![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভুইয়া দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই সেনাবাহিনীর উন্নয়নের লক্ষ্যে যথা সম্ভব সকল বাস্তবমূখী কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন। সেনা সাজোঁয়া বহরে যুক্ত হয়েছে ৪র্থ প্রজন্ম ট্যাংক-এমবিটি-২০০০, গোলন্দাজ বহরের জন্য প্রথমবারের মত স্বচালিত (Self Propelled) কামানসহ বিভিন্ন ধরণের রাডার, পদাতিক বাহিনীর জন্য এপিসি ও অন্যান্য আধুনিক সরঞ্জাম, আর্মি এভিয়েশনের জন্য আধুনিক হেলিকপ্টার ইত্যাদি। এছাড়া গত ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে হযরত শাহ জালাল (রহঃ) এর পূন্যভূমি সিলেটে সতের পদাতিক ডিভিশন এবং এর অধীনস্থ একটি পদাতিক ব্রিগেড সদর ও দুটি পদাতিক ব্যাটালিয়ন প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি। ফোর্সেস গোল-২০৩০ এর আলোকে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন সাংগঠনিক কাঠামোতে আধুনিক অস্ত্র, গোলাবারুদ ও যোগাযোগ সরঞ্জামাদি অন্তর্ভুক্ত করেছে। যা সামগ্রিকভাবে গর্বিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সমরশক্তি (Combat Power) ও চলাচল সক্ষমতা (Mobility) আরো অনেক বৃদ্ধি করেছে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে চৌকষ সেনাসদস্য গড়ে তুলতে কম্পিউটার, আধুনিক যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তিগত বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা তিনিই প্রথম গ্রহণ করেছেন। সৈনিকদের উচচতর শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ অধিকতর করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে এই সৎ, যোগ্য, ও নিষ্ঠাবান সেনাপ্রধানের হাত ধরেই। সেনাবাহিনীকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করণ এবং জনসংখ্যার বড় অংশ নারীদেরও দেশ সেবার সুযোগ উন্মোচনের লক্ষ্যে সৈনিক পদে ভর্তি করে এপর্যন্ত ১০০০ জন মহিলা সৈনিক মেডিক্যাল এ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে ভর্তির কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে এবং পরবর্তীতে অন্যান্য আর্মস-সার্ভিসেস এ মহিলা সৈনিক নির্বাচন করা হবে। বর্তমান সেনাবাহিনী প্রধান সর্বদাই সৈনিকের সেবক হিসেবে তার বাহিনী পরিচালনা করতে চায়, কখনোই শাসক হিসেবে
©somewhere in net ltd.