নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আর পড়া নয়, এখন শুধুই ঘোরা। কয়েকদিন শুধু ঘুরব আর ঘুরব।দূর পাহাড়ে যাব, চাকমাদের ব্যাং ভাজা খাওয়া দেখব, মগ মেয়ের ঝরণা থেকে কলস ভরে পানি নেওয়া দেখব। সাগরে যাব, ডলফিনের সাথে সাঁতার কাটব, সুটকি ভরতা আর রূপচাঁদা ফ্রাই দিয়ে ভাত খেয়ে রৌদ্রে গা ড্রাই করে নেব। ভরা নদীতে মাঝিদের সাথে নৌকায় শুয়ে কাঁটাব রুপালী রাত্রি।
****ইসলামে সমকামিতাঃ****
ইসলামে সমকামিতা হারাম। মানব সভ্যতার উন্নয়নে সমকামিতা এক বড় অন্তরায়। পৃথিবীতে মানুষের ফ্যামিলি ট্রি বাঁচিয়ে রেখেছে প্রজনন ধারা। সমকামিতা এমনই এক স্থবির সিস্টেম যেখানে বংশবিস্তারের কোন সুযোগ নাই।
**হাদিস ও কুরআনের আলোকেঃ
আল কুরআন এবং হাদিসের নানা জায়গায় সমকামিতাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আল কুরানের সাত জায়গায় লুত (আঃ) এর কওমের কথা বলা হয়েছে যাদের কে সমকামিতার অপ্রাধের জন্য আল্লাহ রব্বুল আলামিন ধংশ করে দেন। লুত (আঃ) এর কওম বাস করত সোদম ও গোমরাহ নগরীতে। এই সোদম থেকে ইংরেজী সোডোমি শব্দটি এসেছে যেটা পায়ুকাম বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
**আল কোরাআনের সাত জায়গাঃ
১। সুরা আল আরাফের ৮০-৮৪ আয়াত
২। সুরা হুদ এর ৭১-৮৩ আয়াত
৩। সুরা আল আম্বিয়া এর ৭৪ আয়াত
৪। সুরা আল হাজ্জ্ব এর ৪৩ আয়াত
৫। সুরা আশ-শুয়ারা এর ১৬৫-১৭৫ আয়াত
৬। সুরা আন-নামল এর ৫৬-৫৯ আয়াত
৭। সুরা আনকাবুত এর ২৭-৩৩ আয়াত
“And (We sent) Lut when he said to his people: What! do you commit an indecency which any one in the world has not done before you? Most surely you come to males in lust besides females; nay you are an extravagant people. And the answer of his people was no other than that they said: Turn them out of your town, surely they are a people who seek to purify (themselves). So We delivered him and his followers, except his wife; she was of those who remained behind. And We rained upon them a rain; consider then what was the end of the guilty.”
আরবিতে সোডোমি কে বলা হয় liwat, আর যারা সমকাম করে তাদের বলা হয় luti, শব্দ দুটি হযরত লুত (আঃ) এর নাম থেকে এসেছে।
এবার আসুন আমরা দেখি হাদিসে কি বলা হয়েছে। ইসলামী চিন্তাবিদেরা রাসূল (সাঃ) এর হাদীস ও সীরাহ থেকে সমকামিতার শাস্তি মৃত্যদন্ড বিধান দিয়েছেন। ইবনে আল যাওয়াজি থেকে বরনিত আছে যে রাসুল (সাঃ) কয়েকটি হাদিসে সমকামিতাকে অভিশাপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং টপ ও বটম দুজনের জন্য মৃত্যদন্ডের শাস্তি ঘোষণা দিয়েছেন।
সুনানে আল-তিরমিজিীর ভাষ্য অনুসারে রাসুল (সাঃ) এরশাদ করেন, “ কোথাও তুমি মানুষদেরকে লুতের কওমদের মত পাপ করতে দেখ, তাহলে তাকে হত্যা কর। যে এটা করে এবং যে এটাতে সাহায্য করে দুই জনকেই হত্যা করা।”
