![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মতের অমিল হওয়াটা কখনই খারাপ কিছু নয়। মতের অমিল রয়েছে বলেই আলোচনা-সমালোচনার আবির্ভাব ঘটেছে। পৃথিবীর সবাই যদি একই রকম ভাবতো তাহলে পৃথিবীও ঘূর্ণন বন্ধ করে দিত। তবে মতের অমিল যুক্তি দিয়ে খণ্ডানো উচিৎ আর যুক্তি খণ্ডানো সম্ভব না হলে উদারচিত্তে কারো মন্তব্য মেনে নেয়া উচিৎ।
থাবা বাবা মারা গেল সেদিন। এর আগ পর্যন্ত তাকে চিনতাম না। মারা যাওয়ার পর তার ব্যাপারে বিভিন্ন লেখা পড়লাম, জানলাম। এরপর শুনলাম আমাদের প্রধান মন্ত্রী থাবা বাবা ওরফে রাজীব হায়দার শোভনের বাসায় গিয়ে বলে আসলেন, জামাত-শিবিরের রাজনীতি করার কোন অধিকার নেই। বলা বাহুল্য থাবা বাবা হত্যাকাণ্ড জনিত কোন রহস্যের এখন পর্যন্ত কোন সুরাহা হয় নি। উনি এতো দ্রুত কিভাবে জানতে পারলেন জামাত-শিবিরই এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তা বোধগম্য নয়। প্রধান মন্ত্রীর কাছে দৈববানী পৌঁছায় নাকি কে জানে!! এরপর আবার শুরু হল থাবা বাবার নাস্তিকতা বিষয়ক লেখাগুলোর প্রচার। এতে থাবা বাবা সাধারণ জনগণের সহানুভূতি হারাল। এরপর আবার বলা হল ঐ লেখাগুলো তার নয়, ওগুলো তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার। এখন অবশ্য অন্য সব তদন্তের মতই থাবা বাবা হত্যাকাণ্ডও মাটি চাপা পড়ে আছে। যাই হোক, এবার বিশ্বজিতের ঘটনা নিয়ে কিছু বলি। তার হত্যাকাণ্ডের ভিডিও ফুটেজ সবগুলো টিভি চ্যানেলে প্রচারিত হয়েছিল, সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ও ব্লগগুলোতেও প্রচারিত হয়েছিল, সুতরাং কারো নজর এড়িয়ে যাওয়ার মত বিষয় নয়। সেখানে আমরা চাক্ষুষ দেখেছিলাম, ছাত্রলীগ কর্মীরা কিভাবে বিশ্বজিৎকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। এরপর শুরু হল বিশ্বজিতের ব্যাপারে অপপ্রচার, বিশ্বজিতের কোন ভাই নাকি ছাত্র শিবির করে, বিশ্বজিতের হত্যাকারীরা নাকি আওয়ামী ব্যানারে ছাত্রশিবির, বিশ্বজিতের হত্যাকারীরা নাকি ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত কর্মী, বিশ্বজিতের শরীরে নাকি কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি ইত্যাদি ইত্যাদি। তাতেও লাভ হয়নি, সাধারণ জনগণ জানে বিশ্বজিতের খুনি কারা। প্রধান মন্ত্রীর কি উচিৎ ছিল না সেদিন বিশ্বজিৎএর বাসায় গিয়ে একথা বলা, ছাত্রলীগের রাজনীতি করার কোন অধিকার নেই। কেন উনি বললেন না? আওয়ামী ব্যানারে সব বৈধ!!
