![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্ম সত্তরে এক আলেম পরিবারে। প্রাইমারী শেষ করার আগেই আব্বা জোর করে মাদরাসায় ঢুকিয়ে দিলেন। মাদরাসায় পড়তে মনে চাইছিল না প্রথমে। পরে মাদারাসার দর্শনই নিজের জীবনের রক্ত-মাংসে, সীরাত-সুরতে আর মন-মস্তিস্কে মিশে গেল। এ নিয়ে গর্ব করি। [email protected]
চার বছর আগের কথা বলছি। যে ফ্লাটে থাকতাম, তার পাশে একটি পাচ কক্ষের তিন শেড ঘর। শুনলাম, ওখানে দু জন রাজমিস্ত্রী আর দু জন গার্মেন্টস মেয়ে কর্মী বসবাস করে। স্বামী-স্ত্রীর মত করেই। কিন্তু তারা স্বামী-স্ত্রী নয়। তাদের মধ্যে চুক্তি হল, মেয়ে দুটো ঘর ভাড়া বহন করবে এবং রান্না-বান্না করবে। আর পুরুষ দুটো খাবার খরচ বহন করবে আর বাজার-সদায় করবে। এতে করে মেয়ে দুটোর খাবার খরচ সেভ হবে, বাজার করার ঝামেলা কমবে। আর পুরুষ দুটোর থাকার ব্যবস্থা হবে বিনা পয়সায়, আর রান্না-বান্নার চিন্তা করতে হবে না। বাকী অন্য সব ভোগ-উপভোগ বোনাস। যতক্ষণ না কোন দুর্ঘটনা হানা দেয়।
ভাড়াটিয়াদের একজন বাড়ীওয়ালাকে বলল, ওরা অন্যায়ভাবে বসবাস করছে। বাড়ীর মালিক হিসাবে আপনার কিছু করার আছে। বাড়ীর মালিক বলল, আমার ওখানে নাক-গলানোর কী দরকার? তারা স্বামী-স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে ঠিকঠাক মত ঘর ভাড়া নিয়েছে। আর মাস শেষে ভাড়া দিচ্ছে। আমার সমস্যা কী? আমি কি ওদের কাবিন-নামা চেক করতে যাবো? আপনাকে যখন ঘর ভাড়া দিয়েছি তখন কি আপনাদের নিকাহ-নামা আমি চেক করেছি?
আমি জানি না, ওরা জানত কি না ওদের এ ধরনের বসবাস করার নামটা কি? শিক্ষিত মানুষেরা এটাকে নাম দেবেন লিভটুগেদার। বাংলায় এর একক প্রতিশব্দ আমার জানা নেই। কেহ জানলে আমাকে আমাকে বলে দেবেন।
এ ধরনের কত লিভটুগেদার যে আমাদের ভোগবাদী নগর সভ্যতার বিভিন্ন অলি-গলি, মহাসড়কে পাওয়া যাবে তার সঠিক পরিসংখ্যান বা আনুমানিক পরিসংখ্যানও আমাদের জানা নেই। খবরে যে সব ঘটনা প্রকাশ পায় এর চেয়ে যা প্রকাশ পায় না তার সংখ্যা অনেক বেশী।
গরীবদের খবর আমরা রাখি কজনে। বড় লোকেরা যখন এ কাজ করে বিপদে পড়ে তখন আমরা কিছুটা জানতে পারি মিডিয়ার বরকতে।
এ রকম একটি ঘটনা হল রাজধানীর উত্তরায় কনিকার আত্নহত্যা :
Click This Link
আরেকটি ঘটনা হল, জাবির ছাত্রী রুহির আত্নহত্যা :
Click This Link
লিভটুগেদার সমাজ ও রাষ্ট্রের দৃষ্টিতে কতটা অন্যায় তা আমি পরিমাপ করতে পারবো না। ভারতের সুপ্র্রিমকোর্ট তো হিন্দু ধর্মের রেফারেন্সে ফতোয়া দিয়ে বলেছে, এটা বিলকুল জায়েয।
Click This Link
আশা করা যায় আমাদের কোর্টও কোন এক সময় লিভটুগেদার-কে কল্যাণকর বলে ঘোষণা দেবে।
লিভটুগেদার সম্পর্কে কোন ধর্মে কি বিধান আছে আমার জানা নেই। তবে ইসলাম যা বলেছে তা স্পষ্ট। আল কুরআনে একাধিক স্থানে বলা হয়েছে, . . .ব্যভিচারিনী বা গোপন যৌনসঙ্গীনি হিসাবে নয়। (৪:২৫)
ইসলাম এ সম্পর্কে কি বলে তা আলোচনা করার প্রয়োজন নেই। প্রতিটি মুসলিম জানে যে, বিষয়টি বৈধ নয়। এমনকি যে সকল মুসলিম ইসলামের ঘরে জন্ম নিয়ে নিজেদেরকে হতভাগা মনে করে বা ইসলামের নাম শুনলে বিব্র্রতবোধ করে তারাও জানে, ইসলাম এ সম্পর্কে কি বলে। ইসলামের একটি বড় সফলতা এখানে যে, সে তার অনুসারীদের জানাতে পেরেছে তার দৃষ্টিতে কোনটি ভাল ও কোনটি খারাপ। লিভটুগেদার ইসলামের দৃষ্টিতে এতটা মন্দ যে, যদি একজন নারী ও একজন পুরুষ এ নিয়্যতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়, কয়েক বছর পর প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলে আমরা পরস্পরে আলাদা হয়ে যাবো, তাহলে এ বিবাহটিও বৈধ হবে না।
অনেকে বলতে পারেন, লিভটুগেদার মানুষের প্রয়োজনের জন্য। এখানে ইসলামের হস্তক্ষেপ করাটা ঠিক হয়নি।
তাদের বলা যায়, ইসলাম তার অনুসারীদের-কে সকল মন্দ ও নোংড়ামী থেকে সেভ করার চেষ্টা করবেই। এ ক্ষেত্রে সে কোন নিন্দুকের নিন্দার পরোয়া করে না। কোন জাহেলের জাহেলিয়্যাতের দাম দেয় না।
আমরা যখন একটি ছোট প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করি তখন তার সদস্যদের সেভ করার জন্য কিছু বিধি-নিষেধ প্রনয়ণ করি। যা অন্য প্রতিষ্ঠানে পাওয়া যায় না। ইসলাম নামক একটি বিশাল প্রতিষ্ঠান তার অনুসারীদের রক্ষার জন্য কেন এ রকম করবে না?
