![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার নাম মুহাম্মদ শাহিদ শিলন রেহমান। আমি মেহেরপুর জেলার পিরোজপুর গ্রামে আমার ছোট বেলা কাটিয়েছি। আমি এইচএসসি পাশ করি ঢাকা মোহাম্মদ পুরের বাবর রোডের ছোট্ট একটা বেসরকারি কলেজে থেকে। কলেজ টার নাম হল, ঢাকা এডিনবার্গ ইন্টারন্যাশনাল কলেজ। পরে আমি একটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
আজ আমাদের এই স্বাধীন দেশে আমরা স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারছি, স্বাধীন মত প্রকাশ করতে পারছি বলে যখন ইচ্ছা আমরা কেউ ইন্দিয়া আবার কেউ পাকিস্তান নিয়ে বুলি আওড়ায়। কিন্তু আমাদের দেশে কিছু কত্তর আওয়ামী বাম স্বৈরাচারী গোষ্ঠী আছে যারা আমাদের স্বাধিনতা কে ভারতের অব্দানের ফল হিসাবে ঘোষণা করে। আমাদের দেশ কে নিয়ী ভারত প্রায় ২০০ বছর আগে থেকেই অবিচার করে আসছে। নাহলে ১২০ বছর আগেও আমরা স্বাধিনতা পেতাম এতো খুনাখুনি ছাড়ায়। ১৯০৫ সালে যখন বঙ্গভঙ্গ হয় তখন ঢাকা রাজধানির মরজাদা পায় যেটা পশিম ভারতীয়রা মেনে নিতে পারেনি এইজন্যই যে মুসলমানেরা আবারো মুঘল আমলের মত শিক্ষিত হবে তারা সবকিছু বুঝতে শিখবে এইটা তারা মেনে নিতে পারেনি। বাংলার মুসলমান সমাজ উন্নতি করুক সেটা তারা কখনো চাইনি। কিন্তু বাংলায় কিছু মুসলমান মনিসি জন্মে বাংলার মুসলমান দের স্বাধিনতা এনে দেয় জন্ম দেয় মুসলমান দের জন্য দুই পাকিস্তান এবং কাশ্মীর কে ভারত কে আলাদা করে অনেক লরাই যুদ্ধের মাধ্যমে। সেই থেকে ভারত পাকিস্তানের আজন্ম শত্রু বনে যায়। এবং কাশিম্র ইস্যু তাদের মধ্যকার সম্পর্ককে সাপে নেউলে করে তোলে। ভারত ভাবতে থাকে কিভাবে এর সৌধ তুলতে চেষ্টা করে। শেষ মুহূর্তে পশ্চিমা দের বাঙালি দের প্রতি অত্যাচার এবং সংস্ক্রিতির উপর আঘাত বাংলাদেশের মানুষ মানে নি । দুরবার আন্দোলন করে তোলে পূর্ণ স্বাধিনতা পাবার জন্যে। এই সুযোগ তাকে কাজে লাগিয়ে ভারত আমাদের সাথে বিভিন্ন চুক্তি তে সাহায্যের হাত প্রসারিত করে। নয় মাস বঙ্গালীর দুর্বার দুঃসাহসিক যুদ্ধের কাছে এক লক্ষ্য বিষ হাজার সৈন্য তিক্তে পারেনি। সৈন্য ক্রমাগত হারাতে থাকলে পাকিস্তানিরা আপস করতে বাধ্য হয়। কিন্তু তাদের আপস তাকেই ভারত্যরা একটা মিশন হিসাবে নেই এবং শেষ পর্যন্ত আত্মসমর্পণ কৃত ৯৩ হাজার সৈন্য কে ভারতীয়রা কাশ্মীর হাসিল করার ট্রাম কার্ড হিসাবে নেই। পাকিস্তানি দের সাথে তারা চুক্তি করে কাশিরের অর্ধেক তাদের দখল দিলে ৯৩ হাজার সৈন্য কে তারা নিঃশর্ত মুক্তি দেবে। এত বড় ঘটনা ঘটে গেলো বাংলাদেশ বুঝতেই পারলো না। অনেক ভাবনা চিন্তার পরে পাক সরকার ভারতের সাথে শর্তে মেনে নিয়ে অর্ধেক কাশ্মীর ভারতের দখলে দিয়ে দেয়।
এদিকে মুজিব কে যখন বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছিলো তখন মুজিব কে জানানো হয়েছিলো ভারতের উদ্দেশ্য কে । মুজিব বলেছিল এটা হতে পারেনা। কাশ্মীর অবশ্যই পাকিস্তানের ছিল পাকিস্তানেরই থাকবে। পাক সরকার কে আশ্বস্ত করেছিল যে উনি ভারত সরকার কে অনুরধ করবে যে কাশ্মীর কে ফিরিয়ে আনার জন্যে কিন্তু দেশে ফিরে যখন উনি কাশ্মীর নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তখন ভারত মুজিব কে হতাশ করে বিভিন্ন চুক্তি পত্র দেখিয়ে, যেমন গঙ্গা চুক্তি তার মধ্যে অন্যতম।
সুতরাং বাংলাদেশ স্বাধিনতা পেল ঠিকই কিন্তু ভারতের হয়ে গেলো মেগা লাভ। এমন পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ যখন একসাথে ছিল তখন ভারত পাকিস্তান কে অনেকটা ভয় পেতো। পশ্চিমা দেশ গুলো পাকিস্তান কে সমর্পণ দিত যেটা পাকিস্তানের জন্য ছিল প্লাস পয়েন্ট। ভারতের তিন পাশে পাক শক্তি ( পাকিস্তান, ব্বাংলাদেশ এবং কাশ্মীর) ভারতের ঘুম হারাম করে ছিল সেই সাথে কেন্দ্রীয় শক্তি যুক্তরাজ্য তখনও পাকিস্তান কেই সমর্থন দিত। তো বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার সাথেই পাকিস্তানের দুই দুই অংশ চলে গেলো ভারতের দখলে। বাশ গেলো কার অবশ্যই লাভের অংশ টা নিয়ে গেলো ভারত সরকার।
©somewhere in net ltd.