নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বিশেষ ভূমিকা রাখছে ঔষধ রপ্তানি। বিদেশে ঔষধ রপ্তানি করে প্রতি বছর ৫৪.৬৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে বাংলাদেশ

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

প্রতি বছরই ঔষধ রপ্তানি আয় বাড়ছে। দেশের ওষুধের চাহিদার ৯৫ থেকে ৯৭ শতাংশ মেটানোর পর বিশ্বের ৮৭ দেশে বাংলাদেশের ঔষধ রপ্তানি করা হচ্ছে। বর্তমানে দেশে ওষুধের বাজার বছরে সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি। ২০১৫ সালের মধ্যে ১৫ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব। ২০১৩ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ডিসেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত রপ্তানি হয়েছে ৩ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের ঔষধ। ২০১১-১২ অর্থবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৪ কোটি ৮২ লাখ ডলারের ওষুধ রপ্তানি হয়। ২০১২-১৩ অর্থবছরে প্রায় ২৪ শতাংশ বেড়ে ৫ কোটি ৯৮ লাখ ডলারে পৌঁছে। ভিয়েতনামে সবচেয়ে বেশি ওষুধ রপ্তানি হয়। এর মধ্যে শ্রীলঙ্কায় গড়ে প্রতি বছর প্রায় ৬৫-৭০ লাখ ডলারের ওষুধ রপ্তানি হয়। ওষুধজাত অন্য পণ্যও রপ্তানি হয় দেশটিতে। এ ছাড়া মালদ্বীপে ওষুধ রপ্তানি হয় বছরে প্রায় ১ লাখ ডলারের। গত বছর বিরোধী দলের টানা অবরোধ ও হরতালের কারণে অন্য শিল্প খাতের মতো ঔষধশিল্প আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই সময়ে বিদেশে ঔষধ রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ব্যাংক ঋণের সুদ মওকুফ ও ঋণের শ্রেণীকরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করছে বর্তমান সরকার। সরকারের এ পদক্ষেপ ঔষধ শিল্পকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে পরিচিতি লাভ করবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.