![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গ্রামেতে জন্ম আমার বাঁচায় নগর! সারাদিন পথে পথে ধোঁয়া-ধুলো খাই সন্ধ্যায় অফিসে বসের বকা-ঝকা খাই মাঝরাতে বাসায় ফিরে বউয়ের মুখ ঝামটা খাই অবশেষে ক্ষুধাহীন পেটে ঠান্ডা ভাত খেয়ে সামুতে লুকাই।
কুড কুডাইন্যা আঁসি
কাফি কামাল
অঁলাঘর এদ্দে পন্নার ঘরর মাঝঅদি উদা একখান বাঁশর বেরা। বেরার এ্যারঅ দি এতত্তুন অড়ে দেহা যায়। এ ঘরর হতাও এসপস্ট ওই ঘরত ওনা যায়। মইনদ্দিন পঁইত্যদিন আজুইন্ন্যা সুখতারারে পেরাইভেট পরাই ত যাই অঁলা ঘরর তেঁইর মা-চাচি অঁলর হতা ওনে। কুড় কুড়াইন্না আঁসির আবাজ ওনে। পন্না পরাইতে পরাইতে পন্নার টেবিলত ছোড়-হাড়অ সুখতারার মুখর ইক্কা চায়। কি সুন্দর চাঁদর ডইল্লা মুখ। অঁলইদড্ডইল গঁর রঙ। মইনদ্দিনঅর চওগর পদ্দাত এনেমত্তর সুখতারার জাগাত কুনছুমা হাতুর মুক্খান ভাঁই ওডে। দুই পোয়ার মা কুনছুমার চেয়ারাত অক্কল সমত একডইল্ল্যা মিক্কা কি যেঁন ভাঁই। লাইদে কিছু একখান হঁইত চায়। কেলা গাছরনান লম্বা আর অইল মাছর নান আঁগা-গোরা এক পোয়ান ইঁবার শরীল। গাছবারিয়া হলেজর ছাত্ত-র মইনদ্দিনঅ এক্কেনা-আদগেনা পেয়ার-মোয়াব্বতর হোজ-হবর রাহে। হলেজর মাইয়াঅক্কল দেইলে বুকর ভিতর মোচর মারি ওঁডে। দুতিনজন একফোঁয়ারে থাঁইলে হঁতায় বাত্তারায় শতাইন্যায়ও গরে। তঁই ফোঁয়াইরগ্যা অক্কলে পেম-পিরিতি গইল্লেও মইনদ্দিন এহন এঁই সুজুগ নঁ পায়। এদিন্যা দোআজারির জমিলারে ওরনা ধরি টানমাইল্যে ইঁতি মিডা আঁসি দি হঁইল- লাইলে আঁ গরিলঅ না। ওরনা টানি কি অইব? কিন্তু মইনদ্দিন জোয়াব দিবাল্লাই ততনাত হঁনঅ হঁতা তোআই ন পাই হঁয়- আঁ বইন দৌঁরমারি বিয়াত য্যঁর কিল্লায়। আই-জ ত পোয়ার মাঁয় হঁরঅ নঁ হাঁয়।
তই পঁইত্যদিন আজুইন্ন্যা সুখতারারে পেরাইভেট পরাইত্ আই টেবিলত বইলেই বুকর ভিতর কি যেঁন লরে-চরে। বারবার সুখতারার ইক্কা চউ¹েইলঅ মন্নান বেরার অইকুলে পুচুর-পাচুর হঁতা এদ্দে কুড কুডাইন্না আঁসির ইক্কা পরি থাই। হারন সুখতারার বুকত এ্যাই জ দুধ নঁ জালায়। চউগর হতা-বাত্রাও বুজিত ন পারে। এঁতল্লাই সুখতারার মুখর ইক্কা চাইলেই কুনছুমা হাতুর চেঁয়ারাআন ভাঁই ওডে। কুনছুমা হাতুঅ সুখতারারে পরাইবার সঁত নানান উছিলায় মইনদ্দিনত্তুন ইয়ান-ওইয়ান পোছার গরে। আঁসি আঁসি হতা হয়। হলেজর মাইয়া পোয়া অঁলর হঁতা পোছার গরে। দেঅররনান ডঁক-মশকারিও গরে। মইনদ্দিনঅ ভাবি ডাই থাই থাই জোয়াব দে।
এদ্দিন সুখতারারে পরাইত য্যাই দেহে ইবা খালারত বেরাইত গেইয়ে। কুনছুমা হাতু মইনদ্দিনঅরে চা বানাইদি পোছারগরে- মইনু লাইন-তাইন ক্যেন চলের? মইনু আঁসিয়েরে হঁয়- না না আঁই এ্যই লেইনত নেই। কিহঁ ওয়া এইবয়সর পোঁয়াঅক্কল লেইন্নগরি থাইত পারে নেকি? মইনু কুনছুর হঁতা ওনি চুম্মতি থাআই। আরেদ্দিন আঁজুইন্ন্যা সুখতারারে পরাইত যেই মইনদ্দিনর মাথাকঁঅরায়। মাস্টরর চেঁয়ারা দেই সুখতারা পোছার গরে- ছাঁর অঁনতুন কেঁএন লাদ্দে? মইনদ্দিন ছাত্তিরির পছন্ উঁনি হঁয়- আত্তুন মাথা কঁঅরাদ্দে। অঁলা ঘরর থাই এহতা ওনি কুনছুমা খাতু এক্কেনা বাদে বর্মাইয়া ভাম আনি নিজর আঁতে মইনদ্দিনর হোয়ালত ডলি দিতে দিতে হঁয়- সুখতারারে আজিয়া পরা ন পরিব। হানিকক্ষন লেডিয়েরে বিছছেরাম লঁন। মাঁয় এ হতা হঁনর পোয়ারে পোয়ারে সুখতারা বইপত্ত র গোছাই পন্নাতুন ওড়ি যাগই। বরমাইয়া ভামর ঝাঁঝ, যোয়ান ভাবির আঁতর ছোয়া পেইয়েরে হানিক্ষনর মইদ্দে মইনদ্দিনর মাথা পাতল অই যায়। এক্কেনা বাঁদে টেবিলত ভাত ভাঁরি আনি কুনছুমায় হঁয়- আজিয়া আর ঘরত যঁঅনর দরহার কি? ভাত হেইয়েরে লেড়ি থাহঁ। তোয়ার বদ্দাও আজিয়া শঁঅরতুতন ন আইব। মইনদ্দিন ছাত্তিরির মাঁর পরস্তাব উনি দোনা-মোনা গরে। মইনদ্দিনঅ র বারি আধামেইল দুরে পচিম পারাত। ঘরত যেইবার য়েঁন হন দরহারও নেই। বদ্দার সংসারত বুরা মা বাঁদে কেয়াই এ্যঁন হোজ-হবরও লইবার নেই। এতল্লাই মইনদ্দিন চুপ মারি থাহে। হতা হঁইতে-হঁইতে কুনছুমা হাতু এক্কাপ চা ইজাই আনে।
হঁতদিন ধরি মইনদ্দিন সুখতারারে পরাইতে-পরাইতে রাত গরি ফেলায়। আঁচলে পন্নাততুন বারা গপর ইক্কা বেশি খেয়াল মইনদ্দিনঅর। মাঁর আশকারা পাই সুখতারাও দোরঅইচ্ছা হরই কুরান নান হরহরানী শুরু গইরগ্যে। মইনদ্দিনর খেআল কিন্তু কুনছুমার হাতুর ইক্কা। এতল্লাই সুখতারার লয় থাই-থাই মিড়া হতা হইলও ছোয়ার-থাপ্পর দিতেও ন ছারে। তঁই হনদিন ছোয়ার-থাপ্পর দিলে কিন্তু হাইনতে-হাইনতে সুখতারা চউক পুলাই পেলায়। গাল পুলাই বইতায়। তহন মইনদ্দিন গাল টানি, চুল টানি এরে আবার হঁতা হোয়ায়। গোসসা হমিলে সুখতারাঅ ভালা গরি পরালেহাঅ গরে। বঁঅর বরো মেইয়া বলি সুখতারার অউশ-আল্লাদও এক্কেনা বেশি। তই মাঁর লয় ছাআরে ডক-মশকারির হঁতা হইলে ইয়ততুন শরি যায়। নইলে ডঁর-ডঁর গরি পন্না পরি খেয়াল অন্যমিক্কা দি রাহে। থাই-থাই রাইত অইলে সুখতারা ওড়ানর অইকুলে মাইট্টা বর ঘরত যেই ঘুম যাগই। তেঁইর ছোড়ভাই কেলাসটুঁর আদ্দু মালেকঅরে ত বই লই বোয়ান্নানঅ হস্ট। আজুইন্যা অইতে-নইতে টেবিলত মাথাদি ঘুম যাগই। তহন মইনদ্দিনর লয় কুনছুমার হঁতাও শেষ অঁইত ন ছায়। মইনদ্দিনঅ কুনছুমার হতার ভোলঅততুন ওড়িত ন পারে।
