নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদার শেষ আমার কাছে , আমি সুখী, রাজ্য- প্রজাহীন রাজা , ......

অর্ধ চন্দ্র

আমি মানুষ,আমি গর্বিত এবং দৃঢ় চিত্তে ভীষণ উচ্ছ্বাসিত, স্বপ্নীল সোঁনার বাংলার বিশ্বে মাথা উঁচু, আপনা পূর্ণতা নিয়ে।

অর্ধ চন্দ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

শয়তানের আত্মা- মওদুদির সকল প্রকারের অনুসারী ১০০% জাহান্নামী,এতে কনো সন্দেহ নেই !!!

০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

আপনি যদি মুসলমান হয়ে থাকেন, যদি রাসূল (সা:) এর উম্মত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই
সেয়ার করুন ৷
একটু সময় নিয়ে মনোযোগের সাথে লিখাটি পড়ুন এবং দেখুন
আল্লাহ্, আল্লাহর রাসূল, আল্লাহর কোরআন এবং রাসূল (স:) এর সাহাবায়ে কেরামদের নিয়ে
কতবড় ধৃষ্টতাপূর্ণ কথা বলেছে ।
জামায়াতের আদর্শ হল মওদুদী। জামায়াত ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা। এই মওদুদীর ছেলে হায়দার মওদুদী এক টিভি সাখ্যাত্কারে বলেন-
"আমাদের পরিবারের কোন ভাই বোন কেউই আমরা জামাত-ইসলামের সাথে সম্পৃক্ত নই এবং ছিলাম না এবং আমাদের কে করা ও হই নাই। কেন জানেন? একজন ড্রাগ ব্যবসায়ী যেমন ঘরে ঢুকার আগে তার সমস্ত কাজকর্ম ঘর থেকে অনেক দূরে রেখে আসে যেন নিজের পরিবারে এর আচ লাগতে না পারে তেমনি আমার বাবা মওদুদী সাহেবও তার জামাত ইসলাম সম্পর্কিত সবকিছু ঘর থেকে অনেক দুরে ফেলে আসতেন।"
সম্পূর্ন সাক্ষাত্কার দেখতে নীচের লিঙ্ক এ দেখুন!
https://www.youtube.com/watch?v=u3arxZObKDY

মউদুদী এবং জামাত ইসলাম এই নাম দুটি ই ঘুরে ফিরে ইতিহাসে শুধু ভন্ডামির কথাই বলে। আসুন ভন্ডামী গুলো উন্মোচন করি এবং সবার সাথে শেয়ার করি। এর বাহিরেও যে যা জানেন তা মন্তব্যে লিখে দিবেন। ভন্ডদের একটা ভন্ডামি সমগ্র করা হোক যাতে ভন্ডের ভন্ডামি লন্ডভন্ড হয়ে যায়।
মওদুদী দর্শন ও ইসলাম এক নয়। এটি অনেক আগেই হক্কানী আলেম-ওলামাদের কাছে খোলাসা হয়েছে। এ উপমহাদেশের সর্বস্তরের হক্কানী আলেম ও পীর-মাশায়েখ তাই মওদুদী দর্শনে বিশ্বাসী জামায়াতে ইসলামীকে ‘ফিতনা’ সৃষ্টিকারী ও ‘গোমরাহ’ বলে ফতওয়া দিয়েছেন।তাঁরা বলেন,
“মওদুদী নতুন ধর্ম জন্ম দেয়ার উদ্দেশ্যে স্ব-কল্পিত ভ্রান্ত মতবাদসমূহ প্রবর্তন করেই ক্ষান্ত হননি বরং মূল সত্য ইসলাম ধর্মের প্রধান বাহক শ্রেষ্ঠ মানব মহানবী (সা) হতে শুরু করে সমস্ত আম্বিয়ায়ে কেরাম, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈ, তাবেতাবেঈ, আইম্মায়ে মুজতাহিদীনসহ সবশ্রেণীর দীনের ধারক-বাহক সম্পর্কে লাগামহীন সমালোচনার ক্ষেত্র বানিয়েছে।”(মিস্টার মওদুদীর নতুন ইসলাম, লেখকঃ হযরত মাওলানা মুফতী মানছুরুল হক সাহেব (দা.) পৃষ্ঠা-১৪)

