নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখার মত কিছু পেলে লিখি, নিয়মিত ব্লগার না।

সুখে থাকতে ভুতে কিলায়, কথাটা প্রাচীন প্রবাদ। কিন্তু কাউকে সুখে থাকতে দেখলেও ইদানীং অনেকে ভুতের কিল খায়, কেন খায় জানি না।

doha057

মতের অমিল হওয়াটা কখনই খারাপ কিছু নয়। মতের অমিল রয়েছে বলেই আলোচনা-সমালোচনার আবির্ভাব ঘটেছে। পৃথিবীর সবাই যদি একই রকম ভাবতো তাহলে পৃথিবীও ঘূর্ণন বন্ধ করে দিত। তবে মতের অমিল যুক্তি দিয়ে খণ্ডানো উচিৎ আর যুক্তি খণ্ডানো সম্ভব না হলে উদারচিত্তে কারো মন্তব্য মেনে নেয়া উচিৎ।

doha057 › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি ডিভোর্সের গল্প (অনূদিত)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

চিন্তিত মনে সেদিন রাতে বাসায় ফিরলাম। ডায়নিং টেবিলে আমার স্ত্রী যখন রাতের খাবার পরিবেশন করছিল তখন আমি তার হাতে হাত রেখে বললাম, তোমার সাথে কিছু কথা আছে। সে আমার সামনের চেয়ারে বসল, বিরস চিত্তে নিরবে খাওয়া দাওয়া করছিল। আমি তার নিষ্প্রাণ চোখে চাপা কষ্ট দেখতে পেলাম। কিভাবে কথা শুরু করবো সেটা ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না, নিরব সময়টুকু তাকে অবচেতন মনে দিয়ে দিলাম, যাতে সে তার মনের মধ্যেই কিছুটা আঁচ করতে পারে।



এক সময় নিরবতা ভেঙ্গে বলেই ফেললাম, আমি ডিভোর্স চাই। আমার কথায় তার মধ্যে তেমন কোন ভাবান্তর লক্ষ্য করলাম না, সে স্বাভাবিক ভাবে আমাকে জিজ্ঞেস করলো, কেন?



এই ছোট প্রশ্নের তেমন কোন যৌক্তিক উত্তর আমার কাছে সে সময় ছিলনা, আমি চুপ করে থাকার কারনে সে রেগে গেল কিছুটা, এরপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল, তুমি একটা কাপুরুষ। এটাই ছিল সে রাতে তার শেষ কথা আমার সাথে, কারন আমি আসলেই এই ডিভোর্স চাওয়ার কোন উপযুক্ত কারন দাঁর করাতে পারছিলাম না, শুধু এতোটুকুই আমার মাথায় আসছিলো, আমি আরেকজনকে ভালবেসে ফেলেছি, আমার হৃদয় এখন জেনিফারের কাছে। গত কদিন ধরে আমি আমার স্ত্রীর জন্য এক ফোঁটাও ভালবাসা অনুভব করিনি, কিন্তু আজকে তার জন্য আফসোস হচ্ছে।



হঠাৎ করেই আমার মধ্যে একটা অপরাধবোধ জেগে উঠলো, আমার স্ত্রীর প্রতি কোন ভালবাসা না থাকলেও কোনরকম ঘৃণা ছিল না। দশ বছরের বিবাহিত জীবনে আমি তার কোন আচরণে তেমন মনক্ষুণ্ণ হয়েছি বলে মনে পড়ে না। ডিভোর্স সেটেলমেন্টে তাকে আমার বাড়ি, একটা গাড়ি আর আমার কোম্পানির ২৫% শেয়ার দিয়ে তার হাতে এগ্রিমেন্ট পেপার দিলাম। সে সেটা কিছুক্ষণ দেখে ছিঁড়ে কুটি কুটি করে ফেলল। আমি তাকে বললাম, “তুমি ভুল করছ, আমি স্বেচ্ছায় তোমাকে সম্পত্তি দিয়েছি, আমি চাই তুমিও তোমার নতুন জীবনে সুখি হও”। এবার সে আর নিজেকে সামলাতে না পেরে আমার সামনে কেঁদে ফেলল, যেটা আমি চাইছিলাম। গত কদিন ধরে যে চিন্তাগুলো আমাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল, এখন আমি বুঝতে পারছি আমার ডিভোর্স পেতে আর তেমন কোন কষ্ট হবে না।



