নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার চিন্তা ভাবনার খোলা খাতা আপনাদের সবার ভালো লাগলে ভালো না লাগলে দুঃখিত

মুর্খদের সাথে তর্ক করতে ভাল্লাগেনা,মুর্খ দের এভয়েড করতে ভাল্লাগে

ধ্রুব অন্যকোথাও

আমাকে অমানুষ ডাকুন

ধ্রুব অন্যকোথাও › বিস্তারিত পোস্টঃ

জ়ামাত সমীক্ষাঃস্বাধীন চট্টগ্রামের স্বাধীন মত(সিরিয়াস মত)[১ম পর্ব]

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫৪

#স্বাধীন_চট্টগ্রাম_স্বরাষ্ট্র_দপ্তর থেকে বলছি আজ দেশের সর্ববৃহত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিভিন্ন কোণাকানচি থেকে হালকা পাতলা কান্নার আভাস।শহীদ এর সংখ্যা বেড়ে গেল কিনা।শহীদ শব্দের প্রচলিত অর্থ হল ইসলামের পথে যারা মারা যান।এখন ছাত্র শিবির নামক একটা রাজনৈতিক ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা যখন পাওয়ার স্ট্রাগলের কারণে,হলের দখল রক্ষার্থে অথবা প্রতিশোধের শিকার হন তখন তাদেরকে কোন যুক্তিতে শহীদ বলা হয় এটা আমার ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে প্রবেশ করেনা।দেশের জন্য রক্ত দিলেও একটা কথা।দেশপ্রেম ঈমানের অংগ।আবার গরীবের স্বার্থ রক্ষার্থে,মা-বোনের সম্ভ্রম রক্ষার্থে মারা গেলেও মানা যায় আবেগের চোটে শহীদ কথাটা মুখ দিয়ে চলে আসলো না হয়।

কিন্তু ছাত্র শিবির আর তাদের পিতৃ-প্রতিষ্ঠান শহীদ শব্দটাকে এতোই সস্তা করে ফেলেছে যে কি আর বলবো বুঝে পাইনা।ছাত্র শিবির,জামাত আজ আমাদের দেশের ইসলামের বর্গা নিয়ে রাখছে যখন আমার কিছুই বলার নাই।ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে একটা ঘটনা বলি,আমার বাবা মা দুইজনেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছা-পোষা মাস্টার।আমাদের বাসাতে প্রায় সব দলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়মিত যাতায়াত আছে।আমি গর্ব করে বলতে পারি আমার বাবা-মা এত ডঃজাফর ইকবাল সাহেবের গ্ল্যামারাস না হলেও উনার মতন ছোট মনের না যে কেউ শিবির বা জামাত করে দেখে অথবা মতের মিল না হলে কটাক্ষ করে ঘর থেকে বের করে দিবেন।

উল্লেখ্য আমার বাবার আপন খালাত ভাই একজন শহীদ বুদ্ধিজীবি।তাই চেতনা নিয়ে কথা শুনাইলে চড় খাবেন।যাই হোক ঘটনায় আসি।এক জামাতের উচ্চ পদস্থ নেতা এবং একটিভিস্ট আমাদের বাসায় আসলেন।বিভিন্ন কথায় কথায় হঠাত যেই মজার কথাটা বললেন সেটা হল “আমি সেদিন এক মাদ্রাসায় গেলাম।দেখি আমাকে অনেক সমাদর করল।আদর-যত্ন করল,সম্মান করল।ওরা আমাদের মতনই ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে।আমি তো অবাক।”একথাই বুঝায় জামাতের উচ্চ-পর্যায়ের নেতা কর্মীদের মাঝে নিজদের ইসলাম প্র্যাকটিস নিয়ে কি অহমিকা বোধ।বলা বাহুল্য অহংকার ইসলাম ধর্মের চোখে অন্যতম নিকৃষ্ট পর্যায়ের অপরাধ।জামাতে ইসলাম আমার চোখে আমিশ দের মতনই ইসলাম ধর্মের একটা সেক্ট বা প্র্যাকটিসনার দের অংশ।তারা ইসলামের একটা নিজস্ব ইন্টারপ্রেটেশন দাড় করায় খুব সুন্দর করে ছড়ি ঘোরাচ্ছে সবার উপর।ইসলামে অসংখ্যবার বলা হয়েছে কোন রকমের ভেদাভেদ নেই মুসলমানদের মাঝে।মদীনা সনদে স্পষ্ট উচ্চারিত আছে মুমিনগণই একে অপরের মিত্র।হাদীসে আছে “তোমরা একে অপরকে ফাসেক বা কাফের বলোনা”। এই বাণীর আক্ষরিক অর্থ না ধরলেও আত্মীক অর্থটা বুঝা যাচ্ছে নিশ্চয়।কিন্তু কি দেখা যাচ্ছে?বিদায় হজ্জ্বের ভাষনে এবং কোরান হাদীসের বিভিন্ন আয়াতে বারবার বলা আছে এই কথা।কিন্তু তারপরেও তাবলীগ জামাতের সাথে,কওমী মাদ্রাসার সাথে কিংবা অন্যান্যদের সাথে নিজেদের এমন এক দূরত্ব তৈরি করেছে তারা যা বলার মতন না।বকশীবাজারের এন্টি-কাদিয়ানী মুভমেন্টের পিছনেও তাদের হাত আছে বলা হয়ে থাকে।সাচ্চা মুসলমানের সার্টিফিকেট গুলো সব যেন তাদের হাতে।