আল্লাহ পাক সম্পর্কে ভ্রান্ত আক্বীদাঃ “যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা, সেক্ষেত্রে যেনার কারণে (আল্লাহ পাকের আদেশকৃত) রজম শাস্তি প্রয়োগ করা নিঃসন্দেহে জুলুম।” (নাঊযুবিল্লাহ)(তাফহীমাত, ২য় খণ্ড, ২৮১ পৃষ্ঠা)
ফেরেশতা সম্পর্কে ভ্রান্ত আক্বীদাঃ “ফেরেশতা প্রায় ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেবী-দেবতা স্থির করেছে।” (নাঊযুবিল্লাহ)(তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দ্বীন, ১০ পৃষ্ঠা)
পবিত্র কুরআনের তাফসীর সম্পর্কে মওদুদীর মন্তব্যঃ“কুরআন শরীফের মনগড়া ব্যাখ্যা করা জায়েয।”(তরজমানুল কুরআন ১৩৫৫ হি.)

তিনি বলেন,“তাফসীরের পুরাতন ভান্ডার হতে ধর্মীয় শিক্ষার প্রয়োজন নেই।”(তানকীহাত, পৃ.১৪৪)
মওদুদী বলেন,“কুরআনুল করীম হেদায়েতের জন্য যথেষ্ঠ, কিন্তু নাজাত বা মুক্তির জন্য নয়।”তাফহিমাত, ১ম খণ্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা)

মহানবী (সা)-এর সুন্নাহ অনুসরণ সম্পর্কে মওদুদী বলেন,“নবী করীম (সা)-এর আদত-আখলাককে সুন্নত বলা এবং তা অনুসরণে জোর দেয়া আমার মতে সাংঘাতিক ধরণের বিদআত ও ধর্ম বিকৃতির নামান্তর।”(রাসায়েল মাসায়েল ১/২৪৮)
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা) সম্পর্কে মওদুদী আরো বলেন।“আরবের মধ্যে উপযুক্ত লোকদের নেতৃত্ব পেয়েছিলেন বলেই তো রাসূলুল্লাহ (সা) সফলকাম হয়েছিলেন। অন্যথায় তিনি কি এই সফলতা লাভ করতে পারতেন?”(তাহরীকে জামায়াতে ইসলামী কী আখলাকী বুনয়াদ, পৃষ্ঠা-১৭);

“আল্লাহ তা’য়ালার নিকট কাতর কন্ঠে এই আবেদন করুন, যে কাজের দায়িত্ব আপনাকে দেওয়া হয়েছিল তা সম্পন্ন করার ব্যাপারে আপনার দ্বারা যে ভুল ত্রুটি হয়েছে কিংবা তাতে যে অসম্পূর্ণতা রয়ে গেছে তা যেন তিনি ক্ষমা করে দেন।”(তাফহিমুল কোরআন (বাংলা) ১৯শ খণ্ড, ২৮০পৃ. মুদ্রনেঃ ওরিয়েন্টাল প্রেস, ঢাকা ১৯৮০ ইং এবং কোরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা (বাংলা) ১১২পৃ. ৮ম প্রকাশ, আধুনিক প্রকাশনী: জুন ২০০২)
“মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দূর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না। অর্থাৎ তিনি মানবিক দূর্বলতার বশীভূত হয়ে গুনাহ করেছিলেন।”(তরজমানুল কোরআন ৮৫ তম সংখ্যা, ২৩০পৃ. ও তরজমানুস্ সুন্নাহ, ৩য় খণ্ড, ৩০৫ পৃষ্ঠা)
“মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে মনগড়া কথা বলেছেন এবং নিজের কথায় নিজেই সন্দেহ পোষণ করেছেন।”(তরজমানুল কোরআন, রবিউল আউয়াল সংখ্যা, ১৩৬৫ হিজরী)

হযরত মুহাম্মদ (সা.) রিসালাতের দায়িত্ব পালনে ত্রুটি করেছেন, তাকে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।(তাফহীমুল কুরআন, সুরায়ে নসর এর তাফসীর)
মওদুদী বলেন,“নবীগণ মাসুম নন। প্রত্যেক নবীর দ্বারাই কিছু না কিছু গুনাহ সংঘটিত হয়েছে।”(তাফহীমাত ২/৪৩);