ছোড়-হাড় সরগারি চইঁরগ্যা আদ্দু ছালামও মেইয়া পোয়ার পরা-লেহার উন্নতি দেই মনে মনে কুশি অয়। অফিসর হাজে তাত্তুন এঁগজা শঅরত যাঁ পরে। রাতিয়া ঘরত আই মইনদ্দিনঅরে পেইলে ইয়ান-ওইয়ান গপ মারে। কুনছুমাঅ ইতারার গপত বঁই আরার-পারার নানান হঁতা হয়। রাইত বারি গেলে ফোঁয়ারে বোয়াই ভাত হাবায়। তঁই যেদিন ফিত্তে দেরি অঁইলে শরত থাই যাগই। হদিন আগে শঁরততুন আইবার সঁত নোয়া ওগগ্যা আঁতগরিও কিনি আইন্যা আদ্দু ছালাম। মইনদ্দিনঅর আতত দি আদ্দু ছালাম আঁসিয়েরে হঁয়- মেইয়াউয়া এক্কেনা ভালা গরি পরাইঅ। বাশশিক পরিকখাত ভাল গইল্যে আই তোয়ারে উপযুত্ত সম্মান গইরগম। শরমিন্দা অই মইনদ্দিন তহন হঁয়- না না, ঠিক আচে-ঠিক আচে।
যেবছর সুখতারা কেলাচ সেভেনত ওড়ে এঁইবছর হড়াত ঘরি কুনছুমার হাতুর পেড়ত টিউমার অয়। তই ইঁবারে লই চাই-র মিক্কা ডাকতর-বৈদ্য লই দৌরা-দৌরি গরে মইনদ্দিন। টেয়া-পইসা লই হঁন চিন্তা নাই। যিয়ানদি যেদুঁন লাগে আদ্দু ছালাম আঁতখুলি হরচ গরে। তই দৌরা-দৌরির লাই মইনদ্দিনঅরে পাইয়েরে বউত আচান পায় আদ্দু ছালাম। শেষ পইজজ্যন্ত ডাকতর অঁলে পরামস্ব দে- শরত লইযাই অপারশন গইত্য। ইয়ারপর চিটাং মেডিকেলত অপাশন গইত্য লইগেলে কুনছুমা হাতুর পোয়ারে যায় মইনদ্দিন। পেরাই এম্মাস আসপাতালত হাড়াই কুনছুমার চিকিগসাললাই। দিন-রাইত ডাকতর পিছঅদি দৌরি-দৌরি আর অসুদ-পত্ত-র থোআই কিনি আনে। রাতইটিয়া মোশার হঁঅর হাই আসপাতলত এম্মাস সেবা যত্তন গরি কুনছুমারে গম গরে। ঘন্টায় ঘন্টায় পোঁচার গঁরে- কেঁএন লাঁর অঁনত্তুন? কিচু হাঁইবান্না? কুনছুমা আঁসিমুখে জোয়াব দে- আগত্তুন এক্কা গম লাঁর। তুঁই আঁনল্লাই বউত হস্ট গরইগ্য। আঁই তোয়ার এগুন হনঅদিন পুঁজিত নপাইরগ্যম।
কুনছুমা যেঁয়েত্তে আঁসপাতালত তহন ঘরত নেইজে সুখতারা ছোড়ভাই আদ্দু মালেকরে লই থাহে। মাঝদি এদ্দিন মারে চাইত সুখতারা বাপর পোয়ারে শহরত আইলে মইনদ্দিন ইবারে লই লালড়িইর পার, নিউ মারকেট বেরাই আনে। সিনেমা ছাইব না পোছার গইল্যে সুখতারা মাথা লারে। ছাত্তিরির রাজী অঁইলে মইনদ্দিন লালডিইর পারর খুরশিদ মঁল ছিনেমা অঁলর দুইআন টিগেট হাড়ে। অঁলর ভিতর ঢুকি আদারত ডরাইয়েরে সুখতারা মইনদ্দিনোরে আঁজা গরি বেরাই ধরে। ছিনেমার নায়ক-নায়িকা অঁেল নাচি-নাচি গীত গাইবার সঁত মইনদ্দিনঅ সুখতারার গালত আঁত বুওলায়। ছিনেমার নায়িকারে যেন নায়কে চুমা দেয় এনডেইল্যা সুখতারার গালত চুমা দিত মন চাইলেঅ আশ-পাশর মাইনসললাই নপারে। মইনদ্দিননততুনও ডল্লায়, কেয়াই যদি দেই ফেলে।
কুনছুমা হাতু গম অই আসপাতালততুন ঘরত আইনর পরতুন লতি মইনদ্দিনে অন্য রহম চউগে চায় বেয়াগুনে। আদ্দু ছালামর হাছেঅ মইনদ্দিনঅর নাম গরে। তেঅ নিজর পোয়ার মত অইযাগই। সুখতারাঅ ছাঁরর পোয়ারে ছিনেমা ছঅনর হারণে আজই-হাইল এক্কেনা শরমিন্দা অই চলে। ইয়ারপর আদ্দু ছালাম শরততুন যেদিন ন আইয়ে এদিন সুখতারা পরালেহা তরাতরি শেষ অইলেও কুনছুমার লয় মইনদ্দিনর গপর শেষ নঅয়। লতাননান হতার প্যাচ মারি মারি বাঁয়াত থাহে। আদ্দু ছালামর বেই বেরাদর অঁলততুন জুদা থাহার হারনে তার ভাই বেরাদর অঁঅলও এবারিত কি অইল নইল এথ খেয়াল ন গরে। হনঅ দরহার নথাইলে ইতারঅ ওডানতঅ হাঁই নমারে। ইয়াততুন বারা তারা নিজর ঘল্লই বেশি হবরদারি গরে। আর আধাবুরা আদ্দু ছালাম’র রূঅসি বউর ইক্কা চউক পইল্যেও হজ্জিয়ার ডরে দুরে থাহে। দজ্জালর নান বউ ছারা পারাইল্যা অঁলে আদ্দু ছালামোরে কুব ডরায়। হারণ এ সিদ্দার পারাত আদ্দু ছালামঁন্নান প্যাজর মানুস আন্নাই। মাইনসরে হতায় হতায় কোউট হাচারী দেহায়। কিন্তু কুনছুমা হাতুর হাচে আদ্দু ছালাম টাক্কুাঁন্নান ওজু। সঁজে কুনছুমার হতার বাইরে কিছু হঁঅইত ন ছায়। হারণ বিয়ার পরে দুনিয়ার বেগগুন বউঅর আতর গুঁড়ি অই যায়। কিল্লায় অয় ইয়ান আর খুলি হঁঅনর কি আচে। এতল্লাই মইনদ্দিনরলই কুনছুমার হতা শেষ অইত ন ছায়। হতদিন ধরি এনডইল্যা রাইত বেশি অঁইলে মইনদ্দিনঅ সুখতারা র পন্নার ঘরত থাই যায়। কুনছুমা হাতু হঁয়- এত রাতিয়া আদারে-বিদারে বারিত যাই কি অইব। ইয়াততু বারা পন্নার ঘরত থাই য। মইনদ্দিনঅ মুছকি আঁসি কুনছুমার হতা ওনি থাই যাগই।
এঁই ঘটনার পরত্তুন লঁতি মইনদ্দিনরে জামাই বলি ডাহে কুনছুমা হাতু। তেঁইর জাল অক্কলউ আঁইসতে আঁইসতে জামাই ডাহে। এদ্দিন্যা সুখতারার ধল্লুআ চাচি মইনদ্দিনঅর চাম্মদি কুনছুমা হাতুরে হঁয়- অপারশনসসঁতি মাস্টরে ত জামাইড্ডইল্লা তোঁয়ারে সেবাযত্তন গইল্ল্য। কুনছুমাঅ মুকর হঁতা হাঁরি লই হঁয়- এইগুন পুঁজিত নপাইরগ্যম। জামাইঅ এ্যাদিইন গইত্ত্য কিনা সন্দ আচে। মইনু কিন্তু ইতারার হঁতা ওনি চুম্মারি থায়। তার খেয়াল যেদ্দুর না সুখতারার পতি ইয়ারতুন বারা বউত বেশি ডাউক্কা অঁরির পতি। পইল্যা পইল্যা এক্কেনা-আদগেনা শরম পাইলেও আস্তে আস্তে ভাইলদি ওড়ে। অঁরি-টরি ডাই হতায় বাত্তারায় কুনছুমাল্লয় শতাইণ্যায় গরে। তই সুখতারা কিন্তু আইজ-হাইল এ হঁতা উড়িলে শরমে নিচর মিক্কা অই যাগই। ওরাঁনাদি মুক ঘুরি ফেলায়। ইন্দি এসব হঁতা-বাত্তারা এহান-ওইহান গরি পারাটিয়া অই যাগই। পারাইল্যা পোঁয়া-ছা অক্কেলঅ হতায় হতায় মইনদ্দিনঅরে সুখতারার জামাই বলি ডাহে। গঁরমর দিনত রাতিয়া হালকুলর বালুচরত পারাইল্যা যোয়ান পোঁয়া-ছা অঁলে মঁল খেলা, ছিঁ খেলা হায়। পোঁয়ারগ্যা অঁলর পোঁয়ারে মইনদ্দিনঅ খেলাদুলা গরি মাঝরাইত্যা আর বারিত ন জায়। হাছে সুখতারার পন্নার ঘরত ঘুম যাগই। পরদ্দিন হলেজত নইলে পোঁয়ারগ্যা অঁলর পোঁয়ারে ইঁক্কা-উঁইক্কা যায়। বউত সঁত এস্বপতায়অ এব্বার বারিত ন জায়। বারিত বুরা মা পইল্যা পইল্যা বাইরে মাইস্যর ঘরত রাইত ন হাড়াইবার লাই মইনদ্দিনঅরে গাইল-জুইল দিত। কিন্তু চউগত রঙ লাগঁনর হারনে মাঁর হতারে এঁন পাত্তা ন নদে। মাঁরে ইয়ান-উইয়ান বুঝদি ফেলায়। আইজ-হাইল মাঁয়অ আর এঁন হবর বাত্তারা ন লয়। তার বদ্দা অ হঁন হাজে-হামে ছারা এঁন ন তুয়াই। তই এ সুযোগত মইনদ্দিনঅ দিনর অক্কলসমত সুখতারারত পরি থাই। ইঁন লই মাঝে মধ্যে চাদ্দোয়াতঅ পারাইল্যা মাইস্যে ইনলই নানা রহম ছদনাঅ গরে।
