নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকারের নির্দেশনায় দেশের সার্বভৌমত্বে সমুদ্রসীমা রক্ষায় আধুনিকায়ন করা হচ্ছে নৌ-বাহিনীর কোস্টগার্ড

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬



জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণে ১ লাখ ১১ হাজার বর্গকিলোমিটার একান্ত অর্থনৈতিক এলাকায় অভিযানের পূর্ণ সক্ষমতাসহ প্রযুক্তিগত সক্ষমতাও পাচ্ছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। বর্তমান সরকারের আমলেই আধা সামরিক এ বাহিনীকে বিশ্বমানের একটি বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই কোস্টগার্ডের বহরে অনেক সরঞ্জাম যুক্ত হয়েছে। সরকার এ বাহিনীকে আরও সবল করতে যথেষ্ট আন্তরিক। দুর্গম এলাকায় এর শক্তিশালী অবস্থান নিশ্চিত না হওয়ায় মৎস্য সম্পদ আহরণে নিয়োজিত নৌকা ও ট্রলার হরহামেশা জলদস্যুদের আক্রমণের শিকার হচ্ছে। একইসঙ্গে নিরস্ত্র জেলেরা বৈদেশিক ডাকাতদের কবলে পড়া এবং সুন্দরবন এলাকায় জলদস্যুদের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় নিরীহ জেলেদের সমুদ্র ও নদী-নালাপূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তা প্রদান করতে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জাহাজ ও ঘাঁটির সংখ্যা বৃদ্ধিসহ এই বাহিনীকে শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে অদ্যাবধি এ বাহিনী বাংলাদেশের সমুদ্র সীমানায় ও সংলগ্ন উপকূলীয় এলাকা এবং বিভিন্ন নদীপথে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবে কাজ করে আসছে। সরকার এই আমলেই পুরোদমে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিয়েছে এই বাহিনীকে। মার্কিন সরকারের সহায়তায় সম্প্রতি ৬টি মেটাল শার্ক প্রদান করা হয় কোস্ট গার্ডকে। আরও ৮টি দ্রুতগতির মেটাল শার্ক বহরে যোগ হচ্ছে খুব শিগগিরই। সমগ্র সমুদ্র এলাকা থেকে প্রায় ১ লাখ ১১ হাজার বর্গকিলোমিটার একান্ত অর্থনৈতিক এলাকায় নজরদারি করার ক্ষমতা তৈরি না হলেও বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছে এ এলাকায়। বাহিনীর বহরে ওপিভির মতো বিশ্বমানের বড় জাহাজ এবং উভয়চরে অভিযানের জন্য হোভার ক্রাফটও যুক্ত হতে যাচ্ছে। আর জনবল বৃদ্ধির একটি প্রস্তাবও পাঠানো হয়েছে। অল্প কিছুদিনের মধ্যে নতুন জনবল নিয়োগ হবে বলে সরকারের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। বাংলাদেশের নিরাপত্তা, স্বাধীনতা ও সাবভৌমত্ব রক্ষায় সরকারের বিভিন্ন বাহিনীর আধুনিকায়নের মনোভাব সত্যিই প্রশংসনীয়।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.