“কোন কোন নবী দ্বীনের চাহিদার উপর অটল থাকতে পারেননি। বরং তাঁরা আপন মানবীয় দূর্বলতার কাছে হার মেনেছেন।”(তাফহীমুল কুরআন ২/৩৩৪);
“নবী হোক বা সাহাবা হোক কারো সম্মানার্থে তার দোষ বর্ণণা না করাকে জরুরী মনে করা আমার দৃষ্টিতে মূর্তিপুজারই শামিল।”(তরজমানুল কুরআন,সংখ্যা ৩৫, পৃষ্ঠা ৩২৭);

“হযরত ইউনুস (আ) ঠিকমত নবুয়তের দায়িত্ব পালন করেন নি।”(তাফহীমুল কুরআন ২/৯৯)এবং
“হযরত ইব্রাহীম (আ) ক্ষণিকের জন্য শিরকের গোনায় নিমজ্জিত ছিলেন।”(তাফহীমুল কুরআন ১/৫৫৮)

মুসা আঃ এর উদাহরণ ঐ তাড়াহুরাকারী বিজেতার মত, যে নিজের অধীনতদের নির্দেশ দেয়া ছাড়াই মার্চ করতে করতে চলে যায়, আর পিছনে জংলার অগ্নির মত বিজিত এলাকায় বিদ্রোহ ছড়িয়ে যায়। [নাউজুবিল্লাহ] {রেসালায়ে তরজুমানুল কুরআন-২৯/৪-৫}
হযরত দাউদ আঃ তার এলাকার ইসরাইলীদের সাধারণ রেওয়াজের বশবর্তী হয়ে উরিয়ার কাছ থেকে তালাকের আবেদন করেন। [নাউজুবিল্লাহ] {তাফহীমাত-২/৪২, দ্বিতীয় প্রকাশ, (তাফহিমুল কোরআন(উর্দু):৪র্থ খণ্ড, সুরা সাদ, ৩২৭ পৃ. ১ম সংস্করণ, অক্টোবর ১৯৬৬ইং)}
হযরত দাউদ আঃ যে কাজটি করেছিলেন তাতে প্রবৃত্তির কামনার কিছু দখল ছিল, শাসন ক্ষমতার অসংগত ব্যবহারের সাথেও তার কিছু সম্পর্ক ছিল, এবং তা এমন কোন কাজ ছিল যা কোন ন্যায়নিষ্ঠ শাসকের জন্য শোভনীয় ছিল না। [তাফহীমুল কুরআন-১৩/৯৫, আধুনিক প্রকাশনী, ১১শ প্রকাশ}

হযরহ আদম আলাইহিস সালাম মানবিক দূর্বলতায় আক্রান্ত ছিলেন। তিনি শয়তানী প্রলোভন হতে সৃষ্ট তরিৎ জযবায় আত্মভোলা হয়ে নিজ নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলেন। ফলে আনুগত্যের উচ্চ শিখর হতে নাফারমানীর অতল গহ্বরে গিয়ে পড়েন।” (তাফহিমুল কোরআন (উর্দু): ৩য় খণ্ড, ১২৩ পৃ.)

“হযরত নূহ আলাইহিস সালাম চিন্তাধারার দিক থেকে দ্বীনের চাহিদা হতে দূরে সরে গিয়েছিলেন। তার মধ্যে জাহিলিয়াতের জযবা স্থান পেয়েছিল।” (তাফহিমুল কোরআন: ২য়খণ্ড, ৩৪৪ পৃ. ৩য় সংস্করণ, ১৯৬৪ ইং)
হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম সম্পর্কেঃ “এখানে আর একটি প্রশ্নের উদ্রেক হয় যে, হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম যখন নক্ষত্র দেখে বলেছিলেন, এটা আমার প্রতিপালক এবং চন্দ্র-সূর্য দেখে এগুলোকেও নিজের প্রতিপালক হিসাবে আখ্যা দিয়েছিলেন, তখন সাময়িকভাবে হলেও কি তিনি শিরকে নিপতিত হননি?” (তাফহিমুল কোরআন ১মখণ্ড, ৫৫৮ পৃ.)

