নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বাস করো, আমি বেচে আছি!!!!!

I always tell the truth. Even whn I lie.

দিপ

এক নোবেলে ! ! ! ১০০ বছর ! ! ! !

দিপ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা চলচিত্র রিভিউ - ০০৩: দেহরক্ষী ( হলের মধ্যে যারা উল্লাস করেছেন, আনন্দে সিটি দিয়েছেন আমি তাদের মধ্যে একজন)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

বাংলা চলচিত্রের পরিবর্তন আসছে। ধীরে ধীরে আবার আমরা ফিরে পেতে যাচ্ছি আমাদের পুর্বের হারিয়ে ফেলা সম্মান। সম্প্রতি কিছু চলচিত্র তাই প্রমান করে। এই সময়ে একটু একটু করে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে আমার ইনডাস্ট্রি। কিছু সংখ্যক মানুষের প্রচেষ্টায় এই পরিবর্তন শুরু হলেও এখন তা ছড়িয়ে যাচ্ছা। এই পরিবর্তন কখনো ঘরে বসে উপভোগ করা সম্ভব নয়। এই পরিবর্তনটা অনুধাবন করতে হলে আমাদের হলে যেতে হবে, ছবি দেখতে হবে, নির্মাতা এবং এর সাথে সম্পর্কিত প্রত্যেকটি মানুষকে উৎসাহিত করতে হবে।







আমি চেয়েছি এই সময়টার সাথে নিজেকে জরিয়ে নিতে। তাছাড়া বাংলা ছবি প্রিতি আমার বরাবর। এবং আমার " মুগ্ধতা-ব্যধি" বাংলা ছবির ক্ষেত্রে সবথেকে বেশী কাজ করে। দারাশিকো ব্লগে রিভিউ পড়ে দেখতে গেলাম ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত দেহরক্ষী।



দেহরক্ষীর গল্পটা এইরকম যে, শহরের একজন টপ টেরর আসলাম সিদ্দিকি ( মিলন)। সে একটা পার্টি-গার্লকে ভালোবেসে ফেলেছে। পার্টি গার্ল সোহানা, নিয়তীর ফ্যসাদে পরে ক্লাবে ড্যান্স করছে। আসলাম সিদ্দিকির প্রস্তাব প্রত্যাখান করলে, আসলাম সোহানার বাবাকে বন্দি করে। এবং ব্লাক-মেইল করে সোহানাকে নিজের বাংলোতে রাখতে বাধ্য করে। সোহানা প্রতিবাদ জানালে তাকে অত্যাচার করা হয়। একসময় মাফিয়া চক্রের সমস্যায় জড়িয়ে যায় আসলাম। এবং ওইসময়েই একটা বিশেষ কাজে তাকে বিদেশ যেতে হয়। আসলাম চিন্তিত হয়ে পরে সোহানার সিকিউড়িটি নিয়ে। আসলাম তীব্র ( মারুফ) নামের একজন বডিগার্ড নিয়োগ করে। এবং সে নিশ্চিন্তে বিদেশে যায় কেননা অপ্রত্যাশিত হলেও সত্যি তীব্র নামেই এই বিখ্যাত বডিগার্ড তার হাই-স্কুল ফ্রেন্ড। সেকারনেই সে এতটা নিশ্চিত। এক সপ্তাহ পর আসলাম ফিরে এসে দেখে, দাবার গুটি উলটে গেছে। এলোমেলেও হয়ে গেছে সব কিছু। এই হলো কাহিনি।



দেহরক্ষীর সবথেকে দুর্বলতা হলো এর কাহিনি। কাহিনিতে নতুনত্ব থাকলেও কাহিনি ফোকাস প্রচন্ড দুর্বল এবং সাধারন। কাহিনিটা তখনোই দুর্বল লেগেছে যখন আর অন্যদিকগুলো ভালো লেগেছে। পুরা ছবিটা খারাপ বলা যাচ্ছেনা। ওই একটাই সমস্যা আমার মনে হলো।