এবার হয়তো কিছু লোক বলবে, থাবা বাবার প্রতি আমার কোন সহানুভূতি নেই, সব সহানুভূতি বিশ্বজিতের জন্য। আমি বলব, মোটেই না, বিশ্বজিতের প্রতিও আমার বিন্দুমাত্র সহানুভূতি নেই। কারন এদেশে সহানুভূতির কোন দাম নেই, সহানুভূতি দেখিয়ে কোন লাভ নেই। অবশ্য মূল কারন আরেকটি, সেটা হচ্ছে বিশ্বজিতের শেষ কথা। আপনারা জানেন বিশ্বজিৎ মারা যাওয়ার পূর্বক্ষণে কি বলছিল। “আমি হিন্দু, আমাকে মাইরেন না”, ভুলে গিয়ে থাকলে আবার দেখুন। আশা করি খুব একটা কঠিন হবে না ভিডিও ফুটেজটি খুঁজে পেতে। বীজগনিতের ভাষায় বিশ্বজিতের কথাটি যদি লেফট হ্যান্ড সাইড ও রাইট হ্যান্ড সাইড বের করি, তাহলে কি দাঁড়ায় এর অর্থ? আমি হিন্দু, আমারে মাইরেন না = ওরা হিন্দু না, ওদের মারেন। যাই হোক, বেচারা মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে মাথা খাটিয়ে কিছু বলার মত অবস্থা ছিল না। কিন্তু তারপরও একথার মানে আমার কাছে অনৈতিক মনে হয়েছে। বলা উচিৎ ছিল, আমি একজন সাধারণ মানুষ, রাজনীতি করি না, আমাকে মারবেন না।
মানবতার খাতিরে, একজন মানুষ হিসেবে এবং একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক হবার কারনে আমি থাবা বাবা ওরফে রাজীব হায়দার এবং বিশ্বজিৎ সহ সকল হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার চাই, বিচারের নামে প্রহসন চাই না। নৈতিক ভাবে যে যেই পন্তায় বিশ্বাস করুক, মানবতার খাতিরে আমরা সবাই এক, এই বিশ্বাসে বিশ্বাস করতে চাই।
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
আলমগীর_কবির বলেছেন: না ওর বোধহয় বলা উচিত ছিল আমি ছাত্র দল না, ছাত্রলীগ না, ছাত্র শিবির না আমি মানুষ।
ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি ও নাস্তিকতা-বিষয়ে পড়তে নিচের লিংকের যে কোন একটিতে ক্লিক করুন।
Click This Link
Click This Link
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
নাহিদ সৈকত বলেছেন: সহমত
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০
আশরাফ উদ্দিন বলেছেন: : সহমত।
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: সকল হত্যাকান্ডের তিব্রপ্রতিবাদ যখন আমরা করেছিলাম ভাই তখন আপনার বিশ্লেষণ কোথায় আছিল ?
যাই হোক একটু বুঝে দেখেন যদিও হত্যাকান্ড মানছিনা তবুও বলি । বিশ্বজিতের দিন ছিল হর্তাল । লিগ কুপাইতেই বাইর হৈছে ঐদিন । বিশ্বজিত রে ভুলবুঝল.... কিন্তু সাংবাদিকের কাছে ভিডু আছে । যতই এদের লুকানির চেষ্টা করুক কোন লাভ নাই বিচার হবেই হবে ।
কিন্তু দেখেন চট্টগ্রামে বাসে আগুন দিল maybe একজন ব্যাংক কর্মকর্তা বাসের ভিতরে আগুনে পুরে মারা গেল(মাস দুই এক আগে) , থাবা বাবা বা রাজিবকে রাতের আধারে জবাই করল , এর পর আরেক ব্যাং কর্মচারির মাথা থেতলে মেরে ফেল্ল হরতাল ছাড়াই ।
এখন কথা হচ্ছে এগুলো জাশির কাজ বটে কিন্তু কোন ভিডু নাই । বিচার পাব কার কাছে ? আর কার বিরুদ্ধেই পাব বিচার ?
বিশ্বজিতের ভিডু আছে তাই বিশ্বজিত মানুষ আর এরা অমানুষ ?
তো চোড়াগুপ্তা হামলা যে দলের ব্যানারে হয় সে দল কিভাবে রাজনিতীর অধীকার রাখে আমার বাংলাদেশে ?
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
doha057 বলেছেন: নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: সকল হত্যাকান্ডের তিব্রপ্রতিবাদ যখন আমরা করেছিলাম ভাই তখন আপনার বিশ্লেষণ কোথায় আছিল ? [/sb
কি জানি ভাই, সারাদিন ব্লগে থাকি না যেহেতু, হয়তো মিস করেছি।
আর আমার লেখা পড়ে আপনার কেন মনে হল আমি জামাত-শিবিরের রাজনীতি সমর্থন করি তাও বোধগম্য হল না।
৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
বজ্জাদ সাজ্জাদ বলেছেন: ভাই আপ্নারে এখনো আওয়ামি দালাল গুলা "ছাগু " কয়নাই??????
