নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদার শেষ আমার কাছে , আমি সুখী, রাজ্য- প্রজাহীন রাজা , ......

অর্ধ চন্দ্র

আমি মানুষ,আমি গর্বিত এবং দৃঢ় চিত্তে ভীষণ উচ্ছ্বাসিত, স্বপ্নীল সোঁনার বাংলার বিশ্বে মাথা উঁচু, আপনা পূর্ণতা নিয়ে।

অর্ধ চন্দ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

উহাদের ধর্মানুভূতি

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৪:০৯


ছবিঃগুগল

যখন মৌলভী মাদ্রাসার ভেতরে নিজ ছাত্র এবং ছাত্রী কে ধর্ষণ করে,তখন তা প্রমান সহ ভাইরাল হলেও, আজ পর্যন্ত দেখলাম না,ঐ মৌলভীর শাস্তির দাবিতে ঝাঁকে ঝাকে কোন মাদ্রসার ছাত্র শিক্ষকের ধর্ম অবমাননার প্রতিবাদে রাস্তাই মিছিল মিটিং ভাংচুর করতে !!!

আর কোথায় কোন বাউল তার গানে কি বলেছে,তা ভালো মতো না জেনে শুনে, ধর্ম গেল ধর্ম গেল বলে তার উপর হিংস্র হায়েনা সেঁজে আক্রমন!!!

নিজ প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়ন রত ছাত্রছাত্রীকে হাজার হাজার বার ধর্ষণ এবং ধর্ষণ করে হত্যা করলে, একটুও ধর্মের অবমাননা হয় না! বরং তাতে অনেক গুন নেকি হাসিল!!!
পবিত্র কোরআনের কোথায় এমন লেখা আছে, আমরা তা জানতে চাই?

বাহঃ বেশ দারুন তো তোমাদের ধর্ম অবমাননার যুক্তি?জয় হোক তোমাদের এমন ধর্ম অবমাননার!!!

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৪:২১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বাহঃ বেশ দারুন তো তোমাদের ধর্ম অবমাননার যুক্তি?
সবাই নিজ নিজ পক্ষে গান গাইবে
কিন্ত আমাদের করনীয় কি ???

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: আমরা সামগ্রিক ভাবনার সেরাটা গ্রহন করবো, ধন্যবাদ।

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩০

চাঙ্কু বলেছেন: ছিঃ! এইসব বলতে নাই!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: হাহাহাহা কইতে মানা সে তো জানা,তবুও কেমনে রই!

৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: হা হা হা, আরে ভায়া, আপনি কিস্যু বুঝলেন না, তাই আপনাকে একটু ভালোভাবে বোঝাতে হবে। হয়তো এতক্ষণে আপনার নামে ওয়ারেন্ট ইস্যু হয়ে গেছে, লালা হুজুর ওরফে আহাম্মক সফির কাছ থেকে। কেন জানেন, মেয়ে দেখলেই নাকি তিনার তেতুল বলে মনে হয়। আর একটু চেখে দেখার ইচ্ছে করে। কিন্তু সমস্যা হল, মাদরাসার মধ্যে মেয়েলোক কোথায় পাবে? তো আর কী করা? অসভ্যরা তখন যাকে সামনে পায় তার উপরেই ঝাঁপিয়ে পড়ে হিংস্র জন্তুর মত। ছেলে-মেয়ে, শিশু, বালক এসব কিছুই বাছ-বিচার করেনা। ওরা তখন কওমে লুত এর প্রেতাত্মার মত আচরণ করে। তার উপর আবার কি বাহারি নাম, "হেফাজতে ইসলাম"।আর নিজেদের কু-রিপুর সংরক্ষণ ও পরিচর্যা করা ওদের প্রধান এজেন্ডা। এসব বদআমল আর বদমায়েশ রা চলে বিদেশী টাকার জোরে। ইসলামি শিক্ষা বিস্তারের নামে এরা দেশ-বিদেশের ধনী আর ধর্মপ্রাণ মানুষদের কাছ থেকে শত কোটি টাকা আমদানী করে। আর সে টাকা দিয়ে নিজেরা আরাম আয়েশ করে, আর মিডিয়ায় নসিহতের ঝড় তোলে।এদের মূল পেশা হল, ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করা আর নিজেদের খেয়াল খুশী মতো ফতোয়া বাজি করা। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলগুলোকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেবার ভয় দেখিয়ে তাঁদের কাছ থেকে এরা কোটি টাকার চাঁদাবাজি করে। সরকার ও বিরোধী দলগুলো আর কি করবে? ভোট হারাবার ভয়ে আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো তাদের এসব অন্যায় আবদারের কাছে নতি স্বীকার করে নেয়। সবচাইতে বড় সমস্যা হল, এদেশের সরলমনা জনসাধারন। এনারা এতটাই সহজ সরল মনোভাবের যে, তাঁরা লম্বা জামা ও দাড়ি টুপিওয়ালা কোন লোককে ধর্মোপদেশ দিতে দেখলে চুপ করে সেখানে বসে পড়েন, সওয়াব পাবার আশায়। এ কথাটা তাঁরা একবারও ভেবে দেখতে চান না যে, কে এই লোক, তিনি কতটা বিশ্বাসযোগ্য? কথাগুলো তিনি কুরআন হাদীস থেকে বলছেন,নাকি নিজের কোন এজেণ্ডা বাস্তবায়ন করার মতলবে বলছেন?
একবার তাঁরা ফতোয়া দেন নারী নেতৃত্ব হারাম। আবার কিছু সুবিধা লাভের প্রতিশ্রুতি পেলেই পরমুহুর্তেই গিরগিটির মত ভোল পাল্টে বলে উঠেন, অন্য সুরে। উদ্দেশ্য খালি মাঠে গোল দেয়া। বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে ঘটে যাওয়া নিরীহ ছাত্রদের হত্যাকাণ্ড নিশ্চয়ই সবার মনে আছে। বিনা দোষে খুন হয়ে যাওয়া এসব বাচ্চাদের মা-বাবা কে এনারা কী জবাব দিয়েছেন?
সেটা আজো আজানা রয়ে গেছে।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ভোট ব্যাংক সুরক্ষিত রাখার আশ্বাস দিয়ে এই ঘৃণ্য ধর্ম ব্যবসায়ীরা ঠিকই নিজেদের অনায্য দাবী আদায় করে নিয়েছেন, তা আশা করি সবাই জানেন। তরপর ও আবার বলছি, হাফেজি, কওমি, খারেজী মাদ্রাসাগুলো থেকে দাওরা পাশ করা ছাত্রদের ডিগ্রী মাস্টার্স পাশের সমমান। ভারসিটি থেকে পাশ করা একজন ছাত্রের সাথে এরা কম্পিট করবে কী ভাবে?
(যদিও আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে কিছুটা গলদ রয়েছে। ) দাওরা হাদীস পাশ করা ছাত্রদের জ্ঞান গম্ম্যির প্রতি যথেষ্ট
শ্রদঢা রেখেই বলছি, এদের না আছে আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার মত বিদ্যার ঐশ্বর্য, না আছে বাস্তবতা বোধ। না আছে ধর্মীয় সহি্ষ্ণুতা, না আছে পরমতের প্রতি শ্রদ্ধাপোষণ করার মত সৌজন্য বোধ। ওনাদের কাছে যেগুণগুলো রয়েছে, তাহল ধর্মীয় গোঁড়ামি, উম্মত্ততা, যখন তখন মানুষকে কাফের ফতোয়া দেবার পারদর্শিতা আর অহমিকা। নিজেদেরকে ওরা ইসলাম ধর্মের ত্রাণ কর্তা ভাবেন, আর তাদের সাথে ভিন্নমতাবলম্বীরা হল কাফের। এতটা সংকীর্ণ মনোভাব নিয়ে এরা কি করে ভবিষ্যত কালের ডিজিটাল বাংলাদেশকে সামলে রাখবে। কারন উনারাতো এখনো পর্যন্ত পীর-মুরীদি, দোয়া-তাবিজ, ঝারফুঁক, বিবি তালাক, আর যাকে ইচ্ছা তাকে যখন কুফুরী ফতোয়া প্রদানের ক্ষুদ্র অপরিসর বৃত্ত থেকে বেরিয়েই আসতে পারেননি। তাদের রাজনৈতিক আনুগত্যের ব্যারো মিটার সব সময় উপর-নিচ করতে থাকে। একসময় তাঁরা ছিলেন বেগম জিয়ার পরম আস্থাভাজন। আর ক্ষমতার পালাবদলের সুবিধা নিয়ে এনারা এখন মাননীয় হাসিনা ম্যাডামের শুভাকাঙ্খি ও পরম হিতৈষী। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাবার ঘটা দেখে তো সেটাই মনে হচ্ছে। এর কারন চাক্ষুষমানদের কাছে সুস্পষ্ট।
আসলে উনারা নিজেদেরকে একটা সুবিধাজনক অবস্থান আইমিন বার্গেইনিং পজিশনে নিয়ে রাখতে চাচ্ছেন। যাতে ভবিষ্যতের যে কোন রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কৌশলের দিক থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকা যায়। সময় মত ঠিকই এরা পলটি মারবেন, যেদিকে গেলে বেশী লাভ হবে সেদিকে। এতাটো খুউব সহজ অংক। তাঁরা এটা ভেবে প্রীত যে, সরকারকে বোকা বানিয়ে তাঁদের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাচ্ছেন, আর সরকার বাহাদুর কিছুই বুঝতে পারছেন না। "হা হা হা। ইটস এ ফুলস প্রপোজিশন, মাই ডিয়ার"।
জাতির জনকের কন্যা কারো পাতা ফাঁদে পা দেবেন সেটা ভাবাই বোকামী। সরাসরি মাঠের রাজনীতির পাকা খেলোয়াড় ম্যাডাম শেখ হাসিনাকে এতটা অপরিপকক ভাবেন কী করে? আপনারা সরকারকে নিয়ে গোল গোল খেললেন, আর সরকার ও আপনাদেরকে নিয়ে একটু হা-ডু-ডু খেললেন, এই আর কি। যাকগে, এবার জমবে মজা, ফ্রিতে দেখবো খেলা।
সত্যিই সেলুকাস! !বড়ই বিচিত্র এদেশ! তার চেয়ে আরো বেশী বিচিত্র এদেশের সাধারণ মানুষের মন।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: দেশেরর জনগন আধুনিকতারর ছোয়া যত পাবে, ততই ধর্মান্ধ ধর্ম ব্যবসায়ীদের মিথ্যাচার প্রকাশ পাবে, এদেশে পূর্বে ধর্ম অস্ত্র শতভাগ নিশানা ভেদ করতো,বর্তমানে তা অর্ধেকে নেমে এসেছে। আমার মনে হয় এ সরকার আরো কিছু সময় পেলে বাঁকিটুকো আর থাকবে না। আশাকরি বুঝতে পারবেন। ধন্যবাদ।

৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

কে ত ন বলেছেন: কোন মাদ্রাসায় কবে কোন হুজুর নিজ ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে আমাকে নিউজ লিংক দেন। আমি একটা ঘটনা জানি একজন কাঠমোল্লা এক বাড়িতে কায়দা পড়াতে যেয়ে এক ছাত্রীর গায়ে অশালীনভাবে হাত দিয়েছে বলে এলাকাবাসী তাকে পিটিয়োরের গ্রামছাড়া করেছে। যেসব মাদ্রাসায় ছাত্ররা বলৎকারের শিকার হয়, সেইসব হুজুরদেরকেও কঠোর শাস্তি দেয়া হয় বলেও জেনেছি। মোট কথা, কোন মাদ্রাসায় ব্যাভিচারের মত অন্যায় করে কেউ পার পায়না। প্রথমে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ, তারপর এলাকাবাসী তার বংশ উদ্ধার করে ছাড়ে।

আর বাউল গানের কথা বলছেন? সব বাউল গান ইসলাম বিরোধী নয়। কিছু কিছু বাউল গান আছে যেগুলো সৃষ্টিকর্তার সামর্থ নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এসব গান মানুষ শুনলে স্রষ্টা সম্পর্কে ভুল বার্তা পায়। তাই এগুলোর প্রতিবাদ হওয়া প্রয়োজন।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: আমি অকাক ভাবছি... কোথায় কোন জগৎজুরে আছেন আপনি.! যে এমন একটা ঘটনাও আপনার চোখে পড়ে নি!!!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: (অবাক ভাবছি)

৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: জনাব কেতন কে বলছি,আমার বাসা গাউছিয়া মারকেটের কাছাকাছি। ওখানে একটা মসজিদের ৩য় আর চতুর্থ তলায় গত প্রায় বিশ বছর ধরে আবাসিক সুবিধাসহ একটা হাফেজী মাদরাসা চালু ছিল। বিগত রোযার ঈদের পর পর ঐ মাদরাসাটা হটাৎ করে বন্দ হয়ে যায়। কারণ ঐ মাদ্রাসার এক শিক্ষক হুজুর এক বালক ছাত্রকে জোর করে ধর্ষন করে। ব্যপারটা জানাআনি হয়ে গেলে জনরোষ থেকে বাঁচার জন্য অবিলম্বে ঐ মাদরাসা বন্ধ করে দেয়া হয়। এটাই হল বাস্তবতা। পরিস্থিতি এতটা জটিল যে, এখন কোন মাদ্রাসার হুজুর দেখলেই গা গুলিয়ে উঠে। আমার ৯ বছর বয়েসের নাতনীকে ঐ মারাসার এক হুজুর আরবী পড়াত। ফলাফল তার চাকরীখানা গেল। আর আমার নাতনীকে পড়াবার জন্য রাখা হল মহিলা হুজুর। কিন্তু তবুও আমরা নিশ্চিন্ত থাকতে পারছিনা। আজকাল একটা ব্যাপার আমাকে খুউব ভাবায়, তা হল জঙ্গী তৎপরতা। পাছে আবার আমার নাতনিটা কিনা জঙ্গী হয়ে যায়। তাই আমি সব সময় আমার নাতনির পড়ার সময়, তার আশেপাশে ঘোরাঘুরি করতে থাকি।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: প্রতিনিয়ত এমন ঘটনা বিভন্ন মাধ্যমে বিস্তারিত চোখে পড়ে, এ ছাড়াও যে সব স্থানীয় ভাবে চাপা পড়ে সে গুলিতো আ্ছেই,এমন চাপাপড়া আমাদের এলাকাতে দুচারটি আমার জানা আছে। ধন্যবাদ

৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: বাউল গান নিয়ে আমি সহমত।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গতবছর কুমিল্লায় মসজিদের ভিতর ছাত্র ধর্ষন। হুজুরকে তিনমাস পর ছেড়ে দেয়, গরীব পরিবার টাকা নাই, কেস করে নাই


মক্তবে কোরান পড়ার তালে তালে শিক্ষার্থী ধর্ষন। এই ইমামও ছাড়া পাইছে
শিশু ধর্ষণ, মাদ্রাসা প্রিন্সিপাল গ্রেফতার

জঙ্গি ধর্মের হুজুর গুলো শিশু ধর্ষণ করে সুন্নত মনে করে। @কেতন, মানুষকে গালাগালি করার আগে নিজে একটু শিক্ষা গ্রহন করো

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: এই খবর গুলি @ কে ত ন ভাইদের চোখে একটিও নাকি পড়ে না!!!

৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

কে ত ন বলেছেন: @লেখক, মহিলা মাদরাসায় কোন ছাত্রী পুরুষ শিক্ষক কর্তৃক ধর্ষণের শিকার হয়েছে এরকম কোন খবর দেখলেও বিশ্বাস হবেনা, কারণ ওইরকম মাদ্রাসায় সেরকম পরিবেশই নাই। বাস্তবতা হল - এরকম কোন খবরই তো পত্রিকায় আসেনা।

সমকামী সম্প্রদায় আমাদের সুন্দর শস্য শ্যামল ক্ষেতের সবচেয়ে বীভৎস দর্শন আগাছা। সমকামিতা একটা রোগ, সময়মত বিবাহ না করা বা বউয়ের প্রতি আকর্ষণ না থাকা মানুষরূপী জন্তু জানোয়ারেই এই রোগে আক্রান্ত হয়। এরকম বিকৃত রোগাক্রান্ত মানুষ মাদ্রাসাতেও আছে। এদেরকে যখন শয়তানে পেয়ে বসে, তখন তারা আল্লাহ-রাসূল, কোন নীতি নৈতিকতার ধার ধারেনা। তবে এইরকম গুটি কয়েক মাজরা পোকার দায় তো আপনি পুরো পতঙ্গ সম্প্রদায়কে দিতে পারেন না।

একজন সমকামী হুজুরে পার্টনার না পেয়ে ধর্ষণ করেছে, তার জন্য সব হুজুরকে দেখেই গা ঘিন ঘিন করা তো মানসিক অসুস্থতার লক্ষণ।
@ এস এম ইসমাঈল, বাউল গান নিয়ে কার সাথে আপনি সহমত? আমার সাথে, নাকি লেখকের সাথে?