যদি কোন কিছুতে মানুষের উপকার থাকে সেটা ইসলাম নিষিদ্ধ করবে না, এ ধারনা ঠিক নয়। এখানে ইসলামের নীতি হল, কোন একটি বিষয়ে মানুষের উপকার আছে আবার আছে তাতে ক্ষতিও। আর ক্ষতির পরিমাণটা বেশী। তাহলে ইসলাম ক্ষতির দিকটি বিবেচনা করতে বলে। মদ নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে এ নীতির কথা স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে। (২:২১৯)
আলোচ্য ঘটনা দুটোতে আমরা দুটি মুল্যবান প্রাণকে আত্নাহুতি দিতে দেখলাম। এ দুটো ক্ষতি হাজার হাজার লিভ টুগেদারের উপকারভোগীদের উপকারের তুলনায় কত মারাত্নক! জীবন বাচানোর জন্য লিভটুগেদার জরুরী নয়। কিন্তু জীবন বাচানোর জন্য লিভটুগেদার থেকে দুরে থাকা কতখানি জরুরী?
এখানে যে বিষয়টির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই তা হল, লিভটুগেদারের মেয়ে যাত্রীটি কেন বার বার আত্নহত্যা করে? পুরুষ যাত্রীটি একবারও কেন আত্নহত্যা করে না?
অনেকে বলবেন, মেয়েটি কোন একটি দুর্ঘটনার আভাস পেয়েছিল। এতে করে নিজ মান সম্মানের প্রশ্ন জড়িত ছিল। তাই সে আত্নহত্যার পথ বেছে নিয়েছে।
তাদের এ কথা আমি মেনে নিতে পারছি না। কারণ, মেয়ে দুটো এমন পরিবারের নয়, যেখানে এ ধরনের ঘটনাকে খুব খারাপ চোখে দেখা হয়। তা ছাড়া সেই দুর্ঘটনা তাদের জীবনকে তেমন সমস্যায় ফেলে দিত বলে ধারনা করা যায় না।
আমি মনে করি, মেয়েদের মধ্যে নৈতিকতাবোধ পুরুষদের তুলনায় অনেক বেশী। যত দিন যায়, অপরাধ বোধ তাদের তত নাড়া দেয়। ফলে তারা এ অপরাধ থেকে মুক্তির জন্য এ পথ বেছে নেয়। বাস্তবতায় প্রমাণ, মেয়েরা পুরুষদের তুলনায় অনেক কম দুর্নীতিপরায়ণ হয়ে থাকে।
আপনাদের কাছে হয়ত এ প্রশ্নের আরো ভাল কোন উত্তর আছে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। প্রথম প্লাস ও প্রথম মন্তব্য।
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৩
যোগী বলেছেন: ভাল লিখেছেন প্লাস
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৬
ডিজিটালভূত বলেছেন: ভাল থাকবেন।
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৭
অণুসন্ধানী বলেছেন: ধন্যবাদ গুছিয়ে লেখার জন্য।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১০
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কথাটা অন্যভাবে ঘুরিয়েও বলা যায়, সামাজিকভাবে মেয়েদের বেশি নিন্দা সহ্য করতে হয়, পুরুষদের নয়। যে কোন অপকর্ম নারী ও পুরুষ মিলে করলে সমাজ নারীটিকেই দায়ী বলে মনে করে, পুরুষটিকে নয়। ফলে নারীটি অপরাধবোধে ভোগে বেশি।
এই একই কথা পারিবারিক যে কোন ঝামেলার ক্ষেত্রেও সত্য।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১২
ডিজিটালভূত বলেছেন: ঠিক বলেছেন। দুর্বলদের সবাই শাসন করতে চায়। শাসাতে চায়। মেয়েরা দুর্বল বলে তাদের বেশী কথা শুনতে হয়।
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৮
শ।মসীর বলেছেন: লিভটুগেদার-- বাংলায় এর একক প্রতিশব্দ >> দায়িত্বহীন সঙ্গমসুখ !!!!
তবে এই খেলায় পুরুষ মানুষের মজা মনে হয় বেশী ।আফটার ৩৫-৪০ বছর কোন মেয়ে চাইলেও তার সাথে ৩৫-৪০ এর কোন পুরুষ লিভ টুগেদারে রাজী হবে কিনা সন্দেহ আছে, বাট পটন খেলায় অভিজ্ঞ পুরুষ যে কোন মেয়েকেই পটিয়ে এই জগতে নিয়ে আসার বেশ ভাল চান্স আছে......।
এত চিন্তার কি আছে, মজা লইবার চায় মজা লইতে দেন..........কিছু কইতে যাইয়েন না, সুশীল দের কোপানলে পড়বেন.....
