নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মুহাম্মদ এনামুল হক আপনাদেরই লোক

ঢাকার লোক

বাংলা ভালোবাসি

ঢাকার লোক › বিস্তারিত পোস্টঃ

গালাগালি

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:১২

আমাদের জীবনে গালাগালি করা, শোনা, বা প্রত্যক্ষ্য করা একটি নিত্তনৈমত্তিক ঘটনা। ছোট খাটো ভুল বা ঝগড়া থেকে বড় ভুল বা ঝগড়া পর্যন্ত যে কোন কারণে একে অপরকে গালাগালি করা আমাদের স্বভাব ! খুব কম লোকই আছেন যারা এ থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। রাস্তায় পথচারী রিকশাওয়ালাকে গালি দেয়, রিক্সাওয়ালা কাদা-পানি ছিটিয়ে দেয়া গাড়িওয়ালকে গালি দেয়, গাড়িওয়ালা সামনে পথ আটকিয়ে থাকা সিএনজিকে গালি দেয় , বাজারে গায়ের সাথে ধাক্কা লাগায় গালাগালি নিত্যদিনের ঘটনা। আর, কোনো কারণে ঝগড়া লাগলে তো কথাই নেই, মা বাপ্ তুলে গালাগালিও শুরু হয়ে যাওয়া বিরল নয়। বাড়িতে কাজের মেয়ে একটা প্লেট ভেঙে ফেললে যেমন গালি দেই, অফিসেও বস বেশি কাজ দিলে মনে মনে তার গোষ্ঠী উদ্ধার করি !
পৃথিবীতে এমন কোনো ভাষা নেই যাতে গালাগালি নেই, যা প্রমান করে শুধু বাঙালিই নয় দুনিয়ার সবাই গালাগালি করে থাকে। এইসব গালাগালির ভাষা সামান্য বিদ্রুপাত্বক থেকে অকথ্য খারাপ পর্যন্ত হতে পারে। আর এর প্রতিপক্ষ হতে পারে সবাই, এমনকি অনেক সময় হতে পারে নিজেদের আত্মীয় পরিজনও। গালাগালি ক্ষমতাশীল থেকে দুর্বল সবাই ব্যবহার করে। তবে দুর্বল অনেক সময় ক্ষমতাশীল প্রতিপক্ষের সামনে করতে পারেনা, করে তার অগোচর। এতে তার অন্তরে জমা ক্ষোভের কিছুটা উপশম ঘটে এবং আত্মপ্রশস্তি লাভ করে।
"ভদ্র" "অভদ্র" লোকই বলেন আর "ভদ্র" "অভদ্র" গালাগালিই বলেন, গালাগালির একটাই উদ্দেশ্য, অপরপক্ষকে আঘাত করা, অপমান করা ! এতে রাগের কিছুটা উপশম হওয়া ছাড়া আর তেমন প্রকৃত লাভ নেই। কাজের মেয়েকে বকা দিলে যেমন ভাঙা প্লেট ফিরে আসবে না, ট্রাফিক পুলিশকে বকেও রাস্তায় যানজট কমানো সম্ভব নয় !
অথচ ক্ষতি কতটুকু আমরা কখনো খেয়াল করি না ! সামাজিক শিষ্টাচার ছাড়াও ধর্মীয় দিক থেকে গালাগালি বা ফাউল ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করা কোনো ধর্মই অনুমোদন দেয় না। কোরানে আল্লাহ পাক বলেন, “মুমিনগণ, কেউ যেন অপর কাউকে উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারী অপেক্ষা উত্তম হতে পারে এবং কোন নারী অপর নারীকেও যেন উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারিণী অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ হতে পারে। তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। কেউ বিশ্বাস স্থাপন করলে তাদের মন্দ নামে ডাকা গোনাহ। যারা এহেন কাজ থেকে তওবা না করে তারাই যালেম।“ (সূরা আল হুজুরাত, আয়াত ৪৯)
এমনই অন্য্ ধর্মের উপাস্যদেরকেও কোনো মন্দ বলা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে, “তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। …” (সূরা আনাম , আয়াত ১০৮)
ইমাম বুখারী ও মুসলিম কর্তৃক বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (স) এর বিখ্যাত হাদিসও এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, "যে আল্লাহ ও শেষ বিচারে বিশ্বাস করে সে যেন ভালো কথা বলে, অন্যথায় চুপ থাকে !"
এরিস্টটলের একটা গল্প দিয়ে শেষ করছি ,
এরিস্টটলকে এক লোক অত্যন্ত বিশ্রী ভাষায় গালাগালি করলো, তিনি টু শব্দটুকু করলেন না, এতে এক লোক তাঁকে জিজ্ঞেস করলো, আপনাকে লোকটা এতো গালি দিলো আপনি তাকে কিছুই বললেন না ? জবাবে এরিস্টটল বললেন, আমি যদি তোমাকে দুটো পয়সা দিতে চাই, তুমি যদি তা না নাও, তো সে কার কাছে থাকে ?

