেক আছিল শুইণা হাসি পাইলো। =p~ =p~ =p~ =p~

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

দেশী পোলা বলেছেন: দু্ই বছরের পুরান নিকের জন্য হাসিঠাট্টা মাকরুহ, আসমানী বালামুসিবত হতে সাবধানে থাকুন

৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯

Mashkura বলেছেন: LekhaTa pore onek valo laglo.

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

আহলান বলেছেন: সামুকে কি জামাতি আম্লিগ বিএনপি না এরশাদ না রওশন এরশাদ মার্কা ব্লগ মনে করেন? ব্লগার মানে একজন লেখক। সে সমাজের ভালো মন্দ সব কিছু নিয়ে লিখবে। যেখানেই লেখার সুযোগ থাকবে সেখানেই সে লিখবে। তার লেখা আপামর জসাধারণ পড়বে। লেখক তো জামাতি না আম্লিগ এসব কিছু ভেবে ব্লগিং করে না। আমি ছাগু পিগু কোন কিছুকেই ...নির কথা বলি নাই, আপনার স্মৃতি পটে যদি কিছু ভেসে ওঠে সে আপনার ব্যপার ...

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

দেশী পোলা বলেছেন: ছাগুব্লগের কথা আপনেই উঠাইছেন, কিন্তু সেখানকার কার্যক্রমের কথা বলায় আপনার বিশাল আপত্তির কারণ বুঝতে একটু গবেষনা করে এই লিংক থেকে নিচের মন্তব্যটা পাইলাম
Click This Link
"

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১১

আহলান বলেছেন: জামাত কি নিষিদ্ধ সংগঠন যে কেউ সমর্থন করলেই তাকে থানায় দিতে হবে? এটা কোন অরাজকপরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে? গত দুদিন আগেও নারায়নগঞ্জে এক আওয়ামি লিডার লীগেরই আরেক কর্মিকে জামাতি বলে পিটিয়েছে .... আপনারাও শুরু করেন, যার উপরে রাগ আছে, তাকে জামাতি বলে ধোলাই শুরু করেন ... হতে পারেন তিনি লীগেরই কোন নেতা ....
"

নেক্সট টাইমে ছাগুপ্রীতি অন্যখানে দেখান , জাজাকাল্লাহে খায়রান

৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৯

মারুফ তারেক বলেছেন: চিন্তাভাবনা ভালো

আমারও ভাই বিশাল চিন্তা হয়,
মাঝে মাঝে মনে হয় যদি কেউ নাই থাকে তবে কি আমার সব ইবাদত বিফলে যাবে?

সংশয়বাদ কিছুটা পড়েছি,
মাঝে মাঝে বিবর্তনবাদ মাথায় ঘোরে, কিছুটা মেনেও নিয়েছি।

তবু আমার ইমানুয়ের কান্টের উক্তি মনে পরে,
এই যে অনন্ত নক্ষত্রখচিত আকাশ, এর পেছনে রয়েছে এক রহস্য, কোন এক মহাশক্তি, তাকে যে নামেই ডাকা হোক না কেন।

মাঝে মাঝে তো মহাবিশ্ব নিজেও জীবন্ত বস্তুর ন্যায় আচরণ করে। তবে আল্লাহ খোদায় বিশ্বাস রাখলে, নামাজ পড়লে মন ভালো থাকে। শান্তি শান্তি লাগে, কেউ তো আমার জন্য আছে। :)

৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:১৭

চিন্তক মাস্টারদা বলেছেন: ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺍﻏﻔﺮﻟها ﻭﺍﺭﺣﻤها ﻭ ﻋﺎﻓها ﻭ ﺍﻋﻒ ﻋﻨها ﻭ ﺃﺳﻜﻨها ﺇﻟﻰ ﺟﻨﺎﺗﻚ ﺟﻨﺎﺕ ﺍﻟﻨﻌﻴﻢ ﻭﺍﺟﻌﻞ ﻗﺒﺮها ﺭﻭﺿﺔ ﻣﻦ ﺭﻳﺎﺽ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﻳﺎﺭﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ
ঈশ্বর আপনার আম্মাজানকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন, সাথে আমাদেরকেও কবুল করুন। আমিন-ইয়া রাব্বাল আলামিন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৫২

দেশী পোলা বলেছেন: আমিন

১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৪১

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: নাস্তিকদের উদ্যেশ্যে পবিত্র কোরআনের সুরাঃ বাকারা- 258 নং আয়াতে আল্লাহ বলেন: " ....................নিঃশ্চয়ই তিনি সূর্য্যকে পূর্ব দিক থেকে উদিত করেন, এবার তুমি তাকে পশ্চিম দিক থেকে উদিত করো" !
আপনার বিকশিত ভাবনার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন !

১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

আহলান বলেছেন: ব্যাপক গবেষণা করে সময় নষ্ট করেছেন বিধায় ধন্যবাদ! উক্ত মন্তব্য ট্যাগ করে কি বুঝালেন আপ্নে আওয়ামী লীগ আর আমি জামাতি? দেশে আর কোন দল থাকবে না আপ্নেরটা ছাড়া?

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৫২

দেশী পোলা বলেছেন: নেক্সট টাইমে ছাগুপ্রীতি অন্যখানে দেখান , জাজাকাল্লাহে খায়রান

১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মাশা'ল্লাহ। সুমতি এসেছে শুনে ভালো লাগলো। শুভ কামনা।

১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩

মোহাম্মদ আরিফ উদ্ দ্বীন চৌধুরী বলেছেন: আপনি হইতো চারপাশের মানুষ গুলোকে কখনো পাত্তা দেননি তাই একটু অন্ধকারে ছিলেন।
সৃস্টিজগতের মালিক আপনার উপর দয়া করছেন।
সু-পথের সন্ধান দিয়েছেন।
দোয়াকরি সেটা অব্যহত থাকুক।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৪৬

দেশী পোলা বলেছেন: চারপাশের মানুষজনকে পাত্তা দেই না, সেইটা কেমনে ধারনা হইল?

১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি মোটামুটি খুবই কম লেখেন, এই লেখাটা দেখিনি; মানুষ কিছু সময় সংশয় ইত্যাদিতে থাকলেও এক সময় নিজের গন্তব্যকে সঠিভাবে স্হির করে, অন্যের মতামত জানে, নিজকেও বুঝে।

১৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৪১

একজন সত্যিকার হিমু বলেছেন: আমি নাস্তিক নাকি আস্তিক আজো বুঝিনি ।
শুধু জানি,আমি বিশ্বাস এবং অবিশ্বাস কোনটাই করিনা ।

১৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০৩

চানাচুর বলেছেন: আমি আগে নাস্তিকদের পোস্ট পড়তে ভয় পেতাম, শুধু মনে হত যদি আবার কোন সংশয় জাগে তবে পরে সেটা পিড়া দিবে তাই এড়িয়ে চলতাম। কিন্তু এখন আর ভয় পাই না। আমার কাছে এখন মনেহয় একটা মানুষ কমন সেন্সই যথেষ্ট সৃষ্টিকর্তা আছে কি নেই সেটা বুঝতে।

পোস্ট ভাল লেগেছ। ভাল থাকবেন

১৯ শে মে, ২০১৭ ভোর ৫:০৭

দেশী পোলা বলেছেন: আমি আন্তরিক ভাবেই বিশ্বাস করি যে সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ আছেন, বিচার করবার কেউ আছেন, তা না হলে এই মানবজীবনের অবিচার অনুযোগ অভিযোগ গুলো এক জনমে কেউ প্রতিকার করতে পারবে না।

১৭| ১৯ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:১৫

হাফিজ রাহমান বলেছেন: কি বলে মন্তব্য করবো ভেবে পাচ্ছি না ? উপরন্তু আপনি আসলেই ছবির মানুষ কি না তা কে জানে ? তাই শুধু বলি, আপনার ফিরে আসার গল্প শুনে খুব বেশি প্রীত হলাম। আপনার মার জন্য অনেক বেশি দুআ করুন। হয়তো আপনার পথভিন্নতায় আপনার মমতাময়ী জননীই বেশী মর্মাহত হয়েছিলেন। হায় যদি তসলিমা নাসরিনও আপনার মত আপন ভূবনে ফিরে আসতো ! শক্তিমান এ লেখিকা মেয়েটিও তাঁর মাকে এ নিয়ে খুব জালাতন করতো। তুলি দুই হাত করি মুনাজাত হে রহিম রহমান .....। (এমন সুন্দর মমতামধুর কবিতা যিনি রচনা করেছেন তিনি কি আসলেই অবিশ্বাসী ছিলেন ?)

২০ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

দেশী পোলা বলেছেন: তসলিমা তার রুটি-রুজির জন্য নাস্তিকতার লেবাস পরে নিজের দেশটার সম্মানকে বিক্রি করছে। সে যতদিন এ লাইনে টাকা পয়সা পাবে ততদিন সে তার পেটের ধান্দা ছাড়বে না। জামাত বা বিজেপি যেমন ধর্ম বেচে তারও সেম কেস

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.