বোকা মাইয়া লিভটুগেদার করবি, আবার মনের গহীরে আবেগ ঝুলাইয়া রাখবি তাত হইতে পারেনা।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে জাবিতে যা ঘটছে এটাকে ঠিক লিভ টুগেদার বলা যায়না।
নিয়ন্ত্রনহীন যৌন কামনা পূরনের জন্য সাময়িক ব্যবস্হা বলা চলে.......।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
ডিজিটালভূত বলেছেন: দায়িত্বহীন সঙ্গমসুখ। ভালোই মনে হয়।
মজা লইতে আর দিতে নিষেধ করার আমরা কে? তবে একটু সচেতন হতে বলি।
এত শিক্ষিত পরিবারে বড় হয়ে এত শিক্ষা লাভ করে যদি বোকা মেয়ে হয়, তাহলে বুদ্ধিমতি হবে কে?
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১০
কাব্য বলেছেন: খবরে যে সব ঘটনা প্রকাশ পায় এর চেয়ে যা প্রকাশ পায় না তার সংখ্যা অনেক বেশী। [/sb
সহমত।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৮
ডিজিটালভূত বলেছেন: আসলেই সত্যি
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: আপনি খুব ভাল লেখেছেন । কিন্তু যার শেষ ভাল তার সব ভাল ।
কিন্তু আপনি বলেছেন মেয়েরা পুরুষদের তুলনায় অনেক কম দুর্নীতিপরায়ণ হয়ে থাকে
আমাদের দেশের দুই রত্ন , দুই আধাঁর, যাদের ছাড়া দেশ অচল হয়ে যায়... হ্যাঁ আমি তাদের কথা বলছি , প্রম শেখ হাসিনা এবং প্রাক্তন প্রম এবং বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া । তাদের দেখে কি মনে হয়
তাই + দিতে গেলেও মাইনাস দিলাম ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২০
ডিজিটালভূত বলেছেন: দু নেত্রী আমাদেরই নেতা। তারা দুর্নীতিপরায়ন কি না আমি জানি না। তবে তাদের সাথের লোকজন . . . .।
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
আমি বীরবল বলেছেন: খুবেই ভালো লাগল।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২১
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৮
ভাইয়া বলেছেন: ভালো একটা ব্যাপার তুলে ধরারা জন্য ধন্যবাদ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২২
ডিজিটালভূত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:১৯
বাংলাআশিক বলেছেন: বিশ্লেষণ ধর্মী, ভালো লাগলো।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২২
ডিজিটালভূত বলেছেন: ভাল থাকবেন।
১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২০
নীল_পদ্ম বলেছেন: খুবই ভাল লেখা ভাইয়া।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
ডিজিটালভূত বলেছেন: খুব ভালো থাকুন।
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২১
শওকত হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৪
ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৪
রিমঝিম খান বলেছেন: বিশ্লেষণ ধর্মী ....গঠনমুলক আলোচনা............
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৫
পজিটিভ বাংলাদেশ বলেছেন: লেখাটি ভাল। আসলে বর্তমানে মেয়েরাই বেশী নির্যাতিত হচ্ছে তবে পুরুষও কমনা। ছেলে মেয়ে উভয়েই সচেতন থাকলে এ ধরণের ঘটনা এড়ানো সম্ভব।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: সচেতনতা সাথে নৈতিকতা। দুটোই দরকার।
ধন্যবাদ
১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৮
নাজনীন১ বলেছেন: শরৎচন্দ্র না যেন কার একটা লেখায় পড়েছিলাম, মেয়েরা ভালবাসে সম্পূর্ণ সত্ত্বা দিয়ে, একজন নারীর মনের পুরো অংশটা জুড়ে থাকে তার ভালোবাসার মানুষটি, কিন্তু একজন পুরুষের মনের একটা অংশে তার প্রেমিকার জন্য জায়গায় থাকে, অন্যান্য অংশে আরো অনেক কিছু থাকতে পারে।
-- বর্তমান যুগে এটা হয়তো আপাত দৃষ্টিতে অনেক ঘটনায় সত্যি মনে নাও হতে পারে, কিন্তু এখনো বেশির ভাগ মেয়েই প্রথম যাকে ভালবাসে, যত প্রতারিতই হোক, অবহেলিত হোক বা বঞ্চিত হোক তাকেই সবসময়ে ভালবাসে। পরবর্তী সব সম্পর্ক আসলে শুধু জীবন চালিয়ে নেয়া বা ভুলে যাবার চেষ্টা করা.........।
তাই মেয়েরা বেশী সেনসিটিভ হয় সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে, এজন্য আত্মহত্যাও এক্ষেত্রে মেয়েরাই বেশি করে। এটা নৈতিকতাবোধ থেকে না, অনুভূতিবোধ থেকে বলা যায়। সমাজের যে নিগৃহ, সেটা মধ্যবিত্তেরই বেশি, গরীবের বা উচ্চবিত্তের এ ব্যাপারে তেমন মাথা ব্যাথা নেই। তাই হরদম সেখানে লিভ-টুগেদার, বিয়ে, ডিভোর্স চলতেই থাকে। পরকীয়াটা বরং মধ্যবিত্তে বেশি। আমার মতে বললাম, ভুলও হতে পারি।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: শরৎচন্দ্রের কথাটা আমাদের পুরুষদের জন্য সুখকর নয়।
একজন মেয়ে ও পুরুষ যখন চুক্তিবদ্ধ হয়, প্রয়োজনে আমরা কয়েকটা দিন একত্রে থাকব, তখনও কি সেখানে ভালোবাসা জায়গা করে? মনে হয় না।
ভুল বলেছেন, মনে করি না, তবে কঠিন কথা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৩৪
ডিজিটালভূত বলেছেন: আর আত্নহত্যা যদি ওরা ভালোবাসার কারণে করে, তাহলে ভালোবাসার মানুষটিকে ফাসিয়ে যাবে কেন? ওরা তো অবুঝ নয়। বিশেষ করে এ মেয়ে দুটো।
১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৯
আপেল বলেছেন: আমাদের সামাজের চারপাশের যে অবস্থা তা আমাদের কে লিভ-টু-গেদারের দিকে ধাবিত করছে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬
ডিজিটালভূত বলেছেন: কিন্তু সমাধান কি?