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: মানুষ অজানা করনে ঘটতে থাকা এমন অধিকাংশ ঘটনা প্রকাশে ভয় পাই,এইতো মাত্র কদিন পূর্বই ঢাকাতে মাদ্রাসার হুজুর গরীব ছাত্রীকে ধর্ষণ করে হত্যা করেছে এবং ঘটনা চাপাদিতে মেয়েটার গলায় ওড়না পেচিয়ে বাথরুমে দাঁড় করিয়ে রেখেছে! তার বিচারের দাবিতে মিছিল মানববন্ধন হলো,

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: #হুজুরের-বৈধতার-মহাসমারহ!!
###
মাদ্রাসার মুহতামিমের (প্রধান শিক্ষক) হাতে ধর্ষণের শিকার হয়ে চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক সমালোচনা চলছে।

ঘটনাটি কুড়িগ্রাম জেলাধীন রৌমারী উপজেলার। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি হলেন- বাইটকামারী কওমি মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক আব্দুল বাছেদ।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে সরেজমিনে গেলে এলাকাবাসী জানান, ওই স্কুলছাত্রী চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে। পবিত্র কোরআন শরীফ শিক্ষা নেয়ার জন্য সাড়ে ৫ মাস আগে বাইটকামারী কওমি মাদ্রাসায় যায় সে। এ সুযোগে আব্দুল বাছেদ ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করেন। ছাত্রীটির শারীরিক পরিবর্তন দেখে পরিবারের লোকজন ২৯ আগস্ট রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানান সে ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।

মেয়েটির বাবা বলেন, ‘আমি গরীব মানুষ আমার মেয়েকে ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা করেছে মাদ্রাসার হুজুর। আমি কার কাছে বিচার দিমু। আমার বিচার কেড়া করবো।’

এ বিষয়ে আব্দুল বাছেদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। তার বাড়িতে গিয়েও পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. কাবেল উদ্দিন জানান, চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বার ঘটনা সম্পূর্ণ সত্য। এলাকাবাসী বসে আপোষ মীমাংসা করার কথা শুনছি। এ বিষয়ে আমার কাছে কোন পক্ষ আসে নাই।

মাদ্রাসার সভাপতি মো. আব্দুল কাদের বলেন, ‘আমি কুড়িগ্রাম ছিলাম, ঘটনা জানার পর বাড়ি আসছি। মেয়ের বাবা এখন পর্যন্ত আমার কাছে আসে নাই। মাওলানা সাব আজ মাদ্রাসায় উপস্থিত হন নাই। বাড়িতেও নাই।’

রৌমারী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, এ বিষয়ে এখনো কোন অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সুত্রঃ ৩০-০৮-১৮ দৈনিক ইত্তেফাক।

৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম চেয়ে বড় হোক মানবতার।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: সে পথ আর কতদুর...!

১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

বিজন রয় বলেছেন: ধর্ম বড় না মানুষ বড়?

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: কইতে মানা,সবার জানা,

১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: @ কেতন<কমেণ্টটা যখন আপনার নিয়েছি তখন এটা বুঝতে অসুবিধা হবার কথা নয় যে আমি এখানে সহমত প্রকাশ করেছি আপনার সাথে।নিশ্চয় লেখকের সাথে নয়।

