![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বেড়ে উঠা মূলত চট্টগ্রামে, হালিশহরে। এরপর কিছুদিন ঢাকায় থেকে অস্ট্রেলিয়ার কয়েকটি শহরে ছিলাম কয়েক বছর। গ্র্যাজুয়েশন করি চার্লস স্ট্যার্ট ইউনিভার্সিটি থেকে। ২০০৪ এর শেষ থেকে আবার ঢাকায় বাস। কাজ করি www.abac-bd.com তে। আমাদের অন্যতম প্রোডাক্ট হলো notunbazar.com। আশা করি একদিন কৃষক, মজুরদের জন্য কিছু করতে পারব। ভালবাসি আধুনিকতা। বিশ্বাস করি মধ্যম পন্থা। কষ্ট পাই সীমারেখার বিভেদে। "এক পৃথিবী, এক দেশ"। স্বপ্ন দেখি আমার ছেলে একদিন আধুনিক, সমৃদ্ধ, শান্তিপূর্ন বাংলাদেশ দেখবে।
এতো বড় একটি প্রতিবাদ সভার ঘোষনা দিয়ে বিএনপির একজন নেতাও এখনো রাজপথে নামেনি। এ ঘটনা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল।
অনেকে বলবে সরকারতো তাদের নামতে দিচ্ছে না?
সরকাররা কোন কালে বিরোধী দলকে আন্দোলন করতে সহায়তা করে বা করেছে? এর মাঝেই বিরোধী দলগুলোকে আন্দোলন করতে হয়।
আজকে রাজপথে খালেদা নামুক, ফখরুল নামুক, সরকার তাদের লাঠিপেটা করুক, জেলে নিক - সেটাই হতো তাদের আন্দোলনের জন্য ভাল। গত ৫ বছরে কতজন বিরোধীদলীয় নেতাকে সরকার রাজপথ থেকে আন্দোলনরত অবস্থায় লাঠিপেটা করেছে, গ্রেফতার করেছে? সবাইকেতো মনে হয় গুপ্তস্থান থেকে ধরে নিয়ে গেছে!!!
দুঃখজনক হলো বিরোধীদল রাজপথে আন্দোলন করতে পারেনা, যেটা পারে সেটা হলো গুপ্ত হামলা করতে, বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াতে, অসহায় লোকদের জবাই করে মারতে। এটা কোন গনতান্ত্রিক দলের আন্দোলন নয়, এটা কেবলই একটি সন্ত্রাসী কার্যক্রম।
২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
রামন বলেছেন:
জনগনের সমর্থন এবং সক্রিয় সম্পৃক্ততা না থাকলে কোন আন্দোলনই ফলপ্রসু হয় না। এখন নেত্রী সেটা অনুধাবন করে দলের ভেতর তার অবস্থানটা কি হবে দলের স্বার্থের কথা ভেবে তাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
মুহসিন বলেছেন: রাজপথে নেমে মানুষের জীবন স্থবির না করে ঘরে আন্দোলন করাই ভালো। অন্ততঃ এখনো যেটুকু পথে চলতে পারছি,তখন দুদলের মাঝখানে পড়ে সেটাও করতে পারবোনা আমাদের মতো আমজনতা।
বাঘে-মহিষে লড়াই, উলুখাগড়ার প্রাণান্ত। আর উস্কানী না দেওয়াই ভালো। জনগণ চায় দুদলের সমঝোতা, এক দলের আরেকদলের বিরুদ্ধে মারমুখো অবস্থান নয়।
৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
আহলান বলেছেন: সরকারের ভুমিকা কি এতো কঠিন দেখেছেন কখোনো?