১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:২৯
চতুষ্কোণ বলেছেন: ভাই ধর্ম কর্ম বুঝি না। ব্যাপারটা আমার কাছে দৃষ্টিকটু মনে হয়। হয়তো পারিপার্সিক ও সামাজিক অবস্হার মধ্য দিয়ে বড় হয়েছি, সে কারণেই হয়তো। ভালো লাগল গুছানো লেখা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
ডিজিটালভূত বলেছেন: দৃষ্টিকটু যদি আমাদের সকলের কাছে হয়, তবে ভাল। আর যদি কারো কাছে ব্যাপারটি দৃষ্টিকটু না লাগে তাকে আমরা কি বলব?
ধর্মের কথা না হয় রেখে দিলাম।
১৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
রাজীব বলেছেন: "লিভটুগেদার ইসলামের দৃষ্টিতে এতটা মন্দ যে, যদি একজন নারী ও একজন পুরুষ এ নিয়্যতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়, কয়েক বছর পর প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলে আমরা পরস্পরে আলাদা হয়ে যাবো, তাহলে এ বিবাহটিও বৈধ হবে না"
তাহেল হিল্লাবিয়েকে কি বলবেন? যেখানে বিয়ের বয়স মাত্র এক রাত?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: হিল্লা বিয়ে ইসলামের দান নয়। এটা আমাদের মনগড়া আবিস্কার। সমাজ ও পরিবার রক্ষার প্রয়োজনে অনেকে এটাকে অবলম্বন করা দোষের মনে করে না। কিন্তু আসলে দোষের।
১৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৩
হঠাৎ বলেছেন: live together'e mey'der odhikar bishorjon deya hoy. ekhon kono mey jodi willingly eta'te agree hoy ( dhoren taslima nasrin) taholey to kisu korar nai. dhormo niye ami jodio temon kono gyan rakhi na, tarporeo bolbo Islam dhormo ei beparey chomotkar logic & description diesey. live together'er shobcheye voyonkor dik hossey, er jonno porobortitey family bondage'er proti j honour, seta r thakey na. desperate hoye jae purush & nari. ei beparta giye porey tader children'der upor. their children suffer from lack of confidence and their surroundings severely deprive them from all social rights directly or indirectly.
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫১
ডিজিটালভূত বলেছেন: মন্তব্য ভাল লাগল। ধন্যবাদ
২০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬
আনিসুর র বলেছেন: লিভটুগেদার যেীন রোগ থেকে রক্ষা করে। ধর্ষন কিছুটা হলেও কমে। ইসলাম ধর্মে মহাপাপ। এ পাপ যেনে যদি কেউ লিভটুগেদার করে করুক। ছেলেরা মজালুটে আর মেয়েরা সব হারায়। মেয়েটি যখন বুজতে পারে সে অনেক কিছু হারিয়েছে তখন নিজেও শেষ হয়। ওই মেয়েরই লিভটুগেদার করা উচিত যার হারাবার ভয় নাই।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: ওই মেয়ের লিভ টুগেদার করা উচিত যার হারাবার ভয় নেই।
ঠিক, কিন্তু সমস্যা হল, এখন হয়ত সে মনে করে আমি কিছু হারাবো না। পরে বুঝতে শুরু করবে আমি আসলে সব হারিয়েছি। তখন?
২১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
অণুসন্ধানী বলেছেন: হিল্লা বিয়ে চুক্তিভিত্তিক বিয়ের মধ্যে পরে। এটা জায়েয না।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫০
ডিজিটালভূত বলেছেন: আমিও তাই মনে করি।
২২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪৩
সপ্নীল বলেছেন: ভাল এবং প্রাসংগিক লেখা। প্লাস
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ
২৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬
মেরিনার বলেছেন: এটাকে নাম দেবেন লিভটুগেদার। বাংলায় এর একক প্রতিশব্দ আমার জানা নেই। কেহ জানলে আমাকে আমাকে বলে দেবেন। - কেন ব্যভিচার?!
Brainsex – Anne Moir & David Jessel - এই বইটা পড়ে দেখতে পারেন। এই বই বলতে চায় আমাদের Brain-ও হচ্ছে একটা sex organ - চিন্তায়, ভাবনায়, চেতনায়, কল্পনায়, কাজে, বুদ্ধিতে সব কিছুতেই নারী ও পুরুষ আলাদা - আর সেজন্যই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা অর্থবহ। জোর করে সব respect-এ নারী ও পুরুষকে সর্বসম দেখাতে চাওয়াটা পশ্চিমে, নারীবাদী চাপের মুখে, politically correct হলেও biologically correct নয়!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০০
ডিজিটালভূত বলেছেন: আসলে ব্যভিচার শব্দ বললে লিভ টুগেদার বুঝে না। যদি না একটু ব্যাখ্যা করা হয়।
পরের মতের সাথে সহমত।
ধন্যবাদ।
২৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
শামসুন হাসনাত বলেছেন: Rvwei QvÎx i“nx AvZ¥nZ¨v K‡i wb Zv‡K nZ¨v Kiv n‡q‡Q| welqwU Ggb fv‡e wPšZv Ki‡j †Kgb g‡b nq?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০২
ডিজিটালভূত বলেছেন: আহা যদি পড়িতে পারিতাম! ফন্ট সমস্যায় পড়া সম্ভব হইল না।
২৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫০
সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: ভাল লিখেছে। পড়ে ভাল লাগলো। আমার মতামত এখানে উপস্থাপন করছি। মেয়েরা মেনে নিতে পাড়ে না এটা পুরোপুরি ঠিক নয়। মেনে নিতে না পারলে এই কাজটা করতে যাবে কেন?