একটু পরেই দেখবেন আপ্নারে ছাগু বলব
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪০
doha057 বলেছেন: ছাগু, রাজাকার ইত্যাদি নামগুলা অনেক সস্তা হইয়া গেছে রে ভাই। তাই এখন আর এগুলা নিয়া চিন্তা করি না। এতো বড় বড় মুক্তিযোদ্ধা দেশপ্রেমিকদেরকে যেই দল নির্দ্বিধায় রাজাকার বলতেছে, স্বীকৃত রাজাকারদের যারা মন্ত্রী এমপি বানায়, তাদের দলের কে কি নিয়া ঘেউ ঘেউ করলো তাতে কিই বা আসে যায় বলেন
৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
ফোকাস-০০৭ বলেছেন: sohomot
৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৮
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: আপনার মতই সবাইরে ভাবেন কেন ? বলগেই খালি পারেন ফালায়া দিতে ।
আন্দলন চলতেছে এক টপিকে এর মদ্ধে যারা পদ্মা সেতুর আবুলরে টাইনা আনে তাদের সাথে আমি আপনার কোন পার্থক্য পাই নাই ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
doha057 বলেছেন: লেখা না পইড়াই মুখস্ত কথা কপি পেস্ট মারেন ক্যান ভাই। আমার লেখার কোথায় আন্দোলনের কথা কইলাম? পড়তে পারেন তো ভাই??
৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৮
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: বাই ফুষ্ট লেকছিলেন কুনটা খায়া ? শুকনা ? নাকি লিকুইড ? কি প্রসব কর্ছেন নিজেই যদি ভুইলা খায়া ফালান তাইলে কি কর্মু কন কালকে । নিজের ফুস্ট নিজেই আবার পড়েন ।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১
doha057 বলেছেন: ভাই থামেন, অনেক কইছেন, এরকম কামড়া কামড়ি স্বভাবের মানুষ আমার পছন্দ না। নিক নেম দিছেন হিমু, দিয়া এখন নামটার বেইজ্জতি করতেছেন কেন ভাই? আমার পোষ্টের ঠিক কোন জায়গাটায় আপনের সমস্যা? যদি সমস্যা থাকেই তাইলে সরাসরি বলেন, তেনা পেচানি আর ভাল্লাগতেছে না।
১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: নিক হিমু নিছি কি আতলামি করার জন্য ? এইডি ফালান কাজের কথা কন
পোষ্টে আপনি কৈছেন উনি এতো দ্রুত কিভাবে জানতে পারলেন জামাত-শিবিরই এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, এখন আপনে কন আপনে কৈ থিকা খবর পাইলেন যে এইটা শিবিরের কাম্না ?
আর বিশ্বজীতরে নিয়া আগেই কৈছি আবার কৈ “যাই হোক একটু বুঝে দেখেন যদিও হত্যাকান্ড মানছিনা তবুও বলি । বিশ্বজিতের দিন ছিল হর্তাল । লিগ কুপাইতেই বাইর হৈছে ঐদিন । বিশ্বজিত রে ভুলবুঝল.... কিন্তু সাংবাদিকের কাছে ভিডু আছে । যতই এদের লুকানির চেষ্টা করুক কোন লাভ নাই বিচার হবেই হবে ।
কিন্তু দেখেন চট্টগ্রামে বাসে আগুন দিল maybe একজন ব্যাংক কর্মকর্তা বাসের ভিতরে আগুনে পুরে মারা গেল(মাস দুই এক আগে) , থাবা বাবা বা রাজিবকে রাতের আধারে জবাই করল , এর পর আরেক ব্যাং কর্মচারির মাথা থেতলে মেরে ফেল্ল হরতাল ছাড়াই ।
এখন কথা হচ্ছে এগুলো জাশির কাজ বটে কিন্তু কোন ভিডু নাই । বিচার পাব কার কাছে ? আর কার বিরুদ্ধেই পাব বিচার ?