হতদিন ধরি কুনছুমার বুকর ভিতর কেঁন-যেঁন এড্ডইল্যা মিক্কা ধরপরায়। গা-আঁত মরি মরি আইয়ে। এদ্দিন্যা এব্বার বমিঅ অইয়ে। ইয়ারপরতুন লতি মইনদ্দিনঅরে কি এক্কান হতা হইবঅ হইবঅ গরি হঁওয়া নর। কিন্তু তার মনর ভিতর ধরপরানি শুরু অইগেইঅই। মইনদ্দিন তহনঅ কিছু বুঝিত নঅ পারে। হঁতদিন বাঁদে সুখতারার কেলাচ সেভেনর বাশশিক পরীকখার রেজাল বাইর অয়। মইনদ্দিন সুখতারার পোঁয়ারে ইসকুলত যাই রেজাল দেই শরমত পরী যাগই। সুখতারা অংক-ইংগেজিত পাস গরিত নঁ পারে। তারপরঅ বিশেষ বিবেচনাত কেলাচ এইডত চান্স পাইয়ে। দুঁইরগ্যা সুখতারারঅ বারিত ফিরি মইনদ্দিনে হইবাল্লাই হন হতা তোয়ায় নঁ পায়। এ্যাত গরি পাটিগনিত-বীজগনিত বুঝাইয়েরঅ হঁন লাভ নঁঅয়। যদিঅ মইনদ্দিন নিজঅও ভালাগরি অংক-ইংগেজি নপারে। তারপরঅ ফোঁয়াইরগ্যা অক্কলত্তুন নোড-টোড আনি সুখতারারে পরাই-ত। কিন্তু মেইয়ায় রেজাল হারাপ গইল্যেঅ এঁই ব্যায়াপারে কুনছুমার এঁন আগ্ররহ নেই। মনননেইজে অন্যচিন্তা ঘুরপাক হাঁর।
এঁদিন রাতিয়া সুখতারা পন্না পঁইত্ত নঁ বইয়ে। তেঁইর ছোড়বেই আদ্দু মালেকঅ নানারত বেরাইত গেইয়ে। তঁই মইনদ্দিনঅর লয় ইয়ান-উইয়ান হতা হঁইতে হঁইতে এক পরযায়ে কুনছুমা হাতু পরসতাব দেয়। মইনদ্দিন এককান হতা হইত চাই- রাইবাঁ না? মইনদ্দিনঅর লয় ত এঁন গরি হতা ন হয় কুনছুমা। এতল্লাই বলি তেঅ খেয়াল গরি চায়। কুনছুমা এঁইবার উজু আচল হতা হই ফেলায়। তোঁয়ার লয় সুখতারারে বিয়া দিতাম চাইদ্দে, কেঁন হ? এক্কেনা বেচুত মিক্কা অঁইয়েরে মইনদ্দিনএ হঁয়- ইঁআন ঠিক অইব না? আর আঁরার গিন কি অঁইব? কুনছুমা হাতু চতুর মেইঅপোঁয়া। ফোঁয়ারে ফোঁয়ারে জোয়াব দে- ইঁন ভুলি যঁ গই। এঁই চিন্তা গরি লাভ নেই। আস্তে ধিরে বেয়াকগিন ঠিক অই যেইবই। মইনদ্দিনঅর মুঁখঅদি আর হঁন হঁতা বাইর ন নঁয়। অঠাতগরি কুনছুমার মুখত্তুন মেইয়ারে বিয়া গরিবার পরস্তান ওনি মইনদ্দিন আগা-মাথা কিচু বুঝিন্নপারে। চউগর ভিতর কুনছুমা হাতুরে লই হঁতকিছু ভাঁআই। বুকর ভিতর ধুক্কুর-পুক্কুর গরে। হঁত ডইল্ল্যা ডল্লায়। কুনছুমা হাতু হঁয়- যঁ বারিত যেই তোয়ার মারে আর বদ্দারে রাজি গঁরগই। সুখঅর বাপল্লয় বিয়েচেনা গরগ্যি। বিয়ার ব্যায়াপারে তারা যিঁন যিঁন তোয়ায় বেয়াকগিন দিয়ম। বাজারত অ্যাঁর হা-ল-ত বেই শমচুর মারকেট রেডি অইলে তোঁয়ারে এক্কান দোয়ান লই দিয়ম। দেঅন-তোঅনর হঁতা ওনি মইনদ্দিনঅ এক্কেনা লরি-চরি বইয়ে। দেশত চা-চঅরির য্যেই অবস্থা, এ্যাদিইন দৌরা-দৌরিত্তুন বিয়া গরি দোয়ান ফেইলে হতিকি। তঁ কুনছুত্তুন পোঁচার গরে- সুখতারা রাজী অইব-ত? তঁও-র.. মেইঅ পোয়ারে অ্যাঁই য্যেন হঁই এ্যন- কুনছু জোয়াব দে।
মেইয়ার বিয়ার ব্যায়াপারে বউঅর হঁতা ওনি ফঁইল্যা এক্কেনা মনমারি ওট্টিল আদ্দু ছালাম। বেহার পোয়াল্লয় মেইয়ার বিয়া দিত নঁচায় তেঁ। মেইয়ারঅ এই-জ বয়স হম। বয়সর হঁতা ওনি কুনছু জামাইরে হঁয়- আইজ-হাইল দিনদুনিয়া ভালা নয়। ডঁঅর মেইয়া ঘরত রাহন্নান ঠিক নঁঅয়। ইন্দি আদ্দু ছালামরঅ হানত হঁত ডইল্লা হঁতা-বাত্তারা আইয়ে। শেষপইজ্জ্যন্ত হয়েদ্দিন ধরি বউঅর গুচুর-গুচুরত্তুন থাইন্নপারি রাজিঅয়। টেয়া-পইসার জোয়ার-যন্তর শুরু গরে। ইন্দি বিয়ার হঁতা শুরু অঁনর পরত্তুন লঁতি সুখতারা আর কুনছুমা দুনোয়া মইনদ্দিনঅত্তুন দুরে দুরে থাই। কুনছুমাঅ আইজ-হাইল বিয়ার হাজ-হাম বা এঁই ব্যায়াপারে কি কি গরা পরিব ইঁন হঁই মইনদ্দিনঅর আঁতত কিছু টেঁয়া ধরাইদি ছাম্মতুন যাগই। সুখতারাত্তুন কি কি লাইব পোচার গইল্যে ইঁয়ান-উইয়ানর আঁরা দি ইক্কা-উইক্কা লুয়াই যায়। আর মইনদ্দিনঅর চউগত মায়-ঝি দুনোয়ার চেয়ারা-চুরত ভাঁয়াই। নানান রহম হতা মনত পরে। মাঝে মাঝে চিন্তা গরে কুনছুমারে কেঁন গরি অঁরি ডাইব। এতদিন হতার হতা হই হঁত কিছু গইল্যেঅ এহন কেঁএন গরি ডাহা যাইব। কুনছুমার মুখর ইক্কা চাই হতা কেঁএনে হইব। আবার চিন্তা করে সুখতারা কি তারার হতা কিছু কিছু নঁ জানে। তেঁই কেনে জামাই বলি ডাইব। বারিত যেঁই মাঁরে হঁনর ফোঁয়ারে ফোঁয়ারে অইনর ডইল্ল্যা জলি ওড়ে বুরি। বদ্দার বউএঅ মুখবারি মারি হঁয়- যার বিয়া তে গরিব আঁরার কি হতা। কিন্তু সুখতারা-র গরল্লই তার এড্ডইল্যা মিক্কা নাঁই’র টান পরি গেইয়ে।
তঁই শেষ পইজ্জ্যন্ত মইদ্দিনঅর লয় সুখতারার বিয়ার হতা-বাত্তারা ঠিকঠাক অয়। বিয়ার হরচল্লাই আদ্দু ছালামে মইনদ্দিনঅরে চল্লিশ আহার টেয়া দে। মইনদ্দিনঅর বদ্দা নইমুদ্দিন পারাইল্ল্যা মুরব্বি অক্কলরে লই সমাজি এদ্দে বইরাত হাবাইবার ব্যায়াপারে হতাবাত্তারা ঠিক গরে। আদ্দু ছালাম হঁতা দে বিয়ার পর জামাইরে আড়ত এক্কান দোয়ান দেয়াই দিব। নইলে বেআর জামাই মেইয়ারে হাবাইব কি। তই পইল্ল্যা উকিল-আদ্দর হঁতা ওড়িলেঅ নইমুদ্দিন ওড়ি হয় দুইবার হঁরচর দরহার কি। বে¹িন এক্কুদিনে গইল্লে ত অয়। চাঁদর তারিখ বুজি শুক্কুরবার বিয়ার দিনও ঠিক গরে। রাতিয়া বিয়ার হতাবাত্তারা ঠিক অঁনের পরে ভালা গরি ভাত-পানি হাবায় দে আদ্দু ছালাম। নানান ডইল্যা তরহারি দেই নইমুদ্দিনঅ কুশি অয়। তালই-র বারিত হানা-দানার এন্তেজাম দেহি মুরব্বিঅঁলর হাছে তারার ইজ্জত বাইরগ্যে। পারার চদ্দাররে হয়- দেইখ্যনিওয়া আঁর তালইঁর অন্তর ডঁর। হঁত ডইল্ল্যা তরহারি গরইগ্যে। মনু মিজ্জি চদ্দারঅ চাপ্দারিত আঁত বুলাইতে বুলাইতে জোয়াব দে- অঁয় ওবা, আদ্দু ছালামঅর অন্তর ঘান ডঁর।
