নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অবিশ্বাসে কিছুই মেলে না

এখানে এখন রাত্রি এসেছে নেমে তবু দেখা যায় দুরে বহু দুরে হেরার রাজতোরণ

ডিজিটালভূত

জন্ম সত্তরে এক আলেম পরিবারে। প্রাইমারী শেষ করার আগেই আব্বা জোর করে মাদরাসায় ঢুকিয়ে দিলেন। মাদরাসায় পড়তে মনে চাইছিল না প্রথমে। পরে মাদারাসার দর্শনই নিজের জীবনের রক্ত-মাংসে, সীরাত-সুরতে আর মন-মস্তিস্কে মিশে গেল। এ নিয়ে গর্ব করি। [email protected]

ডিজিটালভূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েরা কি চোখে বেশী দেখে?

২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২৪

হ্যাঁ আমার জানতে ইচ্ছে করে। পুরুষদের চোখের চেয়ে মেয়েদের চোখ বেশী কাজ করে, সত্যি কিনা? আমার কাছে সত্যি মনে হয়। জানি না, আপনারা কি জানেন।

বিয়ে করব বলে মেয়ে দেখতে গেলাম। সাথে আমার ছোট বোন। পনের মিনিটের মত দুজনে বসে একজনকে দেখলাম। বাসায় যখন চলে আসলাম, আম্মা জিজ্ঞেস করলেন, কি দ্যাখলি? মেয়ে ক্যামন? বললাম, মোটামুটি। মেয়ের চোখ ক্যামন? ঠালা ঠালা, না ভাসা ভাসা? বললাম, খেয়াল করিনি। মেয়ের নাক ক্যামন? ভোচা, না খারা? বললাম, খেয়াল করিনি। মেয়ের চুল ক্যামন? ঘন, লাম্বা, না পাতলা? বললাম, ভালমত খেয়াল করিনি। মেয়ের হাত পায়ের আঙ্গুল গুলো ক্যামন? মোটা মোটা, না চিকন চিকন? বললাম, খেয়াল করে দেখিনি।



আম্মা রাগ করে বললেন, এই বলদ দিয়া কিছু অইবে না। মেয়ে দ্যাখতে গ্যাছে, আইয়া কিছু কইতে পারে না। এই! সুম্মীকে ডাক!

সুম্মীকে ডাকা হল। মেয়ের চোখ কেমন? সুম্মী উত্তর দিল। চুল কি রকম? উত্তর দিল। নাক কেমন? উত্তর দিল। আঙ্গুল কেমন? উত্তর দিল। সব প্রশ্নের একশ ভাগ সহিহ শুদ্ধ উত্তর দেয়ার পর বোনাস উত্তর হিসাবে আরো বলল, মেয়ে হাসি দিলে দাতের উভয় পাট দেখা যায়, না এক পাট। হাসি দেয়ার সময় উপরের ঠোটে একটা ভাঁজ পড়ে। তা দেখতে কেমন লাগে, একেবারে মুখস্থ বলে দিল।

আম্মা ওর সবগুলো উত্তর শুনে আমার দিকে চোখ পাঁকিয়ে বললেন, কী? ওতো তোর সাথেই আছিলো, ও এতো খেয়াল করল ক্যামনে?

আড়াল থেকে ভাবী বলল, আম্মা, সেজ ভাইয়া তো আগে কখনো মেয়ে দ্যাখে নাই। এই প্রথম, তাই আন্ধার আন্ধার দ্যাখছে।

আরেকটি ঘটনা বলি- এমন ঘটনা অনেক আছে। তবে এটি ৯৯ সালের মেয়ে দেখার কাহিনী নয়। মাত্র তিন চার মাস আগের কথা।

আমার বউয়ের খালাত বোন তানিয়া আমাদের বাসায় বেড়াতে এসেছে। বরিশাল মহিলা কলেজে পড়ে। কলেজ সংলগ্ন হোস্টেলেই থাকে। কেমন আছো? ভাল আছি। আপনি কেমন আছেন? ভাল, জাতীয় কথা-বার্তা হল। মনে মনে ভাবলাম, এতটুকু কথা-বার্তায় ও খুশী হবে না। খারাপ ভাববে। বলবে অহংকারী। তাই অল্প করে হলেও একটু গল্প করতে হবে।



