![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তারা মনে করেছিল, এক চলেশ রিছিল' কে হত্যা করলে গারো অধিষ্ঠিত এলাকা মধুপরে ত্রাসের শাসন কায়েম করা যাবে। ভূমি, বন দখল সহজ হবে।
তারা ভুল করেছিল, তারা ভুল করছে। গারো আদিবাসী জনগোষ্ঠী আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে সচেতন, ঐক্যবদ্ধ এবং সুসংগঠিত। হুমকি-দামকি,হামলা-মামলা, গুম-খুন করে এতদিনে একচুল আমাদের মনবল ভাঙ্গতে পারে নাই, পারবে না।
যতদিন মধুপরে শাল বৃক্ষ সিনা টান করে দাঁড়াইয়া থাকবে, পাখি গান করিবে, ততদিন গারো আদিবাসী জনগোষ্ঠীও মধুপুরে থাকবে-পাখির সাথে সুর মিলাই সেরেচিং-রেরে গাইবে।
শহীদ চলেশ রিছিলের আত্নত্যাগ বৃথা যেতে পারেনা, বৃথা যেতে দিবো না।
মধুপুরের অবিসংবাদিত নেতা শহীদ চলেশ রিছিলের ১১তম হত্যা দিবসে তাঁর প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা ও রক্তিম অভিবাদন। চলেশ বেচেঁ থাকবে, আমরা বাঁচাই রাখবো।
২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬
বারিধারা ৩ বলেছেন: গারোদের প্রতি আক্রোশ কি জন্যে? তারা তো স্বাধীনতাও চায়না, ভারতের সাথে মিলে যেতেও চায়না।
তারা বাংলাদেশের নাগরিক, এদেশের ভূমি, গাছপালা ও প্রাকৃতিক সম্পদে তাদের পূর্ণ অধিকার রয়েছে।
তাই তাদের প্রতি কোন অন্যায় করা হলে আমরা চুপ থাকতে পারিনা।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
গারোরা অবহেলিত হয়েছেন যুগেযুগে; বাচ্চাগুলোকে স্কুলে রাখার চেষ্টা করেন।