পরদিন আমি অফিস থেকে বাসায় পৌঁছে দেখলাম আমার স্ত্রী কি যেন লিখছে, আমি ক্লান্ত ছিলাম, সারাদিন জেনিফারের সাথে ভালই কেটেছে, বাইরে থেকে খেয়ে এসেছি। তাই ফ্রেশ হয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। পরদিন সকালে সে আমাকে তার ডিভোর্স কন্ডিশন দিল, তাতে লেখা ছিল সে এক মাস সময় চায়, আর এই এক মাসে যতটা সম্ভব আমার সাথে সাধারণ ভাবে কাঁটাতে চায়। কারন হিসেবে বলল, আগামী মাসে আমাদের একমাত্র ছেলের পরীক্ষা, তাই সে কোন মতেই চায় না এই ডিভোর্সের কারনে তার পরীক্ষার কোন ক্ষতি হোক। তার এই চাওয়াগুলো খুবই স্বাভাবিক ছিল, তাই আমি তাতে রাজী হয়ে গেলাম। কিন্তু আরেকটি জিনিষ যেটা সে ডিভোর্স কন্ডিশনের একদম নিচে লিখেছিল, অবাক করার মত একটি অনুরোধ, সেটি হচ্ছে আমি যেভাবে আমাদের বিয়ের রাতে তাকে কোলে নিয়ে বাসর ঘরে ঢুকেছিলাম, সেই একই ভাবে আগামী এক মাস তাকে বেডরুম থেকে লিভিং রুম পর্যন্ত নিয়ে যেতে হবে প্রতিদিন সকালে।



আমি জেনিফারকে আমার স্ত্রীর এই আজব ইচ্ছের কথা বললাম, সে হাঁসতে হাঁসতে বলল, তোমার স্ত্রী যত বুদ্ধিই করুক, ডিভোর্স তাকে দিতেই হবে, তুমি আমার হবেই।



ডিভোর্সের যাবতীয় বিষয় খোলাসা হবার পর থেকে তার সাথে আমার সব রকম যোগাযোগ অনেকটা বন্ধ হয়ে গেল। প্রথম দিন যখন তাকে আমি কোলে তুলে নিয়ে যাচ্ছিলাম, আমার একটু কষ্ট হচ্ছিলো, মনে হচ্ছিলো আমায় বয়স ধরে ফেলেছে কিছুটা। সে আমার বুকে মাথা রেখে চোখ বন্ধ করে বলছিল, ছেলে কে ডিভোর্সের ব্যাপারে কিছু বলার দরকার নেই। আমি নিরবে সায় দিলাম। এমন সময় আমার ছেলে পেছন থেকে আনন্দে চেঁচিয়ে উঠলো, “আব্বু আম্মুকে কোলে নিয়েছে” আর হাততালি দিচ্ছিল, শেষ কবে তাকে এমন উৎফুল্ল দেখেছিলাম মনে করার চেষ্টা করলাম, তার কথা আমার শিরদাঁড়ায় একটা শিহরণ বয়ে নিয়ে গেল। কোথায় যেন একটা খারাপ লাগা অনুভব করলাম, কিন্তু এর উৎস তখন বুঝতে পারছিলাম না। এরপর তাকে লিভিং রুমে নামিয়ে দিলাম, সে সকালের নাস্তা রেডি করতে ব্যস্ত হয়ে গেল। এরপর খাওয়া দাওয়া সেরে তৈরি হয়ে আমি অফিসের উদ্দেশে বেড়িয়ে গেলাম, সেও তার কাজে চলে গেল।



দ্বিতীয় দিন আমরা আরও স্বাভাবিক আচরণ করলাম, যখন তাকে কোলে তুলে নিলাম, সে আমার বুকে মাথা রাখল, আমি তার মৃদু গন্ধ পাচ্ছিলাম। হঠাৎ মনে হচ্ছিল, আমি এই মহিলার দিকে অনেকদিন এভাবে মনোযোগ দেইনি। বুঝতে পারলাম, সে আর আগের মত যুবতী নেই, তার চেহারায় হাল্কা ভাঁজ পড়েছে, তার দুএকটি চুল সাদা হয়েছে। আমাদের সংসারের যত ওজন সব মনে হচ্ছিলো সে একাই এতোদিন বহন করেছে। কিছুক্ষণের জন্য একটু অন্যমনস্ক হয়ে ভাবছিলাম, আমি তার সাথে এতোদিন যে অন্যায়গুলো করেছি।



চতুর্থ দিন যখন তাকে কোলে নিলাম, তখন মনে হচ্ছিলো আমাদের সেই পুরনো দিনগুলোর কথা, আমার স্ত্রীর প্রতি সেই পুরনো আকর্ষণ ফিরে আসছে অনুভব করছিলাম আমি। এইতো সেই মহিলা, যে তার জীবনের বিগত দশটি বছর আমার সাথে সংসার করেছে। পঞ্চম ও ষষ্ঠ দিনে লক্ষ্য করলাম, আমার স্ত্রীর প্রতি আকর্ষণ বাড়ছে, যদিও জেনিফারকে এ বিষয়ে কিছুই বলিনি। যতই দিন যাচ্ছিলো, আমার স্ত্রীকে কোলে নেয়ার বিষয়টা ততই সহজ মনে হচ্ছিলো, হয়তো বিগত দিনগুলোর কারনে অভ্যস্ত হয়ে পরছিলাম অথবা নিজের কাছেই ভাল লাগছিল।