একটি ঘটনা মনে পড়ে গেল, ১২/১৩ বছর আগের কাহিনী। ঢাকাতে একটি বাসে উঠলাম। শংকর থেকে যাবো গুলিস্তান। উঠে দরজার পাশের সিটে বসলাম। একটি মেয়ে উঠে আমার পাশেই বসে পড়ল। আমি ভাবলাম, আমি হুজুর মানুষ। একটি মেয়ের পাশে বসব, দেখতে কেমন লাগে? আমার কাছেই তো ভাল লাগে না। মানুষের কাছে তো আরো খারাপ লাগবে? তা ছাড়া আমার পিছনে যখন আরো অনেক সীট খালী, তখন কোন অজুহাতে আমি একটি মেয়ের কাছে গায়ে গা লাগিয়ে বসে থাকব? উঠে গিয়ে পিছনের সীটে বসলাম। আমি বসামাত্র মেয়েটি পিছনে ফিরে চোখ রাঙিয়ে বলল, এত হিংসা! এ জন্যইতো দুনিয়ার কোন মানুষ হুজুরদের চোখে দেখতে পারে না।

আমি লজ্জা পেলাম। কিছু বলতে পারলাম না। ভাবলাম, আবার উঠে গিয়ে তার পাশে বসে কাফফারা আদায় করে দিই। হিংসার পরিবর্তে বিনয় প্রকাশ করি। কিন্তু ভয় হল, এবার যদি সে নিজেই উঠে যায়?

এখান থেকে শিক্ষা নিয়েছি। আর কখনো মেয়েদের পাশ থেকে উঠে যাইনি। জোর করেই বসে থেকেছি।



এ অনুভব থেকেই তানিয়াকে কাছে বসালাম। জানতে চাইলাম, হোস্টেলে খাওয়া-দাওয়া, স্বাধীনতা কেমন? বাহিরে বের হওয়ার সুযোগ কেমন? মাঝে মধ্যে বাসায় কেন আসতে পারো না? ইত্যাদি। তার কথা শুনে বললাম, তোমরা কলেজের ছাত্রী। তোমাদের এত কড়াকড়ির মধ্যে রাখে? আমরা যখন মাদরাসায় পড়েছি তখনও এ রকম কড়াকড়ি ছিল না। আসলে কড়াকড়ি সব জায়গায়ই আছে, কিন্তু বদনামটা হয় শুধু মাদরাসাওয়ালাদের।

তানিয়া দুপুরে খেয়ে দেয়ে বিকালে হোস্টেলে চলে গেল। তার বোন তাকে দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে এসে আমাকে বলল, এই সাথি! তোমার নাকি মাথার চুল পেকেছে?

আমি বললাম, উহ! আমার মাথার চুল পেকেছে আমার খবর নেই, আছে তোমার? বলল, না আমারও খবর নেই। তানিয়া যাওয়ার সময় আমাকে বলল, ভাইয়ার কানের কাছে কয়েকটা চুল সাদা হয়েছে। ওগুলো কলপ দিয়ে কালো করে দিও!

আমার বউটা বালিশ থেকে আমার মাথাটা নিয়ে তার উরুর উপর রাখল। যেন বালিশের উপর মাথা থাকলে চুল বাছাই করা একেবারে অসম্ভব। খুজতে লাগল সাদা চুল। অনেকক্ষণ পর পেল। ডান পাশে দুটি আর বাম পাশে তিনটি।

বলল, আচ্ছা এতো অল্প সময়ে তানিয়ার চোখে এগুলো পড়ল কিভাবে? তুমিও দেখলে না, আমিও তো দেখলাম না।

আমি বললাম, আসলে তুমি আগের মত মেয়েলী দৃষ্টিতে আমার দিকে আর তাকাও না।



মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +১৯/-২

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২৯

ওরাকল বলেছেন: :)

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:০০

ডিজিটালভূত বলেছেন: ভাল লেগেছে মনে হয়।

২| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৩০

রিফাত হোসেন বলেছেন: মজা পাইলাম :)

আম্মা বিয়া করুম (খিকজ) ;)

+ আমারও এখন শাদী করনের মুঞ্চায় !