আর কিছু সাধারন ভুল যা চোখে পরার মতো। পরিচালকরা ভেবে থাকেন, এই সাধারন ভুলগুলোতে সেরকম কোন সমস্যা হবেনা। কিন্তু এই ভুলগুলো না থাকলে এমনিতেই ছবিটা ভালোলাগে। আমারতো মনে হয় এখানে সাব-কানসাস মাইন্ডের একটা কিছু কাজ করে।



দারাশিকো ব্লগ " এই মাইয়া মানুষ যদি দেখাইতে চায় তাইলে পুরুষ মানুষ কি না তাকাইয়া পারে ?

এই সংলাপটি কোট করে বলেছে,সিনেমার একমাত্র সংলাপ যা দেয়ার সাথে হলভর্তি দর্শক উল্লাস করেছেন, আনন্দে সিটি বাজিয়েছেন।

ঐ " একমাত্র " শব্দটাতে আমি একমত নই। আমি আরও বেশ কয়েকটি সংলাপে জোড়ালো পাবলিক রি-একশন পেয়েছি। আমি মনেকরি, এই ব্যাপারটাতে একটা নেগেটিভ ভিউ আসতে পারে।







এবং নায়িকা ববিকে একটু বেশী উপস্থাপন করা হয়েছে। কথাটা সত্যি।

কিন্তু তা আমার মোটেই খারাপ লাগেনি। বরং ইনজয় করেছি।

ববিকেও ভালো লেগেছে। ববি অবশ্যই আকর্ষনিয়া। কিন্তু আর একটা বিখ্যাত সমস্যা আছে। সমস্যাটা দূর করার জন্য তাকে পারসোনায় যাওয়া আসাটা বাড়াতে হবে। তার বগলের দিকটায় স্পা করাবার প্রয়োজন আছে।





মারুফ যে অভিনয় জানেনা সে আরেকবার প্রমান দিল। কিন্তু এই ছবির চরিত্রে তাকে ভাললেগেছে। তার অভিনয় না পারাটাই পজেটিভ কাজ করেছে। বডিগার্ড বডিগার্ড ভাবটা বেশ ভালোই ফুটেছে। কিন্তু অবশ্যই মারুফকে নিয়মিত দাত মাজতে হবে।



মিলনকে আমার সবথেকে বেশী ভালোলেগেছে। ইফতেখারের বোকামিগুলোকে টপকে যেতে পেরেছে মিলন। কোথাও কোথাও আবার ফেসেও গেছে। এই চরিত্রটা নিয়ে আরও ভাবলে সুন্দর একটা রুপ দেয়া যেত। মিলনের এক্সপ্রেশনগুলো ছিল দেখার মতো। রাজীব আর হুমায়ুন ফরিদীর উত্তরসুরী হতে পারবে মিলন।



গানগুলো হয়েছে এ + । অসাধারন ছিল প্রতিটা গান। আইটেম সংটা, আইটেম সং এর মতোই হয়েছে। খেলতে গিয়ে মুখ থুবরে পরে যাইনি এই জন্য অদিত ( আজ এই আকাশ, কেন যে মনে হয় বোঝনা আমাকে, ইত্যাদি গানের নির্মাতা) কে ধন্যবাদ।



চিত্রগ্রহণ, সম্পাদনা, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন ইফতেখার চৌধুরী।

