![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আঞ্চলিক ইকোনমিক করিডোরে (বিসিআইএম) বাংলাদেশ সম্পৃক্ত হলে বছরে সর্বোচ্চ সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পাওয়া যাবে। বাণিজ্যনীতি সহজীকরণের ফলে শুল্কমুক্ত থেকে বাংলাদেশ এ সুবিধা নিতে পারবে। বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমারের মধ্যে বিসিআইএম হলে চারটি দেশের মধ্যে বছরে ৪৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকার বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে। এই বাণিজ্য বৃদ্ধি থেকে বাংলাদেশ ঐ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। চারটি দেশের মধ্যে যদি বাণিজ্যনীতি আংশিক উদারীকরণ করে তাহলে সর্বনিম্ন ৩ হাজার ১২০ কোটি টাকার শুল্কমুক্ত সুবিধা ভোগ করতে পারবে বাংলাদেশ। ২০১৩ সালের মে মাসে বিসিআইএমের আওতায় ইকোনমিক করিডোর গঠনের উদ্যোগ নেয়া হয়। চারটি দেশের মধ্যে বাণিজ্য জোরদার করতে পরিবহনব্যবস্থা আরও উন্নত করতে হবে। ইতিমধ্যে সড়ক পথের রুট চিহ্নিত করা হয়েছে। রেল ও নৌপথের রুট চিহ্নিত করতে হবে। এজন্য অবকাঠামো উন্নয়নে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে গভীর সমুদ্র বন্দরের উপযোগিতা বহুলাংশে আরও বাড়বে। চারটি দেশের মধ্যে বাণিজ্য সহজীকরণ করা হলে আমদানি ও রপ্তানি ব্যয় কমবে। আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে পর্যটন, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সুবিধা পাবে বাংলাদেশ। আর এতে বাংলাদেশ অর্থনীতির দিক দিয়ে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
©somewhere in net ltd.