ইন্দি বিয়ার নানান রহম আট-বাজার গরঅনর পর আজুইন্না সাতকাইন্নাতুন আইয়ে মইনদ্দিন। সুখতারারত বর পোয়া ন থাহনর হারণে দুনো ঘররগিন তাত্তুন গরা পরের। চাই-রমিক্কা আত্তিয়-সজনঅরে দঁতঅ দেয়া পরের তাত্তুন। তই অওরইন অওরত দি ঘররগিন লই ঘরর ইঁক্কা আঁড়া দে মইনদ্দিন। হদ্দুর যাই আবার পিচ্ছে ফেরত আইয়ে। কুনছুমা হাতুল্লাই আনা অসুদত্তিন দিয়েরে ফোঁয়ারে ফোঁয়ারে অওরত্তুন বাইরই যাগই। অঁরি এহন গর্বিতা। গতসপ্তাতঅ ডাকতরর হাচে লইগেইল অঁরিরে। ইঁন মনত পইল্ল্যে তার শরমে হইলজায়ান মোচরদ্দি ওডে। আঁইটটে আঁইটটে পানিত্তিরাস লাগে। মনে মনে হঁয়- এ¹েলাস পানি হায় আইয়ুন আছিল্।
বিশিদবার বেঁইন্নাত্তুন লঁয়তি সাতকাইন্নার দইনকুল ইউনিয়নের সিদ্দার পারার টেন্ডল্যারত এদ্দে পচিমপারার জল্লার মাইকর ওজঁরল্লাই বলি মানুসে ঘরত থাইন্ন পারের। মাইকত নাইযে শেফালী ঘোষ এদ্দে কল্যানী ঘোষ’র গান বাঁর দুনোবারিত। বিয়া বারির ওরুস্তুর শুরু অঁইগেইঅই। চাইরমিক্কাত্তুন আত্তিয়-সজন অক্কল বিয়াবারিত আঁই পঁছের। গুরা-গারা পোঁয়া-ছা অক্কলে অই চৈ গরের। বেইপুত-বেইজি অঁলে হঅজর ফুলহাড়ি ঘর দুআর সাজায়। রাতিয়া মেঁদি অনুষ্ঠানত পারাইল্যা যোয়ান মেইয়াপোয়া-মরতপোয়া অক্কল বে¹ুন ভাঁয়পরইগ্যে। ভাবি এদ্দে তালতবইন অক্কলে ডক-মশকারী গরে। মদইন্যারঅ ঘোঁয়াডা ভাবি ঠেশ মারি হয়- মইনু-ত পেরাইভেট পরাই-ত য্যেই এক্কুবারে হাঁম গরি দিয়ে। এ্যনে দুনোজনরএ মানাই-ব। ওডানত বঁই পোঁয়া-ছা বে¹ুনে ভিসিআরত ইন্দি ছিনেমা চাঁআর। পারাইল্লা যোয়ান পোয়া-মেইয়া অক্কলেও ইতাল্লয়-ওইতে শতাইন্যায় গরে। পারাইল্লা ভাবিঅলে বে¹ুনত্তুন বারা বেশি আনন্দ-উলাশ গইত্তে গইত্তে মইনদ্দিনঅরে মেঁদি দেয়ায়। আঁরা রাইট্টিয়া অনুষ্ঠান গরি ফজরত্তত বে¹ুন আরাইল্লা-পারাইল্লা বে¹ুন যাজ্জার ঘরত গেইঅই। কিন্তু এ্যাদিঁন ওজঁর-আঁজরর ভিতরঅ সৈইদা বানুর মনত এক্কান দাগ থাই গেল্গই। পোঁয়ারে আশাগরি হলেজ পরাইলেঅ হঁন চা-চঅরি গঁরিবার আগঁদি বিয়া-শাদি গরাইবার ব্যায়াপারগান ইবাত্তুন গম নঁ লাগের। তঁ কেঁএন গরিঁব পোঁয়ার মুখর ইক্কা চাঁয় মানি লঁঅন পরের।
সুখতারারে বউ বানাই ঘরত আননর পর নোয়া বউঅর মুখ চাইবাল্লাই পচিম পাইরগ্যা মেইয়াপোঁয়া অক্কল বে¹ুন জল্লার ঘরত আঁইয়েরে পুরাই পুরাই গেইঅই। তঁই আস্তে আস্তে মানুজ্জন হঁমঅনর পর মইনদ্দিন এদ্দে সুখতারারে বাসরদে ভাবিঅক্কলে। বে¹ুন গেলই সুখতারার মুখর আঁচল সরায় মইনদ্দিন। সাঁআত গরি নোয়া বউঅর মুখক্কান চাঁআয়। ছোডগরি পোছার গরে- ডল্লান নেকি তোয়াত্তুন? সুখতারা মুছকি আঁসি আঁচলগান টানি দে। মইনদ্দিনঅ নাচোরবন্দা, এবার মাথার হঁঅরগান এট্টানে খুলি ফেলায়। সুখতারার মুক্কান টানি হাচে আনে।
সুখতারারে বিয়ার পর মইনদ্দিন অঁও-র বারিত যঁন-আইঅন বউত হমাই ফেলাইয়ে। হঁন দরহারি হাজে ছারা সিদ্দারপারার ইক্কা হাঁই ন মারে। সুখতারাঅ জোরাজুরি গরি হঁঅন ফল ন পায়। ফোঁয়ারগ্যা অক্কলে মইনদ্দিনঅর অঁওর বারিলই নানান রহম হোঁচা মারে। কিন্তু মইনদ্দিনর পরানের ভিতর থাই থাই ইয়াডডইল্যা গরে। পিছনর হঁতা মনত পইল্লে শরমে পরানজ্জায়। কুনছুমা হাতুঅ জিঅজ্জামাই আইলে ইয়ান-উইয়ান আনি দি সাম্মত্তুন সরি যাগই। পোয়া পেডল্লই জিঅজ্জামাই সামনে দেইলে মাইনসেও হঁতা টানাটানি গরি-ব। এ্যনে পুরান হঁতা মনত পইল্লে ভিতরে ভিতরে শরমে মরি যায়।
বিয়ার তিম্মাস বাআদে অটাত এদ্দিন দুঁইরগ্যা সুখতারার ছোডভাই আদ্দু মালেক দৌরি-দৌরি বইনর অওরত যায়। তহন মইনদ্দিন আর সুখতারা মাত্র দুঁইরগ্যার ভাত্তুন হাঁইওইট্টে। আদ্দু মালেকঅরে দেই মইনদ্দিন সুখতারার ইক্কা চাআই ভাত বাই্ত্তু হয়- এ্যই সুখ ইতারে আগে ভাতবারি দঅ। কিন্তু মালেক তরাতরি গ্যরি হানে হানে বইনঅরে হঁয়- মাত্তুন অসুক লাগের, তোয়ারে তরাতরি যাইতো হইয়ে। এ্যাই হতা ওনি সুখ চমকি ওডে। পোছার গরে- কিরে কে্যঁন অইদে? আদ্দু মালেক জোরে জোরে নিয়াশ ফেলাইতে ফেলাইতে জোয়াবদে- পেড় কঁঅরারদে বলে। গর্বিতা মাআর পেড হঁঅরানীর হঁতা ওনি সুখতারা বুঝি ফেলায় কে্যঁন অইয়েদে। হঁতায়ান জামাইরে হইয়েরেই তরাতরি হঁঅর-ছোঅর গুছাই লয়। মইনদ্দিন ইতারারে রিস্সাত তুলি দি পারার চাদ্দোয়ান যাই বইয়ে গৈ। এডে তহন ডাঁই বাঁদি বুরা অক্কলে তাচখেলা হাঁর।
বিয়ালে চাদ্দোয়াত বঁই মইনদ্দিন ফোঁয়াইগ্যা অঁলরলয় গপ মারের, এ্যঁন সঁত অটাতগরি আদ্দু মালেক সাম্মদি আঁই থিয়ায়। কিছু পোছার গরিবার আগদ্দি হঁই ওডে- দুলাবেই আঁরত ওগগ্যা ছোড বেই অইয়ে। হবর পঁঅনর ফোঁয়ারে-ফোয়ারে মইনু অঁও-র বারিত দুওরি যায়। ততনে মইনুর জলপইল্যা গুরা আঁলারে ধোয়াই-দুই, নাঁআই হাড়ি এক্কান তইলা হঁঅর বেরাই সুখতারা বুকল্লয় আদর গরে। সুখতারার কোলত গুরা আঁলার মুখর ইক্কা ছাঁয় মইনদ্দিন অঠাত চমকি ওডে! অভিখল আরে¹ুয়া মইনদ্দিন যে্যঁন বাঁইর অইয়ে তার অওরির পেডত্তুন!