চিত্রগ্রহন এবং সম্পাদন তিনি এ + ।



চিত্রনাট্য এবং পরিচালনায় তিনি সাকসেস । তিনি সাকসেস এই জন্যই বলছি কেননা আমার মনে হয় আমি তার ভাবনাটা ধরতে পেরেছি। আসলে সে কি চেয়েছি এই ছবি দিয়ে ? তিনি ছবিটাকে কোন রুপে দেখাতে চেয়েছে ? এর উত্তর আমার মনেহয়, উনি চেয়েছেন একটা হাই-কমার্শিয়াল কিছু বানাতে। যেহেতু উনি ঢাক-ঢোল পিটিয়ে নতুন কিংবা অসাধারন কিছু বানাতে চান বলে প্রচার করেছেন এরকম শুনিনি সেহেতু ধরেই নিলাম ওনার টার্গেট ছিল পাবলিক ডিমান্ড এবং ব্যবস্যা। দেহরক্ষী এই কদিন হাউসফুল গেছে । এবং আগামীতে এটা ভালো ব্যবসা করবে তা হলের অবস্থা দেখলেই বোঝা যায়। এবং তার এই ছবি পাবলিক ডিমান্ড ধরতে পেরেছে এবং মিশতে পেরেছে। হল ভর্তি মানুষের ছুরে দেওয়া কমেন্ট,হাততালী এবং ক্লাইম্যাক্সে পিনপতন নিরবতা। সেদিক থেকে ইফতেখার অবশ্যই সাকসেস।









সবথেকে শক্তিশালী যে প্রশ্নটা দেহরক্ষী নিয়ে " বাংলা চলচিত্রের অভ্যুন্থানে এই ছবি কোন অবদান রাখতে পারবে কিনা? "

আমার মনেহয়, দেহরক্ষীর কোন অবদান কোনরকম পরিবর্তনেই থাকবেনা। দেহরক্ষীর নাম ৫ মাস পরেই মানূষ ভুলে যাবে। আপাতদৃষ্টিতে এটা ভালো আনন্দ দিলেও এটা মোটেই যুগান্তকারি কিছু হতে পারে না, সেই সীমানার ধারে কাছেও না। অনেকে আছেন যারা ইফতেখারের থেকে আশা করেছেন একটা পরিবর্তন, একটা অন্যতম কিছু, সেই দলে আমিও একজন। আমাদের সবাইকে হতাশ করেছে ইফতেখার। একজন সমালোচক ও বাংলা চলচিত্রের শুভাকাংখি হিসেবে আমার মনক্ষুন হলেও একজন দর্শক হিসেবে আমি যথেষ্ট আনন্দ পেয়েছি। মানুষ হলে আসছে, দেখছে,শিষ দিচ্ছে, ক্লাইম্যক্সে নিরব হচ্ছে, এইটাও একরকমের পরিবর্তন। এই কারনেই দেহরক্ষী নিয়ে লিখছি এবং দেখার আমন্ত্রন জানাচ্ছি।



এবার কথা হলো আমার কিরকম লেগেছে?



আমি অশ্লীন যুগের ছেলে। আমি যখন হলে ছবি দেখতাম, এইতো কয়েকদিন আগের কথা, তখন ওইসবই দেখতাম। দেখতাম কেন ? ভালো লাগতো বলেই দেখতাম। কেউ যদি বলে, দেহরক্ষী অশ্লীন ছবি বা অশ্লীনতাই এর মুলমন্ত্র তবে আমি তার সাথে দ্বিমত প্রষোন করবো।



ববির শরীরকে দেখান হয়েছে অথবা ব্যবহার করা হয়েছে ইত্যাদি সত্য এবং ধ্রুব সত্য । ঠিক সেইরকম সত্য হলো আমার কিন্তু দেখতে খারাপ লাগেনি। আমি উপভোগ করেছি ববি ও তার আচরনকে।

সবকিছু ভেবে বললে, বলতে হয় ভালোলেগেছে।



রেটিংঃ ১০ এ ৪



রেটিং বাংলা ছবির অনুপাতেই দিলাম। ছবিটা ভালো তারপরেও ৪ দিলাম এই জন্য যে আমি আশা করি এর থেকেও অনেক অনেক ভালো মুভি আসবে। যেরকম আগে ছিল। সেইসময়ে যাতে ৪ এর উপরের সংখ্যাগুলো ব্যবহার করা যায় তাই।