এরমধ্যে একদিন সকালে দেখলাম সে তার ড্রেসগুলো পড়ে দেখছিল আর বলছিল সবগুলো ড্রেস এখন বড় হয়। আমি লক্ষ্য করলাম সে শুঁকিয়ে যাচ্ছে, তখন বুঝতে পারলাম কেন এখন তাকে কোলে নেয়াটা সহজ হয়ে গিয়েছে। আবারও সেই মৃদু ব্যাথা অনুভব করলাম, এতো কষ্ট যে নিরবে সহ্য করে নিয়েছে, অবচেতন মনেই আমি তার কাছে গেলাম, তার মাথায় হাত রাখলাম। এমন সময় আমার ছেলে আসলো, আমাকে বলতে লাগলো, আব্বু এবার আম্মুকে কোলে নেয়ার সময় হয়েছে। প্রতিদিন সকালে তার মাকে কোলে নেয়ার ব্যাপারটা তার কাছে এখন সবচেয়ে পছন্দের বিষয়। আমার স্ত্রী তাকে কাছে ডাকল, তারপর তাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেল। আমি অন্য দিকে ফিরে রইলাম, ভয় হচ্ছিলো যদি আমি আমার সিদ্ধান্ত থেকে দূরে সরে যাই। এরপর বিগত দিনগুলোর মত তাকে কোলে তুলে নিলাম, সে আমার গলায় জড়িয়ে ধরল, আমিও তাকে বুকের মধ্যে আরও আগলে ধরলাম, মনে হচ্ছিলো আমি আমার বিয়ের প্রথম রাতে আবার ফিরে গিয়েছি। এর সাথেই তো আমি আমৃত্যু থাকার প্রতিজ্ঞা করেছিলাম।



শেষদিন তাকে আরও হাল্কা মনে হচ্ছিলো, তার জন্য আমি মনে মনে নিজেকে দোষারোপ করছিলাম। প্রতিদিনের মতই তাকে লিভিং রুমে নিয়ে গেলাম, তার চোখের কোনে দুফোঁটা অশ্রু দেখতে পেলাম কিন্তু ঠোঁটে মৃদু হাঁসি। আমি তাকে শেষ চুমু খেলাম, কত দিন পর জানি না। ও আবেশে চোখ বন্ধ করে ফেলল। এরপর অফিসের উদ্দেশে বেড়িয়ে গেলাম। অফিস শেষ করে বাসায় পৌঁছানোর সময় জেনিফারকে ফোন দিলাম, বললাম আমি দুঃখিত, তোমাকে আমি বিয়ে করবো না আর আমার স্ত্রীকেও আমি ডিভোর্স দিবো না। জেনিফার কিছু বলার আগেই আমি ফোন রেখে দিলাম।



বাসায় পৌঁছে আমার স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বললাম, আমি ডিভোর্স চাই না। ও প্রথমে একটু চমকে উঠলো, তারপর আমাকে জোরে একটা থাপ্পড় দিলো, তারপর বেডরুমে গিয়ে দরজা বন্ধ করে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লো। আমি সাথে সাথে গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে পড়লাম, একটা ফুলের দোকানে গেলাম, ওর পছন্দের সমস্ত ফুল দিয়ে একটা বুকেট বানালাম। সেলসগার্ল জিজ্ঞেস করলো, গিফট কার্ডে কি লিখবো। আমি বললাম, “যতদিন মৃত্যু আমাদের আলাদা না করে, ততদিন আমি প্রতিদিন তোমাকে কোলে নিয়ে যাবো”। এরপর ওর পছন্দের চকলেট কিনলাম। এরপর বাসার উদ্দেশে রওয়ানা দিলাম।



গল্প এখানে শেষ হয়ে গেলেই ভাল হত।



বাসায় ফিরলাম হাতে আমার স্ত্রীর জন্য উপহার আর মুখে একটা তৃপ্তির হাঁসি নিয়ে, শুধুমাত্র তাকে নিরব নিথর অবস্থা খাটে পড়ে থাকতে দেখার জন্য। সে গত কয়েক মাস ধরেই ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে চলেছিল, যেটা আমি বুঝতে পারিনি জেনিফারের কারনে। আমার স্ত্রী জানত তার হাতে আর বেশী দিন সময় নেই, অথচ সে চায়নি আমাদের সন্তানের মনে আমার বিরুদ্ধে কোন প্রকার ক্ষোভ সৃষ্টি হোক। শেষ পর্যন্ত সে প্রমান করে গেল, আমি একজন ভাল স্বামী ছিলাম।