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
সমকালের গান বলেছেন: সরকারের কঠিন ভূমিকাই তাদের আন্দোলনকে বেগবান করতে সহায়তা করত। আমি সেটাই বলছি।
বিএনপির লোকেরা জেল বা রাস্তায় মার খেতে এতো ভয় পায় কেন। আন্দোলন সফল করতে হলে রাজপথে মার খেতেই হবে, রাজপথে থেকে জেলে যেতেই হবে। গুপ্তস্থান থেকে জেলে যাওয়া কোন বিরোধী দলের জন্য ভাল নয়।
সরকার যত কঠোর হবে ততোই বিরোধীদলের জন্য তা ভাল।
৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন সরকার এভাবে সরাসরি জনগনের বুকে গুলি চালায়নি।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
সমকালের গান বলেছেন: সহমত নই। বরং বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন বিরোধী দল এভাবে জনগনের জানমালের ক্ষতি করেনি, বাসে গনহারে আগুন দিয়ে লোক পুড়িয়ে মারেনি।
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
রাতুল রেজা বলেছেন: ঠিক, বি এন পির নেতারা নিজেদের নেতা দাবি করতে পারেনা এখন আর। কারন নেতা হলে আন্দোলোন করতো রাস্তায়। পুলিশ তো ধরবেই, জেলে যাওয়ার যদি এতোই ভয় তাহলে নেতাগিরী করতে আসছে ক্যান? আন্দোল,ওন করবে, রাস্তা থেকে পুলিশ ধরে নিয়ে যাবে, লাঠিপেটা করবে, এটা তো রাজনীতির অংশ। জঙ্গিদের মত গুপ্ত স্থান থেকে ভিডিও টেপ পাঠিয়ে তথাকতিথ আন্দোলোন করে নিজেদের ক্রেডিবিলিটি একদম শেষ করে দিয়েছে বি এন পি। আওয়ামীলীগের নেতারা বি এন পি আমলে অনেক গ্রেফতার হয়েছে, লাঠিপেটা খেয়েছে। আর বি এন পির কর্মিরা? ভয়ে রাস্তায় নামতে চায়না। এরা আবার নিজেদের নেতা দাবি করে। যত্ত সব আহাম্মক আর হিজরার দল।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
সমকালের গান বলেছেন: সহমত।
৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
ফারুক রহ্মান বলেছেন: বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন সরকার এভাবে সরাসরি জনগনের বুকে গুলি চালায়নি, রাজনৈতিক নেতাদের এত ব্যাপক হারে গুম করেনি, রাষ্ট্রিয় বাহিনি বাড়িতে গিয়ে তল্লাশির নামে ভাংচুর-লুটপাট সহ নিরিহ মহিলা দের এমন কি স্কুল পড়ুয়া বাচ্চাদের আটক করে নি।
এছারা আজকের কর্মসুচির দিকে দেখেন। যেখানে সারা দেশে গাড়ি বন্ধ, হেটে আসা মানুষ দের ও পুলিশ ফেরত পাঠাচ্ছে, আগে থেকে ঢাকায় আসা লোক দের কে আটক করছে, নেতা কর্মীদের বাড়ি তে গিয়ে লুটপাট সহ বাসা থেকে নিরীহ বাচ্চা সহ মহিলাদের আটক করছে সেখানে মানুষ কিভাবে আসবে। এগুলোর মাধ্যমে প্রমানিত হয় যে আওয়ামিলীগ রাজনৈতিক ভাবে কতটা দেউলিয়া হয়ে গেছে, বি,এন,পি র যে কোন কর্ম সুচি কে তারা কিরকম ভয় পায়। পুলিশ-র্যাব এঁর অস্ত্রের মুখে ১ জন ব্যক্তি ও যদি সমাবেশে আসতে পারে তাইলে আমি মনে করব সমাবেশ সফল।
আপনি বলছেন 'বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন বিরোধী দল এভাবে জনগনের জানমালের ক্ষতি করেনি, বাসে গনহারে আগুন দিয়ে লোক পুড়িয়ে মারেনি। ' যখন বাসে আগুন দিছে তখন বাংলাদেশের এত মেধাবি পুলিশ বাহিনি, গোয়েন্দা বাহিনি কই ছিল? আর বাসে আগুন দিলেই বিরোধী দলের নেতাদের হুকুমের আসামি করে আটক করা হয়।
কেন? অনেকেই তো মনে করে, সরকার নিজেই এসব ভায়োলেন্স করছে বিরধি দলের নেতাদের হুকুমের আসামি করার জন্য।
এঁর পর ও কি আপনি বলবেন [এতো বড় একটি প্রতিবাদ সভার ঘোষনা দিয়ে বিএনপির একজন নেতাও এখনো রাজপথে নামেনি। এ ঘটনা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল।]?
৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১১
সমকালের গান বলেছেন: ভাই আপনি কিন্তু গনহারে কথা বলে গেছেন। বিএনপি আমলে পত্রিকার একটি ছবি দিচ্ছি এখানে।
৮ হাজার গ্রেফতার হয়েছিল। যাই হোক, কথা হলো, বিএনপির একজন বড় নেতা (খালেদা বা ফখরুল) যদি আজকে মাঠে নামত, পুলিশের মার খেত, জেলে যেত - তাহলে সেটা বিএনপির জন্যই ভাল হতো। পুলিশ বা সরকার যতো কঠোর থাকবে, ততই বিএনপির জন্য সেটা ভাল হতো।
এখন পর্যন্ত বড় কোন নেতাকে রাজপথ থেকে গ্রেফতার করতে পারে নাই পুলিশ। যতদুর জানি সবাইকে লুকিয়ে থাকা অবস্থাতে গ্রেফতার করেছে। বিএনপিতো কোন গোপন দল না। তারা কেন লুকিয়ে থাকবে? কেন তারা গ্রেফতার এড়াতে চায়, মার খেতে ভয় পায়?
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ে যখন তখন কেউ ধরা খায় না....ধরা খায় হুকুমের আসামী...
মানুষ মের কখনো কোন দলকে বাধা দেয়া হয় না...তাহরে সৈরাচার এরশাদ ই পারত...মানুষ মারতে তার ৯ বছরে ৯ জন ও মার যায় নাই।