বিশ্বজিতের ভিডু আছে তাই বিশ্বজিত মানুষ আর এরা অমানুষ ?
তো চোড়াগুপ্তা হামলা যে দলের ব্যানারে হয় সে দল কিভাবে রাজনিতীর অধীকার রাখে আমার বাংলাদেশে ?” আপনি এই অংশ এড়িয়ে গেছেন ।
সব ফালান এত তেনা পেচাইতে আমারো ভাল্লাগদাছে না সোজা বাংলায় কন জামাত শিবিরের রাজনীতি বন্ধর পক্ষে নাকি বিপক্ষে ?
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
doha057 বলেছেন: হুম এইতো লাইনে আইছেন। এই কথাগুলা প্রথম কমেন্টেই কইতে পারতেন। যাই হোক, প্রথম কথা হইল জাশি করুক আর লীগ করুক আগে তদন্ত করা হোক। আগে ভাগে বেফাঁস কথা বলার অধিকার উনারে কেডা দিছে? দ্বিতীয়ত, আপনে কইলেন ছাত্রলীগ হরতালের দিন কোপাইতে বাইর হইছে, বুঝলাম না ভাই, হরতাল হোক আর যাই হোক, কোপানোর অধিকার ওদের কেডা দিলো। একজনের আকাম তো আরেকজনরে আকাম করার লাইসেন্স দেয় না। তাইলে জাশি আর লীগের পার্থক্য কই এটাই তো বুঝতেছি না।
আপনের আসল প্রশ্ন হইল আমি জাশির রাজনীতির পক্ষে নাকি বিপক্ষে। অবশ্যই বিপক্ষে, কিন্তু সরকার যে এইটারে পাবলিক ইস্যু বানাইতেছে আমি এইটার বিপক্ষে। সংখ্যা গরিষ্ঠতায় তারা যা ইচ্ছা তাই করতে পারে, তাইলে করতেছে না কেন? কেন খামাখা পাবলিকের সামনে কলা-মূলা নাড়াইতেছে? নিষিদ্ধ করতে চায় কইরা ফালাক, তেনা পেচাইতেছে কেন?
১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৯
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
আরে কি আজিব কথা কন আপ্নে ?
এইটা তো লীগের লাফঝাপ । জনগন দেখলেন কৈ ?
লীগের কাম সাধারন জনগন তো জাশির পক্ষে জানেন না ?
সূত্রঃ বহুল প্রচারিত পরতিকা "আমার আফগান"
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
doha057 বলেছেন: বনের রাজা সিংহ, দিনের মধ্যে ২৩ ঘণ্টাই ঘুমায়, আর এক ঘণ্টার মধ্যে শিকার ধরে, খায় আর অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ সেরে ফেলে। তবে ঐ ২৩ ঘণ্টার ঘুমের মাঝে যদি ব্যাঘাত ঘটে তাহলে সিংহ আবার একটা শিকার ধরে খেয়ে-দেয়ে ঘুম দেয়। এর মধ্যে বনে এক শিয়ালের আগমন ঘটলো। বেচারা শিয়াল নিজে শিকার ধরতে পারে না, সিংহের ঝুটা খেয়ে বেঁচে থাকে। সমস্যা হল শিয়ালের ক্ষুধা লাগে বেশী, তাই একবারের ঝুটায় তার হয় না। নিরুপায় শিয়াল তাই সিংহের ঘুম ভাঙ্গানোর চেষ্টা করে। মাঝে মাঝে সিংহ ঘুম থেকে উঠে এদিক সেদিক তাকিয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ে। কিন্তু যদি মেজাজ খারাপের সাথে ঘুম ভেঙ্গে যায়, তখন একটা শিকার ধরে খেয়ে ঘুম দেয়। শিয়ালেরও একটা গতি হয়।
ভাই আপনার অবস্থা ঐ শিয়ালের মত। আপনি কেন খামাখা আরেকজনকে খোঁচান। এতো দরদ, এতো দেশপ্রেম নিয়ে আপনি বসে আছেন কেন? একটু কাজে লাগান যান।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
সামি আদনান বলেছেন: সহমত।