![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়ন ও যুগোপযোগী করতে ফোর্সেস গোল ২০৩০ এর অনুমোদন দিয়েছেন।
সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে রাশিয়া থেকে ১ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র ক্রয়, অত্যাধুনিক এ্যামুনিশন প্ল্যান্ট, চতুর্থ প্রজম্মের এমবিটি ২০০০ ট্যাংক, উইপন লোকেটিং রাডার, আর্মার্ড পারসোন্যাল ক্যারিয়ার ও হেলিকপ্টার ক্রয় করা হয়েছে।
নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন সম্মানজনক পেশায় মহিলা সৈনিক ভর্তির উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে যা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।
আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর সশস্ত্র বাহিনীর জন্য একটি সন্তোষজনক পে-স্কেল ঘোষনা করেছে। উল্লেখ্য যে, উক্ত পে-স্কেলে তিন বাহিনীর বেতন সমতা করা হয়েছে যেখানে পুর্বে বাহিনীত্রয়ের মাঝে অসামঞ্জস্য ছিল।
সেনাবাহিনীর জেসিও এবং অন্যান্য পদবীর সৈনিকদের উচ্চশিক্ষা গ্রহনে ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে।
উচ্চ শিক্ষাকে মূল্যায়নের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর জেসিও/ওআরদের অর্জিত বেসামরিক শিক্ষাগত যোগ্যতা নথিভুক্তসহ উচ্চ শিক্ষা মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জনের জন্য ইউনিট অধিনায়কের সহযোগিতা প্রদানের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
চাকুরীকালীন মৃত্যুবরনকারী সেনাসদস্যদের সন্তান-সন্তদিকে সশস্ত্র বাহিনীর অর্থায়নে পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিনা বেতনে অধ্যায়নের সুযোগ প্রদানের রীতি চালু করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীকে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে আধুনিক সরঞ্জামাদির পাশাপাশি আধুনিক প্রশিক্ষনের প্রবর্তন করা হয়েছে।
সেনাসদস্যদের আবাসন সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন সেনানিবাসে বহুতল ভবন নির্মান করা হয়েছে।
অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্ত্রী ও পরিবারবর্গকে সিএমএইচ এ সিএনই রোগী হিসেবে চিকিৎসা সেবা প্রদানের প্রথা চালু করা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.