![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতিসংঘের ৪০ বছরের পথ-পরিক্রমায় আমাদের অনেক অর্জন রয়েছে। এর কোনটিই অনায়াসে হয়নি। যখনই আওয়ামীলীগ সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্বে এসেছে, জাতিসংঘের সঙ্গে যোগাযোগ ও সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়েছে, যা পারস্পরিক ব্যবধান কমিয়ে এনেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য অর্জনে এই সরকার জাতিসংঘকে পাশে দেখতে চায়। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের ধ্বংসস্তূপের উপর দাঁড়িয়ে দেশের পুনর্গঠনে সর্বশক্তি নিয়োগ করেন। ব্যাপক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরা ছাড়া তাঁর এ উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। আর এ জন্য জাতিসংঘের সদস্যপদ অর্জন ছিল অপরিহার্য। দেশের বাইরে তখনও আমাদের দূতাবাসগুলো ভালভাবে চালু হয়নি। সে অবস্থায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি লাভের জন্য জাতির পিতা বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্র ও তৎকালীন বিশ্ব নেতাদের সমর্থন আদায়ের পদক্ষেপ নেন। জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতির আদর্শেই বর্তমান সরকার শান্তি, সংস্কৃতি ও সহিংসতা বিরোধী নীতিতে সব সময় অবিচল রয়েছে। পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার, সমুদ্র, আকাশ এবং সাইবার নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সরকার আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে আগ্রহী। সন্ত্রাসবাদ ও মৌলবাদবিরোধী বৈশ্বিক সংগ্রামে সরকার স্বপ্রণোদিত হয়ে কাজ করে যাচ্ছে। রাজনৈতিক অঙ্গীকার অনুযায়ী তারা দেশে মানবাধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে। গণহত্যা প্রতিরোধে সারাবিশ্বে যে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে, সরকার তার সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করছে।
©somewhere in net ltd.