বাংলাদেশের নির্বাচন গুলোর পরিসংখ্যান মিলালে দেখা যায় মেজোরিটি মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের ভোট খুব কমই “ইসলামী রাজনীতি” করা জামাতে ইসলামের পকেটে যায়।এর মূল কারণ হিসেবে অনেক কিছুই বলা যায়।তবে আমার নিজস্ব ধারনা এই যে আসলে জামাত নিজেদেরকে যত ইচ্ছা গ্লোরিফাই করুক না কেন,যে তারা ইসলামের ধারক-বাহক,সত্যিকার অর্থের ইসলাম তারা প্রচার করবে,আসলে তারা এরশাদ সাহেবের মতনই ডিগবাজী তত্ত্বে বিশ্বাসী।একবার আওয়ামী লীগ আরেকবার বিএনপি এই নাচ তারাও দেখিয়েছে।যার ফলে মানুষ মানতে পারেনা তাদের।সেই সাথে ১৯৭১ ফ্যাক্টর আছেই।জামাত আসলে আদর্শ ও নীতিগত দিক থেকে রাস্তার আর দশটা রাজনৈতিক দলের মতনই।স্বার্থ রক্ষার্থে যেকোন কিছুই তাদের দ্বারা সম্ভব।সমস্যা একটাই তারা ইসলামী রাজনীতির ধারক-বাহক।আর কোরাণে আছে“নিশ্চয়ই আল্লাহ বিশ্বাস ভংগকারীদের পছন্দ করেন না”(৮;৫৮)। ল্যাও ঠেলা।



এখন চিন্তা করতে গেলে আসলে জামাতকে বিচার করা উচিত স্রেফ আর দশটা রাজনৈতিক দলের মতন।তাদের নিজেদের ও উচিত এভাবেই নিজেদের কে জাজ করা।তাহলে সবকিছুই অনেক সরল হত।কিন্তু না তারা শহীদ ও সাচ্চা মুসলমানের সার্টিফিকেট নিয়ে বসে আছে এই একটা ঘোরের ভিতর বসবাস করছে।না,তারা ইসলাম প্রচার করছেনা।না ছাত্রশিবিরের ভাইরা আপনারা ইসলাম প্রচার করছেন না।আপনারা স্রেফ সাংগঠনিক ভাবে ভয়ানক শক্ত একটা এন্টি-ইন্ডিয়ান(যদিও একবার আপনারা প্রো-ইন্ডিয়ান পাওয়ারের সাথে একদল হয়ে মাঠে নেমেছিলেন),এন্টি-হিন্দু(মদীনা-সনদকে আরো একবার বৃদ্ধাআঙ্গুল প্রদর্শন),এন্টি-কম্যুনিস্ট,সৌদি ফান্ডেড একটা বাংলাদেশী রাজনৈতিক দল(যদিও বাংলাদেশ মানতেন না)। আর কিছুই না।ব্যাস।আপনারা আমাদেরকে নামাজ পড়তে,রোজা রাখতে,মানুষকে সাহায্য করতে অথবা দান খয়রাত করতে যত না বলেছেন তারচেয়ে বেশি দৌড়াইছেন সদস্যপদের ফর্ম ফিলাপ করানোর জন্য আর বায়তুল মালের জন্য।বরং তাবলীগের লোকজন নামাজের জন্য জান অতিষ্ট করছে।