নাজনীনের বক্তব্য থেকেই বলছি মেয়েরা ভালবাসে সম্পুর্ন সত্বা দিয়ে। এখানে তাদের মূল্ধন শুধুই বিশ্বস। যখন এই বিশ্বাসেই আস্তা কমে আসতে থাকে বা সময়ের প্রেক্ষিতে তার চাহিদা যখন বারে তখন সে এই থাকার একটি সামাজিক সিকৃতি চায়। নিন্দা মেয়েদেরই হয়। সন্তানের মা মেয়েরাই হয়। ভ্রুন হত্যা অপরাধ তাই সম্পুর্ন দায় মেয়েটির উপর যে নিজেই কিনা আমাদের সমাজে অরক্ষিত। ছেলেরা কোণ দায়েই থাকে না।
আর জাবি তে যে ঘটনা তা তো চরম উদ্বেগ জনক। প্রেমিক যদি প্রেমিকাকে ব্লাকমেইলের ভয় দেখিয়ে লিভটুগেদারে বাধ্য করে সেখানে সব প্রশ্নই অবান্তর।
আমি একজনকে ভালবাসলাম আর সেই দুর্বলতার সময়ের ছবি তুলে নিয়ে যখন কারো স্বাধীনতা হরন করে কোণ কাজ করতে বাধ্য করা হয় সেটাকে কি নামে আখ্যায়িত করবো।
ভালবাসার ফাঁদ ফেলে এই ধরনের অপরাধ কিভাবে থামবে আমি ভেবে পাই না।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৪৩
ডিজিটালভূত বলেছেন: সামাজিক স্বীকৃতি চাওয়ার মাধ্যমেই সে নৈতিকতার প্রতিষ্ঠা ও অপরাধবোধ থেকে মুক্তি পেতে চায়।
প্রশ্ন থেকে যায়, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষিতা মেয়েরা কিভাবে ব্লাকমেইলড হয়? তাহলে শিক্ষা তাকে সচেতন করতে পারেনি।
মেয়ে যেন ভালোবাসার ফাদে পা না দেয় এ জন্য অভিভাবকদের কি কিছু করার নেই?
যে সকল অভিভাবক চান না, তাদের ছেলে-মেয়েরা নৈতিকতায় সমৃদ্ধ হোক তাদের সন্তানেরা এ ফাদে বেশী পা দেয়।
২৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫
অক্টোপাস বলেছেন:
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৪৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ
২৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০০
কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: লিভ টুগেদার যারা করে তাদের যত দিন দেহের সৌন্দর্য থাকে ততদিন তাদের মাঝে সম্পর্ক থাকে ।
কিন্তু বিয়ে হলে তাদের মধ্যে একটা দায়বদ্ধতা তৈরী হয়। এই দায়বদ্ধতার কারনেই সাধারনত সংসার দীর্ঘস্থায়ী হয়।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৪৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: তাহলে পুরোপুরি ভোগাবাদিতা। যা সাধারণত, পশু-পাখী দ্বারা সংঘটিত হয়। দায়হীন ভোগ-উপভোগ। মানবতার দাবী উপেক্ষিত।
২৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৪
হারান সত্য বলেছেন: লিভ টুগেদার একটি সামাজিক বিকৃতি
এটাকে সামাজিক ভাবে বৈধতা দিলেও এর কুপ্রভাব থেকে মুক্তির পথ নেই।
মেয়েদের জন্যই বিষয়টা কস্টকর যা ছেলেদের জন্য উপভোগ্য। পশ্চিমা পুরুষরা দ্বায় দ্বায়িত্বহীন ভাবে বহু নারী ভোগের জন্য এই ব্যাবস্থা করেছে। এটা নারীত্বের জন্য চরম অবমাননাকর ব্যাপার। এ'জন্যই নারীরা এটা সহ্য করতে পারে না।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৪৮
ডিজিটালভূত বলেছেন: সুন্দর উত্তর দিয়েছেন। অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
জাগরূ৪৯ বলেছেন: @রাজীব বলেছেন:
"তাহেল হিল্লাবিয়েকে কি বলবেন? যেখানে বিয়ের বয়স মাত্র এক রাত?"
ইসলামের আইন হচ্ছে, কেউ তার তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে বিয়ে করতে পারবে না।সেই নারী অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারবে। যদি এমন অবস্থা দাড়ায় যে তার পরের স্বামীর মৃত্যূ হল বা বিবাহ বিচ্ছেদ হলো, তাহলে সে আবারো প্রথম স্বামীর সাথে বিবাহ বন্দ্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।
এটি একটি situation, Mechanism নয়। হিলা ইসলামের নামে Mechanism হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, যা ব্যাভিচার ছাড়া আর কিছু নয়।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫২
ডিজিটালভূত বলেছেন: হিল্লা বিয়েটা পুরোপুরি শরীয়ত সম্মত নয়। তবে এটাকে আমি ব্যাভিচার বলতে ভয় পাই। কেহ হিল্লা বিয়ে করলে তাকে ব্যভিচারের শাস্তি দেয়া যাবে না।
৩০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:১৭
বাদশা মিন্টু বলেছেন: আসলে ইমোশনাল একটা বিষয় থেকেই যায়... ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল বা যেকোনো পরিস্থিতিতে এটা এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারই হয়ে দাঁড়িয়েছে । খোলা চোখে বা বন্ধ চোখে যাই ঘটুক এখন সময়ের দাবীতেই এই পথে সবাই এগিয়ে যাচ্ছে । গ্লোবালাইজেশন বলেন আর যাই বলেন এটি এখন আমাদের কাছে আরো সহজলভ্য হবেই । আপনার সঙ্গে একমত ... ভালো ণলখার জন্য ধন্যবাদ..