“নবী হওয়ার পূর্বে মুসা আলাইহিস সালাম দ্বারা একটি বড় গুনাহ হয়েছিল। তিনি এক ব্যাক্তিকে কতল করেছিলেন।”(রাসায়েল ও মাসায়েল, ১ম খণ্ড, ৩১ পৃ.)

“হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম সম্পর্কেঃ ‘আমাকে মিসরের রাজকোষের পরিচালক নিয়োগ করুন’- এ কথাটি বলে শুধু অর্থমন্ত্রী হওয়ার জন্যই প্রার্থনা করেননি। কারো কারো ধারনা,বরং তিনি এ বলে ডিকটিটরীই চেয়েছিলেন মৌলিকভাবে। এরই ফলশ্রুতিতে বর্তমান ইতালীর মুসোলিনির যে মর্যাদা তিনিও এর কাছাকাছি মর্যাদার অধিকারী হয়েছিলেন।”(তাফহীমাত: ২য় খণ্ড, ১২২ পৃ. ৫ম সংস্করন এবং নির্বাচিত রচনাবলী(বাংলা) ২য় খণ্ড, ১৫১ পৃ, আধুনিক প্রকাশনী, ১ম সংস্করন ১৯৯১ইং)

“হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম এর দ্বারা রিসালাতের দায়িত্ব আদায় করার ব্যাপারে কিছু ত্রুটি হয়ে গিয়েছিল। সম্ভবত তিনি ধৈর্যহারা হয়ে নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই আপন স্থান ত্যাগ করে চলে গিয়েছিলেন।”(তাফহিমুল কোরআন: ২য়খণ্ড, সূরা ইউনুস (টিকা দ্রষ্টব্য) ৩য় সংস্করণ, ১৯৬৪ ইং)
“হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম মারা গেছেন একথাও বলা যাবেনা, বরং বুঝতে হবে ব্যাপারটি অস্পষ্ট।”(তাফহিমুল কোরআন ১মখণ্ড (সুরা নিসা), ৪২১ পৃ.)