ইসলামী আদর্শ অথবা এলিমেন্টস আছে আপনাদের কিন্তু খুব বেশী সেটা ভাবা ভুল।দুর্নীতিতেও আপনারা খুব পিছিয়ে তা ভাবা ভুল।আপনাদের আমলে নিয়োগ দূর্ণীতির ব্যাপক রূপ দেখতে পাই।সিন্ডিকেশন ও জায়গায় জায়গায় মিনি ক্যাণ্টনমেন্ট গঠন করার টেন্ডেন্সী সেই প্রথম থেকে।মদীনা সনদের একটা ক্লজে আছে “ ইহুদীদের মধ্যে যে আমাদের অনুগামী হবে তার জন্যও সাহায্য ও সমতা। তার উপর জুলুম করা যাবে না, তার বিরুদ্ধে পরস্পর সাহায্যও করা যাবে না”। এখন এটার সারমর্ম এই যে বিধর্মীদের জন্য সাহায্য ও সমতার বিধান থাকা লাগবে।জুলুম করা যাবেনা,তার বিরূদ্ধে পরস্পর সাহায্যও করা যাবেনা।বিএনপি ও জামাতের আমলে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা যা দেখতে পাই সেটা আসলে বলার মতন না।বিধর্মী থেকে শুরু করে মুসলমান কিন্তু ভিন্ন দলের অথবা নিরপেক্ষ তুলনামূলক যোগ্য প্রার্থীদের চাকুরী পাওয়াটা ছিল প্রায় অসম্ভব একটা ব্যাপার।নিজেদের প্রতিষ্ঠান গুলোতেও একই অবস্থা।এর ফলশ্রুতিতে যা হল সেটা হচ্ছে পরবর্তীতে বর্তমান আওয়ামী লীগ আমলে আমরা তার প্রতিশোধ দেখতে পাচ্ছি।তারপরেও যোগ্য ভিন্ন মতাবলম্বীদের অনেক সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।

মদীনার সনদের আরো বড় এবং সবচেয়ে হাই প্রোফাইল অবমাননা ছিল ২০০১ ইলেকশনের পরের ঘটনা।সারা দেশ জুড়ে বিএনপির ক্যাডারদের সাথে হাত মিলিয়ে বিভিন্ন জায়গায় সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমন চলে টানা কয়েকদিন।হ্যা,এটা সত্য জামাতকে ভিক্টিমাইজ করার জন্য হয়তোবা এগুলা করা হয়েছে।কিন্তু জামাত কেন তার বিরুদ্ধের এইসব মিথ্যে অভিযোগ হিসেবে প্রমান করতে পারলো না?তারা তো ক্ষমতায় ছিলো।কেন তাদের ভয়ে সংখ্যালঘুরা কাপে?



আরো কাহিনী বলি ২০০১ এর নির্বাচনের রাতে এবং পরেরদিন সকালে হিন্দু/মুসলমান নির্বিশেষে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে চলে যায়।কিন্তু কেন?মদীনা সনদ এবং বিদায় হজ্জ্বের ভাষন এবং ইসলাম অনুযায়ী তাদের ভয় পাওয়ার কি আছে?আমার চাচা-কাজীন রা কেন এলাকা ছেড়ে শহরে চলে গেল?কেন জামাত বা ছাত্র শিবির নিজেদের এই সংখ্যালঘু বিরোধী ইমেজ থেকে বের হতে পারলোনা তা চিন্তার ব্যাপার।

মদীনা সনদ,কুরান,মহানবী(সঃ) এর আদর্শ মেনে এই সংখ্যালঘুদের পাশে দাড়ায়নি?তাদের আশ্বস্ত করেনি?কেন এর বিরুদ্ধে কোন স্টেটমেণ্ট ভুলেও দেওয়া হলোনা?

ইসলামে তো প্রতিটা মুসলমানের দায়িত্ব এর ভিতর কি এটা পড়েনা?



চবিতে,রাবিতে,সিলেটে জামাতে ইসলামের পোষ্য ছাত্র-শিবির কি তান্ডব চালিয়েছে তা অস্বীকার করার অবকাশ নেই সেই সাহস টা দেখানোও ধৃষ্টতা।তারা কি ভেবেছিল যে তারা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজাধিরাজ কিংবা শাসক? যে তারা সুন্দর মতন মদীনা সনদ এর এই ক্লজ টা মানতে ভুলেনাই