[গল্পটি দক্ষিন চট্টগ্রামের ভাষার ভাষায় লেখা। এ ভাষাটি মুলত কর্ণফুলীর দক্ষিণপাড় থেকে কক্সবাজারের চকরিয়া পর্যন্ত চালু আছে। তবে চট্টগ্রামের মূলভাষাটি কয়েকটি উপভাষার সমন্বয়ে গঠিত। যেমন- ক. মীরসরাই, সন্দ্বীপ, সীতাকুণ্ড এবং খাগড়াছড়ির কিছু অংশের উপভাষা, খ. ফটিকছড়ি, রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, হাটহাজারী এলাকার উপভাষা, গ. বোয়ালখালী ও পটিয়ার দণিাংশ, আনোয়ারার পূর্বাংশ, চন্দনাইশ, সাতকানিয়া ও লোহাগাড়ার উপভাষা, ঘ. চকরিয়া, রামু, কক্সবাজার সদর এর উপভাষা, ঙ. চট্টগ্রাম শহর ও পার্শ্ববর্তী এলাকার মিশেল ভাষা, চ. উখিয়া ও টেকনাফের উপভাষা এবং ছ. পাবর্ত্য চট্টগ্রামের উপভাষা। এর মধ্যে ক অংশটি নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষার সঙ্গে, চ অংশটি মিয়ানমারের আরাকানী ভাষার সঙ্গে এবং ছ অংশটি পার্বত্য ুদ্রজাতি গোষ্ঠীর ভাষার সঙ্গে সম্পর্কিত। এছাড়া চট্টগ্রামের ভাষায় লিখিত রূপ না থাকা ও উচ্চারণ জটিলতার কারণে এ গল্পে কিছু কিছু বানান ভুল থাকাটি অস্বাভাবিক নয়। ভবিষ্যতে শুধরে নেয়া হবে ]
২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৫৪
ডলুপূত্র বলেছেন: জনাব,
আমি চেয়েছি বাংলা বর্ণমালায় চট্টগ্রামের ভাষাকে ধরা যায় কিনা গল্পের বড় পরিসরে। সে জন্য পুরো গল্পটিই চট্টগ্রামের ভাষায় লিখেছি।
ভাল থাকুন।
২| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ২:৩১
পলাশমিঞা বলেছেন: আমি পড়ে মন্তব্য করব, তবে প্রথম কথা হল, হেসে কুটিপাটি, এটা সিলটেও কুটকুটা হইয়া গেছে
২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৫৭
ডলুপূত্র বলেছেন: জনাব
হেসে কুটিপাটি .... বুঝলাম না।
আমি যে ভাষায় লিখেছি, সেখানে কুটিপাটি বলে কোন শব্দ নেই।
আর আপনি কুটিপাটি শব্দ দিয়ে যে হাসি বুঝাতে চেয়েছেন তা আর আমি যে অর্থে লিখেছি তাও এক না।
যাহোক আগ্রহ ভরে দেখেছেন এ জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ২:৩৮
পলাশমিঞা বলেছেন: ভাই দুখকিত পড়তে পারি নাই
২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৫৮
ডলুপূত্র বলেছেন: আশাকরি পড়তে পারবেন। এটা চেষ্টা করতে দোষ কি।
৪| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫৭
সাগর রহমান বলেছেন: বদ্দা কিতা কওয়ের দে, বুঝি নাই।।
২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৫৯
ডলুপূত্র বলেছেন: ভিন্ন ভাষা। এত সহজে কিভাবে বুঝবেন ব্রাদার। তারপরও আগ্রহ ভরে দেখার জন্য ধন্যবাদ।
৫| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৩:১৮
দ্যা ডক্টর বলেছেন: চিটাইংগা অইয়েরেও পুরা পড়িত ন পারি। ইবা কি দইন মিক্কের ভাষা না? মানি "বুইরগা গইরগাই গইরগাই দইরগাত হইরগে" টাইপ না?
পরে পরিবের ট্রাই গইরজুম।
২৩ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:০১
ডলুপূত্র বলেছেন: লেখা হওয়ার পর আমার নিজেরও দ্বিতীয় পড়ার পড়ার সময় অনেক জায়গায় সমস্যা হয়েছে। পরে সাবলীল ভাবে পড়তে পেরেছি। আশা করি আপনিও দ্বিতীয়বার পড়তে পারবেন।
৬| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৩:২৯
দ্যা ডক্টর বলেছেন: চিটাইংগা অইয়েরেও পুরা পড়িত ন পারি। ইবা কি দইন মিক্কের ভাষা না? মানি "বুইরগা গইরগাই গইরগাই দইরগাত হইরগে" টাইপ না?
পরে পরিবের ট্রাই গইরজুম।
২৩ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:০৩
ডলুপূত্র বলেছেন: অদ্দা অনে পরিয়েরে মন্তব্য গরিবান, আঁই এ অপেক্ষায় থাইলাম। আশা গরিদ্দে ছঅরে ছঅরে মন্তব্য গরিবান....
গম থাইক্যঅন...
৭| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৩৮
মে ঘ দূ ত বলেছেন: শিরোনামটা উদ্ধার করতেই ঘাম ছুটে গেছে। এক একটা লাইন বুঝতে সংগ্রাম করতে হবে বুঝা যাচ্ছে
২৩ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:০৫
ডলুপূত্র বলেছেন: ঘাম ছুটলেও শিরোনামটা উদ্ধার করে আপনি সত্যিকার অর্থেই কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছেন। আশা করি সংগ্রামের মাধ্যমে আপনি গল্পের( ভাষার) রস আস্বাদন করবেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৮| ২৩ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৪৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গল্পটা অনুবাদ করে দিলে পড়তে পারতাম ।তবে এটা বুঝেছি এটা চট্রগ্রামের আঞ্চলিক ভাষার গল্প
২৩ শে মে, ২০১০ ভোর ৫:১৩
ডলুপূত্র বলেছেন: দুঃখিত জনাব। এটি চট্টগ্রামের আঞ্চলিকভাষার নয়, চট্টগ্রামের ভাষার গল্প। আর সেটা ট্যাগ-এ লেখা আছে। আর অনুবাদের প্রশ্ন আসছে কেন ব্রাদার! চাইলে তো বাংলাতেই লিখতে পারতাম। এ ভাষায় লেখার তো একটি কারণ আছে। তারপরও আগ্রহী হয়ে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৯| ২৩ শে মে, ২০১০ ভোর ৫:১৫
রাজসোহান বলেছেন: পড়তে পড়তে হাপায়া গেসি
২৩ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৬
ডলুপূত্র বলেছেন: এত দ্রুত হাফিয়ে ওঠলেন! আবারও শক্তি জোগাড় করুন। ঝাঁপিয়ে পড়ুন সংগ্রামে। আপনাকে সংগ্রামী শুভেচ্ছা।
১০| ২৩ শে মে, ২০১০ ভোর ৫:৫২
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: সবটা পড়তে পারি নাই ...ঃ(
২৩ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৪৭
ডলুপূত্র বলেছেন: সবটা না পারলেও অনেকটা পড়েছেন। এ জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা।
১১| ২৩ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:২৬
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: রাতেই দেখছিলাম, কিন্তু ছিল মন খারাপ। ভাবছি পরে পড়ে নেব। অনেক ধন্যবাদ।
২৩ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫০
ডলুপূত্র বলেছেন: মন ভাল হোক। মন ভাল হোক।
১২| ২৩ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:৩৩
রেজোওয়ানা বলেছেন: পড়লাম, কিন্তু কিছু বুঝলাম না...........
২৩ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:৫১
ডলুপূত্র বলেছেন: পড়তে পারলেন এ জন্য অনেক ধন্যবাদ। আশা করি ভবিষ্যতে বুঝতেও পারবেন। ভাল থাকুন।
১৩| ২৩ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৫
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: গম অইয়ি বদ্দা...
২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩
ডলুপূত্র বলেছেন: ধন্যবাদ অদ্দা... ক্যান আছন?
১৪| ২৩ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:৫৫
আবু নাসের তনু বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের হাতের লিখা দেখব ভেবে আসলাম...কিন্তু এসে দেখি এক দুর্ভেদ্য গল্প......গল্প টা একটু অনুবাদ করে দিন না.........