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:০০

ডিজিটালভূত বলেছেন: ব্লগিং করার চেয়ে শাদী করা উত্তম।

৩| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৪

আর.এইচ.সুমন বলেছেন: শেষের অংশটুকু খুব রোমান্টিক লাগলো...।
খুব ভাল তথ্য দিলেন...
এই বিষয়ে একটু পরখ করা যাবে
কিছু দিন..।

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:০১

ডিজিটালভূত বলেছেন: আচ্ছা, পরখ করে ফলাফল জানাইয়েন।

৪| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৫

নাজনীন১ বলেছেন: আরেকটা বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে যাবেন, আবার ভাবীর মেয়েলী দৃষ্টিও আশা করবেন, গাছের আগারটাও খাইবেন, তলারটাও কুড়াইবেন? X(

আপনি এখনো কেমন করে মেয়ে দেখতে যান? আপনারা বদলাইবেন না। ব্লগে দেখি ব্যাচেলরের সংখ্যা এতো বেশি, তারা নাকি মেয়েই খুঁজে পায় না, আর আপনি আছেন আরেকটা বিয়ের তালে।

সুখে থাকতে ভূতে কিলায়। বুঝবেন পরে ঠেলা। আজকালকার মেয়েরা কইলাম এতো সহ্য করবে না।

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:১২

ডিজিটালভূত বলেছেন: কই, এখন তো আর মেয়ে দেখতে যাই না। মানুষ যেমন শোক বেশীদিন বইতে পারে না, তেমনি একটি আশা অনেকদিন লালন করেত পারে না। পুরোনো ধ্যান-ধারনা বলে কথা, ছেড়ে দেয়।
ঐ যে মেয়ে দেখতে গেছিলাম, ওটা যেমন বদলে যাবার কারণে ছিল, এখন আর ঐ ধান্ধা করি না, এটাও বদলে যাওয়া ছাড়া আর কি?
আর এই যে মেয়ে দেখার কাহিনীটা বললাম, ঐ মেয়েটাই আমার আজীবন বউ। একেবারে শীসা ঢালা সম্পর্ক। কোন বদলা-বদলি নেই।

ধন্যবাদ, পড়ার জন্য।

৫| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৩৮

নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: আমাকে শুনতে হয়- বাজ পাখীর চোখ। আচ্ছা, সংসারটা চলে কিভাবে, সব না দেখে রাখলে!

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। সব দেখে শুনে রাখেন আবার লেখালেখি করেন।
পারেন আপনারাই।

৬| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৬

মিতভাষী বলেছেন: ব্যাপক মজা পাইলাম :)

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: মজা পাইলেই ভাল।

৭| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি তো আচ্ছা হুজুর!

অনেক ভাল লিখেছেন। ধন্যবাদ।

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ব্লগার আছেন, তারাও হুজুর। ভাল ব্লগ লেখেন, কিন্তু হুজুর হিসাবে ধরা দেন না।
আমি অবশ্য রাখা-ঢাক রাখি না।
হুজুর হইছি তাতে দোষের কী? লোকে যা বলে বলুক।

৮| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫০

আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ভাবলাম, আবার উঠে গিয়ে তার পাশে বসে কাফফারা আদায় করে দিই।
আমি বললাম, আসলে তুমি আগের মত মেয়েলী দৃষ্টিতে আমার দিকে আর তাকাও না।

চমৎকার লাগলো....। হাসতেই আছি =p~ =p~ =p~

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৮

ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫৩

মাহমুদহাসান বলেছেন: যারা সেটল ম্যারিজ পছন্দ করে, আমার কাছে তাদেরকে মধ্যযুগীয় মনে হয়। ................আর যারা সেটল ম্যারিজের জন্য ঘটকালি করে, তাদেরকে মনে হয় বেশ্যার দালাল এর মতো।

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনার বাণীটা আমি ঠিক বুঝলাম না। একটা পোষ্ট দেন এ বিষয়ে।

১০| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫৬

এস বাসার বলেছেন: আমি বললাম, আসলে তুমি আগের মত মেয়েলী দৃষ্টিতে আমার দিকে আর তাকাও না।

ভাইরে হাসতে হাসতে শেষ হয়া গেলাম।

তো পরে ভাবী কি বললেন???