“মুত্তাকী মুমিনগণের শক্তি ও ক্ষমতা নিজ জাতির এমন প্রতিটি লোকের বিরুদ্ধে কার্যকর থাকবে, যে জুলুম করে, কিংবা অন্যায় প্রতিরোধ/উপহার (উৎকোচ) প্রার্থনা করে, কিংবা পাপ, জুলুম বা মুমিনদের মাঝে অনাচার-বিশৃঙ্খলা অন্বেষণ করে। (দুষ্কৃতিকারীর) বিরুদ্ধে মুমিনগণের শক্তি-ক্ষমতা ঐক্যবদ্ধ থাকবে। এমনকি সে তাদের কারো সন্তান হলেও”।

কি আয়রনী!!!কারণ তাহলে পুলিশের ওদের উপর এখন অত্যাচার করাটা সাজে।হরতাল-অবরোধ করে তারা যে ক্ষতি সাধন করছে এবং সাঈদী সাহেবের রায়ের পরে যা করলো তাতে তাদের প্রতি এইরকম আচরণ তো প্রত্যাশিত নাকি???প্যারাডক্স এ ভরা পৃথিবী তাই না?

বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে ছাত্র-শিবিরের করা সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের লিস্টি দিতে চাইলে আরো দুইটা লেখা দেওয়া যাবে।ইসলামের নামে এসব করে ইসলামের নাম নষ্ট করার জন্য জামাতকে ও শিবিরকে স্রেফ এখন কাফফারা দিতে হচ্ছে।এটা সবাই মেনে নিলে ভালো হয়।কারোর যদি ছাত্র শিবিরের তান্ডবের নমুনা জানতে চাইলে ইনবক্স কইরেন।আর একটা কথা বলি আমাদের চবিতে যে হত্যাকান্ড হল সেটা নিয়ে আমি আসলেই দুঃখিত।ছাত্রের লাশ পড়া আমি মোটেও পছন্দ করিনা।যেই দলের হোক সে।আমার স্রেফ তাদের বাবা-মা’র চেহারাটাই ভাসে।তবুও আবেগ সামলে একটা কথাই বলি, ক্ষমতা যদি বিএনপি-শিবিরের হাতে থাকতো সম্পূর্ণ উলটা ঘটনাটাই আমরা দেখতাম চবিতে।বিভিন্ন জামাত-শিবির নিয়ন্ত্রিত মিডিয়ায় প্রতিশোধের কথা এসে গেছে।বিদায় হজ্জ্বের ভাষন অনুযায়ী বলতে হয় “এখন থেকে অপরাধী ব্যাক্তিই তার অপরাধের জন্য দায়ী হবে। পিতার বদলে পুত্রকে পাকড়াও করা হবে না, কিংবা পুত্রের জন্য পিতাকেও দায়ী করা হবে না”। "নিশ্চয়ই একজন মানুষ হত্যা মানে পুরো মানবজাতি হত্যা করা"। আরো বলা আছে জাহেলি যুগের রক্তের সকল প্রতিশোধ দাবী রহিত করা হলো।মদীনা সনদে আছে যার সম্পর্কে নিরপরাধ মুমিনকে জেনেবুঝে হত্যা করা প্রমাণিত হয়, তাকেও ঐ (নিহতের) কারণে (কিসাসরূপে) হত্যা করা হবে, যদি না নিহতের স্বজনরা (রক্তপণ বা ক্ষমা করতে) রাজি হয়।আমাদের শিবির ভাইরা নিহতদের স্বজনদের কাছ থেকে আরো রক্ত ঝরানোর আদেশ নিয়ে আসে বলে মনে হয় না।আর ঠিক সেই খুনীর বা হত্যাকারীকেই তারা মেরেছে এমন রেকর্ড স্বল্প দৃষ্টির চোখে পড়েনি।

আজকের মতন স্বাধীন চট্টগ্রামের জামাত সমীক্ষা শেষ।২-১ দিনের মাঝে পরবর্তী পর্ব পাবেন।সেখানে আমরা জামাতের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করব সেই সাথে ১৯৭১ ফ্যাক্টর নিয়েও কথা হবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

ফিলিংস বলেছেন: আপনারা আমাদেরকে নামাজ পড়তে,রোজা রাখতে,মানুষকে সাহায্য করতে অথবা দান খয়রাত করতে যত না বলেছেন তারচেয়ে বেশি দৌড়াইছেন সদস্যপদের ফর্ম ফিলাপ করানোর জন্য আর বায়তুল মালের জন্য।বরং তাবলীগের লোকজন নামাজের জন্য জান অতিষ্ট করছে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪০

ধ্রুব অন্যকোথাও বলেছেন: ho vai hasa kothai koilam eita

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.