২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৫
ডলুপূত্র বলেছেন: রবীন্দ্র নাথের হাতের লেখা !?
পারলে ভেদ করে প্রবেশের চেষ্টা করুন। অনুবাদ নিয়ে বাদানুবাদ তৈরি করতে চাই না।
ভাল থাকুন।
১৫| ২৩ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৪২
কাঠফুল বলেছেন: বড় লেখা দেখলে মাথা ঘুরি যায়। পরে পড়মু। এখন রাখলাম। উপরে উপরে দেখিয়া মনো ওইলো লেকাটা মজার ওইবো ... যাইহোক লিঙ্ক দেয়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ...
২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৭
ডলুপূত্র বলেছেন: আশা করি লেখাটা পড়ে মজা পাবেন। সে অপেক্ষায় রইলাম। ভাল থাকুন।
১৬| ২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
শ।মসীর বলেছেন: হা হা হা
২৩ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ডলুপূত্র বলেছেন: হি হি হি
অথবা হাসির কি হল! ?
১৭| ২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২২
রোদেলা খাতুন বলেছেন: কবি আমি কিচ্ছু বুঝি নাই অর্থাৎ ভাষাটা বুঝি নাই। পড়তে পড়তে ক্লান্ত হয়ে গেছি।
২৩ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ডলুপূত্র বলেছেন: রোদেলা শুভেচ্ছা নিন।
বাংলা ভাষাভাষিদের কাছে এটি একটি নতুন ভাষা। যদিও তা বাংলা বর্ণমালায় লেখা হয়েছে। বিশেষ করে উচ্চারণ এত জটিল যে পড়তে আমারও মাঝে মাঝে কষ্ট হয়। তবে আমি একটি চেষ্টা করে দেখছি চট্টগ্রামের ভাষাকে বাংলা বর্ণমালায় লেখ্য রূপ দেয়া যায় কিনা। এ জন্য আমি গল্প লেখা শুরু করেছি। শিগগিরই আরেকটি গল্প পাবেন। পড়তে চেষ্টা করেছেন এ জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি কোন একটি স্বাভাবিক গতিতেই পড়তে ও বুঝতে পারবেন। সে দিনের অপেক্ষায়। ভাল থাকুন।
১৮| ২৩ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: কুড কুডাইন্যা আঁসি মানে কি কুটকুট করে হাসা? অনেক কঠিন ভাষা।
২৩ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০
ডলুপূত্র বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন। চট্টগ্রামে বিশেষ করে মেয়েদের হাসিকে এ শব্দবন্ধে প্রকাশ করা হয়। ক্ষেত্র বিশেষে কিছু ব্যতিক্রমও আছে। অনেক কঠিনভাষা সেটা ঠিক। তবে আপনি যে শিরোনামটি ধরতে পেরেছেন তাতে বুঝা যায় চেষ্টা করলে গল্পটিও পড়তে পারবেন। ভাল থাকুন।
১৯| ২৩ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫২
ভাঙ্গন বলেছেন: ভাল লেগেছে।
আঞ্চলিক ভাষায় আরো গল্প হওয়া উচিত।
২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৮:১৯
ডলুপূত্র বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। তবে এটা আঞ্চলিকভাষায় লেখা নয়, চট্টগ্রামের স্বতন্ত্র ভাষায় লেখা। একটি ভাষাকে সম্মান দেখাতে নিশ্চয় কার্পন্য করবেন না। ভাল থাকুন।
২০| ২৩ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৫৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: শেষ পর্যন্ত পড়তে পারলাম। কিছু কিছু কথা না বুঝলেও গল্পটি বুজতে অসুবিধা হয়নি। মইনুদ্দীন গাছের ও খেলো তলের ও কুড়ালো, অবাস্তব কিছুনা।
২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৪৬
ডলুপূত্র বলেছেন: এ জন্যই তো জীবনানন্দ দাশ আপনাকে মানা করে (সুরঞ্জনা, ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি)। কারণ ওখানে গেলেই আপনি পড়তে পারবেন, বুঝে যাবেন। হা হা হা।
অশেষ ধন্যবাদ সুরঞ্জনা। আপনি যে পড়তে পেরেছেন এবং সঠিক অর্থই ধরেছেন তার জন্য অভিনন্দন। দ্রুত আপনি এ কষ্ট সাধ্য কাজটি সম্পন্ন করেছেন। আপনার জন্য হাততালি। ভাল থাকুন।
২১| ২৪ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫২
আরিফ থেকে আনা বলেছেন: সেরম হৈছে। তয় কলেজ রে চাটগাইয়্যা ভাষায়ও কলেজ বলে। হলেজ বলে না।
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:২৯
ডলুপূত্র বলেছেন: হলেজ বলা হত, অধুনা কলেজও বলা হয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
২২| ২৪ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৯
হঠাৎ বৃষ্টি! বলেছেন: চিট্টগ্রামে ২২ বছুর ছিলাম। তাও বুঝতে কষ্ট হইতাছে!
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩১
ডলুপূত্র বলেছেন: বুঝুন এবার...। তারপরও বঈংগ্যারা বলে এটি নাকি বাংলার উপভাষা/আঞ্চলিক ভাষা। আপনার বক্তব্যেই পরিস্কার হল- এটি একটি স্বতন্ত্র ভাষা। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৩| ২৪ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮
দীপান্বিতা বলেছেন: অদ্ভূত! ......পড়ার চেষ্টা করছি...
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩২
ডলুপূত্র বলেছেন: চেষ্টা করার জন্য আপনাকে ধনবাদ। ভাল থাকুন।
২৪| ২৪ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
চন্দন বলেছেন: বদ্দা বউত সোন্দর ওইয়ে, পরি মজা পাইয়ি।
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৫
ডলুপূত্র বলেছেন: আইঅ খুশি অইয়ি বদ্দা। গম থাইক্কন। থাই থাই আঁর বলগত আইস্যন...
২৫| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪০
হারুন আল নাসিফ বলেছেন:
১.অ-কার ববোঝানোর জন্য অ বসানোর দরকার নেই।
অঁলাঘর এদ্দে (আদ্দে) পন্নার ঘরর মাঝদি উদা একখান বাঁশর বেরা। বেরার এ্যারদি এত্তুন অড়ে দেহা যায়। এ ঘরর হতাও এস্ফশ্ট ওই ঘরত ওনা যায়। মইনদ্দিন পঁইত্যদিন আজুইন্ন্যা সুখতারারে পেরাইভেট পরাইত যাই অঁলা ঘরর তেঁইর মা-চাচি অঁলর হতা ওনে। কুড় কুড়াইন্না আঁসির আবাজ ওনে। পন্না পরাইতে পরাইতে পন্নার টেবিলত ছোড়-হাড় সুখতারার মুখর ইক্কা চায়। কি সুন্দর চাঁদর ডইল্লা (চাদন্নান)মুখ। অঁলইদড্ডইল গঁর রং। মইনদ্দিনর চওগর পদ্দাত এ্যানেমত্তর সুখতারার জাগাত কুনছুমা হাতুর মুক্খান ভাঁই ওডে। দুই পোয়ার মা কুনছুমার চেয়ারাত অক্কল সমত একডইল্ল্যা মিক্কা কি যেঁন ভাঁয়। লায়দে কিছু একখান হঁইত চায়। কেলা গাছন্নান লম্বা আর অইল মাছন্নান আঁগা-গোরা এক ফোয়ান ইঁবার শরীল। গাছবারিয়া হলেজর ছাত্তর মইনদ্দিনঅ এক্কেনা-আদগেনা পেয়ার-মোয়াব্বতর হোজ-হবর রাহে। হলেজর মাইয়াঅল দেইলে বুকর ভিতর মোচর মারি ওঁডে...
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৭
ডলুপূত্র বলেছেন: ধন্যবাদ হারুন ভাই।
আপনার পরামর্শ শিরোধার্য।
আশাকরি নিয়মিত আমার ব্লগে ঢু মারবেন।
এক সময় পুরো লেখা নিয়ে আপনার সঙ্গে বসবো।
ভাল থাকুন।
২৬| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪১
হারুন আল নাসিফ বলেছেন: মাইয়াঅল=মাইয়াফোয়াইন
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৩৯
ডলুপূত্র বলেছেন: ক্ষেত্র বিশেষে মাইয়াফোয়াঅক্কল।
ধন্যবাদ।
২৭| ২৪ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪৫
হারুন আল নাসিফ বলেছেন: কুরকুরইন্না আঁসি অইলে ভালা অয়।
২৬ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৪২
ডলুপূত্র বলেছেন: বিবেচনা করছি। আপনার সঙ্গে পুরো লেখা নিয়ে বসবো।
২৮| ২৫ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩৮
আহমদ ময়েজ বলেছেন:
আপনাকে কিছু কথা লিখি, বুঝে উত্তর দেবেন :
তার চুকর আলু নিবাইদিছে। হে বুজতো ফরছে না
বুজতো কিলা। তার তো কুন্তা বালালাগে না এখদিন
না বুইজ্জা সামাইন্য লেখিলাইছিল
আর যায় কোয়ায়, রাইতে রাইতে মাইসর মুকে মুকে
ফচার অইলো .... হে আসলে কোনো মানুস নায়।।
শুভার্থী ...