********

জীবনের ছোট ছোট বিষয়গুলোর গুরুত্বকে কখনই ছোট করে দেখা উচিৎ নয়। বাড়ি-গাড়ি কিংবা টাকা-পয়সা এগুলো কোনটিই সুখ দিতে পারে না, সুখের পরিবেশ সৃষ্টি করে মাত্র। সুখ দেয় শুধু আমাদের নিজেদের হাতে তৈরি করা পরম যত্নের সেই আন্তরিক মুহূর্তগুলো। তাই যতই ব্যস্ত থাকুন, আপনার সঙ্গী/সঙ্গিনীর জন্য সময় বের করুন, মুহূর্তগুলো স্মরণীয় করে রাখুন।

Remember love is the richest of all treasures. Without it there is nothing; and with it there is everything. Love never perishes, even if the bones of a lover are ground fine like powder. Just as the perfume of sandalwood does not leave it, even if it is completely ground up, similarly the basis of love is the soul, and it is indestructible and therefore eternal. Beauty can be destroyed, but not love.



বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ গল্পটি অনূদিত কিন্তু শেষ কয়েকটি লাইনের ভাল বাংলা খুঁজে পাচ্ছিলাম না, তাই হুবহু তুলে দিলাম।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

জননেতা বলেছেন: +++++++

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৮

doha057 বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৩

আলোর পরী বলেছেন: চমৎকার লেখা , আজ কালকার ছেলেদের গল্পটা পড়া উচিত । বিশেষ করে করপোরেট লোকদের ।+++

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯

doha057 বলেছেন: শেয়ার করে দিন :)

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৩

ছোট নদী বলেছেন: অসাধারন!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯

doha057 বলেছেন: :)

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৯

এ যুগের শ্রীকান্ত বলেছেন: ভাল লাগল +

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯

doha057 বলেছেন: :)

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯

আধারের কবি বলেছেন: :| :|

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২০

doha057 বলেছেন: :||

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫০

দুঃখবিলাসী বলেছেন: লেখাটা পরে চোখে পানি চলে আসল ।

আজকাল এসব ভালোবাসার মূল্য অনেকের কাছেই নেই । উপরের সৌন্দর্যটা সবাই খোজে। মনের খবর রাখে না কেউ। সবাই কেমন জানি যান্ত্রিক আর স্বার্থপর হয়ে যাচ্ছে।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২২

doha057 বলেছেন: অনুবাদ করার সময় কয়েকবার নিশ্বাস ভারী হয়ে এসেছিলো, কঠিন হৃদয়ের মানুষ হবার কারনে সামলে নিয়েছি :P

আজকাল এসব ভালোবাসার মূল্য অনেকের কাছেই নেই । উপরের সৌন্দর্যটা সবাই খোজে। মনের খবর রাখে না কেউ। সবাই কেমন জানি যান্ত্রিক আর স্বার্থপর হয়ে যাচ্ছে।

একদম মনের কথা বলেছেন :)

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

chai বলেছেন: ++++
ভাই ইংরেজি মুল লিংকটা কি পওয়া যাবে ?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

doha057 বলেছেন: এটা একটা ফেসবুক পেজ থেকে পাওয়া। আপনার কি লিংক দরকার নাকি গল্পটা? কারন গল্পটা আমি ব্যাকআপ রেখেছি, কিন্তু লিংকটা খুঁজতে সময় লাগবে :)

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

chai বলেছেন: গল্পটা হলেও চলবে । ধন্যবাদ

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

doha057 বলেছেন: এখানে ক্লিক করুন

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

অনীনদিতা বলেছেন: অসাধারন!

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

doha057 বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

আিম এক যাযাবর বলেছেন: আলোর পরী বলেছেন: চমৎকার লেখা , আজ কালকার ছেলেদের গল্পটা পড়া উচিত । বিশেষ করে করপোরেট লোকদের ।+++ :D :D :D

চমৎকার গল্প।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

doha057 বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

businessman বলেছেন: তার চোখের কোনে দুফোঁটা অশ্রু দেখতে পেলাম কিন্তু ঠোঁটে মৃদু হাঁসি। আমি তাকে শেষ চুমু খেলাম, কত দিন পর জানি না। ও আবেশে চোখ বন্ধ করে ফেলল।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

doha057 বলেছেন: কেমন লেগেছে বললেন না? :)

১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: সুন্দর গল্প। :)

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

doha057 বলেছেন: ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.