দেহরক্ষী চলছে প্রায় ৯০ এর কাছাকাছি হলে। কিন্তু কালের কন্ঠে দেওয়া এই অল্প কয়েকটার নাম।



বলাকা, অভিসার, জোনাকি, চিত্রামহল, মানসী, বিজিবি, এশিয়া, সনি, পূরবী, সৈনিক ক্লাব, পূর্ণিমা, গীত, রানীমহল, পুনম [ঢাকা], নিউ মেট্রো [নারায়ণগঞ্জ], ঝংকার [পাঁচদোনা], মধুমতী [ভৈরব], মানসী [কিশোরগঞ্জ], ছায়াবাণী [ময়মনসিংহ] ,কাকলি [শেরপুর], কল্লোল [মধুপুর], ফাল্গুনী [নাগরপুর], নবীন [মানিকগঞ্জ], চন্দ্রিমা [শ্রীপুর], সাগর [কালিয়াকৈর], রজনীগন্ধা [চালা], বর্ণালী [শাহাজাদপুর], মমতাজ [সিরাজগঞ্জ], সোনিয়া[বগুড়া], বীণা [পাবনা], শাপলা [রংপুর], মডার্ন [দিনাজপুর], উপহার [রাজশাহী], হ্যাপি [লক্ষ্মীপুর]



দেহরক্ষী



চিত্রগ্রহণ, সম্পাদনা, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: ইফতেচৌধুরী

খার কাহিনী ও সংলাপ: আবদুল্লাহ জহির বাবু

অভিনয়: মারুফ, মিলন, ববি, কাজী হায়াৎ, প্রবীর মিত্র

সঙ্গীত: অদিত



বাংলা চলচিত্র রিভিউ - ০০১: ভন্ড ( রুবেল,তামান্না,হুমায়ুন ফরিদী )



বাংলা চলচিত্র রিভিউ - ০০২: মরনের পরে ( অবশ্যই বাংলাদেশের আলোচিত এবং প্রশংসিত ছবিগুলোর মধ্যে অন্যতম।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: তার বগলের দিকটায় স্পা করাবার প্রয়োজন আছে

=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~


আগে হাইসা নেই পরে আবার কমেন্ট করুমনে..... =p~ =p~ =p~ =p~

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

দিপ বলেছেন: একটু খেয়াল করলে বোঝা যায়...

=p~ =p~ =p~ =p~

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

আরজু পনি বলেছেন:

সিনেমাটা দেখার ইচ্ছে ছিল, কিন্তু পোস্টার দেখে মনে হলো ববির শরীর দেখিয়ে দর্শক টানার চেষ্টা করা হয়েছে। দর্শক টানার সেই পুরনো ফালতু কায়দা।

পোস্টার দেখেই আসলে সিনেমাটা দেখার আগ্রহ নষ্ট হয়ে গেছে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

দিপ বলেছেন: আপু আপনি যদি ভেবে থাকেন এরকম কিছু একটা দেখতে যাবেন যা আগে কোনদিন দেখেননি, তাহলে না যাওয়াই ভালো।

ববিকে উপস্থাপন করা কথাটা সত্য এবং ধ্রুব সত্য।

কিন্তু তারপরেও আমার ভালোলেগেছে

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

তৌিহদ মাহমুদ বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি ভাল সমালোচক হতে পারবেন ।
ধন্যবাদ ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

দিপ বলেছেন: রহস্যময় কমেন্ট ??