১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: কেতন মিয়ার মন্তব্য পড়ার পর কেন যেন আমার বার বার ফেসবুকের কিছু লোকের কথা মনে পড়ছে। কারন আমার অবস্থান সবসময় মৌলবাদ ও ধর্ম ব্যবসার আর জামাত-শিবির এর বিরুদ্ধে ।আর তাই এই সব ভণ্ডরা বার বার আমার সাথে তর্কে লিপ্ত হতো। ঘণ্টার পর ঘণ্টা আমি ওদের সাথে তর্ক চালিয়ে যেতাম।এতে আমার অনেক সময় নষ্ট হতো। পরে বুঝলাম আমার সাথে ইচ্ছে করেই ওরা তর্কে লিপ্ত হতো। আমার সময় নষ্ট করার জন্য। ওরা কোন যুক্তি প্রমাণ মানতে চাইতো না। যাকে বলে একগুয়েমী। পরে বন্ধুদের কাছে শুনেছি আমার নাম নাকি ওরা হিট লিষ্টে দিয়ে রেখেছে। আলহামদু লিল্লাহ ঐ সব জঙ্গী আর ভন্ডের দল আমার কোন ক্ষতি করতে না পেরে আমার ফেবু একাউণ্ট হ্যাক করার চেষ্টা করে। আমি ব্যাপারটা আঁচ করতে পেরে আমার ফেবু একাউণ্ট এ এমনভাবে সেটিংস দিলাম, অসভ্য বাটপারদের সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়ে গেলো। এটা বেশ কয়েক বছর আগের ঘটনা। চট্টগ্রামের ষোলশহরে অবস্থিত একটা বেশ বড় আকারের নামযাদা মাদ্রাসার বেশ কয়েক জন শিক্ষককে হত্যার লিষ্ট নিয়ে এক যুবক তাঁদের বাসার আশে পাশে রেকি করতে গিয়েছিল। ওর গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হওয়ায়, স্থানীয়রা তাকে ধরে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনা টিভি ও নিউজ পেপারে বেশ আলোড়ন তুলেছিল।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: যেখানেই থাকেন সাবধানে ভালো থাকেন,শুভ কামনা নিরন্তর।

১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: করেই যদি চোখ থাকিতেও অন্ধ হয় করার কিছু নাই। মাদ্রাসাতে গেলমানী চর্চা আর শিশুকামীতা কতটা চরম ও মহামারী রূপ নিছে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

সবচে আশ্চর্য ব্যাপার হলো বেশীর ভাগ মসজিদ মাদ্রাসা সরকারী জমি নদী নালা ভোগ দখল করে গড়ে ওঠা। ভবিষ্যতে কোনো সরকার যদি টাইট দেয় বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ মসজিদ মাদ্রাসা নাই হয়ে যাবে। বোঝাই যায় দেশে মিথ্যা ধর্মের বুনিয়াদ কিসের ওপর ভিত্তি করে!!


সব নবী মোহাম্মদের দেখানো পথেই চলছে

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: যদি মানুষ মানবতার কল্যাণে চলে বলে তাতে দোষের কিছু নেই। কিন্তু সমস্যা ঐ যে চোখ থাকিতে অন্ধ আর ধর্ম ব্যবসা,

ধন্যবাদ।

১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: @ কে ত ন <জনাব <
সৌভাগ্যবশত আমি একটা মহিলা মাদ্রাসার সাথে জড়িত আছি। এদের সব খবরাখবর আমি ঘরে বসেই পাই। আলহামদুলিল্লাহ! আমাদের এখানে এসব নোংরা জিনিষের কোন অস্তিত্ব নাই। কিন্তু একটা কথা জেনে রাখুন, কওমিদের চালানো প্রতিটা মাদ্রাসার মধ্যে এসব বিকৃত মানসিকতার লোক জন ভূরি ভূরি পাওয়া যায়। বিশেষ করে যেগুলো আবাসিক মাদরাসা সেগুলোতে। সঙ্গ দোষে, লোহাও ভাসে। মহিলা হোস্টেলে যে এসব বাজে কাজ কারবার চলছে না, তার গ্যারান্টি কোথায়? আলহামদুলিল্লাহ। আমরা একটা অরাজনৈতিক সংগঠনের মাধ্যমে আবাসিক/অনাবাসিক মিলিয়ে প্রায় শতাধিক মাদ্রাসা চালিয়ে আসছি। ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ! আমাদের কোন মাদ্রাসায় এরকম কোন সমস্যা নেই। আশা করি ব্যপারটা ক্লিয়ার?

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ভাইরে বোঝালেই যদি জীবন্ত সত্যটা ওরা মেনে নিত!

১৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

আফসানা মারিয়া বলেছেন: তারা ধর্মের নাম ভেঙ্গে আসলে সমাজেরই সেবা করে।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: হাহাহাহা সেবার ধরণ, উহা কত প্রকার কি কি, তাহা হাতে কলমে পরিক্ষিত বৈকি!


