![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিজ নেম ইজ - পোলা, দেশী পোলা ; ম্যান উইথ এ ডাবল-ও লাইসেন্স ; টানে সবাইকে, বাঁধনে জড়ায় না
কোন এক যায়গায় এটার জন্য একটা ডিটেল ব্যাখ্যা লিখেছিলাম, আজকে সেটাকে পেয়ে এখানে নোট করে দিলাম, কারো কারো উপকারে লাগতে পারে:
দেশে বৈদেশিক মুদ্রা তথা ডলার আসে রপ্তানী, রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক ত্রান ও লোনের মাধ্যমে
উপরের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় না করে শুধু টাকা ছাপালে দেশে মুদ্রাস্ফীতি ঘটবে, বাজারে সম্পদের মুভমেন্টের মাধ্যমেই সেটার পরিমান বৃদ্ধি পায়। মুদ্রাস্ফীতি কেন ঘটে সেটা খুবই সরলভাবে বুঝাই, উৎপাদন বৃদ্ধি না পেয়ে অর্থের জোগান বৃদ্ধি পেলে মুদ্রাস্ফীতি হয়। যদি বাজারে মুরগীর সাপ্লাই না আসে, তবে মুরগীর দাম বেড়ে যাবে। হয়ত আগে একশ টাকায় একটা মুরগী কিনতে পারতেন, সেটার জন্য এখন পাচশ টাকা, সেটাই মুদ্রাস্ফীতি
একটা দেশ চালাতে অনেক কিছুই কিনতে হয়, সরকারের জন্য ঘোড়া গাড়ি থেকে প্লেন কেনার জন্য বিদেশের কারখানা থেকে আমদানী করতে হয় , সেই আমদানীর টাকা মেটাতে হয় বৈদেশিক মুদ্রায়। ধরুন এক মন সোনা বাজারে বিক্রি না করে সেটা সিন্দুকে রেখে দিলেন, সেটা অটোমেটিকালি সিন্দুকে ভ্যালু এড করবে না, সেটাকে আপনার বিক্রি করে চালডাল কিনতে হবে, এখন আপনি একটা দেশ, আপনার দেশের ধাতব মুদ্রার বিনিময়ে কে কত পরিমান চালডাল দেবে, এটাই ডলার আর টাকার এক্সচেন্জ রেটটা ঠিক করে দেয়
বৈদেশিক মুদ্রা আয় না করেও একটা দেশ টিকে থাকতে পারে, কিন্তু পৃথিবীতে এরকম দেশ নেই, মোটামুটি গরীব দেশেরও কিছু না কিছু বেচাবিক্রির থাকে, কেউ বেগার খাটে না
টাকার বিনিময়ে ডলার যদি আন্তর্জাতিক বাজারে কিনতে পারা না যায় তাহলে টাকার কোন ভ্যালু থাকে না। এজন্যই বিদেশের ব্যাংকে নস্ট্র আর ভস্ট্র একাউন্টের মাধ্যমে আমাদের দেশের পণ্যের বিনিময়ে আমরা বিদেশের মুদ্রা পাই আর বিদেশী জিনিস কেনার জন্য সেই টাকা খরচ করি
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩০
আলোর সওয়ারী বলেছেন: যাজাকাল্লাহ।
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী'র অবস্হা দেখছেন; এই দক্ষতা নিয়ে শেখ হাসিনার পক্ষে!
প্রতি বছর গড়ে ১৮ বিলিয়ন ডলার যদি সরকারের কাছে যায়, সরকার যদি তার বিনিময়ে ছাপানো টাকা দেয়, আইএমএফ কি করছে বসে বসে; আর মুদ্রাস্ফিতী কোথায় যেতো?
০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:৫১
দেশী পোলা বলেছেন: টাকা ডলারের তুলনায় শক্তিশালী না হলেই ভালো, এক্সপোর্ট আর এক্সচেন্জ রেট একে অপরের উপর নির্ভরশীল
রেমিটেন্স এর উপর নির্ভরশীল দেশগুলার অবস্থা বিশেষ ভাল না, এসব দেশের পাবলিকে অন্যদেশে দাসত্ব করে আর ওদের রুলিং ক্লাস সেই টাকায় খায়দায় ফুর্তি করে।
কষ্ট করে হলেও জিডিপি বাড়ানোর জন্য টেকনলজি আর সার্ভিস সেক্টরের উন্নতি দরকার, যদিও অশিক্ষিত জনগন টেকনলজির কি বুঝে?
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
"লেখক বলেছেন: টাকা ডলারের তুলনায় শক্তিশালী না হলেই ভালো, এক্সপোর্ট আর এক্সচেন্জ রেট একে অপরের উপর নির্ভরশীল
রেমিটেন্স এর উপর নির্ভরশীল দেশগুলার অবস্থা বিশেষ ভাল না, এসব দেশের পাবলিকে অন্যদেশে দাসত্ব করে আর ওদের রুলিং ক্লাস সেই টাকায় খায়দায় ফুর্তি করে।
কষ্ট করে হলেও জিডিপি বাড়ানোর জন্য টেকনলজি আর সার্ভিস সেক্টরের উন্নতি দরকার, যদিও অশিক্ষিত জনগন টেকনলজির কি বুঝে? "
-বাংগালী রাজনীতিবিদ ও ব্যুরোক্রেটরা আফ্রিকান ক্রীতদাস ব্যবসায়ীদের থেকে বড় উদাহরণের সৃস্টি করেছে।
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ২৫% রিজার্ভ রাখা হয় লোকাল এক্সপেন্ডিচার অথবা ৬/৩ মাসের আমদানীর হিসাব...এর বাকী যা রিজার্ভ আছে তার এক পাশে রেমিট্যান্স ফ্লো আর বিপরীতে রাখা হয় ফরেন লোকাল ইনভেস্টম্যান্ট আর ঋণ (সরকারী...বাংলাদেশে বেসরকরী ঋনও সরকারী চ্যানেলের)... এর ওপর ব্যালেন্স শীট...যতটা পজিটিভ নেগেটিভ সেটাই হয় বাসিল ৩ এর ফ্যাক্টরের হিসাবে এক্সচেন্জ রেট
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: টাকা বড় জটিল জিনিস।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রেমিট্যান্সের ক্ষেত্রে পুরো এমাউন্টই সরকারের লাভ।
ডলারগুলো রেখে কাগজ ছাপিয়ে টাকা দিয়েদেয়।
এরপরও বাংলা টাকা একদশক ধরে একটি শক্ত অবস্থানে।