নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ বাঁচে আশায়, শূন্যে বাঁধি আশা।

আমার ব্লগ http://dokhinabatas.blogspot.com/

দক্ষিনা বাতাস

আর পড়া নয়, এখন শুধুই ঘোরা। কয়েকদিন শুধু ঘুরব আর ঘুরব।দূর পাহাড়ে যাব, চাকমাদের ব্যাং ভাজা খাওয়া দেখব, মগ মেয়ের ঝরণা থেকে কলস ভরে পানি নেওয়া দেখব। সাগরে যাব, ডলফিনের সাথে সাঁতার কাটব, সুটকি ভরতা আর রূপচাঁদা ফ্রাই দিয়ে ভাত খেয়ে রৌদ্রে গা ড্রাই করে নেব। ভরা নদীতে মাঝিদের সাথে নৌকায় শুয়ে কাঁটাব রুপালী রাত্রি।

দক্ষিনা বাতাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

আকাশ কেন নীল?

০৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

অনেকেই বলে থাকেন সাদা কোন রঙ নয়। এটা নাকি সাত রঙের সমষ্টি। আসলেই কি তাই? হুম আসলেই তাই। রাম ধনু বা রঙ ধনু যে সাতটি রঙ দিয়ে তৈরী হয় সাদা রংকে বিশ্লিষ্ট করলে ঠিক সেই সাতটি রঙ পাওয়া যায়। বিজ্ঞানবাদীরা এই সাত রঙ্গকে এক সাথে বলে থাকেন বেনীআসহকলা। বেগুনী, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা লাল। ইংরেজীতে বলে VIBGYOR, ভায়োলেট, ইন্ডিগো, ব্লু, গ্রীন, ইয়েলো, অরেঞ্জ, রেড। সূর্য্যের আলো এই সাতটি রঙ্গের সমষ্টি।



মূলত তরঙ্গ দৈর্ঘের ভিন্নতার কারনে আমাদের চোখে রঙের তারতম্য ঘটে আবং আমরা বিভিন্ন রঙ দেখতে পাই। সূর্য্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে আট মিনিট তের সেকেন্ড। আলোকরশ্মি বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করার পর সুক্ষ ধূলিকণা ও গ্যাসীয় অনুর উপর আপতিত হয়। তখন সূর্য্যরশ্মির বিক্ষেপন ঘটে। যে আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত কম তা তত বেশী বিক্ষেপিত হয়। নীল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সব থেকে কম। তাই নীল আলো বায়ুমন্ডল ভেদ করে সহজে আমাদের চোখে এসে পৌঁছায়। সেজন্য যখন আমরা আকাশের দিকে তাকাই তখন আকাশ নীল দেখি। কবি মন গেয়ে ওঠে, নীল আকাশের নীচে আমি রাস্তা চলেছি একা। আসলে আকাশের কোন রঙ নেই। বায়ুমন্ডল পেরিয়ে আমরা যখন মহাবিশ্বের আকাশের দিকে তাকাবো তখন দেখতে পাবো চারিদিকে রাতের কালো আকাশ।







মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:২১

হাসান বিন নজরুল বলেছেন: সুন্দর তথ্য ভালো লাগলো :)

১১ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:১৪

দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

সোজা কথা বলেছেন: হুম, বুঝলাম। আগে পড়া ছিল, কিন্তু ভুলে গেছিলাম!

১১ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:১৪

দক্ষিনা বাতাস বলেছেন: তাই বুঝি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.