![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বহু প্রতীক্ষার পর অবশেষে পঞ্চাশ বছর আগে চালু হওয়া বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) এবার এনালগ থেকে ডিজিটাল ট্রান্সমিশনে যাচ্ছে। ডিজিটাল ট্রান্সমিশন পূর্ণাঙ্গরূপে চালু করার জন্য আগামী ১০০ দিনের মধ্যে একটি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে যাচ্ছে সরকার।
সরকার দেশের সব বিভাগীয় শহরে পূর্ণাঙ্গ টিভি কেন্দ্র স্থাপনের কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন, খুলনা টিভি কেন্দ্র চালু করা ও রাজশাহীতে কাজ শুরু করা, ঢাকা কেন্দ্রের স্টুডিও আধুনিকায়ন ও অটোমেশন বাস্তবায়ন প্রকল্প এগিয়ে নেয়া, বিটিভির নিউজ সিস্টেম সম্পূর্ণরূপে অটোমেশনের আওতায় আনার উদ্দেশ্যে গৃহীত প্রকল্প অনুমোদন ও বাস্তবায়ন এবং সংবাদ সম্পাদনা ও সম্প্রচারের আধুনিক সফটওয়্যার ব্যবহার করে কর্মপদ্ধতির আধুনিকায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) বাংলাদেশের সরকারি টেলিভিশন সংস্থা। এটি ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৪ থেকে সাদা-কালো সম্প্রচার শুরু করে। দিনটিকে ‘টেলিভিশন দিবস’ হিসেবেও পালন করা হয়। সে সময় এটি পাকিস্তান টেলিভিশন নামে পরিচিত ছিল। মুক্তিযুদ্ধের পর এর নাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম রাখা হয়। ১৯৮০ থেকে এটি রঙিন সম্প্রচার শুরু করে। এর প্রধান সম্প্রচার কেন্দ্র ঢাকা শহরের রামপুরা এলাকায় অবস্থিত। এছাড়া চট্টগ্রাম শহরের পাহাড়তলী এলাকায় এর একটি স্থানীয় সম্প্রচার কেন্দ্র রয়েছে। ২০০৪ সালে বিটিভি বিশ্বব্যাপী সম্প্রচারের জন্য বিটিভি ওয়ার্ল্ড নামে উপগ্রহভিত্তিক চ্যানেল স্থাপন করে। বাংলাদেশ টেলিভিশনের ডিজিটাল ট্রান্সমিশন শুরু হওয়াতে “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গড়ার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সরকার আরও একধাপ এগিয়ে গেল।
©somewhere in net ltd.