নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

dilshan

dilshan › বিস্তারিত পোস্টঃ

লুকা , স্টিফেনো এবং তাদের টু চেলো

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯

মিউজিকের ভক্ত সেই স্কুল জীবন থেকে । অনেকে আমাকে আতেল বলে গালি দেয় সে তখনো দিতো, এখোনো দেয় । শীল্প যত জটিল হয় এবং যত গভীরে যায় আমাকে তা তত টানে । তার মানে এই না আমি সব বুঝে উল্টে ফেল্লাম । ইনফ্যাক্ট বেশীরভাগটাই বুঝিনা এইটা শিকার করতে আমার লজ্জা নেই । ভালো লাগাতো আসলে বোঝা না বোঝার উপর নির্র্ভর্ করে না । বরং যে জিনিষ যত দূবর্ধ্য সেটা আমার তত ভালো লাগে । তার একটা প্রধান কারন এটা বোঝার জন্য আসলে চেষ্টা করারই দরকার নাই । এই জায়গা থেকে লিরিকবিহীন মিউজিক সবসময়ই আমার প্রেফারেবল ছিলো । শিল্পের এই মাধ্যম মনের ভিতর আবেশ তৈরি করার জন্য নিজেই যথেষ্ট এর জন্য আলাদা করে বোঝা না বোঝার দরকার পরে না । সে যাই হোক মোল্লার দৈাড় মসজিদ পর্যন্ত এর মতো আমার দৈাড় ওই ইষ্টার্ন ক্লাসিক পর্যন্তই ছিলো । হরিপ্রসাদ চৈারাসিয়ার বাইরে জাকির হোসেন । রবি শংকর এবং আনুষকা শংকর এর ভীষণ পাংখা আমি এইটা না বললেই নয় । আর ওয়েষ্টার্ন বলতে বাঁশির বরাবরই ভক্ত ছিলাম ভীষন, সেক্সেফোন কিংবা বেহালা । এর বাইরে ওরকেষ্ট্রা এবং হেভী মেটাল সং অথবা মিউজিক এই দুইটা কখোনই আমার ঠিক পোষাতো না আসলে । কিন্তু আমার সমস্ত হিসাব নিকাশ ওলট পালট হয়ে গেলো “টু চেলো” শুনে । ভাই এইটা কি? এত দিন জানতাম এই ঢাউস যন্ত্রটাকে যন্ত্রীরা বাজায় শুধু ক্লাসিকাল ওরকেস্ট্রা সেশনে । তাও একপাশে রেখে। যন্ত্রটা দেখতে যত খানি গম্ভীর তার চেয়ে গম্ভীর ভংগীতে যন্তীরা বাজাতে থাকে এই এমনি এমনি করে ! কিন্তু লুকা এবং স্টিফেনো বলে ক্রোয়েশিয়ান প্রায় কিশোর দুটো ছেলে এই জিনিষ কে যে স্তরে নিয়ে গেছে এই টা আসলে লিখে প্রকাশ করার মত না্ । ক্লাসিকাল বাদ্যযন্ত্র দিয়ে যে হেভীমেটাল সম্ভব , এবং ফিউশনকেউ যে এরকম শৈল্পিক পর্যায় নেয়া যায় সেটা “টু চেলো” কে না দেখলে আসলে বোঝা যাবে না । এই ভালোলাগা শুনে উপলব্ধি করতে হয় । দীর্ঘদিন পর এত শক্তিশালী কোন শিল্পের দেখা পেলাম ।



Click This Link

Click This Link



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.