ধন্যবাদ।

১৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

কে ত ন বলেছেন: @ এস এম ঈসমাইল, আপনার চেষ্টাতে আমার শ্রদ্ধাবোধ থাকবে। এই করে যদি সমাজে কিছুমাত্র পরিবর্তন আনতে পারেন তো সে নেহাত কম হবেনা। মৌলবাদিতার সাথে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হওয়া সহজ ব্যাপার নয়। এরা কোন যুক্তি মানেনা, কাজেই এদের সাথে যুক্তিতর্ক করতে যাওয়াটাই বোকামি। আমার মন্তব্য পড়ার পর যাদের কথা আপনার মনে হয়েছে, আমি তাদের দলে নই। আমি সর্বদা সত্যের পক্ষে। তাই বলে মিথ্যাকে যারা জোর করে সত্য বানাতে চায়, তাদেরকে ছেড়ে কথা বলাও আমার স্বভাবে নেই।

লেখককে ধন্যবাদ অন্তত খবরের আকারে একটা ঘটনা জানানোর জন্য। লিংক থাকলে আরও ভাল হত। তবে প্রকাশিত খবরটি নিয়েও কথা আছেঃ
- লম্পট হুজুর কিন্তু ধর্মের দোহাই দিয়ে এই অপকর্ম করেনি। চার্চের ফাদারেরা যে পরিস্থিতিতে নানারকম আকাম কুকাম করে, ঐ হুজুরের ব্যাপারটাও অনেকটা সেরকম। এক্ষেত্রে ধর্ম বা হুজুর সম্প্রদায়ের কোন দোষ খুঁজতে যাওয়া একেবারেই মূর্খতার লক্ষণ।
- হুজুর কিন্তু পার পেয়ে যায়নি। তাকে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের মুখোমুখি হতে হবে, এলাকাবাসীর মোকাবিলা করতে হবে। তবে বিপদ হচ্ছে প্রভাবশালী মহলকে নিয়ে। তাদেরকে 'ম্যানেজ' করতে পারলে ঘটনা পুরো উলটে যাওয়াও বিচিত্র হবেনা।

@ঊদাসী স্বপ্ন, মাদ্রাসার গেলমানি চর্চার কয়টা ঘটনা আপনার জানা আছে যে একে মহামারী বলছেন?
গেলমানি বলতে কি বোঝেন? কুরআন হাদিসে গেলমানদের ভূমিকা কি বলে আপনি মনে করেন?
কয়টা মাদ্রাসা এদেশে নদী নালা দখল করে গড়ে উঠেছে? - হিসাব দেন।
এই চেতনার সরকারই যদি টাইট না দেয়, কোন সরকারের কাছ থেকে আপনি এই 'টাইট' জিনিসটা আশা করেন?

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ভালো লাগলো কথা সমষ্টি, সংখ্য ধন্যবাদ।

আপনাকে খবরের লিংঙ্ক দিতে আমি একটু বিরক্ত বোধ করছিলাম। বিরক্তির কারণ হলো এ সকল সংবাদ প্রতিনিয়ত ঘটমান,যা আপনার মত সচেতন মানুষের না জানাটা বিষ্ময়কর!! আমি নিজে আমার এলাকাতে এমন দুটি ঘটনার স্বাক্ষী,যা খবরের শিরোনাম হয়নি,প্রতিনিয়ত এমন হাজারো ঘটনা ঘটমান,যা আমাদের অজানাই রয়ে যায়।

১৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: @ কে ত ন< আপনি আসলে কাদের পক্ষে সেটা বুঝা খুব মুসকিল। কারন আপনার মন্তব্য গুলো কিন্তু পরোক্ষভাবে ঐ সব ভন্ড চরমপন্থিদের পক্ষে চলে যাচ্ছে। আপনার মন্তব্য গুলোতে আমি ঐ সব ধরম ব্যবসায়ীদের প্রচ্ছন্ন সাপোরট দেখতে পাচ্ছি। আসলে কাদেরকে ডিফেন্ড করতে চাচ্ছেন? ধন্যবাদ।

১৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পেডোফাইল দেখি ব্লগের সব চিপায় চিপায়

১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: দেখুন জনাব,আরো কত যে দেখার আছে বাঁকি, সাথে যদি কিছুকাল বাঁচি..দিয়ে একটু একটু ঝাঁকি

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.