ইসলাম অনুসারে যে মানুষ লুতের কওমদের পাপ করে সে মুলত স্রষ্টার সৃষ্টির পথে বাধা সৃষ্টি করে। এক কথায় সে স্রষ্টার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে। এটা নৈতিক ও তত্ত্বীয় মুল সার কথা।
এই হাদিস গুলো থেকে প্রমানিত হয় ইসলাম পুরবরতী আরব সমাজে ব্যাপকভাবে সমকামিতার প্রচলন ছিল। সমকামের প্রতি যে মানুষের আগ্রহ সেটা অস্বীকার করা যায় না। বিশ্বাসীদের জন্য আখিরাতে অপেক্ষা করছে বেহেশত। সেখানে তাদের মনরঞ্জনের জন্য অপেক্ষা করছে লাস্যময়ী হুর আর সুদরশন গেলমান। গেলমান কি তা স্পষ্ট ভাবে বলা হয় নাই। তবে পারস্যের কবিরা যাকে সাকী বলেছেন আরবের সাহিত্যে সেটাই গেলমান ইঙ্গিত করে। মুসলমানের জন্য মদ হারাম। বেহেশতে তাই মদের ফোয়ারা দেয়া হবে।
****চার মাযহাবে সমকামিতা নিয়ে যে ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছেঃ
ইসলামী আইন ব্যাখ্যাকারী চার ইমাম সমকামিতার শাস্তি কি হবে তা নিয়ে একমত হতে পারেন নি। আবু বকর আল জাসাস বলেন, সমকামীদের হত্যা করার ব্যাপারে যে দুটি হাদিস আছে তা গ্রহনযোগ্য নয় এবং উক্ত হাদিস অনুসারে তাদেরকে কোন বৈধ শাস্তি দেয়া যেতে পারে না। হানাফী মাযহাব অনুসারে শারীরিক কোন শাস্তি দেয়া যেতে পারে না। তিনি এই হাদিস টি কে ভিত্তি হিসেবে ধরেন, "Muslim blood can only be spilled for adultery, apostasy and homicide”। ইমাম হাম্বলী এগুলোর বিরোধিতা করেন এবং সমকামিতার শাস্তি মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করেন। ইমাম শাফী অর্থ দন্ডের দিকে মত দেন।
মৃত্যু কিভাবে কার্যকর হবে সে ব্যাপারে নানা মত আছে। আবু বকর বলেন, toppling a wall on the evil-doer অথবা জীবন্ত পুড়িয়ে মেরে ফেলা হোক। অন্যদিকে আলি বিন আবু তালিব লুতি কে পাথর মেরে হত্যা করার আদেশ দেন। ইবনে আব্বাস বলেন, এই শাস্তি অবশ্যই পাথর নিক্ষেপের মাধ্যমে দিতে হবে।
মুসলিম দেশগুলোতে সমকামিতার শাস্তিঃ
অধিকাংশ মুসলিম দেশে সমকামিতাকে ক্রাইম হিসেবে দেখা হয় এবং শাস্তি হিসেবে মৃত্যদন্ড দেয়া হয়। সৌদি আরব, ইরান, মৌরিতানিয়া, উত্তর নাইজেরিয়া, সুদান, ইয়েমেন এ সমকামিতার শাস্তি হিসেবে মৃত্যদন্ড দেয়া হয়। তালেবান শাসনামলে আফগানিস্তানে সমকামিতার শাস্তি মৃত্যদন্ড দেয়া হত কিন্তু এখন সেটা জেল ও অর্থদন্ডে নামিয়ে আনা হয়েছে
ইউনাইটেড আরব আমিরাত ও বাংলাদেশে সমকামিতার বিরুদ্ধ আইন স্পষ্ট নয়। অনেক মুসলিম দেশ যেমন বাহরাইন, কাতার, আলজেরিয়া, উজবেকিস্তান ও মালদ্বীপে সমকামিতার শাস্তি হিসেবে জেল, অর্থদন্ড ও শারীরিক শাস্তি দেয়া হয়।
২০২২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল কাতারে অনুষ্ঠিত হবে। পশ্চিমা বিশ্ব সুর তোলে কাতারে বিশ্বকাপ ফুটবল হলে ফুটবলের সমকামী সমর্থকদের কাতার জেলে ভরে রাখবে। ফিফা সভাপতি স্লেপ বাটার মজা করে বলেন , "refrain from sexual activity" while in Qatar. কিন্তু মানবাধিকার সংস্থার আপত্তির কারনে তিনি তার বক্তব্য প্রত্যাহার করেন।