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

আরজু পনি বলেছেন:

উমহু দ্বীপ, ব্যাপারটা তা নয়। সিনেমা দেখতে যাব মনের টানেই। কিন্তু পোস্টারের নোংরামিটা ভালো লাগে নি।
আগে যেমন মুনমুন, ময়ুরীর পোস্টার গুলো দেখা যেত আমার ভয় হলো তেমন কোন আভাস যেন!
আমি ববিকে খুব পজিটিভলিই নিয়েছিলাম। কিন্তু উপস্থাপনের এই ধরণটা পছন্দ হয় নি।

আর সত্যি কথা বলতে কি, পোস্টার দেখে অনাগ্রহতো ছিলই তারপর আপনার রিভিউ পরেও মনে হলো দেখবো না।
তবে আপনি মুভি সমালোচক হিসেবে ভালো করবেন বেশ। আপনার সমালোচনাগুলো ভালো লেগেছে।

নতুন কোন সিনেমায় একেবারেই নতুন সব পাব তেমন আশা কখনোই করি না।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

দিপ বলেছেন: ববিকে ব্যবহার করা হয়েছে।
বিরক্তিকর নয় আপত্তিকর।

মুনমুন, মোয়ুরির সিনেমাগুলোই ছিল ওইরকম।
এটাতে ববিকে দেখানো হয়েছে কাহিনির প্রয়োজনে ( ছবির ভাষায়)

পোষ্টারটা হিন্দি ছবি রেস ২ থেকে কাটা



৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

সাব্বির শাহরিয়ার বলেছেন: "তার বগলের দিকটায় স্পা করাবার প্রয়োজন আছে।" :P

দেখতে যাবো আজকে :P

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪

দিপ বলেছেন: দেখে এসে আর একটা কমেন্ট দিয়েন

৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

এবং ব্রুটাস বলেছেন: ++++++

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৮

রুপ।ই বলেছেন: হাহাহাহা......মজা পেলাম সমালোচনা পড়ে ।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

দিপ বলেছেন: হা

৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৭

বাংলার হাসান বলেছেন: মজা পেলাম

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ

৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

আদিম পুরুষ বলেছেন: পরিপূর্ণ বিনোদন দিতে পেরেছে। মারুফেরীত স্লো সংলাপ বলা দেখে মনে হল সে সিনেমায় নবিশ। ভিলেনটা দূর্দান্ত। প্রিন্ট চরম। বাট প্রজেকশনের কারণে হোক কিংবা অন্য যেকোন কারণেই হোক , রোদের দৃশ্য গুলো ঘোলাটে মনে হয়েছে। আগুনের রঙ কেমন হলুদ টাইপ। আই মিন কালার কনট্রাস্ট ঠিক মত এডজাস্ট হয়নি। আমি যে হলে দেখেছি সেখানের অভিজ্ঞতা।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

দিপ বলেছেন: আমারতো এরকম লাগলো না।

হলের সমস্যা হতে পারে।

আমি " সনি" হলে দেখেছি।

১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

দারাশিকো বলেছেন: একটু দেরী হল পড়তে। ভালো লিখেছেন।

আমি সিনেমাটা দেখেছি বরিশালে। পর পর দুইদিন হলে গেছি। প্রথমদিন শো দেখছি সাড়ে তিনটায়। পরদিন সাড়ে এগারোটা থেকে বসে ছিলাম শো শুরু হওয়ারও পনেরো মিনিট পর্যন্ত। সাড়ে তিনটার শো-তে সব মিলিয়ে শ দুয়েক লোক ছিল। সাড়ে বারোটার শো-তে আরও কম।

অথচ, ঢাকায় শুনছি প্রায় সব শো-ই হাউসফুল হচ্ছে। দর্শক দাড়িয়ে থেকে ছবি দেখার জন্য অপেক্ষা করছে। অবাক লাগল।

দ্বিতীয়ত, আমি যে শো-তে দেখেছি সেখানে সত্যই একমাত্র সংলাপ যেখানে হল ভর্তি লোক চিৎকার করেছে। আরও কিছু সংলাপে চিৎকার হয়েছে বটে, তবে সেটা খুবই বিক্ষিপ্ত, হল ভর্তি লোকের নয়।

গুড পোস্ট অ্যান্ড গুড অবজার্ভেশন - চলুক :)