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৫৪

এমেরিকা বলেছেন: গালাগালি এখন আর ছোটলোকি বা ইতরামির পর্যায়ে নেই। ছোটলোকের বাচ্চারা এখন প্রশাসন ও ব্যবসায়ের শীর্ষ পদ্গুলো দখল করে রাখায় গালাগালি এখন কন্ট্রোলিং টুল হয়ে গেছে। সেদিন এক গার্মেন্টসে ঢুকে দেখি এমডি মহোদয় তার কোন এক অধস্তন কর্মচারীকে তার মা বাবা তুলে সপ্তম আকাশে তুলে গালিগালাজ করে চলেছে। কর্মচারিটির অপমানে চোখে পানি চলে আসছিল, কিন্তু বস তাতে আরো মজা লুটে নিচ্ছিল।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:১৯

ঢাকার লোক বলেছেন: আপনার দেখা ঘটনা সত্যি দুঃখজনক, যার ক্ষমতা যত বেশি তাকে তত বেশি ভদ্র, বিনয়ী হওয়া উচিত, তবে আমরা সহজেই তা ভুলে যাই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ !

২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: গালাগালির মধ্যে আবার ধর্মকে টেনে আনলেন কেন।আগের ধর্মকে গাল মন্দ করেইতো নতুন ধর্মগুলোর আবির্ভাব।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৩০

ঢাকার লোক বলেছেন: গালাগালি বা অকথ্য ভাষা ব্যবহার করা সব ধর্মেই নিষেধ, এখানে অনেকেই মুসলমান, তাই ইসলাম ধর্মের দুই একটা নিষেধাজ্ঞা উদাহরণ হিসাবে তুলে ধরেছি মাত্র। এর একটিতে লক্ষ্য করে থাকবেন নিশ্চয়, স্বয়ং আল্লাহ অন্যদের উপাস্যকে মন্দ বলতে নিষেধ করেছেন। কাজেই অন্য্ ধর্মকে গাল মন্দ করে নতুন ধর্ম এসেছে আপনার এ ধারণা ঠিক নয়।

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো মুসলমান সে ই যার মুখ ও হাত থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ। হাদিসে অনেকটা এইভাবে বর্ণনা এসেছে। হুবহু লিখতে পারলাম না বলে দুঃখিত।
অন্য হাদিসে আছে, মুমিন কখনো দোষারোপকারী, অভিশাপদাতা, অশ্লীলভাষী ও গালিগালাজকারী হয় না। (তিরমিজি, হাদিস নং : ২০৪৩)
আরেক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘মুসলিমকে গালি দেওয়া ফাসেকি [আল্লাহর অবাধ্যাচরণ] এবং তার সঙ্গে লড়াই ঝগড়া করা কুফরি। ’ (বুখারি, হাদিস নং: ৬০৪৫, ৭০৭৬; তিরমিজি, হাদিস নং: ১৯৮৩) (সুত্র - বাংলানিউজ২৪ডটকম)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৩৬

ঢাকার লোক বলেছেন: আপনার উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ এ হাদিসগুলোও অন্ত্যন্ত বিষয়োপযোগী নিঃসন্দেহে, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: গালা-গালি আসলে বেশীরভাগ সময় একজন তখনই করে যখন যুক্তিতে অপরজনকে / কাউকে পরাজিত না করতে পারে।যুক্তি যেখানে পরাজিত হয় সেখানেই এ জাতীয় অন্যায় বেশী হয়ে থাকে।