মিশরে সমকামিতার বিরুদ্ধে কোন আইন নেই, কিন্তু সমকামিতা সেখানে বৈধ নয়। তার জন্য জেল শাস্তি হিসেবে রাখা হয়েছে। লেবাননে সমকামিতা বৈধ নয় কিন্তু সেভাবে শাস্তি দেয়া হয় না।
কিছু মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ যেমন আলবেনিয়া, তুরস্ক, মালি, ইন্দোনেশিয়া জরডানের আইনে সমকামিতা অপরাধ নয়। আলবেনিয়া তে সমকামি বিবাহ কে আইনি স্বীকৃতি দেয়ার ব্যাপারে আলোচনা হচ্ছে। পাকিস্তানে দুই থেকে আজীবন জেল দেওয়া হয় সমকামিতার অপরাধে।
ইসলামী দেশ গুলোর মধ্যে ইরান প্রথম সারজারীর মাধ্যমে জেন্ডার পাল্টানোর সুযোগ করে দেয়। ট্রান্সযেন্ডারের সুযোগ দেয়ায় অনেক মানুষ হেটারোসেক্সুয়াল জীবনে ফিরতে সক্ষম হয়। ইসলামী বিপ্লবের পর ধরমীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আল খামেনী ঘোষণা দেন ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে সেক্স রুপান্তর অবৈধ নয়। ইসলামে তৃতীয় জেন্ডারের মানুষদের বোঝাতে মুখান্নাতুন (mukhannathun) শব্দটি ব্যবহৃত হয়। থাইল্যান্ডের পর ইরানে সব থেকে বেশী জেন্ডার রুপান্তর করা হয়েছে।
পৃথিবীর প্রচলিত জীবন বিধানগুলোর মধ্যে একমাত্র ইসলাম সমকামিতার বিরুদ্ধে সরাসরি কথা বলেছে।
লেখাটি মূলত মূল রচনা <সমকামিতা- একটি পূর্নাঙ্গ আলোচনা> সেকশান রচনা হিসেবে লিখিত, আপনি চাইলে সামহোয়্যারইন ব্লগে সমকামিতা নিয়ে আমার লেখাটি পড়তে পারেন। Click This Link
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৪
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: ধন্যবাদ।
ফেসবুকে আমার ইনবক্সে একজন মেসেজ করেছে, "ছেলে চু** মজা তুই কি করে বুঝবি হারামজাদা। এসব ফালতু লেখালেখি বাদ দিয়ে আমার কাছে আয়।"
স্রষ্টা সবাইকে মানুষের মত মানুষ বানিয়ে দিন।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:১৩
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: মোহাইমিনুল ইসলাম বাঁধন বলেছেন: তথ্যমূলক পোষ্ট, এত সুন্দর নারী থাকতে কেন যে পুরুষরা সমকামিতা করে। আল্লাহ্ মালুম !
কারণ এরা বিকৃত রুচির পশুর মত।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৭
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: নিজের বউ ছাড়া অন্য কোন সুন্দরী মেয়ে দেখা নাজায়িজ।
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫৩
আমি লিখতে চাই না বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
ফেসবুকে আমার ইনবক্সে একজন মেসেজ করেছে, "ছেলে চু** মজা তুই কি করে বুঝবি হারামজাদা। এসব ফালতু লেখালেখি বাদ দিয়ে আমার কাছে আয়।"
স্রষ্টা সবাইকে মানুষের মত মানুষ বানিয়ে দিন।
ওরে এই লোকটারে চুমাইতে বলেন!
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৮
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: কোন লোকটিকে?
৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৪
তৌফিক জোয়ার্দার বলেছেন: পৃথিবীর প্রচলিত জীবন বিধানগুলোর মধ্যে একমাত্র ইসলাম সমকামিতার বিরুদ্ধে সরাসরি কথা বলেছে
খ্রিস্টান ধর্মেও সমকামীতা নিষিদ্ধ। আমেরিকায় কিছুদিন আগে সাইক্লোন আইরিন হানা দিয়েছিল; যেটা ছিল ইস্ট কোস্টের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ সাইক্লোন। এর জাস্ট কয়েকদিন আগেই ওয়াশিংটন, ভার্জিনিয়া, ম্যারিল্যন্ড তথা ইস্ট কোস্ট এলাকায় ভূমিকম্প হয়েছিল যা নাকি গত ১০০ বছরে এই এলাকায় হয়নি। এসব দেখে এক আমেরিকানকে বলতে শুনেছি, সাম্প্রতিক আমেরিকায় আইন করে সমকামীতাকে বৈধতা দেয়ার কারণেই নাকি ঈশ্বর শাস্তির আলামত দেখাচ্ছেন। ঈদের নামাজের সময় এখানকার ইমাম সাহেবও একই কথা বলছিলেন।
আমি জনস্বাস্থ্য বিষয়ে পিএইচডি করছি। আমাদের ডিসিপ্লিনে এ বিষয়ে অনেক কথাবার্তা হয়। ধর্মীয়, সামাজিক, পারিবারিক ও সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলের কারণে সমকামিতা ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে গ্রহণযোগ্য না হলেও এ সংক্রান্ত আলোচনায় পড়াশুনার খাতিরে অংশগ্রহণ করতে হয়েছে। সেখানে সমকামিতার পক্ষে যে যুক্তিগুলো তুলে ধরা হয়েছে তা হল:
১. তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় কোন সোসাইটিতেই সমকামিতা একটা সামান্য % জনগোষ্ঠির মধ্যে দেখা যায়না। কাজেই এর জন্য মানব বংশ বিলুপ্ত হবার কোন সম্ভাবনা নেই।
২. সুস্থতা, অসুস্থতা (বিশেষ করে মানসিক) এসবের সূক্ষ্ম মাত্রা আমরাই নির্ধারণ করি। সমকামিতাকে অসুস্থতা বলা হবে কিনা এটা যতটা না বায়োলজিকাল ইস্যু তার চেয়ে বেশি পলিসি তথা নীতিগত সিদ্ধান্তের ইস্যু। এটাকে যদি সুস্থতা ধরে নিই তাহলে তো কিছুই বলার নেই। আর অসুস্থতা ধরে নিলে তার চিকিৎসা প্রয়োজন; শাস্তি নয়।
৩. মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে কারো সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন নিয়ে নাক গলানো গ্রহণযোগ্য নয়; যতক্ষণ না তা অন্যের অধিকারের উপর হস্তক্ষেপ করছে।
৪. সমকামিদের বেশ কিছু অসুখ বেশি হয় বলে দেখা গিয়েছে; যেমন এইডস। সমকামিদের স্টিগমাটাইজ করলে মানুষ এসব রোগ পুষে রাখবে; চিকিৎসা নিতে সঙ্কুচিত হবে। এতে সমাজে রোগ ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকবে।
আরো যুক্তি আছে যা এই মুহূর্তে মনে পড়ছেনা। এটা ভাবার কোন কারণ নেই যে এগুলো আমার যুক্তি; বা আমি এগুলোকে সমর্থন করছি। লিখলাম আপনাদের যুক্তিগুলো জানার জন্য। কারণ উপরের যুক্তিগুলো শুনে একজন একাডেমিক মানুষ হিসেবে একধরণের দ্বন্দ্বের মধ্যে পড়ে গিয়েছি। আপনাদের যুক্তিগুলো জানলে আমার কিছু লাভ হতে পারে। ধন্যবাদ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৬
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: খ্রিস্টান ধরমের টা আমি এখণো লিখে পারিনি। লিখব। আপনি আমার মূল রচনা তে খ্রিস্টান ধরমে সমকামিত আবলে একটা সেকশান দেখতে পাবেন।
পৃথিবীর সব দেশেই কোন না কোন প্রাকৃতিক আঘাত আসে। আমাদের দেশে যেমন আইলা, সিডর হয়। ওদেরও তেমন আইরিন, রিটা হয়। ইমাম সাহেবের কথার পিছনে লজিক কি!একজন ধরমীয় নেতার উচিত যক্তিপুরনো এবং গ্রহনযোগ্য বক্তব্য দেয়া।
মোহাম্মাদ (সাঃ) বলেছেন, "তুমি কারো পিতা মাতা তুলে গালি দিলে সেও তোমার পিতামাতা তুলে গালি দিবে। পক্ষান্তরে তুমি তোমার নিজের পিতামাতকে গালি দিলে।"
