![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবশেষে মংলা ও চট্টগ্রাম বন্দরের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি পণ্যবাহী কন্টেইনার পরিবহনে পরীক্ষামূলকভাবে নৌ-ফিডার সার্ভিস চালু হয়েছে। বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের উদ্যোগে প্রায় ২শ নটিক্যাল মাইলের মংলা-চট্টগ্রাম বন্দরের নৌপথে এই প্রথম সাড়ে ৬শ কন্টেইনার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন 'বাংলার শিখা' জাহাজ দিয়ে এ ফিডার সার্ভিস আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ রুটে এ ফিডার সার্ভিস চালুর উদ্যোগ দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিভিন্ন মহল। এতে একদিকে যেমন মংলা বন্দরের কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে তেমনি বছরে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা বাড়তি রাজস্ব আয় করবে বন্দর কর্তৃপক্ষ। অপরদিকে পণ্য পরিবহনের বিড়ম্বনার কবল থেকে রক্ষা পাবেন ব্যবসায়ীরা। আমদানি ও রপ্তানিকারকসহ ব্যবসায়ীদের কন্টেইনার পরিবহন খরচ সহনীয় মাত্রায় কমিয়ে আনতে ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাসহ সড়কে ঘণ্টার পর ঘণ্টা-মাইলের পর মাইল দীর্ঘ যানজটের কারণে নির্ধারিত সময়ে পণ্য পরিবহন সম্ভব না হওয়ায় মংলা বন্দর থেকে চট্টগ্রাম বন্দর পর্যন্ত সমুদ্রপথে সরকার এই ফিডার সার্ভিস চালুর সিদ্ধান্ত নেয়। দীর্ঘ ২ বছর প্রচেষ্টার পর নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই ফিডার সার্ভিস চালু হয়েছে। এতে শিপিং কর্পোরেশনের আয় বাড়বে, অন্যদিকে আমদানি ও রপ্তানি পণ্য পরিবহন সহজতর হবে, দুরীভূত হবে পণ্য পরিবহনের প্রতিবন্ধকতা। পণ্য পরিবহনের ব্যয় কমে লাভবান হবেন আমদানি ও রপ্তানির সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। চাপ কমবে মহাসড়কে।
©somewhere in net ltd.