২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:১১
ডলুপূত্র বলেছেন: তার চোখের আলো নিবিয়ে দিয়েছে। সে বুঝতে পারছে না, বুঝবে কেমনে। তার তো কোথাও ভাল লাগে না। একদিন না বুঝেই সে সামান্য লিখে ফেলেছিল এরপর আর যায় কোথায়। রাতে রাতে মানুষের মুখে মুখে তা প্রচার হয়ে গেলো। সে আসলে কোন মানুষ নয়।
ময়েজ ভাই উপরের লেখাটি কি ঠিক আছে?
এটা আপনি কোন ভাষায় লিখেছেন বুঝতে পারছি না। সিলেট বা ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়ার কি?
২৯| ২৬ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৫১
তারার হাসি বলেছেন:
আমার ধারণা ছিল আমি চট্টগ্রামের ভাষা খুব ভাল বুঝি। কিন্তু এখন দেখছি খুব কম জানি।
১০% বুঝতে পেরেছি, সবার মন্তব্য পড়ার পর বুঝতে পেরেছি শিরোণামের অর্থ ...
২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:১৩
ডলুপূত্র বলেছেন: আপনার এ উপলব্ধির জন্য ধন্যবাদ। এটা কোন দোষের কিছু মনে করছি না। ভাল থাকুন। আগ্রহ থাকলে মাঝে মধ্যে আমার ব্লগে ঢু মারুন। সামনে আরও লেখা আসছে।
৩০| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১২:০১
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
পড়িয়েনে আঁত্তুন কুডকুডাইন্যা আঁসি আইস্যে । নিজের ভাষা অইবের পড়েদ্দিও ফইত্তে খষ্ঠ অইয়ে !
২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:১৫
ডলুপূত্র বলেছেন: শিপন ভাই
শুভেচ্ছা নিন।
আমি লিখে আমারও অনেক সময় সঠিক উচ্চারণটি করতে কষ্ট হয়। আমার ধারনা চর্চা করতে থাকলে এক পর্যায়ে সেটা স্বাভাবিক হয়ে যাবে। সেদিনের অপেক্ষায়। ভাল থাকুন।
৩১| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ১২:০৬
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
আঁরার চাঁটগাইয়্যা ভাষার প্রবাদ-প্রবচন সংগ্রহ গড়ির !
এগদিন ব্লগত ছাড়ি দিইয়ুম !
২৭ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:১৭
ডলুপূত্র বলেছেন: অভিনন্দন শিপন ভাই। আপনাদের এ মহতী যাত্রায় আমাকেও সঙ্গে রাইখেন। আমিও থাকতে চাই।
৩২| ২৭ শে মে, ২০১০ রাত ৯:০৯
নাঈম বলেছেন: দারুন লাগলো গল্পটা, পুরোটা একেবারেই পড়লাম, আমার ধৈর্য্য দেখে আমি নিজেই টাশকিত
চাটগাঁর সন্তান হওয়ার কারণে গল্পটা বুঝতে সমস্যা হয়নি। এমন আরো লেখার প্রত্যাশায় রইলাম।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩০
ডলুপূত্র বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অত্যন্ত অনুপ্রানিত হলাম।
আপনার প্রত্যাশা পুরনের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।
ভাল থাকুন।
৩৩| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:২১
করবি বলেছেন:
অনেক কষ্ট দিয়েছেন। এক লাইন পড়ে ভাবতে হয়েছে অনেকক্ষণ !!
সবটা ঠিকমত বুঝিনি।
তবে গল্পটা ধরতে পেরেছি।
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩১
ডলুপূত্র বলেছেন: এই যে আপনাকে কষ্ট দিতে পারলাম, এটার জন্য ধন্যবাদ দেবেন না?
তবে গল্পটা যে ধরতে পেরেছেন সে জন্য আমিই ধন্যবাদ দিচ্ছি। যেহেতু গল্প ধরতে পেরেছেন সেহেতু নিজেকে কিছুটা যোগ্য মনে হচ্ছে..... হা হা হা
৩৪| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৯:৪৮
তমিজ উদ্দীন লোদী বলেছেন: বেশ আগের কথা। সচিত্র সন্ধানীতে নবী মুনশীর সনেটগুচ্ছ নামে রংপুরের আঞ্চলিক ভাষায় ধারাবাহিক সনেট ছাপা হচ্ছিল,এবং এটি লিখেছিলেন সৈয়দ শামসুল হক। ভিন্নতা ছিল তবে সীমাব্ধতা ছিল।সবাই সমান ভাবে কমিউনিকেট করতে পারছিলনা। ফলে পরবর্তীতে তিনি আর এটি অব্যাহত রাখেননি।আঞ্চলিক ভাষার এই সীমাবদ্ধতা মাথায় রেখেই আঞ্চলিক ভাষায় লেখা চলে। আপনার গল্পটি সে কারণেই অর্থাৎ ভাষার সীমাবদ্ধতার কারণেই পুরোপুরি হৃদয়ঙ্গম করতে পারিনি। তবে যারা ভাষাটি ভাল করে জানেন তারা গল্পটি পাঠে নিশ্চয়ই আনন্দ পাবেন।আঞ্চলিক ভাষার পাশাপাশি মূল বাংলা ভাষায়ও লিখতে পারেন।যতদূর বুঝতে পেরেছি গল্পের হাত আপনার ভাল বলেই আমার মনে হয়েছে।
ভালো থাকবেন।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:০৫
ডলুপূত্র বলেছেন: ধন্যবাদ লোদী ভাই।
আপনার উদাহারণসহ এ মন্তব্যের জন্য। তবে আপনার একটি বক্তব্যের সঙ্গে আমি দ্বিমত পোষন করে বলতে চাই- আমি যে ভাষায় লিখেছি তা কোনভাবেই বাংলার আঞ্চলিক ভাষা নয়। উপভাষা তো নয়ই। এটি একটি স্বতন্ত্র ভাষা। যার লেখ্য রূপ নেই মাত্র। এ ভাষায় দেশের এককোটির কাছাকাছি মানুষ কথা বলে। যাদের অনেকেই জীবনে একবাক্য মান ভাষায় কথা বলেননি। এ স্বাতন্ত্রবোধ ও ভাষার ঐশ্বর্য্যকে নিশ্চয় আপনি সম্মান জানাবেন। এবং লেখ্য রূপ না থাকায় এ ভাষার ঐশ্বর্য্য খুব বেশি খাটো হয়ে যায় না কিন্তু। এবং যে কোন সময় এ ভাষার বর্ণমালা ও তৈরি হতে পারে। আমি কেবল বাংলা বর্ণমালায় চট্গ্রামের স্বতন্ত্র ভাষাটিতে একটি গল্প লিখেছি মাত্র। ফলে কোন পাঠকের আগ্রহ থাকলে তিনি নিশ্চয় কিছুটা পরিশ্রম করে পড়বেন। আর বাংলাভাষাভাষি মানুষ এ ভাষার গল্পটি পুরোপুরি হৃদয়াঙ্গম করতে না পারলেও দোষের কিছু নেই। আমি বা যে কেউ এটাকে বাংলায় অনুবাদও করে নিতে পারে। তবে আমার এ ক্ষ্ুদ্র প্রয়াসটি আপনার নজরে পড়েছে তাতেই আমি অত্যন্ত অনুপ্রাণিত। ভাল থাকুন।
৩৫| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৩
অদ্বিতীয়া সিমু বলেছেন: পড়লাম
ভাল থাকুন।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:১১
ডলুপূত্র বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনিও ভাল থাকুন।
৩৬| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৬
তাশমিয়া বলেছেন: ভাই চট্টগ্রামের ভাষা আমার মাথার উপর দিয়ে যায়।আমার এক কেমিস্ট্রি স্যার ছিল চট্টগ্রামের।তাঁর বাসায় পড়তে গেলে পড়ানোর ফাকে ফাকে কোন প্রয়োজনে তাঁর স্ত্রীর সাথে যখন কথা বলতেন আমরা প্রাণপণে বুঝার চেষ্টা করতাম।কিন্তু কোনদিন বুঝতে পারি নাই।
এই গল্প তাই আমার মত মানুষের কাছে খুব কঠিন।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:১৩
ডলুপূত্র বলেছেন: খুব কঠিন?