এটা ঠিক গালা-গালির মাধ্যমে কিছু অর্জিত হয়না বা লাভ করা যায়না। তবে সাময়িক ভাবে হয়ত রাগের উপশম হয় কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে আসলে তা নিজের ক্ষতি বা বিপদ ডেকে আনে। কারন, আজ যাকে গালা-গালি করা হল সে হয়ত পরিবেশ এবং পরিস্থিতির কারনে কিছু বলতে পারছেনা কিন্তু পরে যখনই কোন সুযোগ পাবে সে এর যথাযথ জবাব দিবে এটা নিশ্চিত।

আর যেকোন অবস্থায় চুপ করে থাকা বা ধৈর্য ধারন করা ভাল তবে তার জন্য শক্তিশালী মানষিক দৃঢ়তা জরুরী যা আমাদের সমাজের বেশীরভাগ মানুষের মাঝে অনুপস্থিত।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৪৬

ঢাকার লোক বলেছেন: আমিও তাই বলতে চেয়েছি, গালাগালি করে বিশেষ কোনো লাভ হয়না বরং ক্ষতি, দুনিয়াতেও আখিরাতেও। আফসোস, রাগান্বিত হলে আমরা ভুলে যাই, আমাদের চেষ্টা করতে হবে নিজেকে সংযত করতে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ !

৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আরব দেশের মানুষ নিজের সন্তানদের অকথ্য ভাষায় গালি দেষ । ধর্ম তাদেরও সভ্য করেনি। আর ভিন্ন দেশের শ্রমিকদের এরা মানুষই মনে করে না

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:৫৮

ঢাকার লোক বলেছেন: আরবদের সাথে সেভাবে মিশার সুযোগ আমার হয়নি, তাই এ বিষয়ে আমার ভালো জানা নেই। আপনি যাদের দেখেছেন তারা "আরবদের" কেমন অংশকে রিপ্রেসেন্ট করেন আপনি জানেন, তবে নিজের সন্তানদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি করা সত্যি দুঃক্ষজনক। ধর্ম থেকে শিক্ষা নিতে ব্যার্থ হওয়া লোক কোথায় নাই বলেন !

৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪২

অনল চৌধুরী বলেছেন: শুধূ গালি দেয়ার অপরাধে এ পর্যন্ত আমি অনেক লোককে গ্রেফতার করিয়ে আদালতে কাঠগড়ায় দাড় করিয়ে অর্থের শ্রাদ্ধ করিয়ে উপযুক্ত শাস্তি দিয়েছি।
গালি দেয়া একটা মানহানিকর অরাধ, যার শাস্তি ২ বছরের জেল এবং অনির্ধারিত অংকের ক্ষতিপূরণ।
অনলাইনের জন্য শাস্তি আরো কঠোর।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:০৬

ঢাকার লোক বলেছেন: ভালোই করেছেন ! এ আইনের অস্তিত্বের কথা দেশে নিশ্চয়ই অনেকে জানেন না। এর ব্যাপক প্রচার ও প্রয়োগ কিছু হলেও অবস্থার উন্নতি করতে সহায়ক হবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ !

৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১৯

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: ভাইরে, কিছু যে মন্তব্য করব তার মুখ নাই। সর্বশেষের ব্লগেও প্রতীকী অর্থে গালি দিয়েছি একটা বস্তুকে। তবে আপনার এই পোষ্টটি প্রয়োজন ছিল এই মুহুর্তে। ধন্যবাদ বিষয়টা এভাবে তুলে নিয়ে আসার কারনে। প্রতিনিয়তই জেনেশুনে আমরা নোংরা জিনিসগুলোকে মন থেকেই ধারন করছি নিজেদের অজান্তেই। আমাদের উচিৎ অনেক বেশি সচেতন থাকা এবং নিজেকে সংযত রাখা।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:১০

ঢাকার লোক বলেছেন: যাক, এখনতো বুঝতে পেরেছেন, সামনে নিজেকে সংযত রাখবেন, ইনশাল্লাহ লাভই হবে, ক্ষতি হবে না ! আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি গালাগালি পছন্দ করি না। যারা গালি দেয় আমি তাদেরও পছন্দ করি না।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:১৩

ঢাকার লোক বলেছেন: আপনি ভালো লোক, আপনাকে দেখেও তাই মনে হয় ! ভালো থাকুন, দ্বিতীয় কন্যার আগমনে অভিনন্দন !