সাহাবা কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম সম্পর্কে ভ্রান্ত আক্বীদাঃমহান রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেছেন-আমি [সাহাবাদের] তাদের প্রতি সন্তুষ্ট আর তারাও আমার অনুগত। {সূরা তাওবা-১০০}
রাসূল সাঃ সাহাবাদের সম্পর্কে বলেন-আমার সাহাবীরা তারকাতুল্য। তোমরা যারই অনুসরণ করবে হেদায়েত পেয়ে যাবে। {কানুযুল উম্মাল ফি সুনানিল আকওয়াল ওয়াল আফআল, হাদীস নং-১০০২, জামেউল আহাদীস, হাদীস নং-২৪৩৫৫}
দেখুন মওদুদী সাহেব কিভাবে সাহাবায়ে কিরামকে আক্রমণ করেছেন নোংরা উক্তিতে-
“সাহাবায়ে কেরাম সমলোচনার বাহিরে নন। তাদের দোষ বর্ণনা করা যায়। সাহাবাদের সম্মান করার জন্য যদি ইহা জরুরী মনে করা হয় যে, কোনভাবেই তাদের দোষ বর্ণনা করা যাবে না তবে আমার (মওদুদী) দৃষ্টিতে ইহা সম্মান নয় বরং মূর্তি পূজা। যার মূলোৎপাটন এর লক্ষ্যেই জামাতে ইসলামীর জন্ম”। (তরজুমানুল কুরআন ৩৫শ’ সংখ্যা, পৃষ্ঠা ৩২৭)
“সাহাবায়ে কিরাম অনেকে মনগড়া হাদিস বর্ণনা করেছেন।”(তরজমানুল কোরআন ৩৫ সংখ্যা) ঙ/৩)
“সাহাবাদের মধ্যে জাহেলিয়াতের বদ-স্বভাবের পুনরাবৃত্তি ঘটে।”(তাফহীমাত ২য় খণ্ড, ১৫৫ পৃষ্ঠা)
“হযরত আবু বকর রাযিয়াল্লাহু আনহু খিলাফতের দায়িত্ব পালনে সম্পুর্ণ অযোগ্য ছিলেন”।(তাজদীদ ও ইয়াহইয়ায়ে দীন: পৃষ্ঠা ২২,)
“নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর ওফাতের সময় ব্যাক্তিসম্মানের কু-মনোবৃত্তি হযরত উমর (রঃ)কে পরাভূত করেছিল।(তরজুমানুল কুরআন, রবিউস সানি ৩৫৭ হিজরী)।
“হযরত উসমান রাযিয়াল্লাহু আনহু এর মাঝে সজন-প্রীতির বদগুণ বিদ্যমান ছিল।(খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃষ্ঠা ৯৯)
“হযরত আলী রাযিয়াল্লাহু আনহু স্বীয় খেলাফতকালে এমন কিছু কাজ করেছেন যাকে অন্যায় বলা ছাড়া উপায় নেই। (খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃষ্ঠা ১৪৬/১৪৩)
“হযরত মুয়াবিয়া রাযিয়াল্লাহু আনহু স্বার্থবাদী, গনিমতের মাল আত্মসাৎকারী, মিথ্যা সাক্ষ্যগ্রহকারী ও অত্যাচারী ছিলেন”।(খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃষ্ঠা ১৭৩)
“সাহাবাদেরকে সত্যের মাপকাঠিতে জানবে না।”(দস্তুরে জামায়াতে ইসলামী পৃ.-৭)তিনি বলেন,“সাহাবাদের অনুসরণ করবে না।” (ঐ পৃ.-৭)
আমরা সবাই জানি জামাত হল দু মুখো সাপ। ভন্ডরা হরেক রকম কথা বলে থাকে। যেমন :
“পোশাক পরিচ্ছদ, চাল-চলন, আকৃতি-প্রকৃতি চুল কার্টিং ইত্যাদির ব্যাপারে বিধর্মীদের অনুকরণ করতে কোন দোষ নেই”। (তরজুমানুল কুরআন, ছফর সংখ্যা, ১৩৬৯ হিজরী)
এরপর আবার আরেক জায়গায় আর এক কথা ! কাক মোল্লা টাইপ কথা বার্তা!
ইসলাম বলে, ইসলামী পোশাক-পরিচ্ছদ-প্রকৃতি চাল-চলন ইত্যাদি গ্রহণ করবে। এসব ব্যাপারে বিধর্মীদের অনুকরণ করবে না। (এমদাদুল মুফতিয়ীন, ২য় খণ্ড, ১৫৪ পৃষ্ঠা)

এই হল ভন্ডদের দর্শন !

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

আহসানের ব্লগ বলেছেন: খাইসে ,

২| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

নিজাম বলেছেন: ওপরের ছবিটা কী মওদুদীর? এই প্রথম এই ভন্ডটাকে দেখলাম।

৩| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

আহলান বলেছেন: পুরাণ কথা নতুন করে শুনলাম .... তবে তাবলিগ জামাত নিয়েও যথেষ্ট কথা বলার আছে ...আশা করি শেয়ার করবেন .....

৪| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

ডিজ৪০৩ বলেছেন: আমরা মোহাম্মাদ সাঃ কথা না শুনে কোন এক মোউদুদির কথা শুনে বিশ্বে মুসলমানকে সন্ত্রাসী বানাচ্ছি । হায়রে মুসলমান !!!!!!!!!!!!

০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: শুধু লেবাসধারীদের চিহ্নিত করণ মাত্র.. ভ্রান্ত মওদুদি ও তার অনুসারীদের,, । এখানে সমগ্র বিশ্ব কই পাইলেন !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৫| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

নাম প্রকাশে ইচ্ছুক নহে বলেছেন: এদের অনুসারীও নাকি লক্ষ লক্ষ!!!! দুঃক্ষজনক :(

০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: হুমমমমম !!!!! অবস্থান..খোদ জন্ম পাকিস্থানে ৫/৬ আর বাংলাই ৪.. !!!

৬| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

মওদুদীর রক্তে জল্লাদ ছিলো।

৭| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:১৮

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: খাঁটি সত্য বলছেন..

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.