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২২

ডিজিটালভূত বলেছেন: বললেন, তুমি তো কাছেই থাকো না। মাসে তিন দিন পাই মাত্র। এ অল্প সময়ে কত জায়গায় তাকানো যায়?

১১| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:১৪

িরপন সরকার বলেছেন: অনেকদিন পর হাসলাম । ধন্যবাদ টিউনটি কারার জন্য।

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৩

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনার ছবি দেখেই বুঝলাম, আপনি হাসেন কম। না বললেও পারতেন।
ধন্যবাদ।

১২| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:১৫

অগ্নিলা বলেছেন: মেয়েরা খুব কেয়ারিং হয় তাই সব দিকে খেয়াল রাখে

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: আমার অনুভবটা ও রমকই।
কিন্তু সমাজ বিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞান এ বিষয়ে কি বলে?
আমার জানা নেই।

১৩| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:১৫

নিমা বলেছেন: ভালোলাগলো

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:২০

জাতি জানতে চায় বলেছেন: আন্টি পুরা ঠিক কয় নাই, উনার বাছুর চোখে কম দেখলেও মজার মজার পোস্ট দিতে পারে!

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৬

ডিজিটালভূত বলেছেন: এখন চশমা ব্যবহার করতে হয় কাছে দেখার জন্য।

১৫| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:২১

মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: আমারও তাই মনে হয় আমার চেয়ে আমার বউয়ের দৃস্টি প্রখর।

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: তাহলে আমার অনুভব সঠিক।

১৬| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩১

সামিউর বলেছেন: :) :) :) :D

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: এতো হাসি কোথায় রাখি।

১৭| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪০

বৈকুন্ঠ বলেছেন: খালি দৃষ্টি শক্তির কথা কয়া লাভ আছেনি? শ্রবন, ঘ্রান ইত্যাদি শক্তিও পোলাগো চাইতে মাইয়াগো ওনেক বেশি। তার উপ্রে আছে কথা কওনের লাইগা ক্ষুরধার জিহবা, আক্রমনের লাইগা চোখা চোখা নখ। সময় থাকতে বিপদমুক্ত দূরত্ব বজায় রাখেন। কিন্তুক আপ্নের নিক দেখলে মনে হয় অনেক দেরি হয়া গেসে। কোনো পেত্নি ওলরেডি আপনেরে মাইরা ভুত বানায়ালাইসে

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৯

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনি ঠিক ধরতে পেরেছেন। শুধু দৃষ্টি শক্তিতেই তারা এ্যাডভান্স নয়। অনেক কিছুতেই।

১৮| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪২

স্বাধীন জামিল বলেছেন: অনেক রোমান্টিক পোস্ট । দারুন । মজা ও পাইছি । শেষ ডায়লগ টা জোস হইছে............ ++++++++

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩২

ডিজিটালভূত বলেছেন: ধন্যবাদ।
প্রেমের আলামত দেখলেতো ভয় লাগে।

১৯| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৪

স্বাধীন জামিল বলেছেন: মাহমুদহাসান ভাই...এইডা কি কৈলেন, বোধগম্য হইল না... :-&

২০| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৯

মাহমুদহাসান বলেছেন: @ স্বাধীন জামিলঃ খুব কঠিন তো কিছু বলিনি ভাই।

২১| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৪

নক্ষত্রের কান্না বলেছেন: চিন্তার কথা :|

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: চিন্তার কি আছে। লোকদের জিজ্ঞাসা করুন। এ রকমই কইবো।

২২| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৫

মাইক্রোম্যান বলেছেন: কি বলব ভাই দুঃখের কথা, আমার ডার্লিং আমার ভেতরে বাইরে কিছুই দেখতে পাইল না।