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫৪
ডিজিটালভূত বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা আমাদের রক্ষা করুন। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:২২
মেঘলা আকাশ ও বিষন্ন মন বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
তবে লিভ টুগেদার থেকে আরো আধুনিক জিনিস আছে, আল টু গেদার। মানে যৌন সুখ পাওয়ার জন্য সেক্স পার্টনার চেঞ্জ করা ১/২ দিন বা সপ্তাহের জন্য। উভয়ের সম্মতিতেই এটা হয়ে থাকে। ২টা কাপল অন্য দুইটা কাপলের মধ্যে সঙ্গী পরিবর্তন করে। আর উপভোগ করে।
ঢাকা শহরে প্রাইভেট ভার্সিটির অনেক মেয়েরা কি ভাবে বেশ্যা হয়। বা সহপাঠি দের সাথে গ্রুপ সেক্স করে তাও অনেক চমকপ্রদ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫৬
ডিজিটালভূত বলেছেন: অবস্থা তাহলে খুব খারাপ! আমরা আলো হাতে নিয়ে অন্ধকারে যাচ্ছি।
৩২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:২৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ভবিষ্যৎ প্রজন্মের দায়িত্ব নেয়া এড়াতেই পশ্চিমে লিভ টুগেদার উৎপত্তি। এটাতে পুরুষ ও নারী উভয়েই জড়িত, কেবল পুরুষ নয়। তবে সমাজটা পুরুষশাসিত বলে পুরুষরা বেশি সুবিধা ভোগ করে।
ঢাকাইয়া লিভ টুগেদার : রক্ষিতা ও পরকীয়ার জগাখিচুড়ি
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনার পোষ্টের লিংকটা দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ওটা আমি মিস করেছিলাম।
৩৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:২৮
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: সবটুকুই ভালো লাগল একমাত্র "লিভটুগেদার" ছাড়া ।
ধন্যবাদ ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: লিভটুগেদার ভাল লাগলে তো করেই ফেলতেন।
ধন্যবাদ অনেক।
৩৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১০
অদৃশ্য আলোক বলেছেন: লিভ টুগেদার খারাপ না। তয় যতদিন ভাল লাগব, ততদিন থাকব, তারপরে ফুটব। কোন বাধা নাই। এরকম ভাবতে হবে। পোলা পরে বিয়া করব, এটা বিশ্বাস করলে মাইয়ারা ধরা খাইব।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০১
ডিজিটালভূত বলেছেন: তাহলে পরে বিয়া করব, এ বিশ্বাস না রেখে লিভটুগেদার করা যাবে?
তাহলে এর ভিত্তি হবে একটি অবিশ্বাস?
৩৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২
অলস ছেলে বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০৪
ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৩৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৮
তাহসিন আহমেদ বলেছেন: ২৮ নং কমেন্ট কঠিন সত্য।
মেয়েদের কমেন্ট বেশি আসলে কিছুটা ধারনা পাওয়া যেত।এইচএসসি লেভেল এর পরে ছেলে-মেয়ে সবাইকে প্রাপ্ত বয়স্ক ধরা হয়।বুঝেও যারা লিভটুগেদার করে,আবেগের কথা বলে তারা এটাকে যু্ক্তিসংগত করতে পারেনা।
এ টাইপের ছেলেদের ভাবনা টা এমন : আমার টাকা আছে মেয়ে রা আমার সাথে লেগে থাকলে আমি কি করব?আমি ও টাকা ছরিয়ে মেয়ে পটাবো,আমার ক্ষমতা আমি দেখাবো।১,২টা না ১০ টা মেয়ে নিয়ে রুমে ঢুকবো,আপনার কোন প্রবলেম?!!নিজের চরকায় তেল মারেন,নাইলে চিপায় গিয়া হ্যান্ডেল মারেন,মিয়া!!
এ টাইপের মেয়েদের ভাবনা এমন:আমার রুপ,রস,যৌবন এত্ত বেশি যে জামাকাপড়
দিয়ে তা ঢেকে রাখা সম্ভব না,আমার মোহনীয় হাসিতে ছেলে রা কাত না হইলে আমার রুপের ঝলকের ধার বুঝব কেমনে?ওড়না তো পড়তেই চাই না,পাশে ফেলে চলি,বুকটা যদি ছেলে রা না দেখে আর কিই বা দেখবে?আড়ং দুধের এড সবাই দেখছে না ?? সব পুরুষ ই ঐ টাই চায়??!! কিজানি,আমি ঐ টাই হবো।!!
...