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

দিপ বলেছেন: একটা জায়গায় বেশ দাপাদাপি হচ্ছিল,

ওই যে ববি যখন মাতাল হয়ে মা্রুফের কলার ধরে বলে " ঐ শালা "। ওইসময়ে কিছু হাবিজাবি সংলাপ হয়। সত্যি কথা বলতে আমি সংলাপ শুনতেই পারিনি চেচামেচির কারনে। এলোপাতারি হাত-তালি পরছে।

আর ধন্যবাদ দারাশিকো ভাই।

১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৯

ফালতু বালক বলেছেন: মুভি রিভিউ ভালো লাগলো।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

দিপ বলেছেন: মুভি দেখবেননা ?

১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২০

অভি৯১৭৫ বলেছেন: তার বগলের দিকটায় স্পা করাবার প্রয়োজন আছে।
B-)) B-)) হা হা প গে

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

দিপ বলেছেন: স্পা ছাড়া আরতো কোন রাস্তা নেই। বলতেতো আর পারিনা যে " ববি" কে ব্যন করা হোক। তারথেকে ইফতেখার আর ববির জুটি টিকে থাকুক এবং স্পাটা করে ফেলুক।

সই

১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৫

কবি ও কাব্য বলেছেন: রিভিউটা দারুন হয়েছে । তোকে নিয়ে দেখার ইচ্ছে ছিল কিন্তু এখন আর দেখবো না। অন্য কোন ছবি দেখবো ।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

দিপ বলেছেন: অবশ্যই।

সামনে কাজী হায়াৎ এর একটা এবং খোকনের একটা ছবি আসতেছে। এই দুইটাই আপনার সাথে দেখবো

১৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৫

শ্রাবণ জল বলেছেন: রিভিউ ভাল লাগল।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ, শ্রাবনের জল।

১৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩১

রাতুল_শাহ বলেছেন: ভালো লাগলো ভাই।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

দিপ বলেছেন: দেখতে গিয়েছিলেন ?

১৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪

এস বাসার বলেছেন: মারুফ মালটাকে অসহ্য ।

আর ববি? ইটস ও.কে :P :P :P

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

দিপ বলেছেন: মারুফকে আমার ৩ টা ছবি তে ভালোলেগেছে।

১ দেহরক্ষী
২ ক্যাপ্টেন মারুফ ( এতে ভালো না লেগে উপায় নেই, কেননা এখানে আমার প্রিয় নায়িকা ণদী অভিনয় করেছে )
৩ অন্যমানুষ ( এটা অবশ্যি ভালোলাগবার মতো ছবি)


আর ববির উল্লেখিত সমস্যাটার সমাধান হলে, আমি আপনার সাথে একমত

১৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

সোহাগ সকাল বলেছেন: ভাল্লাগলো।

শুভ কামনা।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

দিপ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনাকেও শুভ কামনা

১৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: পাপ্পু ভাই আমারেও নিয়ে যায়েন প্লিজ......

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

দিপ বলেছেন: আপনি যদি যেতে চান, আমরা আবশ্যি যাব।

আগামী ছবিগুলো, আমি ব্লগারদের নিয়েই দেখবো বলে ভাবছি।

আপনি পাপ্পু ভাইয়ের সাথে ফেসবুকে কথা বলে দেখুন

১৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

s r jony বলেছেন: হলে গিয়ে মুভি দেখতে ইচ্ছা করেরে ভাই কিন্তু দেখতে পারি না /:)
সময় ও সঙ্গ নাই। ছোট বেলায় পরিবার, স্টুডেন্ট লাইফে বন্ধুরা মিলে শালমান শাহ'র ছবি দেখতাম, তুমুল মজা করতাম। বিনোদনের একমাত্র স্থান ছিল সিনেমা হল। তখন টাকা ছিল না, তবুও অনেক কস্টে সবাই মিলে যাইতাম। :)