অস্বাভাবিক নয়। তবে এ স্বীকারোক্তিমুলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ব্লগে ঢু মারার জন্য আরেক দফা ধন্যবাদ।
৩৭| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১:৫৬
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: কেউ কি আছেন, অনুবাদ করে দিবেন
আমি কিছু বুঝি নাই
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:১৯
ডলুপূত্র বলেছেন: এত বাচ্চা ছেলে অনুবাদ দিয়া কি করবা? আগে বড় হও। এ জন্য বেশি বেশি দুধ খাও। তয় ভবিষ্যতে এ গল্প অনুবাদ আকারেও ব্লগে আসবে বলে ধারনা করা যাচ্ছে। তখন না হয় তুমি পইড়া নিও। ঠিক আছে? নুনু, পুতু, বাবু, টুনু..... হা হা হা
৩৮| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫২
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: :!> :!> :!>
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৩:০৫
ডলুপূত্র বলেছেন: ভাল থাকুন।
৩৯| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫৬
চিকনমিয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: বুঝুন এবার...। তারপরও বঈংগ্যারা বলে এটি নাকি বাংলার উপভাষা/আঞ্চলিক ভাষা। আপনার বক্তব্যেই পরিস্কার হল- এটি একটি স্বতন্ত্র ভাষা। ধন্যবাদ আপনাকে।
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। তবে এটা আঞ্চলিকভাষায় লেখা নয়, চট্টগ্রামের স্বতন্ত্র ভাষায় লেখা। একটি ভাষাকে সম্মান দেখাতে নিশ্চয় কার্পন্য করবেন না। ভাল থাকুন।
---------------------------------------------------
তাইলে বিস্তারিত কন দেকি, আঞ্চলিক ভাষা কোনডারে কয় আর সতন্ত্র ভাষা কোনডারে কয়
লেকাডি বুজিনাই, মাইনাচ
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৩:০৮
ডলুপূত্র বলেছেন: আপনার সঙ্গে কুতর্ক করার ইচেছ আমার নেই। সঙ্গে থাকুন অনেক উত্তর পাবেন।
৪০| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫৭
চিকনমিয়া বলেছেন: বঈংগ্যা কারে কয় কন দেকি
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৩:১৪
ডলুপূত্র বলেছেন: গায়ে লাগলে খোজ করেন কাদের বলা হয়।
৪১| ২৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৮
তাসনোভা আফরিন বলেছেন: পড়েছি
কিছু কিছু জায়গায় ধরতে পারি নাই
ধন্যবাদ আপনাকে
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪৯
ডলুপূত্র বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। আশাকরি সঙ্গে থাকবেন।
৪২| ৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৪৭
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: বদ্দা! বউত কষ্ট গইজ্জন
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:০৭
ডলুপূত্র বলেছেন: ধন্যবাদ অদ্দা। ক্যান আছন। বউদ্দিন হন হোজ হবর নেই। কি অইয়ে??
৪৩| ৩১ শে মে, ২০১০ সকাল ১০:০৬
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: বদ্দা অনের লেখা ভালা লাইগ্গি।
অনের বাড়ী খন্দে?
৩১ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩
ডলুপূত্র বলেছেন: ধন্যবাদ অন্ধ দাঁড়কাক।
জেনে খুশি হলাম। আমার বাড়ি চট্টগ্রাম।
৪৪| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯
কাঠফুল বলেছেন: ভাইরে ভাই আছাড় বিছাড় খাইয়া শেষমেষ পড়া শেষ করছি। সবতা ভালা করিয়া বুঝতাম পারছি কি না নিজর মনো সন্দয় রইছে।।।
হিরিবার আপনারে ধন্যবাদ জানাইলাম ---
০২ রা জুন, ২০১০ রাত ৮:১০
ডলুপূত্র বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। পুরো গল্পটি পড়ার জন্য। আশাকরি ভবিষ্যতেও সঙ্গে থাকবেন। ভাল থাকুন।
৪৫| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৮:৪০
অলস বালক বলেছেন: গলফ উইবে(মার বদিয়ালম) ফরিবার ফরেদি অনার বলগত্তুন তুয়াই তুয়াই ইবে বাইর গরি ফরিলাম।আর উগগো পেলাশ দি গেলাম
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৭
ডলুপূত্র বলেছেন: ধন্যবাদ অলস বালক। আপনার এ সক্রিয়তা দেখে অলস বলতে কষ্ট হচ্ছে। ভাল থাকুন, সঙ্গে থাকুন।
৪৬| ০২ রা জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫১
রঙ পেন্সিল বলেছেন: আঁই ইবেও পরে পইরযম! অনে তো বেয়াক বরো লেহা লেইকতোলাইগ্গন! মুসকিলত ফইরলাম! আঁর সময় একদম হম! তারপরেও পইরযম আশাগরির!
ভালা তাইক্কন!
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৯
ডলুপূত্র বলেছেন: ধন্যবাদ তোয়ারে। এয়াত্তুন লঅতি ছোড গরি লেহিবার চেষ্টা গইরগ্যম।
৪৭| ১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৭
রিফাত হক বলেছেন: বদ্দা,
ব্লগর অনক মাইন্সে অনর নাম্মান লইয়েরে ছিন্তাত আছে। আঁই কিন্তু নাম্মানর মাজেজা বুজি গেইয়িগই। কারন কি যানন না??? অঁনে ডলুপুত্র হইলে আঁই হঁইলামদে ডলুকইন্যা !!!!!
১৩ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৫
ডলুপূত্র বলেছেন: ডলুকইন্যা! অনর বারি হন্নানদি?
৪৮| ২০ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৩
সোমহেপি বলেছেন: এটা আমাকে পড়তে হবে
২০ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:২০
ডলুপূত্র বলেছেন: পড়লে খুশি হব ব্রাদার। চেষ্টা করতে পারেন। ভাল থাকুন।
৪৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৯:০৭
হৃদয়ে দারুণ দ্রোহ বলেছেন: ধূর্মিয়া...! ট্রান্সলেট করে পোস্ট দ্যান।
১৫ ই জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৩০
ডলুপূত্র বলেছেন: একটু অপেক্ষা করেন। আপনার কথা রাখব। ভাল থাকুন।
৫০| ১৭ ই জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৫৯
রাকিবুল হক ইবন বলেছেন: ভাল কাজ। বুঝতেই তো-ই পারছেন ... মানুষেরা যাই বলুক! (সব-কথা কানে, মনে না-নিল্ও চলবে, তথাপি) মানুষের মতামতগুলি সবসময় বিচার-বিবেচণা করে দেখবেন; কেননা নিজের ভুল প্রায়শই নিজে সহজে বুঝতে পারা না-ও যেতে পারে, ঠিক-না? তবে আপনি এমনিতেই বাঙলাসাহিত্যের ভাষাগত পরিধি বাড়িয়ে তো দিলেনই, তার সঙ্গে বোধ করছি, এটি আপনার নিজের জীবনেরই একটি বড় এবঙ ভাল কাজ হয়ে রইলো, যা ভবিষৎতের (পাঠক তো বটেই) গবেষকদের চিত্তে দোলা জাগিয়ে যাবে। ভাললাগা জ্ঞাপন করছি। ভাল থাকার চেষ্টা করবেন....
১৯ শে জুলাই, ২০১০ রাত ৯:২৬
ডলুপূত্র বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইবন। আপনার এ স্বহৃদয় মন্তব্য আমাকে অনেক প্রেরণা দিচ্ছে। আপনি কেমন আছেন? আপনি ভাল থাকুন।
৫১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩২
শিপু ভাই বলেছেন: ভাই, আপ্নে বলেছেন এটা আঞ্চলিক ভাষা নয়- চট্টগ্রামের স্বতন্ত্র ভাষা!!
আপনাদের ভাষার স্বতন্ত্র বর্ণমালা নাই??
বাংলা ফোনেটিকে লিখেছেন কেন??
০১ লা নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪৯
ডলুপূত্র বলেছেন: আমি আবারও বলছি চট্টগ্রামের ভাষা শেষ পর্যন্ত কোন আঞ্চলিক ভাষা নয়।
স্বতন্ত্র বর্ণমালা কি স্বতন্ত্র ভাষার জন্য অপরিহার্য? স্বতন্ত্র বর্ণমালা থাকলে তো আপনি এ প্রশ্নটিই করার সুযোগ পেতেন না।
যদি আঞ্চলিকভাষায় হয়ে থাকে তো আপনারা বাংলাভাষাভাষিরা নোয়াখালী-বরিশাল-রংপুর ইত্যাদি অন্যান্য আঞ্চলিকভাষার মত চট্টগ্রামের ভাষা বুঝেন না কেন?
স্বতন্ত্র বর্ণমালা নেই বলেই বাংলা ফোনেটিকে লিখেছি।
আগামী ২১শে মেলায় একটি পূর্ণাঙ্গ গল্পের বই প্রকাশ করব। সুযোগ পেলে সংগ্রহ কইরেন। ভাল থাকেন।
৫২| ২৩ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
হাম্বা বলেছেন: হাম্বাহাম্বা
৫৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:০৬
বাপ্পী হায়াত বলেছেন: বদ্দা, খুব বালা লিক্যুন - চালায় যন।
আপনার এই পোস্টটা আর-ও একটা কারনে special
অকাল প্রয়াত কবি রাকিবুল হক ইবন সামুতে তার শেষ কমেন্টস করেছেন এই পোস্টে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪৭
ডলুপূত্র বলেছেন: ebon amar bondo chilo. tar jonno dokko hoy. dokko hoy amader somajer jonno o...
onno jogote bhalo theko ebon bondo amar...
৫৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৫
ওডিসিউস বলেছেন: লেহা সুন্দর অইয়ে। দয়িন কুলের ভাষা তো দইত্যে এককানা হষ্ট অইয়ে। অনের বারি কি এমিক্কে না? বালা তাইক্কোন
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৭
ডলুপূত্র বলেছেন: জি অদ্দা। আর বারি লোয়াগারা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০১০ রাত ১:৫৮
শাওন ইমতিয়াজ বলেছেন: আপনি গল্পটা শুদ্ধ ভাষায় লিখে, চরিত্রগুলোর কথোপকথন এই ভাষায় লিখলে ভালো লাগত।