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:৪৫

স্প্যানকড বলেছেন: আমি ভাই গালি দেই না তেল মারি ! দেশে এইডা ফর‍য কামের মধ্যে একটা। গালি যে অনেক সময় অস্ত্র হিসেবে কামে দেয় হেইডা জানেন?

ধর্ম তো কতকিছুই কইছে কয়টার বাস্তবায়ন হচ্ছে দেশে? ধর্মে কইছে সুদ খাওয়া হারাম। সুদের সর্বনিম্ন গোনাহ মায়ের সাথে জিনা (নাউজুবিল্লাহ)। তা দেশে দেহি সবাই এই কামে পারদর্শী হয়ে গেছে । সুদ আর সুদ! ওয়াজ করেন আগে গোড়া ঠিক রাইখা তারপর করেন। আপনাগো গোড়ায় দোষ আছে! ভালো থাইকেন । এহন মনে মনে গাইল দিবেন.. হা হা হা...

১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:০৯

ঢাকার লোক বলেছেন: ভাই, ওয়াজ হয় বলেই সুদ খেলেও তারা জানে সুদ হারাম! না হলে তাও জনতো না। আপনার জিজ্ঞাসা নামে টিভিতে একটা অনুষ্ঠান হয়, দেখে থাকবেন হয়ত, অনেককেই বিভিন্ন লেনদেন সম্পর্কে প্রশ্ন করতে দেখা যায়, তারা সুদ থেকে বেঁচে থাকতে আগ্রহী। ওয়াজ না হলে এ সচেতনাটুকুই বা কিভাবে তৈরি হতো?
না ভাই, গালাগালি করব কেন? এতে ফায়দা কোথায়? আর আপনি না পড়লে, গালিগুলো কোথায় থেকে যাবে এরিস্টটলের গলপটাতেত পড়েছেন।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য!

১১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ৭:২৬

স্প্যানকড বলেছেন: ফায়দা কি হইল জাইনা করছে আকাম। যার ঘরে ভাত নাই তারে গিয়া ওয়াজ নসিয়ত করেন দেহেন কি কয়? নিয়ন দেখছেন বড় বড় শহরে আছে এর জন্য কোটি টাকা খরচ হয়। এত টাকার নিয়নের তলে একজন নারী বেশ্যা হয় খদ্দের খুঁজে। এই হইল আপনাগো সচেতনতা!আর বেশ্যা যখন শরীর বেঁচার টাকা না পায় তহন ই গালি দেয়। তারে যাইয়া এরিস্টেটল এর গল্প শোনান কামে দিব। আপনাগো আসলেই গোড়ায় দোষ! ভালো থাইকেন।

১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অন্যকে গালাগালি করে যদি কেউ আনন্দ বা তৃপ্তি লাভ করে, তবে তাকে ধর্ষকামী (স্যাডিস্ট) বলা যেতে পারে।
যুক্তির এবং আত্মবিশ্বাসের অভাব হলেই মানুষ গালাগালির আশ্রয় নেয়। আর তা ছাড়া ডিএনএ'র প্রভাব তো থাকেই।

১৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৪১

স্প্যানকড বলেছেন: আপনার কথামতো দেশের সবাই স্যাডিস্ট। সবাই কম বেশী করে। কেউ প্রকাশ্যে কেউ মনে মনে অন্তত ইতর, শুয়োর কয়। যুক্তি তো আপনার কাছেই নাই। আপনার জ্ঞ্যান আপনার কাছে রাহেন। বহুত কিছুর অভাব হইলেই মাইনষে গালিগালাজ করে। আপনার মগজে চোখে সমস্যা আছে তাই আত্মবিশ্বাসের অভাব দেহেন। এই যে একাত্তরের রাজাকার যারা ৩০ লাখ শহিদ আর ২ লাখ মা বোনের ইজ্জত নিছে তাগো মাইনষে কিছু না পারলেও একটা খিস্তি দেয় আপনার এরিস্টটল ঐহানে খায় না। সেই অর্থে তাদের ডি এন এ তে সমস্যা বা প্রভাব আছে। প্রভাব তো আপনার আছে খুঁজলে দেহা যেতে পারে বাংলাদেশের একমাত্র চন্দ্রমানব এর লগে। মিল গেছে তাই না ( হা হা হা )। ভালো থাইকেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.