![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন, বিতরণ, রক্ষণাবেক্ষণ এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বর্তমান সরকারের অবদান প্রশংসনীয়। বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে সরকারের বাস্তবায়ণ ও বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে তার কিছু তথ্য নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ
১ কোটি এনার্জি সেভিং বাল্ব বিনামূল্যে জনগণের মাঝে বিতরণ করেছে, যার বর্তমান মূল্য ২৫০ কোটি টাকা এবং যার ফলে দেশের ৭৫% বিদ্যুৎ সাশ্রয় হচ্ছে।
দেশের ৩৫০০০ মোবাইল বেইজ স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ধরে চলা এসি সরিয়ে সেখানে ইনডাচট্রিয়াল কুলিং ফ্যান ব্যাবহার করে ১২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয়।
প্রি-পেইড মিটার ব্যাবহার করে বিদ্যুৎ চুরি রোধ।
৪ বছর আগে দেশে বিদ্যুৎ ব্যাবহার কারির সংখ্যা ছিল ৪০%, ৪ বছর পরে দেশে এখন বিদ্যুৎ ব্যাবহার কারির সংখ্যা ৬৫% । এই অতিরিক্ত ২৫% মানুষ বিদ্যুৎ ব্যাবহার শুরু করছে তা বর্তমান সরকারেরই অবদান।
বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৩০% বৃদ্ধি করে দেশের বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান বর্তমান সরকারের অবদান।
বেসরকারি ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ছোট এবং মাঝারি যন্ত্রাংশের উপর কর প্রত্যাহার, ভর্তুকি প্রদান।
বেসরকারি ভাবে কারখানায় ব্যাবহার করার জন্য সর্বোচ্চ ৫০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য অনুমতি প্রদান।
বাসা বাড়িতে সোলার ব্যাবহারের উপর গুরুত্ব আরোপ করানোর জন্য বাধ্যতামূলক সোলার প্রকল্প চালু।
বিদ্যুৎ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর চুরি রোধ কল্পে "ন্যাশনাল লোড ডিসপাশ সেন্টার" তৈরি করে বিদ্যুত কেন্দ্র থেকে সুষম বণ্টন করার প্রকল্প।
সর্বোপরি দেশের বিদ্যুৎ সমস্যা লাঘবের জন্য তিন স্তর বিশিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ।
কৃষি, জিডিপি যাই বলেন না কেন? সব কিছু তো এই বিদ্যুতের উপরই নির্ভর করে। বিদ্যুৎ খাত নিয়ে বর্তমান সরকার সবচেয়ে বেশী সমালোচিত হয়েছিল, কিন্তু বেলা শেষে দেখা যায় এই বিদ্যুৎ খাতেই সরকার সবচেয়ে বেশী সফল। স্বল্প, মধ্য এবং দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনার অধীনে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশে ৩৪০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে, যা আগে শুধুই স্বপ্ন ছিল।
©somewhere in net ltd.