কিন্তু এখন কাউকে হলে যাবার কথা কইলে এমন ভাবে তাকায় যেন আমি মঙ্গল গ্রহে যাইতে কইছি :!>
আর বাসায় হোম থিয়েটার আনার পরে, সবাই শুয়ে বসে খেতে খেতে ছবি দেখতে চায়। তাই আর ছিনেমা হলে যাওয়া হয় না।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

দিপ বলেছেন: একবার বাধা ভেঙ্গে যান। দেখবেন আবার নেশায় পরে গেছেন।

তখন হলে সিনেমা দেখাটা হবে মেইন কাজ। অন্যসব হবে পাষ্ট-টাইম

২০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০২

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: হলে গিয়ে সিনেমা দেখার অভ্যাসটাই আসলে আমার নেই। না হলে চোরাবালী , দেহরক্ষী , গেরিলা - এই সব ছবি হলে গিয়েই দেখা উচিত।

এখন মনে হচ্ছে থ্রিডী এক্সপিরিয়েন্সের জন্য ফাইন্ডিং নিমো না দেখে দেশের কিছুই দেখা উচিত ছিল।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

দিপ বলেছেন: ফাইন্ডিং নিমো দেখাটা ব্যাপার না।

সময় হলে দেশেরটাও দেখবেন।

ভালো কিছু হলে টানবে।

" টান " নিশ্চই বিশ্বাস করেন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০১

দিপ বলেছেন: সিনেমা ভালো নির্মিত হলে দেখতে আপনি অবশ্যি যাবেন।

আপনাকে টানবে।

" টান" এ বিশ্বাস করেনতো

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

দিপ বলেছেন: সিনেমা ভালো নির্মিত হলে দেখতে আপনি অবশ্যি যাবেন।

আপনাকে টানবে।

" টান" এ বিশ্বাস করেনতো

২১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৪

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আরেকটা কথা বলি, রিভিউ টা অনেক জায়গায় পরস্পর বিরোধী লেগেছে। কিছুটা কনফিউজিং, কনট্রাডিক্টরী।

১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

দিপ বলেছেন: একটু ধরইয়ে দিয়েন, বিস্তারিত।

দু একটা বিষয়ে আলোচনা করেছি। সমালোচনা না।

চোর হলেও লোকটা সৎ । এইরকমভাবেই তুলেছি

২২| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৭

শাহরুখ সাকিব বলেছেন: " তার বগলের দিকটায় স্পা করাবার প্রয়োজন আছে। " আর " কিন্তু অবশ্যই মারুফকে নিয়মিত দাত মাজতে হবে।" পইড়া আমি হাসতে হাসতে চেয়ার থেইক্কা পইড়া গেলাম! :P :P =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ আপনার কথার সাথে একমত- ববিকে দেখতে একদম খারাপ লাগে নাই, তাকে আসলেই মানাইসে, তার ফিগার সুন্দর :) কিছু "সুশীল" নামক "চুষিল" থাকবেই যারা কিছু হইলে "জাত গেল" "অশ্লীল" বইলা চিক্কুর পাড়বে অথচ "শিলা, মুন্নি" দেখতে তাঁদের সমস্যা নাইক্কা! :/ এদের জন্যই আমাদের ছবি আগাইতে পারে না, আরে মিয়া, পাবলিক ছবি দেখতাসে, ছবি পয়সা কামাইতাসে, মানুষ খুশি, মানুষ বিনোদন পাইসে ছবি দেইক্ষা- তুই আর কি চাস? এত কথা কস ক্যান? কয়দিন হলে যাইয়া ছবি দেখসিস? আমার মতে ববিকে শিলা, মুন্নির তুলনায় খারাপ লাগে নাই :) সামনে আমাদের সিনেমা আরও আগাবে ইনশাল্লাহ :)

১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

দিপ বলেছেন: ইনশাল্লাহ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.