![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেলওয়ের উন্নয়নে মহাপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার। এটি বাস্তবায়নের মেয়াদ হবে ২০ বছর। এতে চলমানসহ ২৩৫টি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পদ্মা ও যমুনা নদীতে দুটি রেল সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হচ্ছে শিগগিরই। রেলওয়ের উন্নয়নে অনেকগুলো পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর পরই রেলওয়েতে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ শুরু হয়। বিএনপি-জামায়াত জোট আন্দোলনের নামে রেলের অনেক সম্পদ ধ্বংস করেছে। রেল জাতীয় সম্পদ। এই সম্পদ রক্ষার্থে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। এজন্য সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন সরকারপক্ষ। নতুন প্রকল্পগুলোর মধ্যে ঢাকা-কুমিল্লা কর্ডলাইন নির্মাণ, বঙ্গবন্ধু সেতুর পাশে আরেকটি রেল সেতু নির্মাণ, যমুনা নদীর ওপর বাহাদুরবাদ-ফুলছড়ি রুটে রেল সেতু নির্মাণ, ঢাকা-চট্টগ্রাম বৈদ্যুতিক রেলপথ চালু করা, খুলনা-পার্বতীপুর ডাবল লাইন রেলপথ নির্মাণ, আখাউড়া-সিলেট ডাবল লাইন রেলপথ নির্মাণ, পদ্মা নদীর ওপর আরেকটি রেল সেতু নির্মাণ করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়া রাজধানীর চারপাশে এলিভেটেড সার্কুলার রেলপথ নির্মাণ, জয়দেবপুর থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত ডাবল লাইন রেলপথ নির্মাণ, বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে ঈশ্বরদী পর্যন্ত ডাবল লাইন রেলপথ নির্মাণ, শান্তাহার-বগুড়া-কাউনিয়া রেলপথ ডুয়ালগেজে রূপান্তর, হার্ডিঞ্জ সেতু পুনঃনির্মাণ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। বিদ্যমান ও নতুন নির্মিত রেলপথগুলোর সংস্কারের পাশাপাশি পরিবহন সক্ষমতা বাড়াতে কোচ, ইঞ্জিন, ওয়াগন কেনার ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। উন্নয়ন বান্ধব হিসেবে স্বীকৃতি প্রাপ্ত বর্তমান সরকারের মেয়াদে রেলের উন্নয়ন প্রকল্পগুলো পূর্নরুপে বাস্তবায়িত হলে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় আধুনিকতার ছোঁয়া লাগবে বলে দেশবাসী আশা করছে।
©somewhere in net ltd.