২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: না আবার দেইখা শুইনা সব সাবার কইরা দিছে।

২৩| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪০

সুরঞ্জনা বলেছেন: না ভাই মিল্লোনা। আমিও আপনার মত কিছুই খেয়াল করিনা। আমায় যদি কেউ প্রশ্ন করে অমুক মানুষটা দেখতে কেমন, আমি গুছিয়ে সঠিক ভাবে কিছুই বলতে পারিনা। আমি বোধহয় এসব খেয়াল করি কম। এ জন্য কম কথা শুনতে হয়না। :(

২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনি বিরল ব্যতিক্রম।

২৪| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৭

শায়মা বলেছেন: আহারে হুজুর ভাইএর এই দশা? :(

২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৫

ডিজিটালভূত বলেছেন: সমবেদনার জন্য ধন্যবাদ।

২৫| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯

বৈকুন্ঠ বলেছেন: @মাইক্রোম্যান ... কিসুতো অবশ্যই দেখসে। নাইলে আপনের ডার্লিং আর আপনের থাকতো না অইন্যের হয়া যাইতো। কতা হৈল কি দেকসে। সেইটা টের পাইবেন যখন উনার পোজিশন পোক্তা হৈব তখন

২৬| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:২৫

হিবিজিবি বলেছেন: ধন্যবাদ ডিজিটাল হুজুর ভাই, সেই রকম একটা লেখা পড়লাম। দুঃখ :| এখনও কোন মেয়ে দেখার সুযোগ হয়নি, হলে ভালা কইরা দেহুম ;) , দোয়া রাইখেন হুজুর ভাই আর ভালা থাইক্কেন।

২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: দোয়া তাড়াতাড়ি যেন মেয়ে দেখার সৌভাগ্য লাভ করেন। দাওয়াত তো দেবেন। চাইতে হবে না।

২৭| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: :P :P =p~ =p~ =p~

২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: কত রকম হাসি!

২৮| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭

রুদ্রমরু বলেছেন: hahahaha

২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৮

ডিজিটালভূত বলেছেন: শুধু হাসলে কাম অইব? হা, না কিছু না বললে কি বুঝি?

২৯| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩

নাজনীন১ বলেছেন: আর মেয়ে দেখছেন না জেনে খুশী হলাম। পজিটিভলী বদলে যাওয়া ভাল ব্যাপার।

আর ভাল "আশা" কখনো ছাড়তে হয় না। কথায় আছে না, "একবার না পারিলে দেখ শতবার"।

আল্লাহ্‌ আপনার ভাল করুন। ভাল থাকুন।

২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১০

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনাদের কথা শুনেই বদলে গেলাম।
আপনার জন্য কল্যাণ প্রার্থনা।

৩০| ২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬

তাশমিয়া বলেছেন: আমিতো জানি রাইটাররা চোখে বেশি দেখে। :-/

২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১১

ডিজিটালভূত বলেছেন: বটে, তবে মেয়েদের চেয়ে বেশী নয়।

৩১| ২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট, ব্যাপক মজা পাইছি।

২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৩১

ডিজিটালভূত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩২| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:০৩

বাহলুল বলেছেন: আপনার সত্য কথন ভাল লেগেছে।প্লাস

২৯ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৩০

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৩৩| ৩০ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:১৮

হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: মেয়ে দেখতে গিয়ে হাত-পায়ের আঙ্গুল, হাসির সময় দাঁত বেরোলো কিনা, চোখ বাঁকা নাকি সোজা, নাক বোঁচা নাকি লম্বা, চুল ঘন না পাতলা, ইত্যাদি ব্যাপারগুলো যতদিন এত গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে, ততদিন এদেশের কোনো উন্নতি আশা করি না।

৩০ শে মে, ২০১০ রাত ৮:১১

ডিজিটালভূত বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত।

৩৪| ৩০ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১

মোসারাফ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বললেন, তুমি তো কাছেই থাকো না। মাসে তিন দিন পাই মাত্র। এ অল্প সময়ে কত জায়গায় তাকানো যায়? ব্যাপক মজা পাইলাম। =p~ =p~ =p~ =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.