তবুও বারেবার কি যেন ডাকে আমায়।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

প্রত্যেক টা জিব যখন জন্মগ্রহন করেন তখন তার রুহ টা আল্লাহ কে একমাত্র সৃষ্টি কর্তা হিসাবে সাক্ষি এবং সেজদা করে আসে এর মধ্যে মানব জাতি এবং জিন কুলের বিচার এবং সৎকার আল্লাহ আখিরাতে করেন। কাউকে পুরস্কৃত করে কাউকে কঠোর শাস্তি দিয়ে। এই গুলো আমাদের ধর্মীয় অনুভুতি। পৃথিবীতে একটা জিনিষ একেবারে দিল থেকে সাড়া দেই সেটা হচ্ছে ধর্মীয় ভীতির কাজগুলো।

যাক বেশি আর এসব বলবো না হয়তো অনেক মুক্ত মনা চর্চার ভাই এবং বোনেরা এইটা দেখা হিংসিত হবে। তবে আমার কথাটা সেই সন মুক্তমনা ভাইদের নিয়ে। যাদের কে আরবিতে নাস্তিক বলা হয়। আমার কথা হল উনারা যে নাস্তিকতায় বিশ্বাস করেন কোন অরনিকার তাড়নায় মুগ্ধ হয়ে করেন। আমাদের দেশে অনেক নাস্তিক আছে যারা নিজেই ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা নাস্তিক। সৃষ্টি কর্তা কে বিশাস করেন না। কিন্তু তাঁরা কি জানেন? তাঁরা যখন জন্ম নেন মুসল্মান পরিবারে হলে তার কানের কাছে আজান দেওয়া হয়, হিন্দু হলে শাঁক বাজানো হয়। তাহলে সে হতো কোন না কোন ধর্মের বিষাস নিয়েই পৃথিবীতে আসলো এসে কেন এমন নাস্তিকতা করতে শুরু করলো। উনাদের বলি একটা বিষয় খেয়াল করবেন মানুষ নশ্বর কিন্তু অবিশ্বর হচ্ছেন এক জনই সে হতে পাড়ে আল্লাহ, হতে পাড়ে ভগবান, হতে পারেন ঈশ্বর। আগামি এক হাজার বছর পর তম্রা ইতিহাস হয়ে যাবা কিন্তু আল্লাহ সমহিমায় বিরাজ থাকবেন। একটা কমন সেন্স থাকলেও বঝা যায় এই পৃথিবীর অবশই একজন স্রষ্টা আছেন।

কিন্তু একটা বিষয় খুব বেশি কষ্টের টা হল নাস্তিক রা সবসময় ইসলাম, মহানবী এবং কোরআন কে নিয়ে কটূক্তি করেন অন্য কোন ধর্ম কে নিয়ে নয়। শেষ কথা হল আপনারা যারা মুক্তমনের চরচা করেন তাঁরা টা করতে পারেন এইটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার আল্লাহ নিজেই তাদের শাস্তি দিবেন। আল্লাহ বলেছেন নাস্তিক দের আমি পৃথিবীতেই শাস্তি দিয়ে দেই।

সুতরাং প্লিজ আমাদের দিলে আঘাত করে এমন কোন বিষয় নিয়ে লিখবেন না। নিজে আল্লাহ কে বিশ্বাস করলেন না ভালো কথা মনের মধ্যে রাখেন খারাপ ভাবে বিশ্বাসি দের কে আঘাত করবেন না। আস সাম্লামু আলাইকুম।

০ টি +০/-০