আমার কমেন্ট টা কতটা সত্যি তা কেউ ডিফেন্ড করলে বুঝবেন।
এরাই আমাদের জাতি কে এগিয়ে নিয়ে যাবে।নো চিন্তা,ডু ফুর্তি।
আধাঁর...আধাঁর...আধাঁর...দেখছেন?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: কঠিন সত্য মন্তব্য, সন্দেহ নেই।
হ্যা, চারিদিকে তো আধার দেখতে পাচ্ছি। তাইতো লিখে রেখেছি, এখানে এখন রাত্রি এসেছে নেমে।
৩৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
আরিফ সিদ্দিকি বলেছেন: নারীরা আসলে তাদের সমান অধিকারের গণ্ডিটা বুঝে বলে আমার মনে হয়না। এ সুযোগে কিছু ভোগবাদী পুরুষ নারীদের ভোগ করার জন্য বিভিন্নভাবে নাচায়। আর তারা নাচে।
নারীরা কেন সববিষয়ে পুরুষের সাথে তুলনা করে। অথচ আল্লার সৃষ্টি মানুষের মধ্যে তারা সতন্ত্র সত্ত্বা । তারা নিজেরাই স্বয়সম্পূর্ন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১১
ডিজিটালভূত বলেছেন: নারীরা আসলে তাদের সমান অধিকারের গণ্ডিটা বুঝে বলে আমার মনে হয়না . . . .।
সুন্দর বলেছেন।
৩৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
মোতাব্বির কাগু বলেছেন: @মেঘলা আকাশ ও বিষন্ন মন
আরো কিছু বলেন। নতুন কিছু জানার ইচ্ছা হয়
সিরিয়াসলি যদি আপনার/বন্ধুদের এধরনের অভিজ্ঞতা থাকে ব্লতে পারেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৩
ডিজিটালভূত বলেছেন: হ্যা, উনি অল টুগেদার থিউরী উপস্থাপন করেছেন। আমার কাছে এটা একেবারে নতুন। কোন অভিজ্ঞতা নেই।
৩৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১
ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: শামসুন হাসনাত বলেছেন: জাবির ছাত্রী রুহী আত্মহত্যা করে নি তাকে হত্যা করা হয়েছে। বিষয়টি এমন ভাবে চিন্তা করলে কেমন মনে হয়?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৪
ডিজিটালভূত বলেছেন: আত্নহত্যা না হয়ে একটি খুন হতে পারে। তবে আমাদের কাছে আপাতত রিপোর্টটা এ রকম। সত্য বেরিয়ে আসুক। কামনা করছি।
৪০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
জাতি জানতে চায় বলেছেন: সহমত! মেয়েদের নিয়ে সর্বশেষ উক্তিটির ব্যাপারে আমার খানিকটা দ্বিমত আছে! এনারা যেমন কোন বিষয় বাছ-বিচার ভালভাবে না করেই দ্রুত গ্রহন করে, তেমনি হজম শক্তির অভাবে দ্রুত পস্তাতেও শুরু করে!!
মন্তব্য ২৪ এর শামসুন হাসনাত বলেছেন: জাবির ছাত্রী রুহী আত্মহত্যা করে নি তাকে হত্যা করা হয়েছে। বিষয়টি এমন ভাবে চিন্তা করলে কেমন মনে হয়?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:১৮
ডিজিটালভূত বলেছেন: তবে আমার অভিজ্ঞতা একটু ওরকম। আমি একাধিক কাজে বিভিন্ন অফিসে গিয়েছি। যখন মেয়ে কর্মকর্তা পেয়েছি, দেখেছি উনি আমার কাছে কোন ঘুষ বা সুবিধা দাবী করেননি। কিন্তু এমন পুরুষ পাইনি।
৪১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১৩
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২১
ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ, পড়ার জন্য।
৪২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১৮
দিদুমিয়া বলেছেন: প্রকৃতির রাজ্যে বিয়েও লিভ টুগেদার বইটা পড়তে অনুরোধ রইল...ভাল লাগল আপনার লেখাটা.....
প্রকৃতির নিজস্ব নীতির বাহিরে চলা যায়না..চললে ধ্বংশ অনিবার্য। সভ্যতার একট পর্যায়ে এটি প্রচলিত ছিল.বলে ধারণা পাওয়া যায়। কিন্তু মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে তার বিলোপ ঘটিয়েছে...তাই আবার আমরা বন্য হতে চলছি...
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২২
ডিজিটালভূত বলেছেন: বইটা কার লেখা? কোথায় পাওয়া যাবে?
ধন্যবাদ। আসলে আমরা বন্য হতে চলেছি।
৪৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৬
মুজাহিদ বলেছেন: ++
আমগো দেশের মাইয়াগুলা গত কয়েক বৎসরে হলিউড, বলিউড আর টিভি সিরিয়াল গুলার কল্লানে খুব স্মার্ট(!!) হৈছে তো, এইগুলা তার ই ফল। ফরেন কালচার ফলো না করলে কি আর স্মার্ট হওয়া যায় নাকি?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: ফরেন কালচার ফলো করবে ভাল কথা, কিন্তু তা শুধু নোংড়ামীর ক্ষেত্রে?
স্মার্ট হওয়া খারাপ কি? কিন্তু শুধু অসামাজিক কাজ করার নাম কি স্মার্টনেস?