ধরমের ক্ষেত্রে কিন্তু কথাটি সমান প্রযোজ্য।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৮
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: আপনার যুক্তিগুলো বেশ মজার। স্যরি আপনি উল্লেখ করেছেন যুক্তিগুলো আপনার নয়। তবে যুক্তি গুলো কার সেটা জানলে ভাল হত। আসুন আপনার যুক্তিগুলো আলোচনা করি।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৫
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: ১. তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় কোন সোসাইটিতেই সমকামিতা একটা সামান্য % জনগোষ্ঠির মধ্যে দেখা যায়না। কাজেই এর জন্য মানব বংশ বিলুপ্ত হবার কোন সম্ভাবনা নেই।
একটা ছোট নালা দিয়ে যে পরিমান পানি নিষ্কাশিত হয়, সেখানে খাল সৃষ্টি হবার সুযোগ থাকলে নিশ্চই আরো বেশী পানি প্রবাহিত হবে। তাই জনসংখ্যার এই যুক্তি গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৫
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে কারো সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন নিয়ে নাক গলানো গ্রহণযোগ্য নয়; যতক্ষণ না তা অন্যের অধিকারের উপর হস্তক্ষেপ করছে।
মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে তো তাহলে কারো বিড়ি খাওয়া আমরা বন্ধ করতে পারি না। পারি কি তার ব্যক্তিগত জীবনে নাক গলাতে? তার টাকায় সে বিড়ি কিনে খায় তাতে আমাদের কি! যুক্তি চাইছি।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২২
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: সমকামিদের বেশ কিছু অসুখ বেশি হয় বলে দেখা গিয়েছে; যেমন এইডস। সমকামিদের স্টিগমাটাইজ করলে মানুষ এসব রোগ পুষে রাখবে; চিকিৎসা নিতে সঙ্কুচিত হবে। এতে সমাজে রোগ ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকবে।
আপনি তো মাথা ব্যাথা হলে মাথা কেটে ফেলার প্রেসক্রিপশান দেবেন ভাই। আপনার কথাতে বোঝা যাচ্ছে এইডস শুধুমাত্র সমকামীদের মাধ্যমে ছড়ায়। পিএইচডির ছাত্র হিসেবে এরকম মতামত দিবেন আশা করি। এইডস যদি সমকামীদের মাধ্যমেই ছড়ায় তবে আমাদের উচিত সমকামিতাকে না বলা। যদিও এটা প্রমানিত নয় যে এইডস শুধুমাত্র সমকামিদের মাধ্যমে ছড়ায়। এইডস এর বিস্তার ঘটেছে পশুকামীদের দ্বারা। একাডেমিক ছাত্র হিসেবে আপনি নিশ্চই পশুকামিতা আর সমকামিতাকে এক বলবেন। যদিও বিষয় দুটো খুব কাছাকাছি।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৪
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: যুক্তিগুলো জেনে যদি লাভ হয় তাহলে মিষ্টি খাওয়াতে ভূলবেন না। আর আপনার পিএইচডির সেমিনার কোথায় হবে। এটেন্ড করতে পারলে মন্দ হত না।
৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৪
টাইম নাই রাস্তা বেশি বলেছেন: সমকামীরা মানসিক ভাবে বিকৃত রুচির অধিকারী ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৫
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
যাজাকাল্লাহু খাইরান...
সমকামিতা একটা রোগ...
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৭
দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪০
ইহসান আকসার মাহমুদ বলেছেন: https://www.alislam.org/
http://www.ahmadiyyabangla.org/
সকল মুসলমানের কাছে অনুরোধ, শুধু একবার ঘুরে আসুন
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৬
মোহাইমিনুল ইসলাম বাঁধন বলেছেন: তথ্যমূলক পোষ্ট, এত সুন্দর নারী থাকতে কেন যে পুরুষরা সমকামিতা করে। আল্লাহ্ মালুম !