নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিছু কিছু মহল থেকে আওয়ামী লীগ, যুব লীগ, ছাত্র লীগ সহ কিছু দলকে তাদের পূর্বতন জনস্বার্থবিরোধী কার্যকলাপের কারণে দেশে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জানিয়েছেন কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার ইচ্ছা তাদের নেই।
বিশেষ কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার আসলে কোনো দরকারও তেমন নেই। দল যদি তাদের কাজের মাধ্যমে নিজেদেরকে জনসাধারণের কাছে গ্রহণযোগ্য করতে বার্থ হয় সে আপনিই ঝরে যাবে। অনেক দলই আছে যার নেতা ছাড়া আর কোনো সদস্যের দেখা মিলে না।
দল থাকে থাকুক, তবে দল যেন দেশে সুস্থ রাজনীতি চর্চা করে, গণতান্ত্রিক পরিবেশ প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা রাখে, অনাচার, নৈরাজ্য, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে, প্রতিষ্ঠিত ক্রিমিনালদের অভয়ারণ্য বা কোনো বৈদেশিক শক্তির এজেন্টে পরিণত না হয়, তেমন কিছু আইন কানুন মেনে চলায় বাধ্য করা যেতে পারে।
দলেও যোগ্য নেতা নির্বাচনে সুষ্ঠূ নিয়ম নীতি থাকা আবশ্যক। একজন আমৃত্যু দলের প্রধান থাকবেন, তার মৃত্যুর পর তার ছেলে, মেয়ে বা স্ত্রী দলের প্রধান হবেন, এভাবে দল চলতে দেয়া কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। এই ট্রেডিশন থেকে বেরিয়ে আসতে কার্য্যকরী আইন-কানুন থাকা জরুরি।
দল নিষিদ্ধ না করে এ বিষয়গুলো কিভাবে নিশ্চিত করা যায় সেদিকেও নজর দেয়া যেতে পারে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২২
ঢাকার লোক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, দেশে সকল অপরাধের উপযুক্ত সুবিচার নিশ্চিত করা গেলে অনেক কিছুই সোজা হয়ে যেত !
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:২০
কামাল১৮ বলেছেন: গনতান্ত্রীক ভাবে একজীবন কেন দুই জীবনও যদি প্রধান থাকে তাতেও কোন সমস্যা নাই।সংবিধান পরিবর্তন করে দুই মেয়াদের বেশি রাষ্ট্র প্রধান থাকতে পারবেনা সেটা আলাদা কথা।দলের গঠনতন্ত্র ঠিক করবে দলের লোকজন।আজীবন রাখবে না এক মেয়াদ রাখবে সেটা ঠিক করতে তারা।রাষ্ট্র আর দল এক না।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৫৫
ঢাকার লোক বলেছেন: আমি যা বলতে চেয়েছি তা হলো, দলেও তাদের উপযুক্ত নেতা নির্বাচনে সুস্থ স্বচ্ছ
প্রক্রিয়া অবলম্বন করা আবশ্যক যাতে কোনো রাজনৈতিক দলকে কারো পারিবারিক দল হিসাবে বানানোর সুযোগ না থাকে। দলের গঠনতন্ত্র এই বিষয় নিশ্চিত করলেই কেবল দলের নিবন্ধন রাষ্ট্র অনুমোদন করবে।
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তাদের দলের রাষ্ট্রপতিকে এখনো কেন বহাল রাখা হয়েছে?
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
ঢাকার লোক বলেছেন: কেন রাখছে বা রাখতে হচ্ছে এ প্রশ্ন অনেকেরই। এর উত্তর এ মুহূর্তে আমার জানা নেই, হয়তো সময়ই এক দিন বলে দিবে !
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩০
গুলমগীর পল্টিবাজ বলেছেন: "রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ইচ্ছা নেই"
এ ধরণের শিরোনামের মানে হচ্ছে নিষিদ্ধ করার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তারা করছে না। যেটা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। প্রকৃত বিষয়টি হচ্ছে কোন দল বা গোষ্ঠী নিষিদ্ধের ক্ষেত্রটি সাংবিধানিকভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এখতিয়ার বহির্ভূত। আবার নিষিদ্ধের জন্য রিটকারি ব্যক্তিও এই রিটটি করার জন্য যে প্রতিষ্ঠানের হয়ে রিট করেছেন, সেই প্রতিষ্ঠানের এ ধরণের রিট করার জন্য আইনগত ভিত্তি থাকা লাগে। হুজুগে পড়ে অবিমৃশ্যকারির মতো গোয়ার্তুমি, অনেক দাবি আদায়ের পথে বাঁধা। শেষপর্যন্ত BAL নিষিদ্ধের রিটটি জরিমানাসহ খারিজ করা হইলো।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
ঢাকার লোক বলেছেন: একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে অনেক আইন বা নিয়মের ব্যাতিক্রম হয় এবং সেটি গ্রহণযোগ্য। দেশ ও জনগণের স্বার্থে সংবিধান বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। প্রধানমন্ত্রীর দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া, বা তাকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেয়াও নিশ্চয় সাংবিধানিক নয় ! আমি বলছিনা BAL কে নিষিদ্ধ করতেই হবে, বলছিলাম সব রাজনৈতিক দল যেন জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে কাজ করার জন্য হয়, রাজনীতিকে ব্যবসা বানিয়ে বিত্ত আহরণে ব্যাস্ত হতে বা ক্ষমতায় গিয়ে বিরোধীদের এক হাত দেখে নেয়ার উদ্দেশ্যে ক্ষমতালিপ্সু স্বৈরাচারে পরিণত হতে না পারে, তেমন পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারলে তা করা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১২
ঢাবিয়ান বলেছেন: অন্তর্বর্তী সরকারের কোন দলকে নিশিদ্ধ করার দরকার নাই। তাদের দরকার শুধু আওয়ামীলীগ দ্বারা সংঘটিত সকল অপরাধের বিচার নিশ্চিত করা । সেটা করতে পারলে আওয়ামিলীগ এমনিতেই ভ্যনিশ হয়ে যাবে। কিন্ত বাস্তবতা হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত শক্ত কোন মামলা করা হয়নি। ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেছেন , আওয়ামী সরকারের সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের যেসব মামলা হচ্ছে এগুলো টিকবে না এবং প্রথম ধাপও পার হতে পারবে না। । এটাই আসল ভয়ের কথা। শক্ত মামলা দায়ের করতে পারে রাস্ট্রপক্ষ , পুলিশ , সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা , বিএনপি , জামাত ,হেফাজত। কিন্ত তারা কেউই মামলা দায়ের করছে না।
কারন খুব স্পষ্ট। ষর্ষের মাঝেই ভুত। https://www.youtube.com/watch?v=PK_4rjv2zYw এইসব ভুতদের তাড়াতে না পারলে বরং যে কোন মুহুর্তে ক্ষমতায় আবারো আওয়ামিলীগ আবির্ভুত হয়ে যেতে পারে। নিশিদ্ধ হওয়াতো অনেক দুরের বিষয়।