৪৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:০১
সোহেল কুমকুম বলেছেন: বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ। আমি ভাল ত জগৎ ভাল ।
অসৎ আনন্দের চেয়ে পবীত্র বেদনা অনেক মহৎ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: অসৎ আনন্দের চেয়ে পবীত্র বেদনা অনেক মহৎ।
সুন্দর বলেছেন।
৪৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫০
নিমা বলেছেন: লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কথাটা অন্যভাবে ঘুরিয়েও বলা যায়, সামাজিকভাবে মেয়েদের বেশি নিন্দা সহ্য করতে হয়, পুরুষদের নয়। যে কোন অপকর্ম নারী ও পুরুষ মিলে করলে সমাজ নারীটিকেই দায়ী বলে মনে করে, পুরুষটিকে নয়। ফলে নারীটি অপরাধবোধে ভোগে বেশি।
তবে বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। +
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৮
ডিজিটালভূত বলেছেন: সমাজের বীরপুরুষরা দুর্বলদের শাসন করতে চায় বেশী।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪৬| ২২ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৫৮
নির্ণয় বলেছেন:
লিভটুগেদার ভাল না খারাপ সেটার ব্যাপারে যাওয়ার আগে আপনার এই ভুল ধারণাটার দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
"লিভটুগেদার ইসলামের দৃষ্টিতে এতটা মন্দ যে, যদি একজন নারী ও একজন পুরুষ এ নিয়্যতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়, কয়েক বছর পর প্রয়োজন শেষ হয়ে গেলে আমরা পরস্পরে আলাদা হয়ে যাবো, তাহলে এ বিবাহটিও বৈধ হবে না।"
মুতা বিবাহের ব্যাপারে কি কিছু জানেন? আমার কাছে কয়টা লিংক আছে। লাগলে বলেন।
২২ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:০৯
ডিজিটালভূত বলেছেন: মুতা বা মেয়াদী বিবাহ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কয়েক দিনের জন্য এটা বৈধ ছিল। পরে তার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মুতা বিবাহের লিংক দরকার নেই। আমি স্থায়ী বিবাহে বন্দি হইয়া সুখে আছি।
৪৭| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১২:১১
রাজীব দে সরকার বলেছেন: আমি যতদূর জানি, হিন্দু ধর্মের কোনখানেই লিভ টুগেদার সমর্থন করা হয়নি...
অতএব আপনার বক্তব্য আঘাত করলো আমাকে...
আর কিছু বলার নেই ...
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ৮:১৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: ওটা আমার বক্তব্য নয়। ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের মতামত। আমি হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে জানব কিভাবে?
৪৮| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১২:১৫
দুরন্ত ইসলাম বলেছেন: তবে ঝুকিটা মেয়েদেরই বেশী। তাদের কোন সময় প্রেগন্যান্ট হবার ভয় থাকে।
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ৮:২০
ডিজিটালভূত বলেছেন: এটা তো জানা কথা। এটা জেনে বুঝেই তো লিভ টুগেদার করে।
৪৯| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১২:১৮
দুরন্ত ইসলাম বলেছেন: ২৪ নং মন্তব্যের পাঠোদ্ধার করে দিলাম: হাসনাত বলছেন: জাবির ছাত্রী রুহী আত্মহত্যা করে নি তাকে হত্যা করা হয়েছে। বিষয়টি এমন ভাবে চিন্তা করলে কেমন মনে হয়?
এবার আপনার উত্তর দিয়ে আসুন।
৩১ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:০৬
ডিজিটালভূত বলেছেন: পত্র-পত্রিকায় আত্নহত্যার খবর এসেছে।
তাকে হত্যা করা হয়ে থাকলে তদন্ত হোক, বিচার হোক।
৫০| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১:০৩
গুরু তুমি মহান, তোমারে করি প্রনাম বলেছেন: আলগা খাওনের মজাই অন্যরকম।
দায়িত্ব না নিয়া মজা লুটার সুশীল নাম হইল লিভটুগেদার।
৩১ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:০৭
ডিজিটালভূত বলেছেন: লিভপুগেদারের অর্থ তাহলে আলগা খাওন। দারুণ অর্থ করেছেন।
৫১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮
এজি মাহমুদ বলেছেন: শ।মসীর বলেছেন: তবে এই খেলায় পুরুষ মানুষের মজা মনে হয় বেশী ।
৫২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ২:১৬
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: মাইনাস দিল কারা? সুন্দর লেখা।
৫৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সব কিছুর মূলেই দ্বায়িত্ব বোধ ও শৃঙ্খলা। আল্লাহ এর জন্যই বিবাহ বর্হিভূত যৌনতা হারাম করেছেন যেন বিষয়টি বিশৃঙ্খল, হানাহানি, অসম্মান ইত্যাদি খারাপ কিছু না ঘটে। অতীতের কথা বাদ দিলাম পাশ্চাত্যে দেখা যায় একদা যে মহিলা পিতার গার্ল ফ্রেন্ড ছিল পরে সে ছেলেরও গার্ল ফ্রেন্ড।
৫৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৩
নির্ণয় বলেছেন: ইসলাম তার অনুসারীদের-কে সকল মন্দ ও নোংড়ামী থেকে সেভ করার চেষ্টা করবেই। এ ক্ষেত্রে সে কোন নিন্দুকের নিন্দার পরোয়া করে না। কোন জাহেলের জাহেলিয়্যাতের দাম দেয় না।[/sb
খাইবারের যুদ্ধের আগ পর্যন্ত মহানবীর সম্মতি ছিল মুতাতে। তারপরে নিষেধ। বুখারি
তারপর আবার মক্কা জয়ের সময়ে মহানবী মুতা বিবাহের অনুমতি দিয়েছেন । মুসলিম
মক্কা বিজয়ের পর আবার ও হুনাইনের যুদ্ধের সময় তিনি মুতা বিবাহের অনুমতি দেন। মুসলিম
এছাড়াও নিষেধ করেননি বরং মুতা বিবাহকে আল্লাহর তরফ থেকে আইনসিদ্ধ বলেও জানিয়েছেন মহানবী। বুখারি
পুনশ্চঃ ধর্ম তত বড় সতী না , যতটা বড় বলে আপনি ধারণা করেন।
ধারণা করি পাল্টা চ্যালেঞ্জ করবেন রেফারেন্স নিয়ে। করুন। আমার কাছে হাদিসের নাম্বার আছে। আগেই আর একটা পোস্টের জন্য খুঁজে বের করেছিলাম।
৫৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৮
আলমাস১৭ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০২
রোবোটিক্স বলেছেন: প্রথম প্লাস